Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাঙ্গালের বাঙ্গালী দর্শন

বার্সেলোনার ইনিয়েস্তার পায়ে বল। সামনে রিয়াল মাদ্রিদের ডি মারিয়া। ইনিয়েস্তা এমন ভাব করলো যে, সে ডি মারিয়ার ডান দিক দিয়ে বল কাটিয়ে এগোবে। স্বাভাবিকভাবে ডি মারিয়া নিজের ডান দিক দিয়ে দ্রুত এগিয়ে বল কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করলো। শেষ মুহূর্তে তাকে ডজ দিয়ে ইনিয়েস্তা তার বাম দিক দিয়ে বল নিয়ে বেরতে গিয়ে দেখলো, ডি মারিয়া তীরবেগে সেকেন্ডের ভগ্নাংশের মধ্যে বাম দিকে চলে এসেছে। ইনিয়েস্তা তো ইনিয়েস্তাই। সেও আলোকবর্ষ গতিতে আবার ডজ দিয়ে ডি মারিয়ার ডান দিক দিয়ে বল নিয়ে বেরিয়ে গেল।
প্রিয় পাঠক, আপনাদের মনে হতে পারে যে, আমি বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যেকার ফুটবল খেলার ধারা বিবরনী দিচ্ছি। আসলে তা’ নয়। আমরা ফুটবল দর্শকরাও যে মাঝে মধ্যে এভাবে ডজ দিয়ে একে অন্যকে কাটানোর চেষ্টা করি, সেটা বোঝানোর জন্য এই ধান ভানতে শিবের গীত। যেমন ধরুন, আপনি জনবহুল ফুটপাথ ধরে হাঁটছেন। আপনার বিপরীত দিক থেকে লোকজন আসছে। ডান দিকে সামান্য ফাঁকা থাকায় আপনি ঐ দিক দিয়ে বেরিয়ে যাবার চেষ্টা করলেন। ডানের লোকটি একই দিক দিয়ে অতিক্রম করবে বলে আগে থেকেই ভেবে রেখেছিল। ফলে এক্সিটপয়েন্ট একই হওয়ায় দুজনেই মুখোমুখি। আপনি বাম দিক দিয়ে বেরনোর চেষ্টা করলেন। আপনাকে এড়ানোর জন্য লোকটিও তাই করলো। আবার আপনারা মুখোমুখি। ধুর! লোকটা বেকুব নাকি? আপনি বিরক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন। লোকটি সেই সুযোগে আপনাকে পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে গেল। অথবা লোকটি বিরক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে পড়লো। আপনি পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে গেলেন। এমন করতে গিয়ে কখনো কখনো মৃদু ধাক্কাধাক্কি, কনুইয়ের গুঁতো খাওয়া এসব হয়ে যায়।
২০০৭ সালে চিকিৎসার জন্য আমি ভারত গেছি। সাথে আমার মিসেস আছেন। আমাদের দেখভালের জন্য অরুন নামের এক যুবককে সাথে নেওয়া হয়েছে। সে আমাদের প্রতিবেশি বরুন... continue reading
Likes Comments
০ Shares

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

রং নাম্বার

বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান পড়ার ইচ্ছা ছিল খোকনের। এইচ এস সি পরীক্ষায় জিপিএ ফাইভ পেয়ে পাশ করার পর সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ভাইভার জন্য ডাক পেল। ভাইভা বোর্ডে তাকে প্রশ্ন করা হলোঃ ‘তুমি কি মওলানা ভাসানী হকি স্টেডিয়ামের নাম শুনেছ?’
‘জি স্যার, শুনেছি।’
‘তাহলে বলো তো মওলানা ভাসানী কে ছিলেন?’
খোকন চটপট জবাব দিল, ‘তিনি বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত হকি খেলোয়াড় ছিলেন। তাই তার মৃত্যুর পর তার নামে স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয়েছে।’
ভাইভা বোর্ডের শিক্ষকদের মধ্যে ডীনও ছিলেন। তিনি আবার ছাত্রজীবনে মওলানা ভাসানীর খুব ভক্ত ছিলেন। ন্যাপ বা ছাত্র ইউনিয়ন না করলেও ১৯৭৬ সালে ফারাক্কা লং মার্চের সময় তিনি তাতে অংশগ্রহণ করে মওলানা ভাসানীর সাহচর্যে আসার বিরল সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন। জীবনের এই স্মরণীয় ঘটনার কথা মনে হলে আজও তিনি পুলক অনুভব করেন। কিন্তু ভর্তিচ্ছুক ছাত্রের উত্তর শুনে তাঁর ভিরমি খাওয়ার দশা হলো। অন্যান্য শিক্ষকদের সাথে বোবা দৃষ্টি বিনিময় করে তিনি গম্ভীর মুখে খোকনকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি ভাসানী নভো থিয়েটারের নাম শুনেছ?’
‘জি স্যার, শুনেছি।’
‘ওখানে কি করা হয়?’
খোকন মাথা চুলকে বললো, ‘ওই যে নাটক টাটক হয় না! মঞ্চ নাটক! থিয়েটারে মঞ্চ নাটকই তো হয় স্যার।’
‘তুমি বললে, মওলানা ভাসানী বিখ্যাত হকি খেলোয়াড় ছিলেন। তাহলে মঞ্চ নাটকের থিয়েটারের সাথে তাঁর নাম এলো কিভাবে?’
খোকন একগাল হেসে বললো, ‘তিনি যে একজন নাম করা মঞ্চ অভিনেতাও ছিলেন, স্যার। তার পার্ট করা অনেক হিট নাটক আছে।’
ভাইভা বোর্ডের শিক্ষকরা সবাই চুপ। তাঁরা সবাই একযোগে অবাক হয়ে খোকনের দিকে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন দেখে খোকনের অস্বস্তি বোধ হলো। সে মাথা নিচু করে পরবর্তী প্রশ্নের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো। পরবর্তী প্রশ্ন হলো এরকমঃ ‘তোমার এস এস সি ও এইচ... continue reading
Likes ১৪ Comments
০ Shares

Comments (14)

  • - বাংলার সক্রেটিস

    হিংসা হচ্ছে,কিন্তু !

    চরম হইছে।চরম।আসলেই রিয়েল নাকি ভাই?

    • - ওসমান শেখ

      অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। না ভাই সত্য নয় শুধুই গল্প মাত্র। 

    - বাংলার পাই বাপা

    এক কথায় অসাধারণ। খুভ ভালো লাগলো।

    আর আমার মত দেখছি আপনার ও বাংলা বানানে সমস্যা আছে। ভাই একটু বানানে নজর দিবেন।

    শুভ কামনা রইল। ভালো থাকবেন।

    • - ওসমান শেখ

      অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। খুশি হলাম আমার লেখা পছন্দ করেছেন বলে। ভুল ধরিয়ে দেবার জন্য আবারও ধন্যবাদ। আগামি লেখায় চেষ্টা করবো বানান সুদ্ধ করে লেখার। আশা করছি বার বার ভুল ধরিয়ে দিবেন।

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    valo laglo

    • - ওসমান শেখ

      আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

    Load more comments...

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

ঘুম নেই

সাধারণতঃ যারা উল্টোপাল্টা কথাবার্তা বলে বা অস্বাভাবিক আচরণ করে, তাদেরকে আমরা পাগল বলে থাকি। কিন্তু আপনি জানেন কী সোজাসাপ্টা কথাবার্তা বলা লোকেরাও পাগল হয়? আজ এমন একজন পাগলের কথা বলবো, যার কথাবার্তা ছিল সোজাসাপ্টা এবং আচার আচরণও ছিল স্বাভাবিক। পুরোপুরি পাগল হয়ে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তার মানসিক ভারসাম্যের অভাব কেউ বুঝতে পারেনি। তিনি ছিলেন মেডিসিনের একজন নাম করা ডাক্তার। পাবনা মেন্টাল হসপিটালে যাওয়ার আগে এক স্বনামধন্য ক্লিনিকে রীতিমতো চেম্বার নিয়ে বসে তিনি রোগী দেখতেন। শত শত রোগীর প্রেসক্রিপশন লিখে দিয়েছেন তিনি। সেসব রোগীরা সুস্থও হয়েছে। এক পর্যায়ে এসে ডাক্তার সাহেব নিজেই অসুস্থ হয়ে গেলেন।
কিন্তু ঐ যে কথায় আছে না, গোয়ালা নিজের দই খায়না। এই ডাক্তার সাহেব নিজের অসুখ বিসুখ হলে বরাবর অন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হতেন। একবার তার ইনসমনিয়া (অনিদ্রা রোগ) হলো। ইনসমনিয়ার ওষুধের নাম তার বিলক্ষন জানা আছে। ডজন ডজন রোগীকে তিনি মুড়ি মুড়কির মতো প্রেসক্রাইব করেছেন। কিন্তু নিজের ইনসমনিয়া হওয়ায় তিনি একজন সাইকিয়াট্রিষ্টের কাছে গেলেন।
একজন ডাক্তার আর একজন ডাক্তারের কাছে গেছেন। স্বাভাবিকভাবে জাতভাই হিসাবে তাকে অনেক খাতির যত্ন করা হলো। সাইকিয়াট্রিষ্ট ভদ্রলোক ডাক্তার সাহেবের শারীরিক পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে ইনসমনিয়ার পূর্বাপর তথ্য জানতে চাইলেন। প্রধান প্রশ্ন ছিল, ইনসমনিয়ার আগে ডাক্তার সাহেবের পারিবারিক, সামাজিক বা পেশাগত কোন সমস্যা হয়েছিল কী না?
ডাক্তার সাহেব বললেন, ‘আমার স্ত্রী আমার ছেলের এক বন্ধুর সাথে পালিয়ে গেছে।’
আঁতকে ওঠার মতো কথা। কিন্তু পেশাগত কারণে সাইকিয়াট্রিষ্টদের নার্ভ শক্ত রাখতে হয়। রোগীর কথাবার্তায় তারা কখনো আঁতকে ওঠেন না। এমন অনেক আঁতকে ওঠার মতো কথা তাদেরকে প্রায়ই শুনতে হয়। তিনি নির্বিকার কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনার ছেলে মেয়ে কয়জন?’
‘একটাই ছেলে। মেয়ে নাই।’
‘ছেলে কী করে?’
‘সে... continue reading
Likes ২৪ Comments
০ Shares

Comments (24)

  • - আলমগীর সরকার লিটন

    ছড়াটা অসাধারণ লাগল

    অভিনন্দন--------

    • - ছড়াবাজ

      ধন্যবাদ! পাঠকের সাথে মিথষ্ক্রিয়াটা আকর্ষনীয় সবসময়।

    - বাঙলা বেলায়েত

    অনেক ভাল একটা ছড়া। ছড়াবাজকে অনেক শুভেচ্ছা।

    - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

    আপনার সামনে মেকাপ মাইরা আসে সাহস কত বালিকার

    Load more comments...

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

কফি খাওয়ালেন বস

আজকাল সরকারি অফিস আদালতে বাংলা ভাষার ব্যবহার দেখে বেশ ভালো লাগে। কিন্তু এর শুরুর দিকটা খুব একটা মসৃণ ছিল না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে একটা ঘটনা বলি। ১৯৮৭ সালে এক সরকারি আদেশে জানিয়ে দেওয়া হলো যে, এখন থেকে সকল সরকারি দপ্তরে টেলিগ্রাম, টেলেক্স ও বৈদেশিক যোগাযোগ ছাড়া দাপ্তরিক কাজে বাংলা ভাষার ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হলো। এই আদেশ অমান্য করলে সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আমার ডিপার্টমেন্টে প্রায় সব কাজই ইংরেজিতে করা হতো। মেমোরেন্ডাম, করেসপন্ডেন্স, সার্কুলার, ড্রাফট্, নোট ইত্যাদি কাজে বাংলার ব্যবহার প্রায় ছিল না বললেই চলে। তো সরকারি আদেশের এই চিঠিটি পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমার অধীনস্থ একজন কর্মচারী নথিতে নোটসহ আমার কাছে পেশ করলেন। আমি দেখলাম নোটশিটে ইংরেজিতে লেখা আছে, Submitted for next disposal. আমি খুবই বিরক্ত হলাম। নোটশিটের নিচে আমি বাংলায় লিখলাম, “সরকারি আদেশ অমান্য করে ইংরেজিতে নোট লেখায় নথি পেশকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নথিটি প্রশাসনিক শাখায় হস্তান্তরের আদেশ দেওয়া হলো।”
পরে এ নিয়ে আমার বস (অফিস প্রধান)-এর সাথে আমার তুমুল ঝগড়া হলো। বসের বক্তব্য হলো, কর্মচারী বেখেয়ালে ইংরেজিতে নোট লিখে ফেলেছে। এই সামান্য অপরাধের (?) জন্য তার শাস্তির সুপারিশ করা আমার ঠিক হয়নি। আমি বললাম, ‘কর্মচারীরা যাতে খেয়াল করে, সে জন্য একজনকে শাস্তি দিয়ে সবাইকে সতর্ক করে দেওয়া উচিৎ। অন্ততঃ ন্যুনতম শাস্তি সেন্সর (তিরস্কার) দেওয়া প্রয়োজন।’
আমার বস বললেন, ‘Submitted for next disposal-এর বাংলা কী?’
আমি বললাম, ‘পরবর্তী বিন্যাসের জন্য পেশ করা হলো।’
‘পরবর্তী বিন্যাস বলতে আপনি কী বোঝাচ্ছেন?’
‘সেটা পত্রভেদে বিভিন্ন রকম হতে পারে। এই পত্রটির ক্ষেত্রে সরকারের সংশ্লিষ্ট আদেশ সার্কুলার আকারে জারি করে আমাদের অধীনস্থ সব... continue reading
Likes ২২ Comments
০ Shares

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

১০ বছর আগে লিখেছেন

গণিতের হিসাব

(গৃহবধূর বেতন কতো শীর্ষক ইস্যুভিত্তিক মাসিক মৌচাকে ঢিল পত্রিকার জুলাই ২০১১ সংখ্যায় এই লেখাটি প্রকাশিত। ব্লগার বন্ধুরা যারা এটি পড়েননি, তাদের জন্য ব্লগে প্রকাশ করলাম। ধন্যবাদ।)
আমাদের সময় এস এস সি পর্যায়ে এক ধরনের অংক করতে হতো যার নাম ছিল পাটিগণিত। আজকাল আর ছাত্রছাত্রীদের এই অংক করতে হয় না। সম্ভবত এই ডিজিটাল যুগে আদিকালের এই অংকের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেছে। তাই গৃহবধূর বেতন কত হওয়া উচিৎ, তা’ হিসাব করার জন্য আমি বীজগণিত, ত্রিকোণমিতি, জ্যামিতি ও ক্যালকুলাসের শরণাপন্ন হলাম।
প্রথমে বীজগণিতের কথা বলি। আমার দুটি বীজ অর্থাৎ দুই ছেলেকে একদিন জিজ্ঞেস করলাম, ‘আচ্ছা, আপনাদের আম্মা তো খাঁটি গৃহবধূ। ঘর সংসারের কাজ ছাড়া আয় উপার্জনের কোন কাজ তিনি করেন না। কিন্তু ঘর সংসারের এসব কাজে তার অনেক পরিশ্রম হয়। তার এই পরিশ্রমের তো একটা পারিশ্রমিক বা বেতন নির্ধারণ করা উচিৎ, তাই না? এখন বীজগণিতের সেট ফাংশান, বহুপদী সমীকরণ, ম্যাট্রিক্স বা এই জাতীয় কোন অংকের সাহায্যে কি এই বেতন নির্ধারণ করা সম্ভব? আপনারা তো পড়ালেখার মধ্যে আছেন। নিশ্চয় আপনারা ভালো বলতে পারবেন। কি বলেন?’
বড় ছেলে বলল, ‘আম্মা কি তোমার সংসারে বুয়ার কাজ করে যে তাকে বেতন দিতে হবে?’ আমি বললাম, ‘না না, তা’ কেন? বুয়া তো আছেই। আমি বলতে চাচ্ছি......’
ছোট ছেলে বলল, ‘আম্মা কি তাহলে আমাদের এই সংসারে চাকরি করছে?’
বললাম, ‘না না, চাকরি করবে কেন? আমি বলতে চাচ্ছি.........’
বড় ছেলে বলল, ‘বেশ, আম্মা এই সংসারে চাকরি করছে না, বুয়ার কাজও করছে না। তাহলে এখানে আম্মার বেতন নির্ধারণের প্রশ্ন আসছে কেন?’
ছেলেদের মা বললেন, ‘রিটায়ারের পর তোমাদের আব্বা বাড়িতে বসে থেকে থেকে এ্যাবনরমাল হয়ে গেছে। কথায় বলে না,... continue reading
Likes ১৭ Comments
০ Shares

Comments (17)

  • - মিশু মিলন

    শব্দ গুলো একসাথে হয়ে গেল কেন! পড়া যাচ্ছে না। এটা কি কারিগরী ত্রুটি?

    • - মাহাফুজুর রহমান কনক

      এবার পড়া যাচ্ছে মনেঅয়।

    - ধ্রুব তারা

    আমারে এরকম একদিন হইছিল। এটা ব্লগের সমস্যা না। 

    • - মাহাফুজুর রহমান কনক

      এটা ব্লগের সমস্যা।

    - ধ্রুব তারা

    ভাই মনে হয় প্রতিযোগিতা পছন্দ করেন না। 

    • - মাহাফুজুর রহমান কনক

      না ভাই পছন্দ করিনা।

    Load more comments...
Load more writings...