মেয়েটির শিউলী ফুলের মত শুভ্র গালে আর চুমু খাওয়া হয়না শুভংকরের। সপ্ন ভেঙে যায় মাঝ পথেই। আবার নতুন করে ওই এক’ই সপ্ন। সব দ্বিধা কাটিয়ে যখন’ই পাশে বসা মেয়েটির গাল স্পর্শ করতে যাবে ঠিক তখন’ই সপ্ন ফুরিয়ে যায়। এভাবে কতক্ষন চলার পর ঘুম ভাঙে শুভংকর বুঝতে পারে না। আলসেমীতে দেহটা একেবারে অবশ হয়ে আছে। বিছানা, বালিশ, কাথা’ও এলিয়ে পড়ে আছে আদুরে মেয়েটির মত করে। পুরাতন দেয়াল ঘড়িটার দিকে তাকিয়ে শুভংকর মনে মনে একটু কৌতুক বোধ করলো। ১২টা বাজতে ৫ মিনিট বাকী। জীবনের ১২টা বাজতে কি এখনো ৫মিনিট বাকি আছে? এখনও কি ফেরা যায়?
টিউব লাইটের পাশে দেয়ালের গায়ে কয়েকটা...
continue reading