Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

যে ৫টি লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত যাবেন দাঁতের ডাক্তারের কাছে

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে “দাঁত থাকতে কেউ দাঁতের মর্যাদা বোঝে না”। আসলেও দেখা যায়, দাঁতকে এমন অবহেলা করি আমরা যে ভীষণ কোনো ক্ষতি হয়ে যাবার আগে টের পাই না। এসব ক্ষতি হবার আগেই কিছু লক্ষণ দেখে আপনার যাওয়া উচিৎ ডেন্টিস্টের কাছে।
সাধারণত ছয় মাসে একবার করে ডাক্তার দেখানোটা জরুরী। আপনি যদি দাঁত ও মুখ পরিষ্কার রাখেন এবং কোনো সমস্যা না থাকে তাহলেও আপনার উচিৎ ছয় মাসে একবার দাঁতের ডাক্তার দেখানো। কারণ আমাদের কাছে দাঁত সুস্থ আছে বলে মনে হলেও এতে কোনো সমস্যা থাকতে পারে যা শুধুমাত্র দাঁতের ডাক্তারই ধরতে পারবেন। এ ছাড়াও আপনার যদি ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন বা অন্য কোনো জটিল রোগ থেকে থাকে তবে একটু ঘন ঘন এবং নিয়মিত দাঁতের ডাক্তার দেখানোটা ভালো। গর্ভবতী অবস্থাতেও দাঁতের ডাক্তারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখাটা জরুরী। এছাড়া আপনার যদি পান-সুপারি খাওয়া বা ধূমপানের অভ্যাস থাকে, অতিরিক্ত চা-কফি পানের অভ্যাস থাকে তাহলেও অন্যদের চাইতে ঘন ঘন দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাওয়াটা প্রয়োজন।
কী কী লক্ষণ দেখা গেলে খুব দ্রুত দাঁতের ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
১) দাঁত ও মাথায় তীব্র ব্যাথা
মাঝে মাঝে ঠাণ্ডার কারণে বা অন্য কোনো কারণে দাঁত ব্যাথা করে এবং এই ব্যাথা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। এতে চিন্তিত হবার তেমন কিছু নেই। কিন্তু ব্যাথা যদি বারবার ফিরে আসে, বেশকিছুদিন ধরে স্থায়ী থাকে, ফোঁড়া টনটন করার মতো অসহ্য ব্যাথা হয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাওয়াটা দরকার। এ ছাড়া সহনীয় ব্যাথাও যদি বেশিদিন ধরে থাকে তবে তাকে গুরুত্ব দিতে হবে। দাঁতের পাশাপাশি মাথাও ব্যাথা করে অনেক সময়। মাথা ব্যাথা করলে অনেকে বুঝতে পারেন না কিন্তু এটাও দাঁতে সমস্যা থাকার লক্ষণ হতে পারে।
২) মাড়ি বা গাল ফুলে যাওয়া

Read More
Health Image +

উচ্চ রক্তচাপের কারণ, লক্ষণ এবং প্রতিকার সমূহ

হঠাৎ করে শরীর খারাপ লাগছে। বুক ধড়ফড় করছে কিংবা মাথা ঘুরছে। বাসার পাশের দোকান থেকে রক্তচাপ পরীক্ষা করালেন। ধরা পড়ল উচ্চ রক্তচাপ। চিন্তায় মাথায় হাত। ভেবে পাচ্ছেন না কেন হল উচ্চ রক্ত চাপ? আপনার তো এখনও তেমন বয়স হয়নি, তবে? যেকোন বয়সের যে কারোর উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। একজন মধ্যবয়স্ক মানুষের উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে আবার বয়স্ক মানুষেরও উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। বয়স বেশি হলেই উচ্চ রক্তচাপ হবে এমন ধারণাটা ঠিক নয়
বিভিন্ন বয়সে শরীরে রক্তচাপের মাত্রা ভিন্ন হয়। আবার একই মানুষের ক্ষেত্রে দিনের বিভিন্ন সময়ে রক্তচাপ বিভিন্ন রকম হতে পারে। একজন সুস্থ পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে ১০০-১৪০ মিলিমিটার পারদ সংকোচন চাপ ও ৬৫-৯০ মিলিমিটার পারদ প্রসারণ চাপ স্বাভাবিক মাত্রা নির্দেশ করে। আর রক্তচাপ যদি ১৪০/৯০ মিলিমিটার পারদ অথবা এর বেশি হয়, তবেই উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়।
উচ্চ রক্তচাপের কারণ:
৯০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনো নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না। “অতিরিক্ত লবণ খাওয়া, মোটা হওয়া এই সকল কারণে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারেন। এছাড়া আর যে সকল কারণে হতে পারে উচ্চ রক্তচাপ-
১। ধূমপান
২। অতিরিক্ত লবণ খাওয়া
৩। মদ্যপান
৪। বংশগত কারণে
৫। মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি।
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ:
অনেকের শুরুতে রক্তচাপে কোনো উপসর্গ থাকে না। রুটিন চেকআপে বা অন্য কোনো কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়ে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে কিছু কিছু উপসর্গ দেখা দিতে পারে যেমন মাথাব্যথা, মাথার পেছন দিকে ব্যথা হতে পারে, সকালবেলা এবং হাঁটার সময় ব্যথার তীব্রতা বাড়ে। কারও কারও ক্ষেত্রে মাথা গরম অনুভূত হতে পারে।
- ঘুমের ব্যাঘাত হওয়া।
- বুকে চাপ অনুভব হওয়া।
- বুক ধড়ফড় করা।
- চোখের দৃষ্টিতে অসুবিধা বা ঝাপসা লাগা।
- সব সময় খিটখিটে...

Read More
Health Image +

দাঁত ব্যথা, জেনে নিন পরামর্শ

দাঁতের ব্যথা যে কত ভয়ংকর তা যার হয়েছে শুধু সে জানে। বিনা নোটিশে শুরু হয়ে যেতে পারে দাঁত ব্যথা। কী কী কারণে হতে পারে দাঁত ব্যথা? “ডেন্টাল ক্যারিজ, যা দাঁতে পোকা হিসাবে আমাদের কাছে পরিচিত –এটি দাঁত ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ”। এছাড়া আক্কেল দাঁত, দাঁতের সমস্যা, মাড়িতে ইনফেকশন, পুঁজ হওয়া, আঘাতের কারণে দাঁতে ফাটল ইত্যাদি কারণেও দাঁত ব্যথা হতে পারে।
দাঁত ব্যথা হলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তবে অনেক সময় হঠাৎ করে দাঁত ব্যথা শুরু হতে পারে তখন কি করবেন? ঘরোয়া উপায়ে সাময়িকভাবে দাঁত ব্যথা দূর করার কিছু উপায় জেনে নিন।
১। লবণ পানিতে কুলকুচি করুন
দাঁত ব্যথা থেকে সাময়িক মুক্তির সহজ একটি উপায় হল লবণ পানিতে কুলকুচি করা। এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ গুলে নিন। মুখের ভেতরে পানি নিয়ে কিছুক্ষণ রাখুন, কুলিকুচি করে ফেলে দিন। এভাবে করতে থাকুন পরপর কয়েকবার। তবে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা লবণ ব্যবহার করতে পারবেন না।
২। লবঙ্গ
দাঁতের ব্যথা দূর করার আদি উপায় হল লবঙ্গের ব্যবহার করা। আপনার ব্যথা হওয়া দাঁতে একটুকরো লবঙ্গ রেখে দিন। ব্যথা না কমানো পর্যন্ত এটি দাঁতের গোড়ায় রেখে দিন। এছাড়া লবঙ্গের তেল আঙ্গুলের মাথায় মেখে ব্যথার দাঁতে কয়েকবার ম্যসাজ করুন। এভাবে কিছুক্ষণ করুন দেখবেন ব্যথা কমে গেছে।
৩। ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট
সাধারণত কেক বিস্কুট তৈরিতে ব্যবহৃত ভ্যানিলা এসেন্স দিয়েও দূর করা যায় দাঁতের ব্যথা। একটি তুলোর বলে ডুবিয়ে নিন ভ্যানিলা এসেন্স । এরপর তুলোর বলটা ব্যাথাযুক্ত দাঁতের ওপর চেপে ধরে রাখুন।
৪। ভিনেগার
ভিনেগার একটি তুলার বলে ভিজিয়ে নিয়ে সেটা ব্যথাযুক্ত দাঁতের ওপর রাখুন। এভাবে কিছুক্ষণ রাখার পর ব্যথা কমে আসবে।
৫। আদা
এক টুকরো আদা ব্যথা দাঁতের ওপর...

Read More
Health Image +

ফুড পয়জনিং হতে পারে ভয়ংকর

ফুড পয়জনিং একটি পরিচিত অসুখ। এটি সকলের জন্য বিব্রতকর এবং অস্বস্তিদায়ক রোগ হিসাবে পরিচিত। এই রোগকে আমরা তেমন গুরুত্ব দিতে চাই না। তবে অবহেলার কারণে এই রোগ মারাত্নক আকার ধারণ করতে পারে। তাই অতি পরিচিত এই রোগটি সম্পর্কে হতে হবে সচেতন।
ফুড পয়জনিং কেন হয়?
- আমরা যারা বাইরের অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করি তাদের এই সমস্যা বেশি হয়। বিশেষ করে বাইরের পানি পানের ক্ষেত্রে সচেতন হতে হবে।
- এছাড়া অনেকের মধ্যে বাসি খাবার খাওয়ার প্রবণতা আছে, অনেকে আবার ফ্রিজে ঠিকভাবে খাবার সংরক্ষণের পদ্ধতি সম্পর্কে জানেন না। এগুলোও ফুড পয়জনিংয়ের কারণ হতে পারে।
- ফলমূল সবজি ঠিকভাবে না ধুয়ে খেলে, ফুড পয়জনিং হতে পারে।
- মাছ, মাংস, শুটকি মাছ ঠিকভাবে সিদ্ধ না করে গ্রহণ করলে এই সমস্যা হতে পারে।
- হাত যথাযথভাবে পরিষ্কার না থাকলেও এই রোগ হতে পারে।”
ফুড পয়জনিংয়ের কিছু লক্ষণ:
“রোগীর শরীর থেকে প্রচুর ফ্লুইড বের হতে থাকে। তিনদিন বা তার বেশি পর্যন্ত ডায়রিয়া হতে পারে। মুখের মধ্যে শুকনো খটখটে মনে হতে পারে। ১০০ এর বেশি জ্বর থাকতে পারে। এছাড়া প্রচুর বমিও হতে পারে।”
সমাধান:
“প্রথমেই আমাদের সচেতন হতে হবে। খাওয়ার আগে অবশ্যই হাত ধুতে হবে। বাইরের খাবার এবং পানি গ্রহণ থেকে দূরে থাকতে হবে। ফলমূল শাকসবজি ঠিকভাবে ধুয়ে রান্না করতে হবে। বাসি খাবার কোন অবস্থাতেই খাওয়া যাবে না।”
প্রথমত, যারা ফুড পয়জনিংয়ে আক্রান্ত তাদের প্রতি বিশেষ যত্ন নিতে হবে। রোগীকে ওরস্যালাইন এবং প্রচুর তরল খাবার দিতে হবে। নরম ভাত, কাঁচা কলা, পেঁপে রোগীর জন্য আদর্শ খাবার।
দ্বিতীয়ত, দুই তিনদিনেও রোগীর অবস্থার উন্নতি না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। আর যদি রোগীর হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়, প্রেসার কমে যায়, চোখে ঝাপসা দেখতে থাকেন তবে...

Read More
Health Image +

হার্ট অ্যাটাকের পর যা করবেন এবং যা করবেন না

হার্ট অ্যাটাক তখনই হয় যখন হার্টে রক্ত চলাচল সঠিক ভাবে হতে পারে না এবং পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাবে হার্টের পেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রতিবছর শুধুমাত্র হার্ট অ্যাটাকে হাজার হাজার মানুষ মৃত্যু বরণ করে থাকেন। তবে এর পেছনে দায়ী থাকে শুধুই অসাবধানতা, অসতর্কতা এবং নানা শারীরিক জটিলতা। তবে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পরেও অনেক মানুষ স্বাভাবিক জীবন যাপন করেন। কিন্তু হার্ট অ্যাটাকের পর অনেক নিয়ম কানুন কঠোর ভাবে মেনে চললেই স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা সম্ভব। তাই হার্ট অ্যাটাকের পর কি কি করা উচিত এবং কোন কাজগুলো একেবারেই করা উচিত নয় তা জেনে রাখা জরুরী সকলের জন্য। আপনার সাবধানতায়ই বাঁচতে পারে একটি জীবন।
হার্ট অ্যাটাকের পর অবশ্যই করণীয়:
১) হার্ট অ্যাটাকের পর শারীরিক অন্যান্য জটিলতা না দেখা দিলে রোগী বিছানায় উঠা বসা বা সময়ের সাথে সাথে অল্প হাঁটাহাঁটি করতে পারেন। হার্ট অ্যাটাক হলেই যে বাকি জীবন শুয়ে কাটিয়ে দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বরং সঠিক পরামর্শে সামান্য হাঁটা চলা রোগীর জন্য ভালো। তবে অবশ্যই আগের চাইতে বেশি বিশ্রাম নিতে হবে রোগীকে।
২) হার্ট অ্যাটাকের পরপর প্রথম দিকে তরল খাবার, এরপর নরম খাবার এবং পরবর্তীতে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাভাবিক খাবার খাওয়ানো সম্ভব। এতে কোনো জটিলতার সৃষ্টি হবে না।
৩) পুরো রুটিন তৈরি করে খাওয়া-দাওয়া, বিশ্রাম ও ঔষধের ব্যবস্থা করতে হবে এবং কোনো অবস্থাতেই রুটিনের বাইরে যাওয়া যাবেন না হার্ট অ্যাটাকের পরবর্তী ৪-৬ সপ্তাহ সময় পর্যন্ত।
৪) খাবারের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। পুষ্টিকর খাবার এবং ফলমূল বেশি পরিমাণে খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। বিশেষ করে শাক সবজির তালিকা বড় করতে হবে প্রতিদিনের খাবারে।
৫) হাসপাতাল থেকে ফেরার প্রথম দিকে ঘরেই হালকা হাঁটাহাঁটি ও অল্প ব্যায়াম শুরু করা উচিত। এরপর...

Read More
Health Image +

ডেঙ্গু রোগে হতে হবে সচেতন

অনেক সময় সাধারণ জ্বর থেকে ডেঙ্গু জ্বরকে আলাদা করা যায় না। কিন্তু এই ডেঙ্গুর মৌসুমে জ্বর হলেই রোগীর প্রতি বাড়তি নজর দিতে হবে। ডেঙ্গুকে অন্য জ্বর থেকে আলাদা করার জন্য এর লক্ষণ এবং প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরি।
প্রথমেই যা করতে হবে:
ডেঙ্গু বিষয়ে সবাইকে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। প্রথমত, চেষ্টা করতে হবে যেন এই রোগ কারো না হয়। সে লক্ষ্যে মশার প্রকোপ থেকে বাঁচার চেষ্টা করতে হবে। বাড়ির চারপাশ পরস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা জমে থাকা পরিষ্কার পানিতে ডিম পাড়ে। তাই বাড়ির ভিতরের এবং বাইরের সকল জমে থাকা পানির উৎস নির্মূল করতে হবে। এছাড়া ঘর মশামুক্ত রাখার জন্য ঔষধ ব্যবহার করতে হবে।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ:
ডেঙ্গু যদি হয়েই বসে, তখন প্রথমেই রোগের লক্ষণ যাছাই করতে হবে। এরপর ব্যবস্থা নিতে হবে। এই রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে-
- রোগীর হঠাৎ খুব বেশি জ্বর হতে পারে। প্রথম দিন থেকেই ১০২/১০৩ ডিগ্রি জ্বর হতে পারে।
- প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা থাকবে।
- শরীরের অবসন্ন ভাব প্রবল হবে।
- গলায় ও পেটে ব্যথা হতে পারে।
- চোখের পিছনের দিকে ব্যথা হবে
- শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা অনুভূত হবে।
- বারবার বমি হবে।
- দুই থেকে তিনদিন পর শরীরে র্যাঅশ দেখা দিতে পারে।
- দাঁতের গোঁড়া দিয়ে রক্ত পড়তে পাড়ে।
- পায়খানার রং পরিবর্তন হতে পারে।
- অত্যাধিক তাপমাত্রার কারণে দেহে পানিশূন্যতা দেখা দিবে।
- দেহের মধ্যে রক্তক্ষরণ হতে পারে।
- রক্তক্ষরণ বাড়তে থাকলে রোগীর অবস্থার অবনতি হতে পারে।
তবে সবার মধ্যে সব লক্ষণ একসাথে দেখা নাও দিতে পারে।
যা করনীয়:
ডেঙ্গু রোগে রোগীর প্রতি বাড়তি যত্ন নিতে হবে। তবে এ রোগে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কারণ ডেঙ্গু রোগ অনেক সময় কোন ঔষধ...

Read More
Health Image +

ব্রেন ক্যান্সার সম্পর্কিত এই ১০ টি বিষয়

ব্রেন ক্যান্সার সৃষ্টি হয় তখনই যখন বড় ক্যান্সারের টিস্যু (যা ব্রেন টিউমার নামেও পরিচিত) ব্রেনের স্বাভাবিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে।
WHO
বর্তমান পরিসংখ্যান অনুসারে প্রতি বছর প্রায় ২২০০০ নতুন রোগী ব্রেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হচ্ছে। এর মধ্যে আনুমানিক ১৩০০০ মানুষ মারা যাচ্ছে।
Neurosurgery Department of Rockland hospital
, নিউ দিল্লির রকল্যান্ড হাসপাতালের Neurosurgery Department এর Associate consultant Dr. Rakesh K Dua, Ms. Mch সম্প্রতি ব্রেন ক্যান্সার বিষয়ে ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন। চলুন এ বিষয়ে জেনে নিই।
১।সবচেয়ে পরিচিত ব্রেন ক্যান্সারের মধ্যে রয়েছে সেকন্ডারি ব্রেন ক্যান্সার। (শরীরের অন্য জায়গার ক্যান্সার যখন ব্রেনে ছড়িয়ে পড়ে।) Gliobalastoma আর এক ধরনের ব্রেন ক্যান্সার, যাকে প্রাইমারি ব্রেন ক্যান্সার বলা হয়।
২।প্রাইমারি ব্রেন ক্যান্সার Gliobalastoma হলে, রোগী সার্জারি, কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপির পরও সব মিলিয়ে ১০-১২ মাস বাঁচতে পারে। সেকন্ডারি ব্রেন ক্যান্সারের রোগীর বাঁচার হার নির্ভর করে প্রাইমারি ক্যান্সারের উপর। তবে রোগী সাধারণত ৬-১২ মাস বেঁচে থাকে।
৩।ব্রেন ক্যান্সারের পরিচিত লক্ষণগুলো হচ্ছে প্রচণ্ড মাথাব্যাথা হওয়া, স্নায়ুগত দুর্বলতা, হাত পায়ে দুর্বলতা অনুভূত হওয়া, কথা বলায় সমস্যা, হাঁটা চলায় বিঘ্ন হওয়া, আচরণগত পরিবর্তন হওয়া ইত্যাদি।
৪।চিকিৎসা নির্ভর করে কোন ধরনের ক্যান্সার হয়েছে তার উপর। প্রাইমারি ব্রেন ক্যান্সারে সার্জারি হচ্ছে প্রথম ধাপ। এরপর রয়েছে রেডিওথেরাপি এবং কেমোথেরাপি। সেকেন্ডারি ব্রেন ক্যান্সারের চিকিৎসায় সার্জারি, রেডিওথেরাপি, কেমথেরাপি এবং Gamma knife surgery এর মধ্যে যে কোন চিকিৎসা পদ্ধতি বেছে নেওয়া হতে পারে। মূলত চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ভর করে টিউমারের আকার এবং সংখ্যার উপর।
৫।২০ বছরের নিচে মানুষেরও ব্রেন টিউমার হতে পারে। ৫-১০ বছরে টিউমারগুলো ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে।
৬।রেডিয়েশন ব্রেন ক্যান্সার হওয়ার একটি অন্যতম প্রধান কারণ।
৭।অনেক ধরনের ব্রেন টিউমার আছে। কিন্তু একটি টিউমার অন্য একটি টিউমার থেকে...

Read More
Health Image +

পিরিয়ডের সময় যে খাবারগুলো আপনার জন্য একান্ত জরুরী

পিরিয়ডের সময় প্রত্যেক মেয়েরই উচিত নিজের শরীরের প্রতি পূর্ণ নজর দেওয়া। এ সময়ে শরীর ঠিক রাখার জন্য খাদ্যের প্রতি হতে হবে সচেতন। নতুবা দৈনন্দিন জীবনে এর খারাপ প্রভাব পড়বে। আসুন এমন ৫ টি খাবারের কথা জেনে নিই যা পিরিয়ডকে সহনীয় করতে সাহায্য করবে আপনার দেহ সুস্থ রাখা ও ব্যথাকে কম হতে সাহায্য করার মাধ্যমে।
সবুজ শাকসবজি:
The Gynecology Center এর Dr Christine O’Connor মতে, “সবুজ শাকসবজি পিরিয়ডের সময়ে শরীরকে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা প্রদান করে। এগুলো শুধু আয়রন এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ তা নয়, এতে রয়েছে উচ্চ ফাইবার। এই ফাইবার আপনার হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে যা পিরিয়ডকে সহনীয় করতে খুবই প্রয়োজন।"
বাদাম:
নারীদের পিরিয়ডের সময় নাস্তায় অবশ্যই বাদাম রাখা উচিত। এটি শরীরের জন্য খুব উপকারি খাবার।
Dr. O'Connor এর মতে, “পিরিয়ডের সময় বেশি করে করে ওমেগা ফ্যাট ৩ যুক্ত খাবার খেতে হবে। ওমেগা ফ্যাট ৩ খাবারের উৎস হিসাবে বাদাম বেশ জনপ্রিয়।”
তাজা ফলমূল:
পিরিয়ড সম্পর্কিত হজমের সমস্যা সমাধানে তাজা ফলমূল বেশ গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখে। আপনার পছন্দসই নানা ধরনের ফলমূল নিয়মিত খাবার টেবিলে রাখুন।
Whole grains:
ফলের মত whole grains সমৃদ্ধ খাবার আপনার নিয়মিত প্রয়োজন। এটা আপনাকে সতেজ রাখবে। whole grains খাবারে আছে এমন ধরনের কার্বোহাইডেট যা প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং মিনারেলের আদর্শ আঁধার।
লাল মাংস:
লাল মাংসকে আমরা অনেকেই ক্ষতিকর বলেই জানি। কিন্তু পিরিয়ডের সময় লাল মাংস আপনার শরীরের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়। “লাল মাংস আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় আয়রন যোগাবে, যা প্রতি মাসে আপনার শরীর থেকে প্রচুর ক্ষরণ হয়। আয়রনযুক্ত খাবার আপনাকে অনেক কঠিন রোগ থেকে রক্ষা করবে।” বলেছেন Central Phonenix Obstetrics and Gynecology বিভাগের Dr Sharon R Thompson। তিনি আরও বলেন যদি আপনি মাংস পছন্দ না করেন, তবে আপনাকে অবশ্যই...

Read More
Health Image +

১০ মিনিটে মাথা ব্যথা দূর করার দারুণ কিছু কৌশল

মাথা ব্যথা যেকোন সময় শুরু হয়ে যেতে পারে। মাথা ব্যথা করে না এমন মানুষ পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া অনেক দুষ্কর ব্যাপার। অনেকই অনেক রকম ঔষধ খেয়ে থাকেন মাথার ব্যথা। কিন্তু সবসময় কি ঔষধে কাজ করে? ঘরোয়া কিছু উপায়েও মাথা ব্যথা দূর করার সম্ভব। আসুন জেনে নিই মাথা ব্যথা দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায়।
১। পানি
পানি আপনার মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। সাধারণত মাথা ব্যথার প্রধান কারণ হল শরীরে পানির অভাব। ব্যথার ভাব দেখা গেলে ঝটপট দুই গ্লাস পানি পান করুন । আর দিনে অন্তত ২-৩ লিটার পানি পানের অভ্যাস থাকা ভাল।
২। লেবু
মাথা ব্যথা সারিয়ে তুলতে লেবুর তুলনা হয় না। মাথা ব্যথা শুরু হওয়ার সাথে সাথে গরম পানির সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খান তাহলে মাথা ব্যথা দ্রুত কমে আসবে। লেবু পেস্ট করে কপালে লাগালেও মাথা ব্যথা কমে যাবে।
৩। পান পাতা
পান পাতা দিয়েও দ্রুত মাথা ব্যথা কমানো যায়। এতে মাথা ঠাণ্ডাকারী উপাদান মুহূর্তেই মাথা ব্যথা সারিয়ে তুলতে কার্যকারী অবদান রাখে। তাজা দেখে তিন থেকে চারটি পান পাতা ছেঁচে কপালে লাগিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টার মধ্যে এটি আপনার মাথা ব্যথা কমে আসবে।
৪। আপেল
সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি দেখেন মাথা ব্যথা শুরু হয়ে গেছে, তাহলে ঝটপট একটি আপেল কেটে কিছুটা লবণ মিশিয়ে খান আর সাথে গরম কিছু পানীয় পান করতে ভুলবেন না। চাইলে আপেল সিডার ভিনেগার দিয়েও মাথা ব্যথা সারিয়ে তুলতে পারেন। একটি গামলায় গরম পানি নিন আর তার সাথে ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে একটি টাওয়েল সেই পানিতে চুবিয়ে মাথায় ধরুন দেখবেন মাথা ব্যথা অনেক কমে গেছে।
৫। দারুচিনি
দারুচিনির পেষ্ট মাথা ব্যথা কমাতে দারুন কার্যকরী।...

Read More