Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

৩০ বছর বয়সে যে রক্তের পরীক্ষাগুলো করে নেয়া খুবই জরুরী

বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগ ব্যাধি বাসা বাঁধে। একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর কিছু রোগ আছে যা দ্বারা খুব সহজে মানুষ আক্রান্ত হতে পারে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয় ৩০ বছর বয়সের পর অবশ্যই কিছু রক্ত পরীক্ষা নিয়মিত করা জরুরী। সবগুলো পরীক্ষা করা না গেলেও অত্যন্ত পাঁচটি রক্ত পরীক্ষা অব্যশই করতে হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন পরীক্ষাগুলো অব্যশই করা উচিত।
১। ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা যেকোনো সময় যে কারো হতে পারে। আপনার বয়স যদি ৩০ হয় এবং এখন পর্যন্ত ডায়াবেটিস পরীক্ষা না করে থাকেন তবে আজই পরীক্ষা করুন। নারী এবং পুরুষ উভয়ের জন্য ৩০ বছর বয়সের পর অব্যশই ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা জরুরী। যেসব নারী অতিরিক্ত ওজন সমস্যায় ভুগছেন এবং সন্তানসম্ভবা, তাদের টাইপ টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি থাকে। তাদের এফপিজি, ওজিটি এবং এইচবিএওয়ানসি অথবা গ্লাইকেটেড হিমোগ্লোবিন টেস্ট করা জরুরি।
২। থাইরয়েড
৩০ বছর বয়সের পর অব্যশই থাইরয়েডের পরীক্ষা করা জরুরি। শরীরে হাইপার থাইরয়েডিজম, হাইপো থাইরয়েডিজম, থাইরয়েড ক্যানসার, থাইরয়েডিটিস আছে কিনা জানতে এই পরীক্ষা করা হয়। আর এগুলো দেখতে এফটিফোর, টিপিও, টিএসএইচ, মাইক্রোসোমাল অ্যান্টিবডি, এফটিথ্রি, এবং এটিএ থাইরোগ্লোবিউলিন অ্যান্টিবডি পরীক্ষা করা হয়।
৩। এনিমিয়া
এই রোগটি দেখা যায় যখন রক্তে আয়রন, ভিটামিন বি ১২, ফলিক এসিড, আয়রনের অভাব হয়। রক্ত ভাল আছে কিনা জানতে কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট (সিবিসি), ভিটামিন বি ১২ টেস্ট, সিরাম আয়রন টেস্ট, টিআইবিসি (টোটাল আয়রন বাইন্ডিং ক্যাপাসিটি), ট্রান্স ফেরিন এবং আয়রন স্যাচুরেশন টেস্ট করানো উচিত।
৪। সিবিসি টেস্ট
সিবিসি টেস্ট বা কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট টেস্ট অন্তত বছরে একবার করা উচিত। এই পরীক্ষা করার ফলে হিমোগ্লোবিন, সাদা কণিকা (সেল) এবং প্লেটেলেট গণনা করা হয়। শরীরের রক্তের কী অবস্থা...

Read More
Health Image +

একটি মাত্র উপায়ে কোমরে ব্যথা দূর করে দিন চিরকালের জন্য

কোমর ব্যথা খুব সাধারণ একটি সমস্যা। কোমর ব্যথার সমস্যায় কমবেশি সকলেই ভুগে থাকেন। তবে মহিলারা বেশি কোমর ব্যথায় বেশি ভোগেন। প্রথম থেকে কোমরের ব্যথা নির্মূল করতে না পারলে রোগীকে ভবিষ্যৎ এ বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে। একটি উপায়ে খুব সহজে এই ব্যথা উপশম করা সম্ভব। আসুন জেনে নিই কোমর ব্যথা দূর করার জাদুকরি উপায়টি।
কেন হয় কোমর ব্যথা:
ওজন উচ্চতা অনুযায়ী বেশি হলে।
ভারী বস্তু তোলার কাজ করলে।
কোমরে চোট পেলে।
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে বা বসে কাজ করলে।
পা পিছে কোথাও পড়ে গেলে।
নিয়মিত গাড়ি চালালে।
সাধারণত কুঁজো হয়ে হাঁটলে বা বসলে।
গর্ভধারণ সময়ে।
হঠাৎ কোনো কারণে হাড়, মাংসপেশি, স্নায়ু—এই তিনটি উপাদানের সামঞ্জস্য নষ্ট হলে।
এই কোমর ব্যথা খুব সহজে দূর করা সম্ভব। আদা যে কোনো ব্যথা কমাতে সক্ষম। আদার মাধ্যমেই দূর করে দিতে পারবেন এই সমস্যা। আসুন জেনে নিই এই সমস্যা সমাধানে কার্যকরী আদা পানি বানানোর প্রক্রিয়াটি।
যা যা লাগবে:
আদা
পরিষ্কার পাতলা কাপড়
গরম পানি
কিভাবে তৈরি করবেন:
প্রথমে আদা কুচি করে ফেলুন। এরপর আদা কুচিগুলো পাতলা কাপড়ে রাখুন।
কাপড়টির মুখ সুতা বা রশি দিয়ে বন্ধ করে দিন। একটা পুটলি বানিয়ে ফেলুন।
এবার চুলায় পানি গরম করতে দিন। এই পানির মধ্যে আদার পটলিটা চিপে রস পানিতে দিন।
রস ভাল করে চিপে ফেলার পর আদার পুটলিটা পানির মধ্যে দিয়ে দিন।
এবার একটি কাপড় গরম আদা পানিতে চুবিয়ে নিন। এবার কাপড়টি থেকে ভাল করে পানি চিপড়িয়ে ফেলুন।
এই আদা পানিতে চুবানো কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রাখুন। লক্ষ্য রাখবেন কাপড়টা যেন খুব বেশি মোটা না হয়।
সারা রাত কাপড়টি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন। সারা রাত সম্ভব না হলে কয়েক ঘণ্টা এটি ব্যথার জায়গায় রেখে দিন।
দেখবেন কোমর ব্যথা গায়েব হয়ে গেছে। এটি...

Read More
Health Image +

যে ৬ টি কারণে আপনার হতে পারে উচ্চ কোলেস্টেরলের মারাত্মক সমস্যা

উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে এই সামান্য সমস্যাই অনেক মারাত্মক পর্যায়ে চলে যেতে পারে কয়েক মুহূর্তে। তাই অনেক সতর্ক হয়ে চলতে হয় যাদের উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে। তবে যদি আপনি জানতে পারেন ঠিক কি কারণে উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন তাহলে কিছু ক্ষেত্রে তা এড়িয়ে চললে ঝামেলামুক্ত জীবন যাপন করতে পারবেন। এছাড়াও কিছু কারণ জানা থাকলে অন্তত সতর্ক হয়ে জীবন যাপন করতে পারবেন। তাই জেনে নিন যে কারণগুলোর জন্য আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগতে পারেন। চলুন আজকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভোগার কারণ জেনে নেয়া যাক।
১) ধূমপান
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ তা নতুন করে বলার কিছুই নেই। কিন্তু আপনি জানেন কি ধূমপানের কারণে দেহে এইচডিএল অর্থাৎ হাই ডেনসিটি লিপো-প্রোটিনের মাত্রা কমে যায় এবং কোলেস্টেরলের সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও ধূমপানের ফলে রক্তের শিরাউপশিরা শক্ত হয়ে যেতে থাকে যার ফলে রক্ত জমাট বাঁধা এবং অ্যাথেরোস্কেলেরোসিসের সম্ভাবনা বাড়ে।
২) আপনার খাদ্যাভ্যাস
উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যার সাথে সরাসরি জড়িত আপনার প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাস। আপনি যদি প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় স্যচুরেটেড ফ্যাট বিশেষ করে প্রাণীজ ফ্যাট রেখে থাকেন তাহলে আপনি খুবই শীঘ্রই উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।
৩) আপনার বয়স
এই কারণটির উপর আপনার হাত নেই কিন্তু আপনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন যদি কোলেস্টেরলের সমস্যা সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন। আপনার বয়স বিশের পর থেকেই আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়তে থাকে এবং পুরুষের জন্য ৫০ বছর পর্যন্ত তা বাড়তেই থাকে। এই সময় একটু সতর্ক থাকা জরুরী। অপরপক্ষে নারীদের মনোপজ হওয়া পর্যন্ত তা মোটামুটি পর্যায়েই থাকে।
৪) অতিরিক্ত ওজন
অতিরিক্ত ওজন স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভালো নয়।ওজন বাড়ার সাথে সাথে দেহে ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়তে থাকে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা অর্থাৎ এইচডিএল...

Read More
Health Image +

রক্তচাপ দ্রুত কমিয়ে ফেলার দারুণ একটি কৌশল

রক্তচাপ বেশি হবার যথেষ্ট কারণ তো আমাদের আশেপাশেই ছড়িয়ে আছে। পরীক্ষার ফল ভালো হবে তো? জরুরী প্রেজেন্টেশনটা ভালো হয়েছে তো? শখ করে কেনা গিফটটা স্ত্রীর যদি পছন্দ না হয়? এমনই হাজারো কারণে রক্তচাপ বেড়ে গেলে কী করবেন? জেনে নিন রক্তচাপ কমানোর ছোট্ট একটি কৌশল।
যারা ঘুমাতে বেজায় পছন্দ করেন, তাদের জন্য সুসংবাদ, দুপুরের দিকে একটুখানি ঘুম আপনার রক্তচাপ কমাতে পারে। শুধু যে রক্তচাপ কমায় তাই না, বরং এই ঘুমটা আপনার হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকিও কমায় অনেকখানি।
অস্বাভাবিক রকমের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হলো হাইপারটেনশন। এই সমস্যায় ভোগা ৪০০ জন মধ্যবয়সী মানুষের মানুষকে নিয়ে গবেহসনা করা হয়। এতে দেখা যায়, যারা দুপুরের দিকে ঘুমিয়ে নেন, ২৪ ঘন্টার মাঝে তাদের রক্তচাপ ৫ শতাংশ কম থাকে। এটা খুব ছোট একটি পার্থক্য মনে হলেও এর কারণেই ১০ শতাংশের মতো কমে আসতে পারে হৃদরোগের ঝুঁকি।
ঘুমের সময়সীমা যতো বেশি হবে, উচ্চ রক্তচাপ তত প্রশমিত হবে। সবচাইতে ভালো ফলাফলের জন্য এক ঘন্টা ঘুমানোটাকে ভালো মনে করা হয়।
এই গবেষণায় যারা অংশ নেনে, তাদের হাইপারটেনশন ছিলো কন্ট্রোলড বা স্থিতিশীল। অস্থিতিশীল হাইপারটেনশন যাদের ছিলো, তাদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করবে কিনা তা নিশ্চিত নয়।
অনেকে মনে করতে পারেন দুপুরে শুধুমাত্র বিশ্রাম নিলে কমে যাবে রক্তচাপ। কিন্তু আসলে এর জন্য প্রয়োজন ঘুম। ঘুমের REM পর্যায়ের ঠিক আগে রক্তচাপ কমে যায় সবচাইতে বেশি তাই। ঘুমানোটা প্রয়োজন।
এটা ঠিক যে নয়টা-পাঁচটা অফিসের মাঝে দুপুরে ঘুমানোর চিন্তা করাটা আসলেই অদ্ভুত। কিন্তু লাঞ্চ ব্রেকের মাঝে কিছুটা সময় করে ঘুমিয়ে নিতে পারলে আসলে আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাটা অনেক কমে যাবে।

Read More
Health Image +

গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণা দূরে রাখবে এই ২ টি জাদুকরী পানীয়

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পেটের অন্যান্য নানা সমস্যার মধ্যে সবচাইতে বিরক্তিকর সমস্যা। আপাত দৃষ্টিতে এই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তেমন মারাত্মক মনে না হলেও আপনার অবহেলার কারণে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে কিছুদিনের মধ্যেই। এই বিরক্তিকর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা মূলত আমাদের খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনের নানা ভুলের কারণেই হয়ে থাকে। বিশেষ করে খাবার সময় একটু আগে-পরে হলে এবং বেশি ভাজাপোড়া ও তেল মসলা জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া পড়লে এই সমস্যাটি বড় আকার ধারণ করা শুরু করে। তবে এই সমস্যার সমাধানও কিন্তু আমাদের হাতেই রয়েছে। বিশেষ কিছু পানীয় রয়েছে যার মাধ্যমে খুব সহজেই গ্যাস্ট্রিকের যন্ত্রণা দূর করে দেয়া সম্ভব। আজকে চলুন পরিচিত হয়ে নেয়া যাক এমন দুটি পানীয়ের সাথে।
১) গাজর ও আলুর পানীয়
গাজর ডেটক্স ফুড নামে পরিচিত যা আমাদের পাকস্থলীসহ দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে টক্সিনমুক্ত রাখতে সহায়তা করে। এবং আলুর রস আমাদের পেট ঠাণ্ডা রাখতে বিশেষভাবে কার্যকরী। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে গাজর ও আলুর পানীয়টি পান করতে পারেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে।
যা যা লাগবে
- ২ টি মাঝারী আকারের গাজর
- ১ টি মাঝারী আকারের আল্য
- ১ ইঞ্চি পরিমাণে আদা
পদ্ধতি
- গাজর ও আলু ভালো করে ধুয়ে খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট খণ্ড করে নিন। আদা কুচি করে রাখুন।
- এবার ব্লেন্ডারের দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে ছেঁকে জুস তৈরি করে নিন অথবা জুসারে দিয়ে একবারে জুস বের করে নিন।
- এই পানীয়টি পান করুন নিয়মিত।
২) পেয়ারা ও কলার পানীয়
পেয়ারা এবং কলা দুটি ফলেই প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। আর এ কারণেই এই পানীয়টি ইনটেস্টিনাল সমস্যা দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
যা যা লাগবে
- ২ টি পেয়ারা
- ২ টি কলা
পদ্ধতি
- পেয়ারা এবং কলা দুটিই শুকনো...

Read More
Health Image +

খাবার খাওয়ার পরও আপনি ক্ষুধার্ত থাকার কারণগুলো জানুন

স্বাস্থ্য সচেতন যারা আছেন তারা অনেকেই ক্ষুধা অনুভব করলেও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেন অযথা খাবার খাওয়া থেকে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনি কেন কখন এবং ঠিক কি কারণে ক্ষুধার্ত অনুভব করছেন নিজেকে তা বলতে পারবেন? অনেকটা সময় না খেলে ক্ষুধা লাগবেই, কিন্তু যদি খাওয়ার পরও ক্ষুধা থেকেই যায় এবং খেয়ে সন্তুষ্ট না হতে পারেন তাহলে তা অবশ্যই ভাবার বিষয়। মনের ক্ষুধা ভেবে অবহেলা করবেন না। কারণ আসলেই আপনি ভুগছেন অন্য কোনো সমস্যায় যার লক্ষণ প্রকাশ পাচ্ছে আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধার মাধ্যমে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধার্ত হওয়ার পেছনের কারণগুলো।
১) আপনি পানি শূন্যতায় ভুগছেন
আপনি যখন পানিশূন্যতায় ভোগেন তখন আপনার অতিরিক্ত ক্ষুধা অনুভূত হয়। এর কারণ হচ্ছে যখন আপনার দেহ পানিশূন্য থাকে তখন মস্তিষ্কের ক্ষুধা ও তৃষ্ণা অনুভূত হওয়ার নার্ভ হাইপোথ্যালামাস দ্বিধায় পড়ে যায় এবং আপনাকে বাধ্য করে পানি নয় অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে ক্ষুধা নিবারণের জন্য। অথচ আপনি ক্ষুধার্তই থাকেন না।
২) আপনার ঘুম ও বিশ্রাম হচ্ছে না
যখন আপনার ঘুম কম হয় তখন আপনার দেহে ঘ্রেলিন নামক হরমোনের উৎপত্তি ঘটতে থাকে দেহে যা ক্ষুধার উদ্রেক করে। আর একারণে যখন আপনি অনেক কম ঘুমান বা ঘুম না হয় এবং দেহ বিশ্রাম পায় না আপনি অনেক ক্ষুধার্ত অনুভব করে নিজেকে।
৩) আপনি অনেক কার্বোহাইড্রেট খান
আপনি অনেক কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে পেট ভরে ফেললেন কিন্তু এই কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার কিন্তু বেশীক্ষণ আপনার পেটে থাকে না এবং আপনার দেহের সুগারের মাত্রা খুবই দ্রুত নিচে নেমে আসে যার ফলে আপনি কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজেকে ক্ষুধার্ত পান। তাই আপনার খাদ্যতালিকার দিকে নজর দিন।
৪) আপনি অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকেন
যখন অতিরিক্ত মানসিক চাপে পড়েন মানুষ তখন তার...

Read More
Health Image +

একটি মাত্র তুলসীপাতা প্রতিরোধ করবে ৭টি রোগ

বহু ভেষজ গুণে গুণান্বিত তুলসী গাছ। আর এইজন্য তুলসী পাতাকে ভেষজের রানীও বলা হয়। প্রতিদিন তুলসীপাতা সেবন করার অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সহজলভ্য এই পাতাটি মাথাব্যথা থেকে শুরু করে ক্যানসারের মত রোগও প্রতিরোধ করে থাকে। প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে দূরে রাখবে ৭ টি অসুখ থেকে। আসুন জেনে নিই তুলসীপাতার গুনাগুণ।
১। মাথাব্যথা দূর করতে
মাথাব্যথা খুব পরিচিত একটা রোগ। এটি যে কোন সময় যে কারোর হতে পারে। এই ব্যথা অল্প থেকে শুরু হলেও তীব্র হতে বেশি সময় লাগে না। তুলসীপাতা এই মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। এতে রয়েছে শক্তিশালী প্রাকৃতিক গুণাগুণ যা মাথাব্যথা দূর করে থাকে। এমনকি মাইগ্রেন, সাইনাস, কারণে মাথাব্যথাও দূর হতে পারে কেবল প্রতিদিন একটি তুলসীপাতা খেলে।
২। ইনফেকশন বা সংক্রমণের চিকিৎসায়
দেহের ইনফেকশন দূর করে থাকে তুলসী পাতা। এতে ফাংজিসাইডাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে, যা দেহের অভ্যন্তরীন ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে।
৩। কিডনির পাথর দূর করতে
তুলসীপাতা কিডনির পাথর সারাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তুলসীপাতা খেলে এটি প্রাকৃতিকভাবে কিডনির পাথর দূর করে দিবে।
৪। ডায়াবেটিকস রোধ করতে
তুলসী পাতাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, মিথাইল, ইউজিনল উপাদান আছে। এটি রক্তের সুগারের পরিমাণ কমিয়ে থাকে। আবার শরীরে প্রয়োজনীয় ইন্সুলিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে থাকে। যা ডায়াবেটিকস রোধ করতে সাহায্য করে।
৫। কাশি দূর করতে
এটা আমরা সবাই জানি তুলসী পাতার রস কাশি দূর করে থাকে। সকালে এক গ্লাস পানির সঙ্গে তুলসীপাতা খান। এতে অ্যান্টিটুসিভ উপাদান যা কফ দূর করতে সাহায্য করবে। এক্সপেকটোরেন্ট উপাদান বুকের শ্লেষ্মাকে বের করে দেবে।
৬। ক্যানসার প্রতিরোধে
তুলসী পাতাতে এ্যান্টি অক্সিডেণ্ট উপাদান আছে যা স্তন ক্যানসার এবং ওরাল ক্যানসার প্রতিরোধ করে। তুলসীপাতার রস রক্ত সঞ্চালন বজায় রাখে...

Read More
Health Image +

রক্তনালী ব্লক হওয়া প্রতিরোধ করবে সহজলভ্য এই ৭ টি খাবার

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে রক্তনালী ব্লক হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এবং শুধুমাত্র এই কারণে হৃদপিণ্ডের নানা সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় অনেককে। এমনকি হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হন অনেক রোগীই। কিন্তু রক্তনালী ব্লক হওয়ার এই সমস্যা থেকে খুবই সহজে মুক্ত থাকা যায় চিরকাল। আপনাকে এর জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হবে না একেবারেই। খুবই সহজলভ্য কয়েকটি খাবার আপনার রক্তনালীর সুস্থতা নিশ্চিত করবে ।
১) আপেল
আপেলে রয়েছে পেকটিন নামক কার্যকরী উপাদান যা দেহের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও রক্তনালীতে প্লাক জমার প্রক্রিয়া ধীর করে দেয়। গবেষণায় দেখা যায় প্রতিদিন মাত্র ১ টি আপেল রক্তনালীর শক্ত হওয়া এবং ব্লক হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৪০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।
২) ব্রকলি
ব্রকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে যা দেহের ক্যালসিয়ামকে হাড়ের উন্নতিতে কাজে লাগায় এবং ক্যালসিয়ামকে রক্তনালী নষ্ট করার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। ব্রকলির ফাইবার উপাদান দেহের কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
৩) দারুচিনি
দারুচিনির অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্ডিওভ্যস্কুলার সিস্টেমের সার্বিক উন্নতিতে কাজ করে থাকে। এছাড়াও গবেষণায় দেখা যায় প্রতিদিন মাত্র ১ চামচ দারুচিনি গুঁড়ো দেহের কোলেস্টেরল কমায় এবং রক্তনালীতে প্লাক জমে ব্লক হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
৪) তৈলাক্ত মাছ
তৈলাক্ত মাছ বিশেষ করে সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছের ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড দেহের ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে হৃদপিণ্ডকে চিরকাল সুস্থ ও নীরোগ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৫) তিসীবীজ
তিসীবীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড যা উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং রক্তনালীর প্রদাহকে দূর করতে সহায়তা করে এবং সেই সাথে রক্তনালীর সুস্থতা নিশ্চিত করে।
৬) গ্রিন টি
গ্রিন টি অর্থাৎ সবুজ চায়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যাচেটিন যা দেহে কোলেস্টেরল শোষণ কমায় এবং হৃদপিণ্ডকে...

Read More
Health Image +

ক্যান্সারের যেসব লক্ষণ অবহেলা করেন বেশিরভাগ পুরুষ

অন্য কোনো রোগের লক্ষণ বলে মনে হতে পারে, অথচ শরীরে ছড়িয়ে পরা রোগটি আসলে ক্যান্সার- এমনটা ঘটছে হরহামেশাই। আর সময়মতো ডাক্তারের কাছে যেতে অবহেলা করায় পুরুষেরা বিপদ টের পান অনেক দেরিতে। বেশিরভাগ সময়েই এই দেরির কারণে ঝুঁকিতে পড়ে তাদের জীবন। ১৩টি লক্ষনে জেনে নিন, আপনিও কি আছেন এমন ঝুঁকিতে?
১) মুত্রত্যাগে সমস্যা
অনেক দিন ধরে মুত্রত্যাগের সময়ে ব্যাথা, মুত্রের সাথে রক্ত যাওয়া, শুক্রাণুর সাথে রক্ত যাওয়া এগুলো হতে পারে প্রস্টেট ক্যান্সারের লক্ষণ।
২) যৌনাঙ্গে পরিবর্তন
নারীদের যেমন নিজেদের স্তনে পরিবর্তন দেখা গেলে স্তন ক্যান্সারের জন্য টেস্ট করাতে হয়, তেমনি পুরুষেরও যৌনাঙ্গ বিশেষ করে অন্ডকোষে কোনোরকম পরিবর্তন দেখা গেলে অতিসত্বর ডাক্তারকে জানাতে হবে। অণ্ডকোষের আকার আকৃতিতে পরিবর্তন, স্ফীতি, ওজনে ভারী হয়ে যাওয়া বা এতে কোনো পিন্ড স্রিস্তি হওয়া হতে পারে অণ্ডকোষের ক্যান্সারের লক্ষণ।
৩) ত্বকে দৃশ্যমান পরিবর্তন
ত্বকের ক্যান্সারের দিকে বেশিরভাগ মানুষই লক্ষ্য করেন না। ত্বকে নতুন কোনো তিল, আঁচিল অথবা কালো দাগ ত্বকের ক্যান্সারের পুর্বাভাস দেয়। আপনি যদি দেখেন এগুলো আগের চাইতে আকারে বড় হচ্ছে বা ছড়িয়ে পরছে তবে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
৪) মুখে ক্ষত অথবা ব্যাথা
মুখে ব্যাথা হলে তা ঠিক করা ডেন্টিস্টের কাজ,। কিন্তু আপনি যদি দেখেন এমন কোনো ক্ষত বা ব্যাথা যা দীর্ঘদিন ধরে আছে, সারছে না কোনোভাবেই, তাহলে আপনি ডাক্তারকে জানাবেন অবশ্যই। যারা ধূমপান করেন তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি নিঃসন্দেহেই বেশি।
৫) টানা অনেকদিন ধরে কাশি
তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি হচ্ছে অথচ আপনার ঠাণ্ডা সর্দি বা অ্যালার্জি কোনো সমস্যাই নেই, তবে তা হতে পারে যক্ষ্মা। যক্ষ্মাও যদি না হয়, তবে লাং ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে এই কাশি। এর পাশাপাশি থাকতে পারে বুকে এবং হাতে...

Read More