Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"গল্প" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

তৌফিক পিয়াস

১০ বছর আগে লিখেছেন

বেওয়ারিশ লাশ

আমি একটা বেওয়ারিশ লাশ। এমন না যে আমার বাবা মা নাই। এরকমও না যে তারা কেউ বেঁচে নাই। তারপরেও আমি বেওয়ারিশ। আমার দেহটা পরেই আছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ মর্গে। আমার এমন অবস্থা কিভাবে হল তা শুনবেন? আসুন তাহলে শুরু থেকে শুরু করি।
আমার নাম শংকর দাস। ধর্মে হিন্দু তা তো বুঝাই যায়। আমাদের জাত নিয়ে কেউ মাথা ঘামায়না। কারণ আমরা নিচু জাতের। তবে আমাদেরও জাত আছে। শুদ্র। ধর্মের কথা আগে আনার কারণ আছে। সেটা শেষে গিয়ে ধরতে পারবেন আশা করছি। আমার বাবা দাওকান্দি গ্রামের একজন মুচি। দাওকান্দি বাজারে রাস্তার ধারের একটা গাছের নিচে বসে উনি হাজার মানুষের জুতা সেলাই... continue reading

১৯ ৭০২

রাজীব নূর খান

১০ বছর আগে লিখেছেন

আমরা ভালোবেসেছি

২০০২ সালে আমি লেখাপড়া করতে মালোশিয়া যাই । আমার ভার্সিটি রাজধানী কুয়ালালামপুরে ।ইসলামিক ইউনির্ভাসিটি অফ মালোশিয়া । খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং অনেক সুন্দর । আসলে সারা মালোশিয়া’ই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ।মালোশিয়ার শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নত এবং উচ্চ শিক্ষার হাড় ৭০%। মালোশিয়াতে চীন আর জাপানের লোক ভরা ।আমি থাকি ১২ তলাতে । অন্যান্য বাঙ্গালী ছাত্রদের তুলনায় আমার ঘর খানা অনেক বড় । মালিন্ডা নামের এক বুড়ি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখে আমার ঘর । বিনিময়ে সে কোনো রিংগিত ( টাকা ) নেয় না । কারণ তার নাতীর সাথে আমার চেহারার খুব মিল । আমারা ঘরের জানালা থেকে অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায় ।... continue reading

৪৮৩

নাজনীন পলি

১০ বছর আগে লিখেছেন

শহরে নতুন যুবক ( সায়েন্স ফিকশন )

( ৩ )
  আজ লিফটে জিহানের সাথে ছায়েরার দেখা । ছায়েরা এর আগেও কয়েকবার জিহানকে দেখেছে তবে কথা হয়নি । আজ জিহানই ছায়েরার সাথে পরিচিত হল । বলল এ শহরে আমার আপন বলতে কেউ নেই , আপনারা আসবেন আমার বাসায় ।আসবো বলে  ছায়েরা স্মিত হাসিতে জিহানকে বিদায় দিলো । ঘরে ফিরে ছায়েরার জিহানকে মনে পড়ছিল। বেশ হ্যান্ডসাম ছেলে একদম অ্যাকশন মুভির নায়কদের মত, কণ্ঠটা ও বেশ পৌরুষদীপ্ত । এমন ছেলেরা যখন তখন মেয়েদের পটিয়ে ফেলে । যদিও ছায়েরার বয়স আঠাশ যা পটানোর জন্য উপযুক্ত না । ছেলেরা হরহামেশা চোদ্দ  থেকে আঠারো বয়সের মেয়েদের পটাতে সক্ষম হয়। সে তুলনায়... continue reading

২৫ ৪৪৮

মোঃ খালিদ উমর

১০ বছর আগে লিখেছেন

আম বাগানের ভূত

ঢাকা থেকে মানিকগঞ্জের পথে ধামরাই ছাড়িয়ে একটা বাস স্টপেজ আছে নাম সুতি পাড়া। এই সুতি পাড়া দিয়ে প্রায় মাইল তিনেক দক্ষিণে এগিয়ে গেলে নান্নার ছাড়িয়ে হাতের বাম দিকে কাছেই রৌহা গ্রাম আর ওই রাস্তা ধরে আরও কিছুটা এগিয়ে গেলে সুয়াপুর বাজার। নান্নার এলাকায় আগের দিনের জমিদারদের বসবাস ছিল। তাদের কেউ এখন নেই। দেশ ভাগের পর প্রায় সবাই ভারতে চলে গেছে। তাদের দালান কোঠা বিনা যত্নে জীর্ণ শীর্ণ হয়ে ভেঙ্গে পরি পরি অবস্থায় এখনও দাঁড়িয়ে আছে। এক সময় কি ছিলনা ওখানে? বৈঠক খানা ছিল, রংমহল ছিল তাতে ঝাঁর বাতি ছিল, নাচ গান জলসা হতো। পাশেই মন্দির ছিল, কালি ঘর ছিল।... continue reading

৫২৮

ঘাস ফুল

১০ বছর আগে লিখেছেন

দাইত্তা


আলোর মা তার বাহারি চুড়ির পসরা সাজিয়ে বসে আছে। ছোট বড় সবার উপযোগী চুড়ি তার কাছে আছে। আলোর মার আসল নাম কেউ জানে না। জানার আগ্রহও কেউ দেখায় না। নিজের মেয়ের নামের আড়ালে তাই হারিয়ে গেছে তার আসল নাম। সে একজন বেদেকন্যা। বেদেদের এখন খুব একটা দেখা যায় না। সাপ ধরা, সাপের খেলা দেখানো, দাঁতের পোকা বের করা ইত্যাদি নানা কাজে তাদের দেখা মিলত। কিন্তু সেসব কাজেও এখন আর তেমন পয়সা দেয় না কেউ। তাই কেউ কেউ এখন বাহারি জিনিসপত্র বিক্রি করে সংসার চালানোর চেষ্টা করে। বদলে গেলেও এখনো কদাচিৎ তাদের দেখা মেলে। আলোর মার দেখা মিলে বর্ষা... continue reading

৩০ ৪৮৯

তৌফিক পিয়াস

৫৪ বছর আগে লিখেছেন

বেওয়ারিশ লাশ

আমি একটা বেওয়ারিশ লাশ। এমন না যে আমার বাবা মা নাই। এরকমও না যে তারা কেউ বেঁচে নাই। তারপরেও আমি বেওয়ারিশ। আমার দেহটা পরেই আছে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ মর্গে। আমার এমন অবস্থা কিভাবে হল তা শুনবেন? আসুন তাহলে শুরু থেকে শুরু করি। আমার নাম শংকর দাস। ধর্মে হিন্দু তা তো বুঝাই যায়। আমাদের জাত নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না। কারণ আমরা নিচু জাতের। তবে আমাদেরও জাত আছে। শুদ্র। ধর্মের কথা আগে আনার কারণ আছে। সেটা শেষে গিয়ে ধরতে পারবেন আশা করছি। আমার বাবা দাওকান্দি গ্রামের একজন মুচি। দাওকান্দি বাজারে রাস্তার ধারের একটা গাছের নিচে বসে উনি হাজার মানুষের জুতা... continue reading

৫০১

জিয়াউল হক

১০ বছর আগে লিখেছেন

সালিশিনামা (ধারাবাহিক গল্প)

(চার)
ইতিমধ্যেই জনতার মাঝে গুঞ্জনের শব্দ বেড়ে যায়। দূর থেকে শুনলে মনে হতে পারে ওখানে হাট বসেছে। আসলে যে যেখানে বসে বা দাঁড়িয়ে ছিল, সেখানেই সে তার নিকটবর্তী লোকের সঙ্গে মতবিনিময় করছিল। বিচারকদের সারিতেও সে রকমই দেখা যাচ্ছে। তাদের পেছনে যে সব অনুগত লোক দাঁড়িয়ে ছিল এবং তাদের মধ্যে বিষয়টা যারা বেশি জানে তাদের কেউ কেউ সেটা বিচারকদেরকে বুঝিয়ে বলছেন। এমন সময় কেঁদে কেটে বিপন্ন বিধ্বস্ত কল্পনাকে বৃত্তাকার জনতার মাঝখানে হাজির করলে হঠাৎ সভাজুড়ে নিস্তব্ধতা নেমে আসে। কিন্তু ঘটনার নায়িকার পাশে যে নায়ককে  হাজির করা হলো না সে কথা কেউ বলে না। সে প্রশ্ন যেন নিস্তব্ধতার মাঝে হারিয়ে যায়। এমন কি যে চেয়ারম্যান সাহেব একটু আগেই দুজনকেই হাজির কারার আদেশ দিয়েছিলেন সেখানে যে মাত্র একজন কে হাজির করা হলো তিনিও আর সে কথা বলেন না। নিস্তব্ধতা ভেঙ্গে তিনি কল্পনাকে প্রশ্ন করেন, ‘আসাদের সঙ্গে তোমার কতদিনের সম্পর্ক ?’
কোন প্রকার ভনিতা ছাড়াই স্পষ্ট করে কল্পনা বললে, ‘এক বছরের।’
‘তোমার তো ছ’মাস আগে বিয়ে হয়েছে তাই না ?’
‘হুঁ।’
‘তাহলে তুমি বলছো বিয়ের আগে থেকেই তোমার সাথে তার সম্পর্ক ছিল ?’
‘হ।
‘তবে বিয়ে করলে কেন ?’
‘বাপ-মা দিছে।’
‘বাপ-মা যখন দিছে তখন তুমিও তা মেনে নিয়ে সেখানে এতদিন ঘর সংসার করেছো। আর এতদিন পর হঠাৎ কি মনে করে তার সঙ্গে প্রেম করতে গেলে।’
‘আমি যাই নাই। সেই আমার কাছে আসতো। নানা প্রকার লোভ দেখাতো। রাজি না হলে ভয় দেখাতো।’
‘সব ষড়যন্ত্র ! আমার মান সম্মান আর সহায় সম্পত্তি লুটে নেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র করে আমার ছেলের পিছনে মেয়েকে লাগিয়ে দিয়েছে। ভাবছে আমি ছেড়ে দেবো ?’ নীরব প্রশ্নোত্তরের মাঝে রইচ কেরানি হঠাৎ গর্জে ওঠলেন হিং¯্র বাঘের মতো। হ্যাচাকের তীব্র আলোয় তার চোখ জ্বলতে থাকে যেন বাঘের চোখের মতোই। তড়িঘড়ি চেয়ারম্যান তাকে থামানোর চেষ্টা করে। তিনি থামেন না। গর্জে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন পেছনে দাঁড়ানো ক’জন অনুগত লোক তাকে ধরাধরি করে বসায়।
একপাশে জনতার মাঝে কল্পনার চাচা সাত্তার মিয়া দাঁড়িয়ে ছিল, সে হঠাৎ বাজখাঁই গলায় কেরানির কথার প্রতিবাদ করলে চেয়ারম্যান তাকেও শাসিয়ে দিলেন। সাথে সাথে আরও দু’তিন জন তাকে ভর্ৎসনা করলো। কল্পনার বাবা জব্বার মিয়া এত লোকের মধ্যে কোথায় যে বসে বা দাঁড়িয়ে আছেন তা এখনো কারো চোখেই পড়েনি। মেয়ে পক্ষের অভিভাবক বিচার প্রার্থী হিসেবে তাকে বাধ্যতামূলক সামনের দিকেই সম্মানের সহিত বসানো উচিৎ ছিল। কিন্তু তারা কামলা শ্রেণীর মানুষ। তাই বোধ হয় তাদের সামনে পিছনে বসা বা না বসা নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই।
কেরানি আবার উত্তেজিত হয়ে হাত নেড়ে বলেন, গাঁয়ের লোকেরা কি জানে না আমার ছেলে কেমন আর তার মেয়ে কেমন ?’
প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে কেরানি এধার ওধার অপেক্ষমান লোকদের দিকে একবার অভিমানী চোখে তাকান সম্ভবত সমর্থনের আশায়। কিন্তু কেউই কথা বলে না। চোখে চোখ পড়ার ভয়ে অনেকেই অন্যদিকে তাকায়।
অবশ্যই গাঁয়ের লোকেরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের অর্থ-সম্পদ আর চরিত্রের ইতিহাস জানে। না জানলে গাঁয়ে বাস করবে কি করে। মানুষ যখন, তখন তাকে বেঁচে থাকতে হলে অবশ্যই আরেক জন মানুষকে জানতে হবে। যেমন বনের পশুরা জানে কোন্ পশু কেমন। তারাও প্রত্যেকেই প্রত্যেকের ক্ষমতা এবং চরিত্র সম্পর্কে জানে। হরিণ যেমন বাঘকে জানে অথবা বাঘ যেমন হরিণকে জানে। জেনে শুনেই তারা যে যার মতো করে চলে। তেমনি গাঁয়ের লোকেরাও রইচ কেরানি এবং তার ঔরসজাত সন্তান এমনকি তার চৌদ্দ গুষ্ঠির ইতিহাসও জানে কেউ কেউ। আর জানলেই কি সব কথা বলা যায় সব সময় ?
এতক্ষণ মান্যগণ্য ব্যক্তিরা চুপচাপই ছিলেন। আর এই জন্য চুপচাপ ছিলেন যে, যেহেতু স্বয়ং চেয়ারম্যান সাহেব কথা বলছেন তাই তার কথার মধ্যে কথা বলা শোভা পায় না। আর যেহেতু শেষ পর্যন্ত চেয়ারম্যান তাদের উপরই দ- নির্ধারনের ভার বর্তাবেন তখন তারা কথা না বলেও থাকতে পারবেন না। কিন্তু হাজী কালাচান শেখ শোভা পাওয়া না পাওয়ার তোয়াক্কা না করেই হঠাৎ ধমকে উঠে বলেন- এই মেয়ে তোমার শরম নাই ? ঘরে স্বামী রেখে অন্য পুরুষের সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি কর। লজ্জা নাই তোমার ?’
মূহুর্তে জনতার মাঝে গুঞ্জন ওঠে। সেটা তিরষ্কারের আর বিদ্রুপের। হাজী সাহেবের সাথে সবাই যেন একমত। সবাই যেন ঐ কথাটাই বলতে চাচ্ছিল যে,... continue reading

১৩ ৮৪৮

নাজনীন পলি

৫৪ বছর আগে লিখেছেন

শহরে নতুন যুবক ( সায়েন্স ফিকশন )

( ৬ ) 
ছায়েরা ও তার বাবা টিভিতে রাতের সংবাদ দেখছিলেন । একটা সংবাদ তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করলো । শহর থেকে দূরে একটা নির্জন এলাকায় অদ্ভুত ধরনের মেশিনের ছাপ পাওয়া গেছে । বিজ্ঞানিরা ছাপটা নিয়ে গবেষণা করছেন, তবে এটা  কোন ধরনের মেশিন বা যানবাহন নির্দিষ্ট করতে পারছেন না । সংবাদ সম্মেলনে দেশের প্রধান ৩ জন বিজ্ঞানী বলেছেন , তারা ধারনা করছেন অন্য গ্রহ থেকে এই মেশিনে করে কোন প্রাণী এসেছে । খুব শীগ্রহি তারা নিশ্চিত খবর জানাবেন । ছায়েরা আর তার বাবা দুজনের চোখাচোখি হল এবং দুজনই বুঝল মনে মনে তারা একটি সন্দেহই করছে । জিহানের অস্বাভাবিক কথাবার্তা আর... continue reading

১১ ৪৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

ঘুঘু দেখেছ.........

আমার বিয়ের সময় এক কেলেংকারি হলো। ১৯৮৩ সালের ঘটনা। রাত এগারোটার দিকে বাসরঘরে ঢুকে ফিল্মি কায়দায় দরজার ছিটকিনি লাগাতে গিয়ে উঁ উঁ শব্দ শুনতে পেলাম। পেছন ফিরে দেখি, আমার নববিবাহিতা স্ত্রী বিয়ের জমকালো শাড়ি গয়না পরে খাটের ওপর জবুথুবু হয়ে বসে আছে আর আমাকে উদ্দেশ্য করে মুখ দিয়ে ওরকম শব্দ করছে। ব্যাপার কী? সে কী আমাকে ছিটকিনি লাগাতে নিষেধ করছে? কাছে গিয়ে আমি কথা না বলে ইশারায় ব্যাপার কী জানতে চাইলাম। সেও ইশারায় খাটের নিচে ইঙ্গিত করে দেখতে বললো। আমি উবু হয়ে দেখতে গিয়ে মাথা থেকে পাগড়ি খুলে পড়ে গেল। আর সাথে সাথে খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে প্যান্ট শার্ট... continue reading

৫০ ৬৭৮

নাজনীন পলি

৫৪ বছর আগে লিখেছেন

শহরে নতুন যুবক ( সায়েন্স ফিকশন )

( ৩ )
  আজ লিফটে জিহানের সাথে ছায়েরার দেখা । ছায়েরা এর আগেও কয়েকবার জিহানকে দেখেছে তবে কথা হয়নি । আজ জিহানই ছায়েরার সাথে পরিচিত হল । বলল এ শহরে আমার আপন বলতে কেউ নেই , আপনারা আসবেন আমার বাসায় ।আসবো বলে  ছায়েরা স্মিত হাসিতে জিহানকে বিদায় দিলো । ঘরে ফিরে ছায়েরার জিহানকে মনে পড়ছিল। বেশ হ্যান্ডসাম ছেলে একদম অ্যাকশন মুভির নায়কদের মত, কণ্ঠটা ও বেশ পৌরুষদীপ্ত । এমন ছেলেরা যখন তখন মেয়েদের পটিয়ে ফেলে । যদিও ছায়েরার বয়স আঠাশ যা পটানোর জন্য উপযুক্ত না । ছেলেরা হরহামেশা চোদ্দ  থেকে আঠারো বয়সের মেয়েদের পটাতে সক্ষম হয়। সে তুলনায়... continue reading

৩৮৬