Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

অল্প খরচে ঘুরে আসুন মহামায়া লেক, গুলিয়াখালী ও বাশবাড়িয়া সী বীচ

তবে প্লান করে যদি ট্যুরে যাওয়া যায় তাহলে অল্প সময়ে বেশি স্পট ভ্রমণ যেমন করা যায় তেমনি খরচের পাল্লাও অনেক হালকা হয়ে যায়।
আপনারা চাইলে একদিনে চিটাগাং এর মহাময়া লেক, গুলিয়াখালী ও বাশবাড়িয়া সী বীচ ঘুরে আসতে পারেন অল্প খরচে।
কিভাবে যাবেন
ঢাকা টু ফেনী বাসে চলে আসবেন ফেনীতে ( বিশেষ করে রাত ১১.০০ টা বা ১২.০০ টার গাড়ীতে উঠবেন। ভোর ৫.০০ বা ৬.০০ দিকে নেমে যাবেন। ফেনী থেকে মহিপাল হেটে বা রিকশাতে আসতে পারবেন। মহিপালে চিটাগাং গামী বাস পাবেন বাসে করে মিরসরাই নেমে যাবেন। স্টেশন থেকে একটু হাটলে মহামায়া লেক। লেকে গেলেই দেখেতে পাবেন স্চছ ঠান্ডা পানি আর ছোট ছোট টিলা। যাওয়ার সময় অবশ্যই গোসল করার জামা কাপড় নিয়ে যাবেন কেননা পানি দেখে গোসলের লোভ সামলাতে পারবেন না। সাতার না জানলে শেী দুরে যাবেন না। নৌকা করে ঘুরে দেখতে পারেন পুরো লেকটি। ভেতরে একটি ঝর্ণাও আছে। মহামায়া লেক থেকে কায়ারিং করে সীতাকুন্ড চলে আসতে পারেন ঘন্টা খানেক লাগবে। বেশ মজাও পাবেন। সীতাকুন্ড বাজার থেকে বাসে যেতে পারবেন গুলিয়াখালি সী বীচ। সাগরের নোনা পানি ঝাপাঝাপি দৌড়, সাগর পাড়ের মনোরম দৃশ্য দেখে নয়ন জুড়িয়ে যাবে।
যাইহোক বীচ থেকে আবার চলে আসনু সীতাকুন্ড বাসস্ট্যান্ডে দুপুরের খাবার শেষ করে বাসে করে চলে যেতে পারবেন বাশবাড়িয়া বাস স্টেশনে সেখান থেকে সিএনজি বা অটো করে চলে যেতে পারবেন বীচে। সেখানে সাগরের দৃশ্য কুমিরা ব্রীজ দেখতে পাবেন। বিকাল বেলার অসাধারণ দৃশ্য দেখে মন ভরবে না। দেখার স্বাদ মেটার আগেই সুয্যি মামা বিদায় বলে দিবে আর আপানার ফেরার ঘন্টাও বেজে যাবে।
খরচের হিসাব
ঢাকা টু ফেনী : ৩০০ টাকা বাস ভাড়া
ফেনী টু মিরসরাই : ২০ টাকা বাস বাড়া[…]

Travel Image

স্বল্প সময়ে ঢাকার কাছে ময়মনসিংহ ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন

স্বল্প সময়ে ঢাকার কাছে ময়মনসিংহ ট্যুর দিয়ে আসতে পারেন
ময়মনসিংহ এর কয়েকটি দর্শনীয় স্থান হলো শশীলজ, মুক্তাগাছা জমিদার বাড়ি, জয়নুল আবেদিনের সংগ্রহশালা, জয়নুল আবেদিন পার্ক ইত্যাদি।
যেভাবে যাবেন:
মহাখালি বাস স্ট্যান্ড থেকে এনা, শামিম সহ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায় প্রতি ঘন্টায়। সময় লাগে ২.৫ থেকে ৩ ঘন্টার মতো। ময়মনসিংহ নেমে অটো ভাড়া করে ঘুরে বেড়াতে পারবেন ময়মনসিংহের দর্শনীয় স্থান গুলো।
খরচ:
খরচ সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভর করে। তবে ৫-৬ জনের টিম নিয়ে গেলে খাবার দাবার ঘুরা ফেরা সহ ১২০০-১৫০০ টাকায় খুব ভালো করে ঘুরে আসতে পারবেন। আর দেখতে পারবেন দর্শনীয় স্থান গুলো । তো আর দেরি কেন বেড়িয়ে পরুন ভ্রমণ প্রিয় বন্ধু-বান্ধব নিয়ে।[…]

Travel Image

দামতুয়া বা লামনাই ঝর্ণা

দামতুয়া বা লামনাই ঝর্ণা
শুকনা মৌসুমে অনেক ঝর্নায় পানি থাকে না কিন্তু বর্ষার সময় তারা যৌবনে ফিরে আসে। সে রকম একটা ঝর্ণ দামতুয় বা লামোনই ঝর্ণা। যার অবস্থান বান্দরবনের, আলীকদম নামক স্থানে।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যরে আধার চারপাশ সবুজ আর পাহাড়ের বুক চিড়ে বয়ে আসছে শীতল পানি এরকম দৃশ্য দেখলে কার না শিহরণ জাগে বলুন। এরকম দৃশ্য দেখাটাও ভাগ্যের ব্যাপার। চাইলে আপনিও দেখে আসতে পারেন এই অপরুপ রুপের দৃশ্য।
যাবেন কিভাবে
দেশের যেকোন প্রান্ত থেকে বান্দরবন বা চকোরিয়ায় বাসে বা ট্রেনে চলে আসতে পারেন।
চকোরিয়া থেকে আলী কদম ৩৫ কি.মি. জিপ গাড়ির মাধ্যমে
আলীকদম থেকে আদুপাড়া ১৭ কিমি বাইকের মাধ্যমে
আদু পড়া থেকে দামতুয়া ঝর্ণা ৬-৭ কিমি হাটা পথ।
হাটা পথ একটু সাবধানতার সাথে পার হতে হবে। কেননা একটু দুর্গম টাইপের। আর বৃষ্টি হলে অনেকটা মারাত্মক হয়ে উঠে রাস্তাটি যতটা সম্ভব কেয়ারফুল্লি ভাবে রাস্তা পার হওয়ার চেষ্টা করাই ভালো।
খরচের ব্যাপরটা সম্পূর্ণ আপনাদের উপর। চাইলে ২৫০০ টাকায়ও ঘুরে আসা যায় ৫-৬ জনের টিম নিয়ে গেলে।[…]

Travel Image

পদ্মা রিসোর্ট থেকে ঘুরে আসতে পারেন একদিনেই।

পদ্মা রিসোর্ট থেকে ঘুরে আসতে পারেন একদিনেই।
কিভাবে যাবেন: গুলিস্থান বা যাত্রবাড়ি থেকে মাওয়াগামী যেকোন বাসে উঠে মাওয়া চৌরাস্তা নামুন। এরপর অটোতে করে সোজা চলে যাবেন পদ্মা রিসোর্টে। রিসোর্ট পৌছানোর জন্য আপনাকে নৌকায় যেতে হবে ৫ মিনিট এর মতো। এরপর পদ্মা রিসোর্ট ঘুরে দেখুন।বাসের ঘর পানির উপর তৈরী করা হয়েছে। দেখলে মনে হবে নিখুত হাতে সাজানো হয়েছে। সারাদিন সময় কাটাতে একটুও বোরিং লাগবে না এটার ব্যাপারে নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
খাবার দাবার
সারাদিনের প্লানে খাবার তো অবশ্যই খেতে হবে। সকালে নাস্তা করে রওনা দিবেন। রিসোর্টে ঢোকার আগে দুপুরের খাবার খেয়ে ডুকবেন। কেননা রিসোর্টে আশেপাশে ভাল হোটেল নেই আর রিসোর্টের খাবার অনেক দাম। বিকেলে মাওয়াঘাটে এসে ঞালকা নাস্তা করে বেড়িয়ে পড়–ন পদামা পাড়ের উদ্দেশ্যে। গোধুলীবেলায় পদ্মা পাড়ে দাড়িয়ে সুয়্যি মামাকে বিদায় এ যেন প্রকৃতির অপার লিলা।
খরচ:
গুলিস্থান টু মাওয়া (যাওয়া আসা) বাস ভাড়া: ১৪০ প্রতিজন
মাওয়াথেকে রিসোর্টের ঘাট (যাওয়া আসা)অটো ভাড়া: ৬০ প্রতিজন
নৌকায় যাওয়া আসা ও এন্ট্রি ফি: ৫০ টাকা
খাবার সব মিলিয়ে: ৩০০ টাকার মতো
মোট: ৫৫০ টাকা প্রতি জন টিম নিয়ে গেলে টাকা আরও কম খরচ হতে পারে।
সাবধানতা: সন্ধ্যা হওয়ার সাথে সাথে পদ্মাপাড় ত্যাগ করুন কেননা কিছু অসাধু মানুষ আপনাকে টার্গেট করতে পারে। পরে ছিনতাই করে সর্বস্ব কেড়ে নিতে পারে।[…]

Travel Image

অল্প খরচে ঘুরে আসুন সাজেত চূড়া থেকে।

খাগড়াছড়ির সাজেক ভ্যালি না দেখে যদি আপনি বিদেশ ব্রমণ করেণ তাহলে আমি বলব আপনার ভ্রমণের অনকে বড় চমকটিই আপনি দেখেন নি। যাই আজ অল্প টাকায় কিভাবে সাজেক ভ্রমণ করবেন তা নিয়ে কিছু বলব।
রাতে ডাকা থেকে সোজা খাগড়াছড়ি চলে যান। সকালে নেমে হোটেল ঠিক করুন বা চাইলেই ঢাকা থেকে হোটেল বুক করে যেতে পারেন। সে ক্ষেত্রে টাকা টা একটু বেশি লাগতে পারে। শাপলা চত্তরের দিকটা হোটেল নিন ১০০০ টাকায় ডাবল বেডের রুম পেয়ে যাবেন। রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নাস্তা সেরে বেড়িয়ে পড়–ন রিসাং ঝর্ণা ও আলুটিলা গুহার উদ্দেশ্যে। খাগড়াছড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকেই বাস ছাড়ে । বাসে যেতে পারবেন। চাইলে বাসের ছাদেও যেতে পারেন। সেক্ষেত্রে একটু সাবধানতা অবলম্বণ করবেন। বাসের ছাদে গেলে যাওয়ার পাশাপাশি রোলার কোস্টারের স্বাদ পেয়ে যাবেন বিনামূল্যে।২০-২=৩০ মিনিট পর রিসাং ঝর্ণার সামনে নেমে পড়–ন। ৩০ মিনিট ঢালু পথ বেয়ে নামলে দেখা পবেন নৈস্বার্গিক এই দৃশ্যের। পাহাড়ের বুক চিড়ে নেমে আসছে শীতল স্বচ্ছ পানি। দেখলেই মনটা আনচান করে নেমে শরীরটাকে ভিজিয়ে নিতে।গোসল সেরে সোজা উপড়ে এসে আবার বাস ধরুন আলুটিলা গুহার দিকের। ১০ মিনিট এর ভিতর চলে আসবেন নেমে মশাল কিনে গুহার ভিতর ডুকে পড়–ন আর স্বাদ অনুভব করুন ভয়ংন্কর এই সৌন্দর্যের। দয়া করে মশাল ভেতরে ফেলে আসবেন না টুরিস্ট স্পট গুলা রক্ষা করা প্রত্যেক টুরিস্ট এর দায়িত্ব ও কর্তব্য। বিকালে শহরে ফিরে আসুন আর চান্দের গাড়ি ঠিক করে রওনা দিন সাজেক ভ্যালির উদ্দেশ্যে। সাজেক যাওয়ার সময় পাহাড়ি উচু নিচু রাস্তা দুই পাশে সবুজের সমাহার দেখে মন জুড়িয়ে যাবে আশাকরি। গ্রুপ নিয়ে গেলে খরচ কম হবে । আর গ্রুপ ছোট হলে হোটেলে বলে রাখবেন অন্য ছোট গ্রুপ আসলে এড হয়ে...[…]

Travel Image

শীতকালে খেজুর রস

শীতকালে খেজুর রস
কোথায় পাবেন- পূর্বাচল এক্সপ্রেস হাইওয়ে যেটা আমাদের সবার কাছে ৩০০ ফিট নামে পরিচিত। সেই ৩০০ ফিট এর বালুব্রীজ পার হয়ে হাতের বামে পূর্বাচল আবাসন প্রকল্পের একটু ভিতরে এগিয়ে গিয়ে কাউকে জিগেস করলেই পেয়ে যাবেন খেজুররস। অথবা কাউকে না পেলে ওখানে বাসা পাবেন সেই বাসার লোকজনকে বললে উনারাই এনে দিবে নতুবা কোথায় পাবেন বলে দিবে।
কিভাবে যাবেন- প্রথমে আপনাকে ঢাকার কুড়িল বিশ্বরোড আসতে হবে। রেললাইন ক্রস করে ব্যাটারিচালিত অটো অথবা প্রাইভেট কার শেয়ারবেসিস ভাড়ায় উঠে চালককে বলবেন বালুব্রীজের পরে নামাতে। নেমে আপনি হেটেই খেজুররস এর উৎসের কাছে যেতে পারবেন। ফেরার সময় একই ভাবে অটো কিংবা কারে আসতে পারবেন। ভাড়া ৬০৳ অানুমানিক। আর খেজুররস এর দাম গ্লাস প্রতি ২০/২৫৳ ও এক ঠিলা ৫০০৳ নিবে। একটা কথা মনে রাখবেন টাটকা রস পান করতে চাইলে ভোরে যেতে হবে।
অলসতা না করে শীতের ভোরকে উপভোগ করুন আর খেজুররস পান করুন এখনি সময়।
শুভ হোক আপনার ভ্রমণ[…]

Travel Image

থানচি ভ্রমণ:

এত যেন নদীর সৌন্দর্য্য আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।। মাঝে মাঝে বুনো পাখির ডাক। মাঝে মাঝে নির্জনতা সব মিলিয়ে অসাধারণ গল্পগাথা নিজে গেলে বুজানো সম্ভব না। জীবনে একবার হলেও যাওয়া উচিত থানচি।
কিভাবে যাবেন:
ঢাকা টু বান্দরবন বাসে:
বান্দরবন টু থানচি
খরচ: ঢাকা টু বান্দরবন : ৯০০ টাকা (আপ ডাউন)
বান্দরবন টু থানচি: ৪০০ টাকা আপ ডাউন
সাঙ্গু নদীতে বিচরণ: নৌকা ভাড়া: ২৫০০ টাকা ( সেের্বাচ্চ ৫ জন উঠা যায়)
লাইফ জেকেট ভাড়া: ৫০ টাকা
খাওয়া দাওয়া: ১০০০ টাকা
হোটেলে থাকলে: ৪০০ টাকা ( ৪ জন মিলে এক রুমে থাকবেন)
বড় পাথড় এলাকা ঘুরতে গাইড লাগবে না। আর রোমাক্রি যেতে চাইলে গাইড লাগবে ৭০০-১০০০ টাকা ১ দিন নিতে পারে।
উপরের খরচ আনুমানিক ধরা হয়েছে
শুভ হোক আপনার ভ্রমণ। ভ্রমণের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট পানিতে বা যততত্র ফেলবেন। আমাদেরই দায়িত্ব পরিবেশ রক্ষা করা। দশর্ণীয় স্থান গুলো ভ্রমণ যোগ্য রাখা।[…]

Travel Image

কম খরচে ঘুরে আসুন নাফাকুম থেকে

পাহাড়ী রাস্তা আর চারপাশে সবুজের সমাহার দেখলেই নয়ন ভরে যায়। মনে হয় পাহাড়েড় বুকে সবুজ গাছপালা ঘুমিয়ে আছে নিরবে। আর নাফাকুম গেরে দেখতে পাবেন পাহাড়ের বুকে সচ্ছ শীতল পানির ঝর্ণা যা দেখলে চোখ জুড়িয়ে আসে আর পানির সংস্পর্শে শরীর পায় শীতলতার পরশ। মনে হবে পাহড় বেয় শান্তির পরশ নেমে আসছ্ েকেন জানি লোকে ঝর্ণাকে পাহাড়ের কান্না বলে।
বলে রাখা ভাল নাফাকুম যেতে হলে আপনাকে পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে হেটে যেতে হবে। ট্রেকিং এর রাস্তা একটু কঠিন তবে অসম্ভব নয় হাটার সময় একটু সাবধানতা অবলম্বণ করতে হবে। অনেক মেয়েরাও নাফাকুম যাচ্ছে সুতরাং রাস্তাটা একবারে কঠিন হবে না আশা করি। নিরাপত্তা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। আদিবাসিদের আথিতিয়তা তাদের সৌহার্দ্য পূর্ণ ব্যবহার আপনাকে মুগ্ধ করবে।
সব কিছু বুঝলাম। বাধ সাধে খরচে। তাই কিভাবে অল্প খরচে নাফাকুম গুরে আসবেন তা নিয়ে কিছুটা বলার চেষ্টা করছি। খরচ কমাতে হলে প্রথমেই আপনাকে একটা গ্রুপের সাথে যেতে হবে ১০-১৫ জনের একটা গ্রুপ করে নেবেন। আমরা আনুমানিক ১৫ জনের গ্রুপ ধরে খরচটা শেয়ার করছি।

কিভাবে যাবেন:
ঢাকা থেকে বান্দরবন
বান্দরবন টু থানচি
থানচি টু রোমাক্রি ( নৌকা দিয়ে)
ঢাকা টু বান্দরবন : ৬২০ * ২= ১২৪০ যাওয়া ও আসা
বান্দরবন টু থানচি: ২০০*২=৪০০ যাওয়া ও আসা (চান্দের গাড়ি)
থানচি টু রোমাক্রি নৌকা ভাড়া : ৪০০০ (যাওয়া ও আসা ) টাকা নৌকায় ৫ জন যাওয়া যায়
তাহলে জনপ্রতি পড়ে: ৮০০ টাকা সরকারি ছুটির দিনে টুরিস্ট বেশী হয় সেই ক্ষেত্রে ১০০-১৫০ টাকা ভাড়া বাড়তে পারে।
গাইড থানচি থেকে ১ জন নিতে হবে তাকে ১৫০০ টাকা দিতে হবে আর রোমাক্রি থেকে ১ জন নিতে হবে তাকে ৫০০ টাকা দিতে হবে। তারমানে টোটাল ২০০০ টাকা...[…]

Travel Image

অল্প খরচে ঘুড়ে আসুন পুরী সমুদ্র সৈকত।

যা দেশের সমস্ত সমুদ্র ভিউ পয়েন্ট দেখে ফেলেছেন। তারা চাইলে পাশের ভারতের পুরীর সমুদ্র সৈকত দেখে আসতে পারেন খুবাি কম খরচে।
কিভাবে যাবেন:
১ম দিন: রাতের খাবার খেয়ে হানিফ বাসে করে চলে যান বর্ডারে চলে যান ভাড়া লাগবে ৫০০ টাকা । ইমিগ্রেশন বাবদ ৩০ টাকা ১০০-২০০ টাকা ঘুষ লাগতে পারে। নাস্তা ও রাতের খাবার ১৫০ টাকা
খরচ দাড়ালো: ৫০+৩০+২০০+১৫০=৮৮০
২য় দিন: বর্ডার পার হয়ে অটোতে করে বনগাও রেলস্টেশনে চলে যান ( ৩০ রুপি করে নিবে প্রতিজন) বনগাও থেকে শিয়ালদাহ নামবেন ২০ রুপি নিবে ট্রেন ভাড়া। সকাল ১১ টা নাগাদ বাজতে পারে পৌছাতে। এবার একটা ট্যাক্সি নিয়ে নেন মার্কস্ট্রীট পর্যন্ত ১০০ রুপি নেবে ৩ জনের টিম হলে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৩৪ রুপি করে। মার্কস্ট্রীট থেকে যেকোন ট্রাভেলার এর কাছ থেকে যাওয়া আসার টিকিট কেটে নিন ৩০০০ রুপি নিবে। সারারাত জার্নি করে পরদিন ও ট্রেনে থাকতে হবে সন্ধ্যা নাগাদ পৌছাবেন। হোটেলের রুম আগে থেকে ট্রাভেলার এর মাধ্যমে বুকিং দিয়ে রাখবেন ১২০০ রুপি দিয়ে এসি রুম পেয়ে যাবেন। রাতে খেয়ে নিন ৭০ রুপি দিয়ে গরুর কালা ভুনা আর ভাত খেতে পারবেন। রাতে রেস্ট নিয়ে সকাল বেলা ভিক্টোরিয়া পার্ক ঘুরে আসুন ভাড়া নিবে ১৫০ রুপি পার্কে এন্ট্রি ফি ২০ টাকা। কেনা কাটা থাকলে শেষ করে নিতে পারেন। রাতে বাসায় ফিরে খেয়ে নিন ৬০ রুপি খরচ করলে ভাল মানের খাবার পাবেন।
মেটি খরচ: ৩০+৫০০+২০+৩৪+৩০০০+৪০০+৭০+৫০+২০+৬০= ৪১৮৪ রুপি বাংলা টাকা ৫৫০০ টাকার মতো
৩য় দিন: সকালের নাস্তা (৩০ রুপি) করে বের হয়ে যান সারাদিন ঘুরে দেখুন ইডেন গার্ডে আর হাওড়া ব্রিজ। দুপুরে খেয়ে নিন ১০০ রুপি দিয়ে ভাড়া বাবদ ২৫০ রুপি বাগ করেলে ৭৫ রুপি রাতে ট্রেনে রওনা দিন...[…]

Where do you want to travel?

Your journey will lead you to famous domestic and foreign beauty spots.