খাদ্য হচ্ছে এমন সব পদার্থ যা মানুষের শরীরকে শক্তি প্রদান করে। এটা সাধারণত উদ্ভিদ বা অন্য প্রাণী থেকে তৈরি হয় যেগুলো শর্করা, আমিষ, স্নেহ, ভিটামিন ইত্যাদির খাদ্য উপাদান। একজন মানুষের সঠিক বিকাশের জন্য এসব উপাদান প্রয়োজন। ইতিহাস বলে, মানুষ সাধারণত দুইভাবে খাদ্য সংগ্রহ করেঃ ১। শিকারের মাধ্যমে ২। কৃষিকাজের মাধ্যমে। বর্তমান যুগে এ বিষয়গুলো নিয়ে বাণিজ্যিক শিল্প গড়ে উঠেছে। এই শিল্পই এখন জনসংখ্যার বৃদ্ধির সাথে সাথে খাবারের উৎপাদনও বৃদ্ধি করে থাকে।
মানুষ সাধারণত পাঁচ ধরনের খাবারের স্বাদ বুঝতে পারে। যেমন, মিষ্টি , ঝাল , লবন , তিক্ত , এবং টক ইত্যাদি। খাবারের স্বাদ মানুষের খাদ্য গ্রহণকে আনন্দদায়ক করে। সব খাবারের স্বাদ সবার ভাল লাগে না। আবার স্বাদহীন জিনিসও খেতে হয় বেঁচে থাকার জন্যে যেমন পানি। স্বাদগুলোর মধ্যে সবচাইতে আনন্দদায়ক হচ্ছে মিষ্টি। কোন খাদ্য উপাদানে গ্লুকোজ, সুক্রোজ, ফ্রুক্টোজ ইত্যাদি খাদ্য কণা থাকলে সেই খাদ্যে মিষ্টি স্বাদ পাওয়া যায় আবার ঝাল স্বাদ পাওয়া যায় এসিড থেকে।
প্রত্যেকটা সম্প্রদায়ের সংস্কৃতিতেই রান্নার আলাদা ঐতিহ্য আছে। ভিন্ন সংস্কৃতিতে রান্নার প্রস্তুতি, পদ্ধতি এবং উৎপাদন প্রণালী ভিন্ন ভিন্ন যা নির্ভর করে ঐ এলাকার পরিবেশ, অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের উপর।। যেমন, রান্নার সময় একেক অঞ্চলে একেক ধরণের মশলা ব্যবহার করা হয়। এই প্রস্তুত প্রণালীর ভিন্নতার কারণে খাবারের স্বাদ, রঙ, গন্ধ এবং রাসায়নিক উপাদানের পরিবর্তন ঘটে থাকে। এই খাদ্য সংস্কৃতির ভিন্নতার কারণেই একটি বাণিজ্যিক শিল্প গড়ে উঠেছে। বহু মানুষ অর্থনৈতিকভাবে এর সাথে জড়িত। জাতিগতভাবে খাবারের যে ভিন্নতা আমরা লক্ষ্য করি তা হল; ইটালিয়ান, ফ্রেঞ্চ, চাইনিজ, ইন্ডিয়ান, থাই ইত্যাদি। এদিক দিয়ে চিন্তা করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের রান্না মূলতঃ অনেকদিন আগে থেকে প্রচলিত রান্না পদ্ধতির খুব সাধারণ বিষয়াদি নিয়ে আবর্তিত...
নিজের ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে অনলাইনে অক্ষয়