Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

গরমের দিনে ত্বকের যত্নে যা যা করণীয়

এতে করে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হকত পারে। তাই এই গরমে ত্বকের যত্নে কি কি করতে হবে সেই ব্যাপারে আজকে আপনাদেরকে জানানোর চেস্টা করছি।
ফেসওয়াশঃ গরমের দিনে ত্বকের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে বেশি যত্নশীল হতে হয়। এজন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন গ্লিসারিন-সমৃদ্ধ সাবান অথবা ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ। তবে গরমে সবচেয়ে ভালো হচ্ছে ময়েশ্চারাইজিং ক্লিনজার। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীদের গরমকালে কষ্ট হয় বেশি। তেলগ্রন্থিগুলো এ সময় সক্রিয় হয়ে উঠার কারণে তেল বের হয় বেশি তারা মেডিকেটেড ফেইস ওয়াশ ব্যবহার করলে ভালো ফল পেতে পারেন।
সানস্ক্রিন : গরমের দিনে সবচেয়ে প্রয়োজন হচ্ছে সানস্ক্রিন। রোদ থেকে রক্ষা পেতে বাইরে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন, বিশেষ করে চোখের নীচের নমনীয় ত্বকের জন্য মেডিকেটেড সানস্ক্রিন এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তেলবিহীন সানস্ক্রিনই ব্যবহার করতে হবে। রোদে বাইরে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করবেন।
ক্রিম : শুষ্ক ত্বকের খসখসে ভাব দূর করার জন্য এবং বলিরেখা পড়ার হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সবসময় ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। অবশ্য ক্রিমের বদলে বেবি লোশনও ব্যবহার করতে পারেন। তবে গরমের দিনে ক্রিম হতে হবে তেলবিহীন
এছাড়া গরমে আরো যা যা করতে হবে :
১. গরমে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করুন। এ ছাড়া সঙ্গে সানগ্লাস ও ছাতা নিতে ভুলবেন না।
২. শুধু বাহ্যিক যত্ন করলেই হবে না, প্রয়োজন অভ্যন্তরীণ যত্নেরও। গরমে সুস্থ থাকতে প্রচুর শাক-সবজি, ফলমূল এবং কমপক্ষে ১০-১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
৩. এ সময়ে আমাদের পরিপাকতন্ত্র দুর্বল থাকে, এ জন্য গুরুপাক খাবার এড়িয়ে চলুন। টক, ভাজাপোড়া এবং খুব বেশি গরম খাবার খাবেন না।
৪. রোদে বের হবার আগে সানগ্লাস নিতে ভুলবেন না যেন। সানগ্লাস আপনার চোখকে রোদ থেকে...

Read More
Health Image +

***দুধের কিছু অজানা ব্যবহার***

। তবে দুধের অন্য অনেক ব্যবহার আছে যা আমাদের কাছে অজানা। হ্যাঁ, পান করা বা মজাদার খাবার তৈরি করা ছাড়াও দুধের আরও কিছু ভিন্ন ব্যবহার আছে।
১। পোকার কামড় সারিয়ে তুলতে
যে কোনো পোকার কামড় ব্যথাময়। পোকার এই ব্যথা জ্বালাপোড়া সারিয়ে তুলতে পারবেন দুধ দিয়ে। দুধ এবং লবণ দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টটি পোকার কামড়ের স্থানে লাগান। এই মিশ্রণটি ত্বকের চুলকানি কমানোর পাশাপাশি ফোলাভাব কমিয়ে দেবে।
২। চামড়ার জিনিস চকচকে করতে
চামড়ার জিনিসপত্র দ্রুত উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে। এই উজ্জ্বলতা ফিরে আনতে দুধের জুড়ি নেই। একটি কাপড় দুধে ভিজিয়ে সেটি দিয়ে চামড়ার জিনিসপত্র মুছে ফেলুন। এরপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেল দেখবেন আগের মত সাইন করছে।
৩। আসবাবপত্র পরিষ্কার করতে
স্প্রে বোতলে দুধ এবং লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। কাঠের আসবাবপত্রের উপরে স্প্রে করুন। দুধ আসবাবপত্র থেকে ধুলাবালি ময়লা দূর করে আসবাবপত্রে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
৪। ফ্রিজে রাখা মাছের স্বাদ ফিরিয়ে আনতে
অনেক সময় ডিপ ফ্রিজে কাঁচা মাছ রয়ে যায়। বেশিদিন ফ্রিজে থাকার ফলে মাছের স্বাদ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যায়। এই সমস্যা দূর করে দেবে দুধ। ফ্রিজ থেকে মাছ বের করে ঠান্ডা ছাড়িয়ে মাছ দুধ মিশ্রিত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। তারপর রান্না করুন। দেখবেন মাছের স্বাদ ফিরে এসেছে এবং গন্ধও নেই একেবারে।
৫। কাপড় থেকে দাগ তুলতে
কাপড় থেকে দাগ তুলতে ব্যবহার করতে পারেন দুধ। কিছুটা অদ্ভুত শোনালেও দুধ দাগ দূর করতে বেশ কার্যকর। কলমের কালি দাগের উপর কিছুটা দুধ দিয়ে দিন কিছুক্ষণ ঘষুন। এই দুধে কাপড়টি সারা রাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে ধুয়ে ফেলুন।

Read More
Health Image +

কম বয়সে মেয়েদের স্তন ঝুলে যাওয়ার কারণ, সমস্যা ও সমাধান!

কিশোরীর স্তন ঝুলে যাবার সম্ভাব্য কারনগুলোর মধ্যে আছে শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া, সন্তান গর্ভধারন, ধুমপান অথবা বংশগত কারনে বড় আকৃতির স্তন থাকা এবং বড় স্তনে প্রয়োজনীয় সার্পোট/সঠিক আকারের ব্রা পরিধান না করা।
লক্ষণ :
নারী স্তন অস্থিবন্ধনীতে অবলম্বন করেথাকে; যদি ঐসকল অস্থিবন্ধনী প্রসারিত হয়, পেশীকলার শক্তি হ্রাস পাবার কারণে স্তনের প্রাকৃতিক অবস্থান সাধারনত নিচে নেমে আসে। স্তনবোঁটার স্থানচ্যুতি (স্তনের একদম নিচের দিকেচলে আসা) এবং স্তনের দুই পাশে চামড়া কুচকে যাওয়া থেকেও স্তন ঝুল সহজে অনুমান করা যায়।
কারণ :
স্তন ঢিলা হয়ে যাবার স্বাভাবিক কারন হলো স্তন অতিরিক্ত বড় এবং ভারী হয়ে যাওয়া, অথবা অপ্রতুল স্তন-সার্পোট। সন্তান জন্মদানের কারনে অর্থাৎ প্রসুতিকালীন সময় স্তনের আকার বড় হয়ে যাওয়া এবং স্তনধারনের কারনে তা ভারী হয়ে যায় এবং ফল স্বরূপ স্তন ঢিলা হয়ে যেতে পারে। এখানে উল্লেখ্য যে সন্তানকে স্তন পান করালে স্তনের আকারে কোন প্রকার পরিবর্তন হয়না। একইসাথে উচ্চ প্রভাব ব্যয়াম যেমন দৌড়ানো, নাচ করা ইত্যাদির সময় যদি স্পোটস ব্রা কিংবা স্তনের পুর্ন অবলম্বনে সামর্থ্য ব্রা ব্যবহার না করা হয় তবে তা থেকে স্তনের ঝুলে যাওয়া সম্ভব!
বিবেচ্য বিষয়সমূহ :
অনেক নারী চিন্তিত হন – সন্তানকে স্তনদানের সাথে স্তনের ঢিলা হয়ে যাবার সম্পর্ক আছে কিনা? কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে স্তনদানের সাথে স্তনের আকার এবং গঠনের পরিবর্তনের কোন প্রকার নেগেটিভ সম্পর্ক নেই। মাইয়োক্লিনিক ওয়েবসাইটের মতে প্রসুতিকালীন স্তন ঝুলার কারন হলো হঠাৎ স্তনের আকার পরিবর্তন এবং পরবতীতে তা আবার স্বল্প সময় ব্যবধানে কমে যাওয়া।
সমাধান :
কিশোরী বয়সে স্তনের ঝুলে যাওয়া রোধে এমন পদক্ষেপ নিতে হবে যেন স্তনের অস্থিবন্ধনী প্রসারিত না হয় এবং স্তন চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা নষ্ট না হয়। যেহেতু প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ধুমপান...

Read More
Health Image +

কাচাঁ আম খাওয়ার ১২ টি উপকারিতা।

১। । উপরন্তু, এটা খুব উচ্চ তাপমাত্রার নেতিবাচক প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা করে।
২। গ্রীষ্মকালে কাঁচা আমের জুস অত্যধিক ঘাম এর কারনে সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং লোহার অত্যধিক ক্ষতি রোধ করে।
৩। শুকনো আম পাউডারকে বলা হয় ‘আমচুর’। এটি স্কার্ভি চিকিৎসায় অত্যন্ত উপকারী (ভিটামিন সি এর অভাব)।
৪। কাঁচা আম পেক্টিন (pectin) একটি সমৃদ্ধশালী উৎস, মধু এবং লবণ দিয়ে মিশিয়ে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগের চিকিত্সা অত্যন্ত উপকারী। এটি গ্রীষ্মকালীন ডায়রিয়া, আমাশয়, পাইলস, দীর্ঘস্থায়ী এঁড়ে, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের জন্য ওষুধ হিসেবে খুব কার্যকর হিসাবে বিবেচনা করা হয় ।
৫। কাঁচা আম এর উচ্চ ভিটামিন সি রক্তনালীসমূহের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে এবং নতুন রক্ত কোষ গঠনে সাহায্য করে। এটা, যক্ষা, রস্বল্পতা, কলেরা এবং অতিসার রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৬। কাঁচা আমের সঙ্গে চিনি, জিরা এবং চিম্টি লবণ, মিশিয়ে সেদ্ধ করে জুস করে খেলে ঘামাচি রোধ করতে সাহায্য করে, এবং গ্রীষ্মকালে স্ট্রোকের ঝুকি হতে রক্ষা করে।
৭। এটা যকৃতের রোগ চিকিত্সায় সাহায্য করে ও পিত্ত অ্যাসিড কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে লিভারকে রক্ষা করে।
এটা পিত্ত অ্যাসিড লুকাইয়া বৃদ্ধি ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ আঁত পরিষ্কার হিসেবে যকৃতের রোগ চিকিৎসায় সাহায্য করে।
৮। কাঁচা আমে পাকা আমের তুলনায় অধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি আছে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শরীরকে রক্ষা করে।
৯। এটা মর্নিং সিকনেস চিকিৎসার সহায়ক হিসেবে কাজ করে।
১০। কাঁচা আম ভিটামিন সি এর সমৃদ্ধ উৎস এবং এটি মনোবল উন্নত করে ও রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
১১। পাকা আম রক্ত পরিষ্কার করে আমের টারটারিক, ম্যালিক, সাইট্রিক এসিড শরীরে অ্যালকোহল ধরে রাখতে সহায়তা করে।
১২। আমের ভেষজ গুন আম আমাদের স্কিন ক্যান্সার...

Read More