বিশ্ব ভালোবাসা দিবস মানে যৌনতা দেওয়া-নেওয়া ফ্রি\\\'তে
আজ ১৪ ই ফেব্রুয়ারী “বিশ্ব ভালোবাসা দিবস”। সারাবিশ্বের অনেক দেশের মতই আমাদের দেশে (কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজনের চেয়ে একটু বেশিই) মহাসমারোহে দিনটি পালন করে যাচ্ছে লাখো বাঙ্গালী। আমরা বাঙ্গালীরা উৎসব প্রিয় ।
তবে দুঃখজনক ব্যাপার হল নিজের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য ভুলে বরাবরই পশ্চিমা বিশ্বের অনুকরণে নিজেদের বিলিয়ে দিতে একটু বেশিই উৎসাহী আমরা। এর সবচেয়ে বড় কারণ আমরা বড় বেশি অনুকরণ প্রিয়।
যাই হোক নিজেও এই সংস্কৃতি ও কৃষ্টির অংশ হিসেবে অন্যের দোষ গুন খুঁজে সমালোচনা করার উদ্দেশ্য আমার নয়। শুরুতেই বলেছিলাম আধুনিকতার সংজ্ঞা কিছুতেই অশ্লীলতা নয় । বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে বিভিন্ন সম্পর্ককে মুল্যায়ন করে একজন আরএকজনের প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করবে, এতে কোন বাধা বা সমালোচনার সুযোগ নেই । কিন্তু ভালোবাসা প্রকাশের ধরন যদি হয় প্রশ্নবিদ্ধ (?)তাহলে একটু দাঁড়ান, আপনার সাথে একটু কথা আছে । ভালোবাসা দিবস নিয়ে আপনাদের জন্য আজকের এই ফিচার । নিজে জানুন এবং অন্যকেও জানান প্রয়োজনীয় সতর্কতা এবং একটি সুস্থ্য সুন্দর সমাজ নিশ্চিত করনে হয়ত কার্যকর একটি ফিচার ।
ভালোবাসা দিবসের ইতিকথা
ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন’স ডে (ইংরেজি: Valentine’s Day) (সংক্ষেপে ভ্যালেন্টাইন’স ডে নাম পরিচিত একটি বার্ষিক উৎসবের দিন যা ১৪ই ফেব্রুয়ারি প্রেম এবং অনুরাগের মধ্যে উদযাপিত করা হয়।এই দিনে মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে ফুল, চিঠি, কার্ড, গহনা প্রভৃতি উপহার প্রদান করে দিনটি উদযাপন করে থাকে।
২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেইটাইন’স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টিহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে...[…]