Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Entertainment Image
Entertainment Image

পিকে সংবাদ

বলিউডে শুধু ভারতেই ৩০০ কোটি রুপি আয় করা প্রথম ছবি হিসেবে নাম লিখিয়েছে পিকে। এখন শুধু ভারতেই নয়, পুরো বিশ্বেই এই ছবি এখন সমান আলোচিত। কিন্তু মুক্তির পর থেকেই হিন্দু বিশ্ব পরিষদ ও বজরং দল এই মুভি “পিকে” নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছে। তাদের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছে ভারতের মুসলিম পারসোনাল ল বোর্ড। তাদের একটাই দাবি, ছবিটি নিষিদ্ধ করতে হবে। যদি তা না হয় তবু কিছু কিছু আপত্তিকর দৃশ্য বাদ দেওয়ার জোর দাবি উঠেছে। এমনকি অনেকে ছবির পরিচালক ও প্রধান অভিনেতাকে গ্রেপ্তারের দাবি তুলেছে।
সাংবাদিকদের কাছে ছবিটির বিরুদ্ধে ওঠা বিতর্কিত পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন আমির।
প্রশ্ন : হিন্দুদের মন্দির থেকে পিকে টাকা চুরি করে। কিন্তু মসজিদ কিংবা সমাধি থেকে চাদর চুরি করেননি।
আমির খান : পৃথিবীতে টিকে থাকার জন্য মানুষের টাকা দরকার, চাদর নয়।
প্রশ্ন : একটি দৃশ্যে লর্ড শিবার দোষ ধরা হয়েছে। মহানবী কিংবা হোসেন নয় কেনো?
আমির : প্রথমত এ ছবিতে কোনো লর্ডকেই অবজ্ঞা করা হয়নি। দ্বিতীয়ত, মুসলিমরা মহানবী কিংবা হুসেনের (আ) কোনো ছবি ব্যবহার করে না। অতএব কোনোভাবেই তাদের ব্যক্তিত্ব মূর্ত করার সুযোগ নেই।
প্রশ্ন : লর্ডস ও হিন্দু দেবীদের পোস্টার হারিয়ে যাওয়া দেখানো হয়েছে এ ছবিতে। কেনো আল্লাহ নয়?
আমির : এ প্রশ্নের উত্তরেও একই কথা বলবো। আল্লাহ কিংবা তার ব্যক্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই কারও কারণ ইসলাম ধর্মে তার কোনো ছবি দেওয়া হয়নি।
প্রশ্ন : ছবিটিতে সরফরাজ মুসলিম হলেও তার প্রেমিকা জগ্গু হিন্দু। ছবিটির শেষে বলা হয়েছে মুসলিম কিংবা পাকিস্তানিরা প্রতারক নয়, বরং বিশ্বস্ত। আপনার কি মনে হয় না, এই প্রেম জিহাদেরই অংশ?
আমির : না, আমার তা মনে হয় না। ছবিটির শেষাংশে বার্তা দেওয়া...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

বাংলা সিনেমায় প্রেমের সেরা একুশটি গান

একি সোনার আলোয় জীবন ভরিয়ে দিলে, ওগো বন্ধু কাছে থেকো কাছে থেকো
 
-জহির রায়হানের ‘মনের মতো বউ’ ছবির এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন।
-কথা, সুর ও সঙ্গীত খান আতাউর রহমান।
-অভিনয় করেছেন সুচন্দা।
-জহির রায়হানের এই ছবির পরিচালক ছিলেন তারই সহকারী রহিম নেওয়াজ।
-ছবিটি ১৯৬৯ সালে মুক্তি পায়।
গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে বলো কি হবে
-নজরুল ইসলাম পরিচালিত স্বরলিপি ছবির এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন রুনা লায়লা ও মাহমুদুন্নবী।
-গানের গীতিকার গাজী মাজহারুল আনোয়ার, সুরকার সুবল দাস।
-এই গানে অভিনয় করেন রাজ্জাক ও ববিতা।
-স্বরলিপি ১৯৭০ সালে মুক্তি পায়।
অশ্রু দিয়ে লেখা এ নাম যেন ভুলে যেও না
-কামাল আহমেদ পরিচালিত ‘এতটুকু আশা’ ছবির গান। গানের শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন।
-গীতিকার ড. মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা সত্য সাহা।
-অভিনয় করেছেন সুজাতা।
-‘এতটুকু আশা’ ১৯৬৮ সালে মুক্তি পায়।
কথা বলো না বলো ওগো বন্ধু ছায়া হয়ে তবু পাশে রইব
-কাজী জহির পরিচালিত ‘মধুর মিলন’ ছবির এ গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ফেরদৌসী রহমান।
-গানের সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক বশীর আহমেদ।
-অভিনয় করেছেন শাবানা।
-‘মধুর মিলন’ ১৯৭০ সালে মুক্তি পায়।
ও রে নীল দরিয়া আমায় দেরে দে ছাড়িয়া
-গানটি আব্দুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত ‘সারেং বউ’ ছবির গান।
-গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আব্দুল জব্বার।
-গীতিকার মুকুল চৌধুরী, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক আলম খান।
-অভিনয় করেছেন ফারুক ও কবরী।
-‘সারেং বউ’ ১৯৭৮ সালে মুক্তি পায়।
তুমি যে আমার কবিতা, আমারও বাঁশির রাগিনী
-গানটি নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘দর্পচূর্ণ’ ছবির।
-গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন ও মাহমুদুন্নবী।
-গীতিকার ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক সুবল দাস।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

শাহরুখ খান অর্থ উপার্জন করেছেন যে নয় উপায়ে

বলিউডের বাদশাহ শাহরুখ খানকে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী অভিনেতা হিসেবে ধরা হয়। আসুন জেনে নেই তিনি যে নয় উপায়ে অর্থ উপার্জন করেছেনঃ
১। উদ্ভাবনী ধারনা:
-একটি নতুন চলচ্চিত্র যখন মুক্তি দেওয়া হয়, প্রচারমূলক কার্যক্রম বাজেটের একটি বিশাল অংশ রেখে দেন।
-ছুটে বেড়ান শহর থেকে শহরে। উপস্থিত হোন সংবাদ সম্মেলনে।
-এই প্রচারমূলক কার্যক্রম তাঁর ফিল্ম এর সাফল্যের জন্য অন্যতম মূলমন্ত্র।
২। নামের উপস্থাপনাঃ
-যতদিন গিয়েছে নিজেকে তিনি একজন ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
-কোন পণ্যের এ্যাড করলে সেটির নাম হয়ে গিয়েছে "ব্র্যান্ড শাহরুখ"।
-ট্যালকম পাউডার থেকে ফেয়ারনেস ক্রিম এমনকি কোমল পানীয় কিছুতেই এ্যাডভারটাইজমেন্ট জগতে তাঁকে কেউ হারাতে পারে নি।
৩। স্যাটেলাইট স্বত্ব বিক্রীঃ
ব্র্যান্ডিং আর মার্কেটিং জিনিসটা সম্ভবত তাঁর কাছে থেকেই শেখা উচিত। কারণ তিনি ভালভাবেই জানতেন একটি বিরাট অংশ ম্যাল্টিপ্লেক্সে গিয়ে ছবি দেখতে পারে না। কিন্তু এটি যদি টিভিতে প্রচারিত হয় তবেঁ সব মানুষই দেখবে। অনেক শর্ত দিয়েও এই স্যাটেলাইট স্বত্ব থেকে বেশ মুনাফা করেন তিনি। 
৪। বিয়েতে নাচানাচিঃ
কোন একটি ফ্যামেলি অনুষ্ঠানে কোন ফিল্ম স্টার নাচবেন এটা সহজে কল্পনা করা যায় না। অথচ শাহরুখ খান এ থেকে অনেক অর্থ উপার্জন করেছেন।
৫। মার্কেটিং কৌশলঃ এখানে তিনি সবসময় অদ্বিতীয়। ছবি মুক্তির আগে ও পরে তিনি এত সংবাদ সম্মেলন, টিভিতে স্বাক্ষাতকার দেন যে সবার আকর্ষণ পেতে সমর্থ হোন। 
৬। বুদ্ধিমান বিনিয়োগকারীঃ এখানেও তিনি অতি সুচতুরভাবে বিনিয়োগ করেন। আইপিএল টিম বা প্রোডাকশন হাউজ রেড চিলিস এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
৭। লাভের শেয়ারঃ
অনেক ফিল্মের লাভের শেয়ারও তিনি পেয়ে থাকেন। গুজব আছে বিশাল ভরদায়াজ এর সিনেমার লাভের ৬০% তিনি পেয়ে থাকেন। 
৮। টিভি শোঃ
যার শুরুটাই টিভিতে তিনি তো টিভি শো থেকেই কোটি কোটি টাকা কামাবেনই।
৯। জ্ঞানের তৃষ্ণাঃ
তিনি প্রচুর বই পড়তে...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

বলিউড তারকাদের লেখাপড়ার দৌড়

আসুন জেনে নেই অভিনয় জগতে পর্দা কাঁপানো বলিউডের নায়কদের পড়াশোনা কতদূরঃ অমিতাভ বচ্চন 
কলা বিভাগে গ্রাজুয়েশন ভারতের উত্তর প্রদেশের নৈনিতালের শেরউড কলেজে। পরবর্তীতে দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত কিরোরি মল কলেজ থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। 
শাহরুখ খান
দিল্লীর হ্যান্সরাজ কলেজ থেকে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি নিয়েছেন শাহরুখ। পরবর্তীতে নয়াদিল্লীর জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া কলেজে গণযোগাযোগ বিষয়ে মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হন। তবে অভিনয়ে ব্যস্ততার জন্য আর সে ডিগ্রি সম্পন্ন করা হয়নি। 
সালমান খান
পড়াশোনা শুরু করেছেন গোয়ালিয়রের স্কিডয়া স্কুল দিয়ে। পরে মুম্বাই, বান্দ্রার সেন্ট স্টেনিসলাস হাইস্কুলে পড়েছেন। কিন্তু ব্যাচেলর ডিগ্রিটা আর নেওয়া হয়নি তাঁর।
আমির খান
মুম্বাইয়ের নার্সী মঞ্জি কলেজ থেকে ১২ তম স্টান্ডার্ড শেষ করেছেন। 
অক্ষয় কুমার
মুম্বাইয়ের কিংস সার্কেলে ডন বসকো হাইস্কুল এবং গুরু নানক খালসা কলেজে পড়েছেন কিছুদিন। এরপর আর পড়াশোনা করা হয় নি তাঁর। 
সাইফ আলী খান
সানাওয়ারে লরেন্স স্কুল এর পর যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে লকার্স পার্ক স্কুল। যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত পাবলিক স্কুল উইনচেস্টার কলেজেও ছিলেন গর্বিত ছাত্র। 
ঋত্বিক রোশান
গ্রাজুয়েশন কমার্সে সিডেনহাম কলেজ, মুম্বাই থেকে। এর আগে বোম্বাই স্কটিশ স্কুলে। 
রণবীর কাপুর
বোম্বাই স্কটিশ স্কুল দিয়ে শুরু। গ্রাজুয়েশন করেছেন মুম্বাই এইচ আর কলেজ থেকে। নিউইয়র্কের লি স্ট্রাসবার্গ থিয়েটার এন্ড ফিল্ম ইনস্টিটিউটে অ্যাক্টিং মেথডে কোর্স। 
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

রুবেল-হ্যাপীকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম

এই খবরটি ছেপেছিল http://kolkata24x7.com/ এদিক দিয়ে এই সময় ছিল আরো একধাপ এগিয়ে।
বলতে গেলে একেবারে যাচ্ছে তাই ভাবে রুবেলকে উপস্থাপন করে ভারতীয় মিডিয়া। এর আরেকটু নমুনা দেখুনঃ
উল্লেখ্য, গত ১৩ ডিসেম্বর মিরপুর থানায় মামলা করেন চিত্রনায়িকা হ্যাপী, যাতে ‘বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দৈহিক সম্পর্ক’ গড়ার অভিযোগ আনা হয়। এতে এক মাসের জামিন নেন রুবেল। কিন্তু নারী নির্যাতন দমন আইনে হ্যাপীর করা এ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার কারণে শঙ্কায় পড়েছিল রুবেলের বিশ্বকাপ। হাজতবাসের পর আদালত রুবেলকে জামিনে মুক্তি দেয়। পরে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে রেহাই পান জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার রুবেল হোসেন, সেই সঙ্গে পান দেশের বাইরে খেলতে যাওয়ার অনুমতি। এর ফলে বিশ্বকাপ স্কোয়াডে ডাক পাওয়া রুবেলের আর বাঁধা নেই ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার।
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

চাষী নজরুল ইসলাম

“ওরা ১১ জন” সিনেমাটি দেখলে গর্বের বাংলাদেশকে আবার নতুন করে চেনা যায়। এই স্বনামধন্য চলচ্চিত্রটির পরিচালক ছিলেন চাষী নজরুল ইসলাম। অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমেই তিনি নিজেকে পরিচালক হিসেবে আত্নপ্রকাশ করেন। ১৯৭২ এ মুক্তি পাওয়া এই চলচ্চিত্রটিই ছিল স্বাধীনতার পর প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র। তবে তার জন্যে চলচ্চিত্রে কাজ করাটা এটাই প্রথম ছিল না। তিনি ১৯৬১ সালে তখনকার খ্যাতিমান পরিচালক ফতেহ লোহানীর সাথে 'আছিয়া' চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। পিতার মৃত্যুর পর সংসারে বড় ছেলে হিসেবে সব দায়িত্ব তাঁর কাঁধে এসে পড়ে। এজি অফিসে অফিসের পোস্ট-সর্টার হিসেবে ১৯৬৯ পর্যন্ত চাকরি করেছেন। এফডিসি মাত্র তখন গড়ে উঠছে। আউয়াল সাহেব বিখ্যাত সিনেমা করিয়ে ফতেহ্ লোহানীর প্রধান সহকারী। চাষী চাকরির ফাঁকে ফাঁকে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন, একই সঙ্গে শুরু করলেন নাটক। আলী মনসুর সাহেবের কৃষ্টি সংঘের সঙ্গে কাজ করেন মঞ্চে অভিনয় করেন। এদিকে চাষীর সিনেমা প্রীতিটা জানতেন তার খালাতো বোনের স্বামী সৈয়দ আওয়াল। একদিন সুযোগ এলো- চাষীকে পরিচয় করিয়ে দিলেন পরিচালক অভিনেতা ফতেহ লোহানীর সঙ্গে। ফতেহ লোহানী তখন 'আছিয়া' করছিলেন। চাষীকে ছোট্ট একটা রোল করার জন্য নিয়েছিলেন। কিন্তু ফতেহ্'র নির্দেশে পরদিন সহকারী পরিচালকের দায়িত্ব দেয়া হয়। ১৯৬১'র জুন মাসে চাষী কাজ শুরু করলেন। এরপর প্রখ্যাত সাংবাদিক ও চলচ্চিত্রাকার ওবায়েদ-উল-হকের সহকারী হিসাবে 'দুইদিগন্ত' চলচ্চিত্রে কাজ করেন ১৯৬৩ সালে। এভাবেই কাজ করতে করতে এল মুক্তিযুদ্ধ। যুদ্ধে যোগ দিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর একে একে অনেক চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। তাঁর নির্মিত সিনেমার তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
ওরা ১১ জন - (১৯৭২)
সংগ্রাম - (১৯৭৪)
ভালো মানুষ - (১৯৭৫)
বাজীমাত - (১৯৭৮)
দেবদাস - (১৯৮২)
চন্দ্রকথা - (১৯৮৫)
শুভদা - (১৯৮৬)
লেডি স্মাগলার - (১৯৮৬)
মিয়া ভাই - (১৯৮৭)
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

শাকিরার জীবন কাহিনী

শাকিরা ইসাবেল মেবারাক রিপোল (স্পেনীয়: Shakira Isabel Mebarak Ripoll) (জন্ম: ২ ফেব্রুয়ারি,১৯৭৭)যিনি শাকিরা (স্পেনীয়: Shakiraচাকিরা বা শাকিরা,মূলত আরবি: ةريكش‎ শাকীর) নামেই সমধিক পরিচিত; একজন কলম্বিয়ান গায়িকা-গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত প্রযোজক, নৃত্যশিল্পী ও জনহিতৈষী।
প্রাথমিক জীবন :-
শাকিরা ১৯৭৭ সালের, ২ ফেব্রুয়ারি কলম্বিয়ার বার্রানকিলাতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন তাঁর মা নিদাইয়া দেল কারমেন রিপোল তোর্রাদো এবং লেবানিজ বংশোদ্ভূত বাবা উইলিয়াম মেবারাক শাদিদের একমাত্র সন্তান। শাকিরার মোট ভাইবোনের সংখ্যা আট, যাঁরা সবাই তাঁর বাবার আগের স্ত্রীর গর্ভজাত।
আরবিতে শাকিরা শব্দের অর্থ “কৃতজ্ঞ”।এটি আরবি “শাকির” শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ। তাঁর নামের পরবর্তী অংশ “ইসাবেল”এসেছে তাঁর দাদির নামানুসারে। এর অর্থ “আমার ঈশ্বর আমার প্রতিজ্ঞা”, “আমার ঈশ্বরের ঘর”। তাঁর দ্বিতীয় ডাকনাম রিপোল এসেছে ক্যাটালান থেকে। শাকিরা তার যৌবনকালের বেশিরভাগ সময় কাটিয়েছেন উত্তর কলম্বিয়ার শহর বার্রানকিলায়। ভালো বুদ্ধিমত্তা ও আইকিউ পরীক্ষায় ভালো স্কোর করার জন্যও শাকিরা বিশেষভাবে পরিচিত।
মাত্র চার বছর বয়সে শাকিরা তাঁর প্রথম কবিতাটি লেখেন, যার শিরোনাম ছিলো “লা রোসা দে ক্রিস্টাল” (La Rosa De Cristal), অর্থাৎ “ক্রিস্টাল গোলাপ”।
কলম্বিয়ার, বার্রানকিলাতে তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা। স্কুল জীবনে সরাসরি উপস্থাপনার মাধ্যমে তিনি তাঁর প্রতিভার প্রকাশ ঘটাতে শুরু করেন। সেখানে তাঁর নিজস্ব বেলি ড্যান্সিং-এর সাথে তিনি তাঁর কণ্ঠে স্বার্থকভাবে রক অ্যান্ড রোল, ল্যাটিন, পূর্ব মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গীত ফুটিয়ে তুলতেন। শাকিরার মাতৃভাষা স্পেনীয় হলেও, তিনি অনর্গল ইংরেজি, পর্তুগিজ, এবং ইতালীয় ভাষায় কথা বলতে পারেন।
পেশাজীবন :-
কলম্বিয়ার স্থানীয় প্রযোজকদের সহায়তায় শাকিরার সঙ্গীত জীবনের প্রথম দুইটি অ্যালবাম প্রকাশ পায়, কিন্তু সেগুলো কলম্বিয়ার বাইরে খুব একটা পরিচিতি পায় নি, এবং সেগুলো ব্যবসায়িকভাবে সফল না হওয়ায় শাকিরা পরবর্তীতে নিজেই নিজের অ্যালবাম প্রযোজনার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৯৫ সালে তাঁর নিজস্ব প্রযোজনায় অ্যালবাম পিয়েস দেসকালসোস (Pies Descalzos) প্রকাশ পায়; যা তাঁকে লাতিন আমেরিকা ও...
[…]

Entertainment Image
Entertainment Image

৬০তম ফিল্মফেয়ার আসর মাত করলেন শাহিদ কাপুর ও কাঙ্গানা রানাউত

ছয়টি বিভাগে সেরার খেতাব জিতে এবারের আসরের সবচয়ে বেশি অ্যাওয়ার্ডজয়ী সিনেমায় পরিণত হয়েছে ভিকাস বেহল পরিচালিত ‘কুইন'। পাঁচটি বিভাগে পুরস্কার জিতে ঠিক পেছনেই আছে ভিশাল ভারাদওয়াজের 'হায়দার'।
আসরের সেরা সিনেমা নির্বাচিত হয়েছে 'কুইন'। এ সিনেমার জন্য সেরা পরিচালকের খেতাব জিতেছেন ভিকাস বেহল। সেরা নবাগতা, পাশ্বর্-চরিত্রে সেরা অভিনেত্রীর পর এবার 'কুইন'-এর জন্য সেরা অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ারও ঝুলিতে পুরেছেন জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী কাঙ্গানা রানাউত। এছাড়াও আরও তিনটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে সিনেমাটি।
এদিকে ফিল্মফেয়ার আসরে সেরা নবাগতের খেতাব জিতে ক্যারিয়ার শুরু করলেও ফিল্মফেয়ারে সেরার স্বীকৃতি অধরাই রয়ে গিয়েছিল শাহিদ কাপুরের জন্য। অবশেষে ভিশাল ভারাদওয়াজের ‘হায়দার’ এনে দিল সেরা অভিনেতার ফিল্মফেয়ার। এছাড়াও এ সিনেমার জন্য পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেত্রীর খেতাব পেয়েছেন টাবু। সেই সঙ্গে পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেতার পুরস্কারটিও গেছে ‘হায়দার’- এর অভিনেতা কে কে মেননের কাছে।
আলিয়া ভাট-অর্জুন কাপুরের ‘টু স্টেটস’ এবং আমির খানের ‘পিকে’ও বেশ কয়েকটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে। কিন্তু প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ‘মেরি কম’- এর ভাগ্যে একটিও ফিল্মফেয়ার জোটেনি, যা অনেককেই অবাক করেছে।
তবে 'হাইওয়ে' সিনেমার জন্য আলিয়া ভাটের সমালোচক পুরস্কার জেতাটা ছিল আকাঙ্ক্ষিত।
ফিল্মফেয়ারের আসরে সেরাদের পূর্ণ তালিকাটা দেখে নেওয়া যাক:

সেরা সিনেমা: কুইন
সেরা নির্মাতা: ভিকাস বেহল (কুইন)
সেরা অভিনেতা: শাহিদ কাপুর (হায়দার)
সেরা অভিনেত্রী: কাঙ্গানা রানাউত (কুইন)
পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেতা: কে কে মেনন (হায়দার)
পার্শ্ব-চরিত্রে সেরা অভিনেত্রী: টাবু (হায়দার)
সেরা নবাগত নির্মাতা: অভিষেক ভারমান (টু স্টেটস)
সেরা অভিনেতা (সমালোচকদের বিচারে): সঞ্জয় মিশ্রা (আঁখো দেখি)
সেরা অভিনেত্রী (সমালোচকদের বিচারে): আলিয়া ভাট (হাইওয়ে)
সেরা সিনেমা (সমালোচকদের বিচারে): আঁখো দেখি (নির্মাতা রজত কাপুর)
সেরা সঙ্গীত পরিচালনা: শংকর-এহসান-লয় (টু স্টেটস)
সেরা গীত: রাশ্মি সিং ‘মুসকুরানে কি ওয়াজাহ’ (সিটি লাইটস)
সেরা নবাগত অভিনেতা: ফাওয়াদ খান (খুবসুরত)
সেরা নবাগতা অভিনেত্রী: কির্তি শ্যানন (হিরোপান্তি)
সেরা গল্প:...
[…]