পারি হল সাল,
বছরটা গেল যেন
মিষ্টি ও ঝাল।
অনেক কে হারিয়ে
অনেক কে পেয়ে,
গীটারটা হাতে নিয়ে
গলা ফেড়ে গেয়ে।
অনেক কিছু দেখে
শিখে ও শিখিয়ে,
ঝগড়া বিবাদ সব
শান্ত মিটিয়ে।
আজকে সবার শেষে
মিলেছি আবার,
বলবো তোমাদের
হ্যাপি নিউ এয়ার।
continue reading
ভাই আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিব বুঝে পাচ্ছি না। অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইলো!
আপনার সাথে টুইটারে বন্ধুতা আছে আমার।
এখানে দেখে আশ্চর্য হোলাম। এবং পড়তে এসে চমতকৃত ও উপকৃত হোলাম।
অনেক ধন্যবাদ!
যতটুকু জ্ঞান আছে চেষ্টা করি। আপনার কবিতায় অনেক কিছু জানতে পারলাম ভাইজান। সুন্দর এবং শেখার মতো কবিতা।
ছড়া পড়ে মুগ্ধ হলাম কিন্তু ভাবিত হলাম বাংলা একাডেমির ঘন ঘন বানান রীতি পরিবর্তনের কারণে। আসল সমস্যাটা যে কোথায় কে জানে!
বাঙলা একাডেমীর বানান রীতি অনুযায়ী আগে যা শিখছিলাম সব উল্টাপাল্টা লাগে। কি আর করা।
পড়লাম কিন্তু কি বলব ভাবছি
চলুক যার যেমন খুশি।
তবে কথা কিন্তু মন্দ বলেনি
ধন্যবাদ আপা মন্তব্যের জন্যে
তাঁরা খ্যাতিমান লেখক, প্রাক্তন সরকারি কর্মকর্তা, সচিব, ব্যবসায়ী, ঠিকাদারদের অখাদ্য-কুখাদ্য পেলেই শুধু কোনো দিক থেকে শব্দ সংখ্যা কমিয়ে পত্রস্থ করতে পারলেই চাকরিজীবন সার্থক মানেন। আর এসব ব্লগে যাঁদের লেখা পোস্ট হয়, তাঁরা এত বেশি আবেগে উদ্বেল থাকেন যে, একই রচনা একই সঙ্গে একাধিক ব্লগে পাঠানোর ভেতর আত্মতৃপ্তি খোঁজেন।
লেখাটায় বাস্তবতা আছে। ধন্যবাদ
আপনাকেও ধন্যবাদ
শত কর্ম ব্যস্ততার মাঝে ললিতকলার চর্চায় নিবিষ্ট তরুন কবি শফিকুল ইসলাম এর জীবন ঘনিষ্ট সাহিত্য কর্ম “শ্রাবন দিনের কাব্য” এক দুঃখ-বেদনা বিরহের প্রতীক । যেখানে কোন শব্দ জড়তা নেই ,শব্দের বাহুল্য নেই । নিরীক্ষা প্রয়াসী কবি ছন্দের সযত্ন শাসন মেনে শব্দ চয়ন,পঙক্তি বিন্যাস ,প্রতীক উপমা উৎপ্রক্ষায় যাপিত জীবনের সুখ-দুঃখ ঘাত-প্রতিঘাতের অব্যক্ত বানী ব্যক্ত করে সমৃদ্ধ করেছেন “শ্রাবণ দিনের কাব্য “।
পড়তে পারলে ভাল লাগত।
Comments (13)
চেতনাবোধ লাগল --
ভালো লাগলো ............।
সত্যিই সমকালীন! ভালোই লিখেছেন...