Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

চেক আপের সময় ডাক্তারকে অবশ্যই জিজ্ঞাসা করবেন এই প্রশ্নগুলো

স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হয়ে থাকলে নিশ্চয়ই আপনি নিয়মিত ডাক্তারের কাছে গিয়ে নিজের চেক আপ করিয়ে নেন। এ সময়ে অনেক প্রশ্নই থাকে আমাদের মনে। তবে এমন কিছু প্রশ্ন আপনি করতে পারেন যেগুলো আপনার স্বাস্থ্যের উপকারে আসবে সব সময়েই। এ কারণে জেনে রাখুন বেশ দরকারি প্রশ্নগুলো। এর পর চেকআপ করাতে গেলে ভুলবেন না এই প্রশ্নগুলো করতে।
১) প্রশ্নের তালিকা তুলে ধরুন অ্যাপয়েন্টমেন্টের শুরুতেই
যা যা জানতে চান তা লিখে তালিকা করে নিয়ে যান। অ্যাপয়েন্টমেন্টের শেষে বিভিন্ন প্রশ্নের অবতারনা করলে সময়ের অভাবে ডাক্তার হয়তো উত্তর নাও দিতে পারেন, অথবা আপনি যা জানতে চান তা জানা নাও হতে পারে। সাধারনত একেক রোগীর পেছনে ২০ মিনিটের মতো সময় ব্যয় করা হয়। এ কারণে অ্যাপয়েন্টমেন্টের শুরুতেই তাকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে নিন। তিনি আপনার শারীরিক অবস্থার ব্যাপারে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন। ফলে চেকআপ ভালো যাবে।
২) জেনে নিন বিভিন্ন ভ্যাকসিনের ব্যাপারে
ভ্যাকসিন শুধুই বাচ্চাদের জন্য নয়। বরং প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও অনেক ভ্যাকসিন আছে যেগুলো আপনাকে বিভিন্ন জটিল রোগবালাই থেকে দূরে রাখবে। এ ব্যাপারে ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করুন। শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে আপনার কী কী টিকা নেওয়া দরকার ডাক্তার আপনাকে বলে দেবেন।
৩) সন্তান ধারণের ব্যাপারে জেনে নিন
একটা বয়সের পর আপনার গর্ভধারণের ক্ষমতা কমে যেতে থাকে। এবং এ ব্যাপারে অনেকটা লজ্জা ও জড়তার কারণে রোগীরা প্রশ্ন করতে চান না। কিন্তু এ ব্যাপারে জেনে নেওয়াটা প্রয়োজন। বিশেষ করে আপনি ভবিষ্যতে সন্তান ধারণ করতে চাইলে তা করতে পারবেন কি না, কোন সময়ে আপনি সন্তান ধারণ করলে ভালো হবে, এর জন্য কি কি করতে হবে এগুলো জেনে নেওয়াটা ভালো। এই ব্যাপারটা মাথায় রেখেই তখন আপনার চিকিৎসা করতে পারবেন তিনি।
৪) যে প্রশ্নটা করতে...

Read More
Health Image +

কাঠবাদামের ৭টি বিস্ময়কর গুণ

বাদামের মধ্যে কাঠবাদাম বেশ জনপ্রিয়। কাঠবাদাম সম্পর্কে অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে। অনেকে মনে করেন কাঠবাদামে প্রচুর ফ্যাট আছে যা দেহে মেদ জমিয়ে থাকে। কিন্তু এটি একটি ভুল ধারণা। বরং কাঠবাদাম ওজন কমাতে সাহায্য করে। কাঠবাদামের পুষ্টি গুণের কারণে একে সুপার ফুড বলা হয়ে থাকে। কাঠবাদাম এমন একটি খাবার যা প্রতিদিন খাওয়ার ফলে আপনার ব্লাড প্রেসার ঠিক রাখার পাশাপাশি আপনার হৃদয়যন্ত্রেরও যত্ন নিয়ে থাকে। কাঠবাদাম খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে জানিয়েছে theprobar.com,boldsky.com এবং elixirliving.com থেকে।
১। প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে থাকে
এক আউন্স কাঠবাদাম থেকে শতকরা ১২ ভাগ পর্যন্ত প্রোটিন পাওয়া যায়। ব্যায়াম করার আগে বা পরে এক মুঠো কাঠবাদাম খেয়ে নিন। এটি আপনার শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূর্ণ করে আপনার পেশি মজবুত করে থাকবে।
২। হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকতে
কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং পটাশিয়াম আছে যা আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। এমনকি ভিটামিন ই হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি কমায় এবং হার্ট অ্যাটাক করে থাকে। এছাড়া ধমনীতে ক্ষতিকর প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
৩। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ
কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই আছে। ত্বক ও চুলের অপরিহার্য একটি উপাদান হল ভিটামিন ই। এটি আপনার ত্বকের রোদের পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে থাকে।
৪। কোলেস্টেরল হ্রাস করতে
অনেকেই ধারণা করে থাকে কাঠবাদাম কোলেস্টেরল বাড়ায়। কাঠবাদাম কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং এর ভিটামিন ই এবং ক্যালসিয়াম আপনার দেহের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে থাকে।
৫। রক্তে সুগারের মাত্রা কমায়
American College of Nutrition গবেষণায় দেখেছেন যে American Diabetes Association নিয়মিত কাঠবাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ এটি শতকরা ২০ ভাগ পর্যন্ত রক্তে সুগার কমিয়ে থাকে।
৬। প্রতি কামড়ে পুষ্টি
যদি কোন খাবারে পুষ্টিগুণ বিচার করা হয়, তবে তার মধ্যে কাঠবাদাম...

Read More
Health Image +

শীতের সর্দি-কাশি থেকে দূরে রাখবে এই পানীয়

ইতোমধ্যেই অনেকে পড়ে গেছেন মৌসুম পরিবর্তনের সর্দি-কাশিতে। আবহাওয়ার এই রঙ বদলের সময়ে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি দুর্বল থাকে তাহলে আপনিও এর কবলে পড়তে পারেন। এসব টুকটাক রোগবালাই থেকে দূরে রাখতে ঘরেই তৈরি করে ফেলতে পারেন এই পানীয়টি। হালকা গলা খুসখুস করতে থাকলে এটি পান করে যেমন আরাম পাবেন, তেমনি এটা মুখরোচকও বটে। আর তৈরি করতেও আপনাকে কোনো কাঠ-খড় পোড়াতে হবে না।
যা যা লাগবে
- আধা কাপ ফ্রেশ কমলার রস (ইচ্ছে করলে ছেঁকে নিতে পারেন)
- আধা ইঞ্চি আদা কুচি করা
- ২ টেবিল চামচ অর্গানিক মধু( যতো গাড় রঙের তত ভালো)
- আধা ইঞ্চি কাঁচা হলুদ মিহি কুচি অথবা এক চিমটি হলুদ গুঁড়ো
যা করতে হবে
- ছোট একটা বাটিতে সবকিছু মিশিয়ে নিন একটা বিটার বা চামচ দিয়ে। এরপর গ্লাসে ঢেলে পান করে ফেলুন। মেশাতে পারেন দারুচিনি, লবঙ্গ, মরিচ গুঁড়ো।
এই পানীয় পান করলে আপনার উপকার হবে কী করে?
- মধুতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ইনফ্ল্যামেশন এবং কাশি কমাতে সাহায্য করে।
- আদা গলা খুসখুস ভাব কমিয়ে আরাম দিতে পারে, কমাতে পারে বমি বমি ভাব।
- হলুদ একটি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল উপাদান হিসেবে কাজ ক।
- কমলায় থাকা ভিটামিন সি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে সর্দি-কাশি কমায়।
ঠাণ্ডা লাগলে যে কোনো ডাক্তারই আপনাকে বলবে বেশি করে তরল পান করতে। খুব সহজে এই পানীয় তৈরি করে পান করে ফেলুন আর নিজেকে রাখুন সর্দি-কাশি থেকে মুক্ত।

Read More
Health Image +

৬টি রসালো ফল যেগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে

শরীরে ইনসুলিন এর ঘাটতি হলে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। এতে রক্তের সুগার লেভেল বেড়ে যায়। মিষ্টি ফলে অনেক সুগার থাকে বলে বেশির ভাগ মানুষই মনে করেন যে ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের মিষ্টি ফল খাওয়া উচিত নয়। যদিও এমন কিছু ফল আছে যারা রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে রসালো কিছু ফল আছে যারা ডায়াবেটিস এর জন্য উপকারি। যেসব ফলের গ্লিসামিক ইনডেক্স কম থাকে সে সব ফল ডায়াবেটিস এর জন্য উপকারি। আসুন জেনে নেই সেই ফল গুলোর পরিচয়।
১। জাম্বুরা
ডায়াবেটিস এ আক্রান্তদের জন্য জাম্বুরা একটি নিরাপদ ফল। ভিটামিন সি এ সমৃদ্ধ এই ফলে উচ্চ মাত্রার দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যার গ্লিসামিক ইনডেক্স ২৫ এবং পানির পরিমাণ থাকে ৯১%। এছাড়াও জাম্বুরাতে নারিঞ্জেনিন নামক ফ্ল্যাভনয়েড থাকে যা শরীরের সংবেদনশীলতাকে উদ্দীপিত করে ইন্সুলিন বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন অর্ধেক পরিমাণ জাম্বুরা খেতে পারেন যা আপনার রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
২। স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরিতে ভিটামিন,অ্যান্টিওক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে শর্করা কম থাকে, ৯২% পানি থাকে এবং এর গ্লিসামিক ইনডেক্স ৪০। স্ট্রবেরি পাকস্থলি ভরা রাখে, এনার্জি প্রদান করে ও রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে। আপনি এক কাপের ৪ভাগের ৩ ভাগ পরিমাণ স্ট্রবেরি খেতে পারেন।
৩। কমলা
পুষ্টিকর এই ফলটিতে পানি থাকে ৮৭% যার গ্লিসামিক ইন্ডেক্স খুবই কম। এছাড়াও এতে প্রচুর ফাইবার থাকে, চিনি কম থাকে এবং ভিটামিন সি ও থায়ামিন থাকে যা রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিদিন ১টা কমলা খেতে পারেন।
৪। চেরি
চেরির গ্লিসামিক ইন্ডেক্স মাত্র ২২ এবং এতে ভিটামিন সি,অ্যান্টিওক্সিডেন্ট,আয়রন,বিটা ক্যারোটিন,পটাশিয়াম,ফলেট,ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার থাকে। চেরিতে অ্যান্থসায়ানিন থাকে যা ইনসুলিন এর নিঃসরণ বৃদ্ধি করে রক্তের সুগার লেভেল কমায়।তাই দিনে ১ কাপ বা আধা কাপ চেরি...

Read More
Health Image +

প্রাণঘাতী স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাবে যে ৭টি কাজ

স্ট্রোক মানে নিশ্চিত মৃত্যু না হলেও মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া। মস্তিষ্কে রক্তচলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয় তখন মস্তিষ্কের কোষগুলির মৃত হতে শুরু করে যা অনেকসময় প্রাণঘাতীও হয়ে থাকে। সাধারণত মনে করা হয় পরিবারে যদি অতীতে স্ট্রোকের কোন ইতিহাস থাকে তবে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভবান থাকে। এটি একটি ভ্রান্ত ধারণা। পারিবারিক ইতিহাস স্ট্রোকের অনেকগুলো কারণের মধ্যে একটি। আরও কিছু কারণ জড়িত স্ট্রোকের পিছনে। harvard.edu থেকে জানা যায় ২০১৩ সালে ৪,২৫,০০ মহিলা যুক্তরাষ্ট্রে স্ট্রোক আক্রান্ত হন। বয়স বা পারিবারিক ইতিহাসপরিবর্তন করা সম্ভব না হলেও স্ট্রোক কিছু ঝুঁকি আছে যা হ্রাস করা সম্ভব। "আপনার যদি স্ট্রোকের কারণগুলো জানা থাকে এবং এটি প্রতিরোধে জন্য যা করণীয় তা যদি মেনে চলুন তবে আপনার স্টোকের ঝুঁকি অনেকখানি হ্রাস করতে পারবেন"। কিছু উপায়ে স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করা সম্ভব। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সক্ষম এমন কিছু উপায়ে-
১। ব্যায়াম করুন
সপ্তাহে ৫ দিন ২০ থেকে ২৫ মিনিট ব্যায়াম করুন। তা জগিং হোক বা স্কিপিং বা জোরে হাঁটা হোক কিংবা যোগাসন যেটা করতে আপনি পছন্দ করেন সেটি করুন। সকালে এবং দুপুরে খাবার আগে ১৫ মিনিট হাটুন। এটি আপনার স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দিবে।
২। কিছুটা বেছে খান
কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তা আমরা সবাই জানি। তাই কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার খাওয়ার আগে একটু চিন্তা করুন। কী খাচ্ছেন সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। রক্তে কোলেস্টেরল, সুগারের পরিমাণ পরীক্ষা করুন নির্দিষ্ট সময় পর পর। আঁশযুক্ত শাক সবজি বেশি পরিমাণে খাবেন। তেলযুক্ত মাছ খাদ্য তালিকায় রাখুন। মাছের তেলের ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্ট্রোক প্রতিরোধ করে থাকে। আপনি চাইলে ফিশ লিভার অয়েল বা ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খেতে পারেন।
৩। ধূমপান ত্যাগ করুন
ধূমপান স্ট্রোকের প্রধান কারণ। এটি আমাদের...

Read More
Health Image +

পায়ের পাতা ও গোড়ালির ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

যদি পায়ের গোড়ালির ব্যাথার কারণে আপনাকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে হয় বা সকালে বিছানা থেকে কয়েক কদম পা ফেলতে গিয়েই যদি পায়ের তলায় ব্যাথা অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার প্ল্যানটার ফেসাইটিস হয়েছে। আমাদের পায়ের তলায় যে কানেক্টিভ টিস্যু থাকে তাকে প্ল্যানটার ফেসিয়া বলে। এই প্ল্যানটার ফেসিয়া নামক সংযোগকারী কলার ইনফ্লামেশন বা প্রদাহের জন্যই প্ল্যানটার ফেসাইটিস বা পায়ের গোড়ালির ব্যাথা হয়। এটা মারাত্মক কোন সমস্যা না। তবে এটা অনেক বেশি পীড়া দায়ক একটি সমস্যা। কিন্তু সুখবর হচ্ছে- এই সমস্যা প্রতিরোধের সহজ কিছু উপায় আছে।আসুন আমরা জেনে নেই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যাটির আরো কিছু কারণ ও এর প্রতিকার সম্পর্কে।
কেনো হয় প্ল্যানটার ফেসাইটিস?:
হাফিংটন পোষ্টকে ডাইনামিক ফিজিক্যাল হেলথ এর কাইরো প্র্যাকটিস ফিজিসিয়ান ডাক্তার এরিক করজেন বলেন, “বিভিন্ন কারণে প্ল্যানটার ফেসাইটিস হতে পারে।“ করজেন যে কারণ গুলো বলেন তা হল-
· পায়ের পাতার মাংসপেশির দুর্বলতা
· গোড়ালির পেশী শক্ত হলে
· গোড়ালিতে অনেক বেশি চাপ পড়লে
· ত্রুটিপূর্ণ জুতা পরার কারণে
· কম নড়াচড়া করার জন্য এবং
· হাটু বা কোমরের কোন সমস্যার কারণে প্ল্যানটার ফেসাইটিস হতে পারে
· ওজন বেশি হলেও প্ল্যানটার ফেসাইটিস হতে পারে।
উপসর্গ:
· সকালে বিছানা থেকে নেমে হাঁটতে গেলে গোড়ালিতে ছুরি দিয়ে খোঁচানোর মত তীক্ষ্ণ একধরণের ব্যাথা হয় যা কিছুক্ষণ পর ভালো হয়ে যায়।
· পায়ের পাতা বা গোড়ালির মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়।
· হঠাত ব্যায়াম করলে ব্যাথা হতে পারে।
· দৌড়ালে বা লাফালাফি করলে ব্যাথা হতে পারে।
· অনেকক্ষণ দাড়িয়ে কাজ করলে বা অনেকক্ষণ বসে থাকার পর উঠতে গেলে গোড়ালিতে ব্যাথা হয়।
প্রতিকার:
১।বরফ ম্যাসাজ
যেহেতু প্ল্যানটার ফেসাইটিস টিস্যুর প্রদাহের জন্য হয় সেহেতু বরফ এই প্রদাহকে দূর করতে পারে। ফ্রিজের একটি ঠাণ্ডা বোতল পায়ের নিচে রেখে সামনে পেছনে ঘোড়ান,...

Read More
Health Image +

সুস্থ থাকার সবচাইতে সস্তা উপায়টি

সুস্থ থাকার অনেক উপায় আছে। ভেজিটেরিয়ান হয়ে যাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম, ইয়োগা করা, বিশেষ কোনো সুপারফুড নিয়মিত খাওয়া, ডায়েট চার্ট অনুসরণ আরো কতো কি। কিন্তু একটি উপায় আছে, এবং এই উপায়টি হলো সুস্থ থাকার সবচাইতে সহজ, সবাচাইতে সস্তা উপায়। আপনি কি জানেন এই উপায়টি কী? এই উপায়টি আর কিছুই না, তা হলো যথেষ্ট পানি পান।
পানি পান করার উপকারিতা আর আমাদেরকে বলে দিতে হয় না। ছোটবেলা থেকেই আমরা জেনে এসেছি পানি পান করলে আমাদের শরীরের উপকার হবে। আর আমাদের শরীরের যেহেতু অনেক বড় একটা অংশ হলো পানি, সুতরাং প্রয়োজনের তুলনায় পানি পান কম হয়ে গেলে আমদের অসুস্থ হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এ কারণে প্রতিদিন রুটিন করে যথেষ্ট পানি পান করা হলে শরীরের মাঝে আসে বেশ ভালো কিছু পরিবর্তন আর আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনি সুস্থ হয়ে উঠছেন আগের চাইতে। দেখে নিন নিয়মিত পানি পানে শরীরে আসতে পারে যে ৫ টি দারুণ পরিবর্তন-
১) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাটা যে বেশ যন্ত্রণাদায়ক এটা জানি আমরা সবাই। কিন্তু যথেষ্ট পানি পান করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
আমাদের শরীর যখন যথেষ্ট পানি পায় না, তখন আমাদের কোলন বিষ্ঠা থেকে পানি শুষে নেয়, যার কারণে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। এ কারণে বেশি করে পানি পান করলে আর এই সমস্যাটা হতে দেখা যায় না।
২) কিডনির কাজটা সহজ হয়ে যায়
কিডনির কাজটা কী? তা হলো রক্ত পরিষ্কার করা। মানুষের শরীরের প্রধান টক্সিন হলো ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন (BUN)। এটা পানিতে দ্রবণীয়। আমরা পরিমাণমতো পানি পান করলে এই টক্সিন পানিতে দ্রবীভূত হয়ে শরীর থেকে বের হয়ে যেতে পারে সহজে। পানি কম পান করলে কিডনির এই কাজটা কঠিন হয়ে...

Read More
Health Image +

যে রসালো ফল গুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে

শরীরে ইনসুলিন এর ঘাটতি হলে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। এতে রক্তের সুগার লেভেল বেড়ে যায়। মিষ্টি ফলে অনেক সুগার থাকে বলে বেশির ভাগ মানুষই মনে করেন যে ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের মিষ্টি ফল খাওয়া উচিত নয়। যদিও এমন কিছু ফল আছে যারা রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে রসালো কিছু ফল আছে যারা ডায়াবেটিস এর জন্য উপকারি। যেসব ফলের গ্লিসামিক ইনডেক্স কম থাকে সে সব ফল ডায়াবেটিস এর জন্য উপকারি। আসুন জেনে নেই সেই ফল গুলোর পরিচয়।
১। জাম্বুরা
ডায়াবেটিস এ আক্রান্তদের জন্য জাম্বুরা একটি নিরাপদ ফল। ভিটামিন সি এ সমৃদ্ধ এই ফলে উচ্চ মাত্রার দ্রবণীয় ফাইবার থাকে যার গ্লিসামিক ইনডেক্স ২৫ এবং পানির পরিমাণ থাকে ৯১%। এছাড়াও জাম্বুরাতে নারিঞ্জেনিন নামক ফ্ল্যাভনয়েড থাকে যা শরীরের সংবেদনশীলতাকে উদ্দীপিত করে ইন্সুলিন বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন অর্ধেক পরিমাণ জাম্বুরা খেতে পারেন যা আপনার রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখবে।
২। স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরিতে ভিটামিন,অ্যান্টিওক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে শর্করা কম থাকে, ৯২% পানি থাকে এবং এর গ্লিসামিক ইনডেক্স ৪০। স্ট্রবেরি পাকস্থলি ভরা রাখে, এনার্জি প্রদান করে ও রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে। আপনি এক কাপের ৪ভাগের ৩ ভাগ পরিমাণ স্ট্রবেরি খেতে পারেন।
৩। কমলা
পুষ্টিকর এই ফলটিতে পানি থাকে ৮৭% যার গ্লিসামিক ইন্ডেক্স খুবই কম। এছাড়াও এতে প্রচুর ফাইবার থাকে, চিনি কম থাকে এবং ভিটামিন সি ও থায়ামিন থাকে যা রক্তের সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিদিন ১টা কমলা খেতে পারেন।
৪। চেরি
চেরির গ্লিসামিক ইন্ডেক্স মাত্র ২২ এবং এতে ভিটামিন সি,অ্যান্টিওক্সিডেন্ট,আয়রন,বিটা ক্যারোটিন,পটাশিয়াম,ফলেট,ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার থাকে। চেরিতে অ্যান্থসায়ানিন থাকে যা ইনসুলিন এর নিঃসরণ বৃদ্ধি করে রক্তের সুগার লেভেল কমায়।তাই দিনে ১ কাপ বা আধা কাপ চেরি...

Read More
Health Image +

ভাইরাস জ্বর থেকে সহজে মুক্তির সহজ কিছু পদক্ষেপ

বর্তমানে ভাইরাস জ্বর সাধারণ একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বেশির ভাগ ভাইরাস জ্বর নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়, কোন ঔষধের প্রয়োজন হয়না। বেশিরভাগ ডাক্তারই ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে অনেক বেশি তরল খাদ্য গ্রহণ করার ও বিশ্রামে থাকার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিছু সহজ ও ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করলে ১০ দিনেই ভাইরাস জ্বর থেকে নিরাময় লাভ করা সম্ভব।
আমাদের শরীরে ভাইরাসের আক্রমণের ফলে কিছু উপসর্গ সহ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে ভাইরাস জ্বর হয়েছে বলা হয়।
লক্ষণ সমূহ:
ক্লান্ত লাগা
শরীরে বিশেষ করে মাংসপেশিতে ব্যাথা হয়
শরীরের তাপমাত্রা কম থাকতে পারে আবার অনেক বেশিও হতে পারে
গলায় ব্যাথা হয়
নাক দিয়ে পানি পরে
গলা ভেঙ্গে যায়
মাথা ব্যথা থাকে
চোখ লাল হয়ে যায় এবং চোখ জ্বালা করে
কফ থাকে
জয়েন্টে ব্যাথা হয়
স্কিনে র‍্যাশ হয়
ডায়রিয়াও হতে পারে

ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হলে এই সব গুলো লক্ষণই যে প্রকাশ পাবে এমন কোন কথা নেই। কিছু ভাইরাস জ্বর পতঙ্গের কারণেও হয়ে থাকে। যেমন- আরবোভাইরাস। এই ভাইরাসের আক্রমণে রক্তপাতের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। রক্তপাত ত্বক থেকে বা শরীরের অভ্যন্তরীণ কোন অঙ্গ থেকেও হতে পারে। সঠিক সময়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা না নিলে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
প্রাথমিক অবস্থায় ভাইরাস জ্বর সনাক্ত করা গেলে কিছু সহজ ও ঘরোয়া উপায়ে সুস্থতা লাভ করা যায়। তাহলে ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে নেই এবার।
১। অনেক পানি পান করুন
ভাইরাস জ্বরে শরীরে পানি শূন্যতা হতে পারে তাই ডিহাইড্রেশন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পেতে প্রচুর পানি পান করতে হবে।
২। ব্যক্তিগত সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন
ভাইরাস জ্বর হলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে।...

Read More