তিন বন্ধুতে বসে গল্প জমিয়ে ছিলাম। খেলার গল্প, ঘোরা বেড়ানোর গল্প, আগামী পিকনিক কবে হবে তার গল্প। এমনি সময় লাইট গোল ! চারদিক ঘুটঘুটে অন্ধকার হয়ে গেলো। আমি তাড়াতাড়ি মোম বাতি জ্বালিয়ে সেন্টার টেবিলে রাখলাম। মোমের আলো ঘন অন্ধকারকে তত পরিষ্কার করতে পার ছিল না–শিখা থেকে থেকে কেঁপে উঠছিল। আমাদের গল্পের মোড় ঘুরে গেলো। মনে হয় পরিবেশকে ঘিরে, আসরে এবার ভূতের গল্পের উত্থাপন হল।
ভূত আছে কি নেই এ নিয়ে কথা চলছিল। টপিক বড় জব্বর ! আধ গাঁ, আধ শহরের ছেলে আমরা। ভূতকে বিশ্বাস না করার কথা না। তবু মহান, গলায় জোর নিয়ে বলে উঠলো, না, না, ভূত বলে কিছু নেই !
–কি করে জানলি ? ভোলা সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা প্রশ্ন করে উঠলো।
–শুধু গল্প শুনলাম, চোখে তো কোনও দিন দেখতে পেলাম না!
–যে দিন দেখবি সে দিন তোর কি অবস্থা হবে ভেবে দেখেছিস ? আমি মহানের কথায় জবাবে বলে উঠলাম।
–ও সব দেখে কাজ নেই, মহান কেন যেন শান্ত হয়ে গেলো। আসলে ওই আমাদের মধ্যে সবচে ভীতুরাম ! ভূত দেখে নি কথা ঠিক, কিন্তু ভূতের গল্প শুরু হলে বেচারা ভীষণ ভয় পেয়ে যায়। একা রাস্তায় চলতে সাহস পায় না। অনেক সময় আমাদেরই ওকে ঘর পর্যন্ত পৌঁছে দিয়ে আসতে হয়। এমনি সময় হঠাৎ এক দমকা হাওয়া এসে ঘরের মোমবাতি কাঁপতে কাঁপতে নিভে গেলো।
মহান, এই রে, বলে আমার কাছ ঘেঁষে এসে বসলো।
আমি বললাম, বাইরে হাওয়া দিচ্ছে, ওই খোলা জানলা দিয়ে হাওয়া ঢুকে... continue reading
Comments (5)
আশেপাশের হেঁটে যাওয়া-
মেয়েদের শরীর হতে ভেসে আসে গন্ধ;
মাতলামি বাড়ে
গান ওঠে গলায়,
খুব ভাল
অনেক ভালোলাগা মন্তব্যে প্রিয়।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
ভালো থাকবেন।
খুব সুন্দর । শুভেচ্ছা ।
ভালো লাগলো জেনে প্রিয়।
শুভেচ্ছা আপনাকেও।
khub valo
ভালো লাগলো খুব, জেনে সত্যিই আপ্লুত হলাম অনেক।
সুন্দর অনুভূতির জন্ম হলো।
শুভেচ্ছা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।