Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"গল্প" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

রাজীব নূর খান

১০ বছর আগে লিখেছেন

কষ্টে বুক ফেটে যায়

আমার চোখের সামনে, আমার স্ত্রী এবং বাচ্চা মারা গেল।আমি কিছুই করতে পারলাম না।স্ত্রীর হাত ধরে বসে থাকলাম, স্ত্রীর চোখ দিয়ে টপ টপ করে পানি পড়ছে।ডাক্তার বলল- যে কোনো একজনকে বাঁচানো সম্ভব হবে। এক মিনিটের মধ্যে ভেবে বলুন- আপনি কাকে চান? আমি বললাম- আমি দু’জনকেই চাই। একটুপর ডাক্তার বললেন- দুঃখিত আমরা কাউকেই বাঁচাতে পারব না।ঈশ্বরকে ডাকুন।প্রচুর ব্লিডিং হচ্ছে।রক্তে ভেসে যাচ্ছে।পেটের মধ্যে বাচ্চা দু’টি মরে গেল। তার দুই মিনিট পর মরে গেল আমার স্ত্রী। এমন সময় যেন আল্লাহ কাউকে না দেন।আমি কাঁদছি কিন্তু আমার মুখ দিয়ে কোনো শব্দ বের হচ্ছে না।বুকের মধ্যে আর গলার মধ্যে কি যেন দলা পাকিয়ে উঠছে বারবার।সতের মিনিটের... continue reading

৪৭১

নাজনীন পলি

১০ বছর আগে লিখেছেন

শহরে নতুন যুবক ( সায়েন্স ফিকশন )

(১)
যুগটা এখন অস্থিরতার । বিজ্ঞান উদ্ভাবন করে চলেছে আরাম আয়েস আর ক্ষমতা দখলের মারনাস্ত্র । যা ছিনিয়ে নিচ্ছে কারো জীবন , কারো বা মাথা গোজার ঠাই আবার কারো জাতীয়তা ।অদূর ভবিষ্যতে প্রকৃতি আর বিজ্ঞান হয়তো পরস্পরের বিপরীতে অবস্থান নেবে । সেটা মানবের জন্য কল্যাণকর হবে কিনা কে জানে।
এমন নাস্তিকতার যুগে ধর্মীয় গ্রন্থ আর আচারকে ঠাই করে বেঁচে আছে কিছু মানুষ। এদের মধ্যে একজন ছায়েরা কবির। ছায়েরা আর তার বাবা থাকে সেগুন বাগিচার একটি ২০তলা ভবনের ১৮তলাতে । ২০০০ স্কয়ার ফিটের এই ফ্লাটে দুজন মাত্র প্রাণী আর একটি রোবট থাকে । আজ ভোরে ছায়েরা যখন তার প্রার্থনা... continue reading

৩১ ৬০০

অমিত বাগচী (অন্তহীন)

১০ বছর আগে লিখেছেন

তাপমাত্রা তিন দশমিক দুই ডিগ্রী

অ্যালার্মের শব্দে ঘুম থেকে জেগে উঠলো অমি। যদিও অ্যালার্মটা ও দেয়নি। অ্যালার্মটা দিয়েছে নয়ন। শীতের কারনে নয়ন আর অমি একসাথে ঘুমিয়েছে। দুইজনের কম্বল একসাথে করে নিয়েছে, যেন শীতটা একটু কম লাগে। কিন্তু, তাতে লাভ তেমন হয়েছে বলে মনে হয় না। শীতে ঠক ঠক করে কাঁপছে দুই জনই। সকাল প্রায় নয়টা বাজে। কিন্তু, রোদ উঠার কোন  নামই নেই। এদিকে দশটায় ক্লাস। কোনরকমে কম্বলের নীচ থেকে বের হলো অমি। শীতে কাঁপতে কাঁপতে বাথরুম থেকে ফ্রেস হয়ে আসলো ও। রুমে এসে দেখে ওর রুমমেট ব্যয়াম করছে। স্বাস্থ্য ভাল করার জন্য না, শীত ঠেকানোর জন্য! পদ্ধতিটা খারাপ না। এদিকে আরেক রুমমেট, লেপ মুড়ি দিয়ে... continue reading

২৯ ৪৯৭

মোঃ খালিদ উমর

১০ বছর আগে লিখেছেন

হতাশ হাঙ্গর

আইরিশ সাগরে অক্টোবরের প্রথম থেকেই যেন শীত সাহেবের আক্রমণ বেড়ে যায়। এপারে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড আর ওপাড়ে আয়ারল্যান্ড। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি আবার তার সাথে ঝড়ো বাতাস কিংবা ঘন কুয়াশা। প্রায় সারাক্ষণ একটা না একটা প্রাকৃতিক এলোমেলো ভাব থাকবেই। মাঝে মাঝে এমন হয় যে রীতিমত জাহাজের ডেকের উপর দাঁড়িয়ে নিজের পায়ের জুতা পর্যন্ত দেখা যায় না এমন কুয়াশা। সাগরের পানি এবং পানিতে সাঁতরানো মাছগুলি বাছাই করতে থার্মাল গ্লোভস হাতে পরা থেকেও মনে হয় যেন হাত জমে বরফ হয়ে গেছে, কোন বোধ থাকে না। আর ডিসেম্বরে? সে তো এক ভয়ানক ব্যাপার। মনে হয় যেন সমস্ত সাগরের পানি বরফ হয়ে রয়েছে। এমন সময়... continue reading

১১ ৪২৬

রাজীব নূর খান

১০ বছর আগে লিখেছেন

হিমু এবং কানা কুদ্দুস

কানা  কুদ্দুস একজন ভয়ানক সন্তাসী। ঢাকা শহরের সব ক'টি থানায় কানা কুদ্দুসের নামে মামলা আছে। কানা কুদ্দুস কিন্তু কানা না। কুদ্দুসের টাইটেল হচ্ছে- কানা। কারন সে একবার এক পুলিশ কমিশনারের চোখ উপড়ে ফেলে দিয়েছিল। এরপর থেকে কুদ্দুসের নাম হয়ে যায়- কানা কুদ্দুস ।আরেক বার কাওরান বাজারের সামনে দিনে দুপুরে কুদ্দুস এক ব্যবসায়ীর চোখ তুলে ফেলেছিল। ব্যবসায়ীর অপরাধ কুদ্দুস তার কাছে তিন লাখ টাকা চেয়েছিল। ব্যবসায়ী সেই টাকা না দিয়ে বরং পুলিশকে খবর দিয়েছিল। মাত্র দুইবার চোখ তুলে ফেলার কারনে কুদ্দুসের নাম হয়ে যায়, কানা কুদ্দুস। বস্তুত, কুদ্দুসের চোখে কোনো সমস্যা নেই।
হিমু বসে আছে কানা কুদ্দুসের আস্তানায়। হিমুকে ধরে... continue reading

৫৯১

জিয়াউল হক

১০ বছর আগে লিখেছেন

সালিশিনামা (ধারাবাহিক গল্প)

(তিন)
পাড়াময় গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। তবে সশব্দে নয়; নিঃশব্দে। দেখলে মনে হবে কেউই কিছু জানে না। আসলে সবাই জানে। কিন্তু কেউ প্রকাশ্যে মুখ ফুটিয়ে বলে না। বলে কানে কানে, চোখে চোখে। পাড়ার মেয়েরা কাজের ফাঁকে ফাঁকে একজন আরেক জনের কাছে গিয়ে ফিস্ ফাস্ শব্দে ব্যাপারটা জেনে এসেও আবার জানতে চায়। আসল কথা তারা জানাতেই চায় যেন। তবু মনে হয় তারাও কিছু জানে না। পাড়াময় শুন্ শান্ নীরবতা। তবু ছাই চাপা আগুনের মতো ব্যাপারটা ক্রমাগত ছড়াতে থাকে নানা রঙে নানা ঢঙে। অবিলম্বে তাই এশার নামাজের পর রইচ কেরানির প্রশস্ত উঠোনে এক সালিশি বৈঠক বসে।
    যেহেতু প্রেমিকা তার প্রেমের দাবী নিয়ে প্রেমিকের ঘরে জোরপূর্বক আশ্রয় নিয়েছে এবং তার দাবী না মানলে আত্মাহুতি দেওয়ার হুমকিও দিয়েছে তাই এর একটা তাৎক্ষণিক বিহিত করা অপরিহার্য হয়ে পড়ায় সালিশির বিকল্পও ছিল না। অন্য কোন বিষয় হলে অথবা মেয়েটা যদি ছেলেটার ঘরে গিয়ে না উঠতো, তাহলে হয়তো এটা নিয়ে মারামারি থেকে শুরু করে খুনোখুনির পর্যায়ে গিয়ে এতক্ষণে থানা পুলিশে গড়াতো এবং আসল ব্যাপারটা তখন ঢাকাই পড়ে যেতো। অবশ্য রইচ কেরানির বড় ছেলেরা সেটাই করতে চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেয়েটার কৌশলের কাছে হেরে গিয়ে সালিশির দ্বারস্থ হয়েছে।
বৈঠকের প্রধান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেব। সঙ্গে দু’জন সদস্যও আছেন। এছাড়াও আছেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আর গ্রামের অসংখ্য কৌতুহলি মানুষ। যাকে বলে আমজনতা।
উঠোনের একধারে একটু উঁচুতে একটি হ্যাচাক লাইট জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। একপাশে সারিবদ্ধ চেয়ার গুলিতে বসেছেনে বিচারক মন্ডলী। আর সামনে এবং দুই পাশে আমজনতা। কেউ বসে কেউ দাঁড়িয়ে। একপাশে পুরুষদের পেছনে জটলা বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে কৌতুহলি কূলবধুরা আর তাদের কারো কারো শিশুরাও। গ্রাম্য সালিশিতে মেয়েরা অবশ্য পেছনেই থাকে। তাদেরকে সালিশি বিচারের অংশ হিসেবে এখনও ভাবা হয় না।
উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের অন্যতম হাজী কালাচান সেখও আছেন। তিনি এদের মধ্যে সবচেয়ে মুরুব্বী। বসেছেন মধ্য বয়সী চেয়ারম্যান সাহেবের পাশেই। রইচ কেরানিও বসে আছেন তারই পাশে ‘ধরা পড়ে গেছেন’ এমন একটা ভাব নিয়ে। মান্যগণ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য মীর জাফর মন্ডল, জালাল মিয়া, মোকাররম হোসেন তারাও আছেন। তাছাড়াও সমাজের বিচারকদের সাথে ঘুরে ঘুরে যারা নিজেদেরকেও বিচারক ভাবতে ভালবাসেন এবং দু’চার জনের কাছে নিজেকে জাহির করতে চান অথবা প্রভাবিত করতে চান তারাও বিচারকের সারিতে বিচারকের গাম্ভীর্য নিয়ে বসে আছেন চুপচাপ। বিচার করে মূলত এরাই। চেয়ারম্যান নামে মাত্র উপস্থিত থাকেন। যদিও একালে বৈধ বিচারের ক্ষমতা মূলত চেয়ারম্যনেরই কিন্তু চেয়ারম্যান সাহেবরা বিচারের ক্ষেত্রে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। কারণ, যেহেতু বিচারে বাদী-বিবাদীর যেকোন এক পক্ষ নিশ্চিত ভাবে হেরে যান আর তখন তারা এক চরম ব্যক্তি স্বার্থের মুখোমুখি হন। তা হলো ভোটের সময় এলে হেরে যাওয়া পক্ষ তাকে আর ভোট দেবে কি ? সম্ভবত ভোট হারানোর ভয়েই চেয়ারম্যান সাহেবরা সত্যিকারের বিচারকের ভূমিকা থেকে সরে গিয়ে তথাকথিত সমাজের প্রভাবশালী গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে সম্মান দেখানোর নামে বিচারের ভার তুলে দিয়ে নিজের আখের ঠিক রাখেন। আর এই সুযোগে প্রভাবশালীরা তাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছা সাধারন মানুষের উপর চাপিয়ে দিয়ে সেকালের অত্যাচারী মাতুব্বরী প্রথাকে চলমান রাখেন। অবশ্য ভোট যারা করেন এই প্রভাবশালী গণ্যমান্য ব্যক্তিরা তাদের পৃষ্টপোষকও বটে।
    কৌতুহলি আমজনতার মাঝে মৃদু গুঞ্জন চলছিল এমন সময় চেয়ারম্যান সাহেব গলা কাশি দিলে হঠাৎ গুঞ্জন থেমে যায়। যেন বন্দুকের গুলির শব্দে চমকিত হয়ে এক ঝাঁক পাখি হঠাৎ উড়ে চলে গেল। চেয়ারম্যান কিছু বলতে যাবেন এরই মধ্যে হাজী কালাচান শেখ তার কানে কানে কি যেন বলে একটু নড়ে চড়ে বসলেন। তারপর বার কয়েক দাড়িতে হাত বুলালেন আলতো করে। চেয়ারম্যান সাহেব দ্বিতীয়বার গলা কাশি দিয়ে কোন ভূমিকা ছাড়াই আদেশ করলেন ছেলে-মেয়ে উভয়কে তার সামনে হাজির করতে। মূহুর্তে অতি... continue reading

৭৮০

জাকিয়া জেসমিন যূথী

১০ বছর আগে লিখেছেন

“তাসনিম ও তার সদিচ্ছা”

 
 
 
ধনু রাশির জাতক তাসনিম সব সময়েই একটু অন্যরকম। অন্যরকম বলতে কখনো হই হুল্লোড় করে বাড়ি মাতিয়ে তুলছে। কখনো চুপচাপ। হতাশায় মৃয়মাণ। কখনো সাহসী দূর্বার।
চাকরি বাকরির ব্যাপারে বরাবরই অলস প্রকৃতির তাসনিম একটা মনের মত চাকরির খোঁজ করতে করতে অবশেষে মাস কয়েক হলো একটা চাকরিতে ঢুকেছে। যতটা উৎফুল্ল হয়ে চাকরিতে ঢুকেছিল ততটা আগ্রহ এখন আর নেই। কারণটা স্যালারী। এবং সেই সাথে পরেছে চরম ঠান্ডা। এই অসম্ভব ঠান্ডায় লেপের তলা থেকে যার বেরোতেই ইচ্ছে করে না সে কেন সামান্য বেতনের একটা চাকরি করার জন্য সাত সকালে ঘুম থেকে উঠতে যাবে! তবুও কি এক অমোঘ আকর্ষণে... continue reading

২৪ ৪৩৯

লুৎফুর রহমান পাশা

১০ বছর আগে লিখেছেন

গল্প

 
শ্রাবনের সকাল। সারারাত মুষল ধারে বৃষ্টি হয়েছে। এখনও বৃষ্টি জাবর কাটছে। মেঘের ফাক গলে চিকন র্সুযালোক উকি দিয়েছে। বৃষ্টিস্নাত গাছের পাতায় ভেজা রোদের খেলা। ছাদের র্কানিশ থেকে জমানো বৃষ্টির পানি পড়ছে টবের গোড়ায়, টপাশ, টপাশ।
শমরিতার বহুদিনের সাথী তার বিছানা। ডান কাত হয়ে শুয়ে বারান্দায় বৃষ্টির ফোটা পড়ার দৃশ্য দেখছে। বহুদিন হয় বিছানা ছাড়তে পারেনা শমরিতা। অথচ এক সময়কত জায়গায়তেই না ঘুরে বেড়িয়েছে। এখন সবই অতীত কাল। বিছানা ছেড়ে আর উঠতে পারবেনা। মরন ব্যধিতে আক্রান্ত শমরিতার ডাক্তারের বেধে দেয়া সময়ের আজই শেষদিন। এতে সে মোটেও ভীত নয় কেননা এভাবে বেচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
... continue reading

১৪ ৫৫৬

রাজীব নূর খান

১০ বছর আগে লিখেছেন

গুল্লুর আংটি

গুল্লু একটা আংটি পেয়েছে । এই আংটির অনেক ক্ষমতা- আংটিটা আঙুলে দিলেই সে অদৃশ্য হয়ে যায় । সে সবাইকে দেখতে পায়- কিন্তু তাকে কেউ দেখতে পায় না । আংটি পেয়ে গুল্লুর দিনকাল এখন খুব আনন্দে কাটছে । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো- এই আংটি অন্য কেউ পড়লে অদৃশ্য হয় না । গুল্লু তার মাকে এই আংটি পরিয়েছিল, কিন্তু মা অদৃশ্য হননি । আংটি টা দেখতে খুব সুন্দর । ছোট একটা হীরা বসানো। হীরা টা সব সময় ঝকঝক করে । এই আংটি টা সে পেয়েছে- সুন্দরবনে ।কতদিন দিন যেন সাগরে বেসেছে !একটা দলের সাথে গুল্লু ফটোওয়াকে সুন্দরবন যায়- তখন দু্বলার চর... continue reading

৪৫৯

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১০ বছর আগে লিখেছেন

মহিলা যাত্রীর বিরম্বনায় এক রাত (গল্প- শেষ পর্ব)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মহিলা যাত্রীর বিরম্বনায় এক রাত (গল্প- ৫ম পর্ব)
(ষষ্ঠ পর্ব)
আমি বললাম, কেমনে ঘুমাবো? আপনি যেভাবে আমার কানের কাছে নাক রেখে নাক ডাকা শুরু করেছেন, তাতে কি ঘুমানের জো আছে।
মহিলা এবার আমার হাতটি মাথা থেকে সরাতে সরাতে বলল, সরি ভাই, আপনাকে আমি অনেক কষ্ট দিচ্ছি।
-- আমিই কষ্ট করি, তবু আপনি সুখে ঘুমান।
একথায় মহিলা আমাকে জবাব দিল, আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ভাই। আপনার মত লোক হয় না। অথচ প্রথমে আমি আপনাকে ভুল বুঝেছিলাম।
আমি বললাম, এরকমই হয়।
মহিলা সোজা হয়ে বসে মাথার চুল ভালো করে বেধে নিল। আমি বললাম, মুখ ধুয়ে নেন।
-- পানি... continue reading

২৭ ৩৪৬