Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

জন্মনিরোধক পিল খাওয়ার ক্ষেত্রে যা জানা জরুরি , পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

অনাকাঙ্খিত গর্ভরোধে জন্মনিরোধক পিল সেবন বাংলাদেশে বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি। কিন্তু নানা কারণে পিলের কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। জন্মনিরোধক পিল সেবনের পরও এসে যেতে পারে অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি। তাই জন্মনিরোধক পিল খেতে চাইলে কিছু বিষয় অবশ্যই জেনে রাখা উচিৎ।
পিল খেতে ভুলে গেলে যা করবেন: অনেকেই পিল নিয়মিত ব্যবহার করতে ভুলে যান। এটাই সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এতে অনাকাঙ্খিত প্রেগনেন্সি এসে যেতে পারে। পিল শুরু করার প্রথম সাত দিনের মধ্যে দুই থেকে তিন দিন ভুলে গেলে পিল কাজ না করার সম্ভাবনা বেশি।
জন্মনিরোধক পিল খাবার পরে বমি হলে: পিল খাওয়ার পর বমি হলে অনেক সময় বমির সঙ্গে পিল বেরিয়ে যেতে পারে। শরীর থেকে পিল বেরিয়ে যাওয়া আর পিল খেতে ভুলে যাওয়ার ফলাফল একই। এ রকম হলে দেখতে হবে পিল খাওয়ার কতক্ষণ পর বমি হল। পিল খাওয়ার ঘণ্টা দুই পরে বমি হলে কিছু করার দরকার নেই। তবে তার আগে হলে আরও একটি পিল খেয়ে নিতে হবে। এটিও খাওয়ার পরও যদি বমি হয়, তবে সুস্থ হওয়া অবধি অপেক্ষা করতে হবে। সুস্থ হওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে আরও একটি জন্মনিরোধক পিল খেয়ে নিতে হবে।
অন্য ওষুধের প্রভাব: বেশ কিছু ওষুধ পিলের কার্যকারীতা কমায়। তাই অন্য কোনও ওষুধ খেলে তা আপনার চিকিৎসককে জানান। নইলে পিল খেয়ে চললেও তা কাজ করবে না। এই ওষুধগুলি লিভারের মাধ্যমে কাজ করে। আর পিলও লিভারের মধ্যে দিয়ে যায় বলে অন্য ওষুধগুলি জন্মনিরোধক পিলকে শরীরে কাজ করতে দেয় না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া: সব থেকে বেশি যে সমস্যা হতে পারে, তা হল পিল শুরু করার পর পিরিয়ডের ধরণ বদলে যাওয়া। এই নিয়ে অকারণ বিভ্রান্ত হবেন না। ভয় পেয়ে জন্মনিরোধক পিল...

Read More
Health Image +

হাত না ধুয়ে শরীরের যে অঙ্গগুলো স্পর্শ করা ক্ষতিকর

শরীরটা আপনার, যেখানে ইচ্ছা সেখানেই স্পর্শ করতে পারেন। তাই না? কিন্তু জানেন কি, নিজের শরীরের কোন স্থানে স্পর্শ করার আগে হাত ধুয়ে নেয়া কতটা জরুরী? শরীরের এমন কিছু অঙ্গ আছে যেখানে কেবল আমরা নিজেরাই স্পর্শ করি। এমন কিছু স্পর্শকাতর অঙ্গ আছে যেখানে খুব বেশী স্পর্শ করা ঠিক নয় আর আর করলেও খুবই সাবধানে। কিন্তু আমরা কি সেসব মানি? মানি না! দিনের মাঝে কতবার নিজের মুখে বা নাকে হাত দেন আপনি? জানেন কি, আপনার এই ঘনঘন মুখে হাত দেয়ার কারণেই দিন দিন খারাপ হচ্ছে আপনার স্বাস্থ্য? চলুন, জেনে নিই শরীরের কোথায় হাত না ধুয়ে স্পর্শ করা ঠিক নয় এবং কেন। কেবল নিজের শরীর নয়, যে কারো শরীরের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এগুলো অবশ্য পালনীয়।
মুখ
মুখ ধোয়া থেকে শুরু করে ক্রিম লাগানো পর্যন্ত নানান কারণে মুখে হাত দিতেই হয়। কিন্তু এসব ছাড়া অকারণে মুখে হাত একদমই দেবেন না। মুখ ধোয়া বা ক্রিম লাগানোর আগেও হাত ভালো করে ধুয়ে তারপরই মুখে স্পর্শ করান। নোংরা হাতেমুখ স্পর্শ করা থেকে কেবল ব্রণই নয়, ত্বকের আরও নানান রকম অসুখ হতে পারে। হাত না ধুয়ে মুখে হাত দেয়াটা ডায়রিয়া থেকে শুরু করে মুখ ও পেটের নানান রকমের অসুখের জন্য দায়ী। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য যে খুবই কম মানুষই প্রত্যেকবার হাত ধুয়ে নেন মুখে হাত দেয়ার আগে। বেশিরভাগ মানুষই ব্যাপারটা খুবই অবহেলা করেন।
চোখ
লেন্স পরা ছাড়া অন্য কোন কাজে চোখে হাত দেবেন না মোটেও। লেন্স পরতে হলেও হাত খুব ভালো করে ধুয়ে নিয়ে তবেই লেন্স পরবেন। একটু অবহেলার কারণে চোখ দুটির মারাত্মক ক্ষতি করে বসতে পারেন।
নাক
নাকের ময়লাই তো পরিষ্কার করবেন, হাত ধুয়ে নেয়ার দরকার কি? দরকার...

Read More
Health Image +

নারীর স্বাস্থ্য রক্ষায় প্রয়োজনীয় ১০ টি ভিটামিন

নারীর স্বাস্থ্য health সুস্থ্য থাকা একটু বেশি জরুরী ।কেননা শুধু সন্তান নয়, পরিবারের সব সদস্যের দেখাশুনা করেন নারীরা। এ কাজে প্রায় সারাদিনই হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করতে হয় তাদের। পরিবারের পাশাপাশি নারীর স্বাস্থ্য সম্বন্ধে যত্ন না নিলে অল্প দিনেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তারা। তখন দায়িত্ব পালন আর সম্ভব হয় না। তবে একজন শিক্ষিত মা শুধু পরিবার নয়, নিজের প্রতিও যত্নবান থাকেন।
নারীর স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রতিদিন নিয়ম করে তাদের কিছু ভিটামিন খাওয়া জরুরি। জেনে নিন কি কি ভিটামিন খাবেন প্রতিদিন-
ক্যালসিয়াম
নারীর স্বাস্থ্য health রক্ষায় খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম প্রথম স্থানে রয়েছে। এর অভাবে অস্টিওপরোসিস রোগ হতে পারে। এই রোগে পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি ভোগে। কাজেই হাড় মজবুত রাখতে নারীদের এটি খাওয়া অবশ্যই জরুরী। দুধের তৈরি খাদ্য ও ডিমে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
ভিটামিন ডি
খাবারের মাধ্যমে আমরা যে ক্যালসিয়াম দেহে নিয়ে থাকি তা ভিটামিন ডি এর মাধ্যমে হাড় দ্বারা শোষিত হয়। মাছ, মাছের তেল, দুধ, সয়া দুধ, ফলমূলে রয়েছে ভিটামিন ডি। সকালে সূর্যের আলোর মাধ্যমেও দেহে ভিটামিন ডি এর চাহিদা পূরণ সম্ভব।
ভিটামিন এ
নারীর স্বাস্থ্য রক্ষায় ভিটামিন “এ” খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানাসহ ঘা, অস্থি-ঝিল্লির প্রদাহ ও ক্যারাটোম্যালেশিয়া রোগ হতে পারে। ভিটামিনটি মাসিক period ঋতুচক্র, পিণ্ডময় স্তন breast , যোনি Vagina সংক্রমণের সময় অনেক উপকারী। শুধু তাই নয়, স্তন ক্যান্সারেও ভালো কাজ করে ভিটামিন এ। টাটকা সবুজ সবজি ও লাল পাম তেল ভিটামিন এ এর ভালো উৎস।
ভিটামিন বি১
এই ভিটামিনের অপর নাম হলো থায়ামিন। অপরিহার্য এই ভিটামিনটি দেহের চিনিকে শক্তিতে রুপান্তরিত করে। যেহেতু নারীদের অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়; তাই এটি তাদের খাওয়া ভালো। চর্বিহীন মাংস, বাদাম ও শস্যে প্রচুর পরিমাণে...

Read More
Health Image +

অতিরিক্ত ঘুম হতে পারে আপনার মৃত্যুর কারন

মন থেকে বিশ্বাস করা একটু কঠিন যে, অতিরিক্ত ঘুম শরীরে বিভিন্ন ধরণের সমস্যার সৃষ্টি হয়। ঘুমের একটি নির্দিষ্ট সময় ও পরিমাণ রয়েছে, যা সকলের পালন করা উচিৎ।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। প্রতিদিন নয় ঘণ্টার বেশি ঘুমালে এর কারণ হতে পারে, আপনার শরীরে কোন সমস্যা লুকায়িত আছে। এছাড়াও, এটি আপনার সমগ্র স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এখানে, অতিরিক্ত ঘুম যে সমস্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে, তা আলোচনা করা হল-
১. বিষণ্ণতার ঝুঁকি বাড়তে পারে:
২০১৪ সালে প্রাপ্তবয়স্ক যুগলের উপর দীর্ঘ সময় গবেষণা করে জানতে পেরেছেন, অতিরিক্ত ঘুম বিষণ্ণতার সৃষ্টি হয়। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমিয়েছে, তাদের মাঝে বিষণ্ণতার পরিমাণ ছিল ২৭ শতাংশ এবং যারা ৯ ঘণ্টার বেশি সময় ঘুমিয়েছেন, তাদের মাঝে বিষণ্ণতার পরিমাণ ছিল ৪৯ শতাংশ। ২০১২ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা যায়, বৃদ্ধ মহিলাদের জন্য অতিরিক্ত ঘুম মস্তিষ্কের সমস্যা বৃদ্ধি করে। অতিরিক্ত ঘুম প্রতি দুই বছরে তাদের মস্তিষ্কের ঘিলুর পরিবর্তন প্রদর্শিত হয়।
২. গর্ভধারণে সমস্যা হওয়া:
২০১৩ সালে কোরিয়ার গবেষণা দল ৬৫০ জন মহিলা নিয়ে ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের মাধ্যমে তাদের ঘুম নিয়ে গবেষণা করেন। তারা তাদের গবেষণায় দেখতে পান, যেসকল মহিলারা ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা নিয়মিত ঘুমান, তাদের গর্ভধারণের রেট বেশি তবে যারা ৯ ঘণ্টার বেশি সময় ঘুমান তাদের গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে। তাদের মতে, ঘুমের অভ্যাস অবশ্যই সার্কাডিয়ান রিদম , হরমোন secretions এবং মাসিক চক্র পরিবর্তন করতে পারেন । এছাড়াও, অতিরিক্ত ঘুমের ফলে ডায়াবেটিসের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
৩. ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে:
গবেষকদের মতে, অতিরিক্ত ঘুম ছয় বছরের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে শরীরের ওজন বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। অতিরিক্ত ঘুম ও অল্প ঘুমের...

Read More
Health Image +

সকাল বেলা খালি পেটে পানি পান করা কেন জরুরী

দৈনিক ৭/৮ গ্লাস পানি পান স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারি। কিন্তু অনেকে এটা জানেন না যে সকালে খালি পেটে পানি পান করাটা স্বাস্থ্যের জন্য কতখানি জরুরি। দিনের শুরুতে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি এক ধরণের আয়ূর্বেদিক চিকিৎসা যা হাঁপানি, হৃদরোগসহ ক্যান্সারের মত মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমিয়ে থাকে।
সকালে খালি পেটে পানি কেন পান করবেন?
১। মানুষের দেহে শতকরা ৭০ ভাগ ই পানি। তাই পানি স্বাস্থ্যের জন্য এতটা জরুরি।
২। আমাদের ব্রেনের ৮৫ ভাগ ই পানি।
৩। মাংস পেশির ৭৫ ভাগ পানি দিয়ে তৈরি।
৪। আমাদের হাড় ও ২৫ ভাগ পানি।
৫। ৮২ ভাগ পানি আছে আমাদের রক্ত এর মধ্যে।
খালি পেটে পানি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা:
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি পান করলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। এর ফলে ত্বক আরও উজ্জ্বল ও সুন্দর দেখায়।
কোষ পুনর্জীবিত করা
পানি দূষিত পদার্থ দুর করে নতুন কোষ তৈরি করে এবং নতুন মাংসপেশি গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে থাকে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে
ওজন কমাতেও সকালে পানি পানের ভূমিকা আছে। দৈনিক ১৬ আউন্স গরম পানি পান করলে শরীরে মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে।
কোলন পরিষ্কার করা
প্রতিদিন খালি পেটে পানি পানে আপনার মলাশয় পরিষ্কার হয় যায় এবং শরীর নতুন খাবার থেকে পুষ্টি নিতে পারে সহজে।
বিভিন্ন প্রকার রোগ দূরীকরণ
এটা বহুবার প্রমাণিত হয়ছে যে সকালে খালি পেটে পানি পানে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বমি ভাব, গলার সমস্যা, মানসিক সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আথ্রাইটিস, টিবি, মাথা ব্যাথাসহ নানা রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব শুধুমাত্র এক গ্লাস পানি পান করাতে।
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ৫/৬ গ্লাস পানি পান করার চেষ্টা করুন।...

Read More
Health Image +

৩ টি অনিয়মে প্রতিনিয়ত বাড়ছে আপনার হজম সমস্যা এবং অ্যাসিডিটি

হজম সমস্যা এবং অ্যাসিডিটি বর্তমানে খুবই সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটু খাবারের স্বাভাবিক নিয়মে উলটপালট হলেই শুরু হয়ে যায় হজমের সমস্যা এবং বাড়তে থাকে অ্যাসিডিটির জ্বালাপোড়া। সত্যি বলতে কি, এই অ্যাসিডিটি এবং হজম সমস্যা কিন্তু আপনার করা অনিয়মেই প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। আপনি যতো অনিয়ম করবেন আপনার এই সমস্যাগুলো ততোই বাড়তে থাকবে এবং এক পর্যায়ে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে বড় কোনো সমস্যার জন্ম দেবে। তাই সতর্ক হয়ে যান এখন থেকেই। অনিয়মগুলো দূর করুন আজ থেকে এবং সেই সাথে দূর করুন হজম ও অ্যাসিডিটির সমস্যা।
১) একসাথে অনেক স্টার্চ ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
বার্গার, ফ্রাই, পাস্তা, মিটবল ইত্যাদি ধরণের খাবারগুলো যখন আমরা খাই তখন একই সাথে অনেকটা স্টার্চ এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া হয়ে যায়। প্রোটিন খুব ধিরে হজম হয়ে এবং স্টার্চ দ্রুত সুগারে পরিনত হয়ে যায়। আর এই দুটির কম্বিনেশনের এই তারতম্যের কারণেই হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটি শুরু হয়ে যায়। তাই এই ধরণের স্টার্চ ও প্রোটিন একই সাথে অনেকটা পরিমাণে থাকে এমন খাবার একটু এড়িয়ে চলাই ভালো।
২) খাবার খাওয়ার সাথে বরফ ঠাণ্ডা পানি পান করা
গরম লাগলে তা কাটাতে অনেকেই খাবারের মাঝে যে পানি পান করেন তার জন্য বেছে নিয়ে থাকেন বরফ দেয়া ঠাণ্ডা পানি বা বরফের মতো ঠাণ্ডা পানি। কিন্তু খাবারের সাথে খুব ঠাণ্ডা পানি পান করলে তা রক্তনালীর জন্য ক্ষতিকর এবং সেই সাথে খাবার হজমের পুরো প্রক্রিয়াকে এই ঠাণ্ডা পানি অনেক ধীর করে ফেলে। এছাড়াও ঠাণ্ডা পানি ফ্যাট খাবারকে শক্ত করে ফেলে যা হজমে সমস্যার জন্য দায়ী। সুতরাং খাবারের সাথে পানি যদি পান করতেই হয় তাহলে সাধারণ তাপমাত্রার পানি পান করবেন।
৩) খাবারের মাঝে অনেক বেশী পানি পান...

Read More
Health Image +

যে ৪ টি জনপ্রিয় খাবারে রয়েছে মারাত্মক টক্সিক উপাদান

রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটু ভিন্ন ধরণের খাবার খাবার খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। আর ফাস্টফুড ধরনের খাবার হলে তো কথাই নেই। ফ্রাই, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, পাস্তা ইত্যাদি ধরণের খাবার খেতে সকলেই পছন্দ করেন। কিন্তু আপনি জানেন কি, আপনার খুব পছন্দের রেস্টুরেন্টের এই জনপ্রিয় খাবারগুলো আপনার জন্য কতোটা ক্ষতিকর? কারণ কিছু কিইছু জনপ্রিয় সুস্বাদু খাবারে পাওয়া গিয়েছে দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান। সুতরাং একটু সাবধানতা অবলম্বন করুন। পছন্দ হলেও দূরে থাকুন এই খাবারগুলো থেকে।
১) ম্যাক অ্যান্ড চীজ
অনেকেই এই সুস্বাদু খাবারটি মজা করে খেয়ে থাকেন। ম্যাক অ্যান্ড চীজ সত্যিই অনেক জনপ্রিয়। কিন্তু, সেন্টার ফর সাইন্স ইন পাবলিক ইন্টারেস্ট তাদের একটি রিপোর্টে প্রকাশ করেন এই ম্যাক অ্যান্ড চীজে রয়েছে নানা ধরণের অ্যালার্জিক উপাদান যা দেহের জন্য বেশ ক্ষতিকর। এছাড়াও আর্টিফিশিয়াল ফুড কালার খুবই টক্সিক।
২) ফ্ল্যাটব্রেডস অ্যান্ড ওয়ার্পস
শর্মা বা পিৎজার জন্য ব্যবহৃত ফ্ল্যাট ব্রেড বা পিটা ব্রেড স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ক্ষতিকর। ফ্যাক্টরিতে উৎপাদনের সময়ে এই রুটিগুলো তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পতাশিয়াম ব্রোমেট। আর এই পটাশিয়াম ব্রোমেট কিডনি ও নার্ভের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর একটি টক্সিক উপাদান। সুতরাং সাবধান।
৩) সফট ড্রিংকস
তেষ্টা পেলে সফট ড্রিংকস পান করার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। কিন্তু এতে রয়েছে হাইডোজেনেট কার্বন এবং আর্টিফিশিয়াল ফুড কালার যা অনেক ক্ষতিকর। গবেষকগণ বলেন ক্যান্সারের মতো মারাত্মক রোগও হতে পারে এই ধরণের কার্বোনেটেড ড্রিংকসের কারণে।
৪) ডায়েট চিপস
ফ্যাট ফ্রি বলে অনেকেই ডায়েট চিপস খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু এই ডায়েট চিপসের রয়েছে আরও মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ২০১১ সাতলে পুড্রে ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা যায় ডায়েট চিপসে ব্যবহৃত অলেন নামক উপাদান ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করার ফলে ক্ষুধার মাত্রা বৃদ্ধি পেটে থাকে। এটি মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যার ফলে নানা...

Read More
Health Image +

শিশুর এ্যাজমায় মা-বাবার জন্য অবশ্যই করণীয় যা

একটি শিশু পুরো পরিবারের ভালোবাসার প্রতীক। সকলের ভালোবাসাকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠা শিশুটি যখন রোগে আক্রান্ত হয়, তখন সবার মন দুঃখের কালো পর্দায় ঢেকে যায়। শিশুদের একটি ভয়ংকর রোগের নাম এ্যাজমা। কোন শিশু হয়ত ফুটবল খেলার সময় এ্যাজমায় আক্রান্ত হয়। আবার কোন শিশুর ক্ষেত্রে গভীর রাতে এ্যাজমা তার কালো থাবা বসিয়ে দেয়। মা বাবার জন্য শিশুদের সবসময় নজরবন্দি রাখা অনেক কঠিন বিষয়। কিন্তু এ্যাজমা আক্রান্ত শিশুটির দিকে নজর না রেখে উপায় কী? আর যদি মা বাবা অনেক আগে থেকেই সচেতন থাকেন তবে শিশুটি হয়ত একসময় এই কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পায়। আসুন জেনে নিই শিশুর এ্যাজমায় মা বাবার করণীয় সম্পর্কে।
১. তৈরি করুন এ্যাজমা ডায়েরিঃ
একটা শিশুর চিকিৎসা ঠিকভাবে হওয়ার জন্য মা বাবার উচিত শিশুর এ্যাজমা বিষয়ক উন্নতি অবনতি লিপিবদ্ধ করা। ডাক্তার অবশ্যই জানতে চাইবে যে তার চিকিৎসা পদ্ধতি কাজ করছে কি না। তাই আপনার শিশুর রোগের দৈনন্দিন সব খুঁটিনাটি লিখে রাখার জন্য আজই এ্যাজমা ডায়েরি তৈরি করুন। আপনার শিশুর কখন এ্যাজমা এ্যাটাক হয়েছে, কোন কোন দিনে হয়েছে এবং লক্ষণগুলো কী কী ছিল সব বিস্তারিত লিখে রাখুন। অবশ্যই দিন তারিখ লিখতে ভুলবেন না। শিশু যদি নিয়মিত ঔষধ গ্রহণ করে তবে ঔষধের প্রতিক্রিয়া এবং ডোজের পরিমাণও লিখে ফেলুন। আর কোন পরিস্থিতিতে তার এ্যাজমা বেড়ে যায় সেটাও লিখতে হবে পরিপূর্ণভাবে।
২. পিক ফ্লো মিটার ব্যবহার করুনঃ
প্রতি মিনিটে ফুসফুসে কতটুকু বাতাস পরিবাহিত হয় এটা পরিমাপের জন্য পিক ফ্লো মিটার ব্যবহার করা হয়। এটা আপনাকে শিশুর ফুসফুসের অবস্থা জানতে সাহায্য করবে। আপনার ডাক্তার বা ডাক্তারের সহযোগীর কাছ থেকে পিক ফ্লো মিটার ব্যবহার পদ্ধতি জেনে নিন।
৩. ডাক্তারের সাথে মন খুলে কথা বলুনঃ
আপনার শিশুকে...

Read More
Health Image +

ডিম খাওয়ার উপকারিতা

আজকাল অনেকেই ডিম খান না। কেউ ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে, কেউ আবার রক্তে চর্বির পরিমাণ কম রাখতে, কেউ আবার হৃদরোগকে ভয় পেয়ে। কিন্তু আসলেই কি ডিম এগুলো বাড়ায়? বরং চিকিৎসকেরা আজকাল বলেন উল্টো কথা। তারা বলেন, সকালে নাস্তায় একটি ডিম মাসে প্রায় ৩ পাউনড পর্যন্ত ওজন কমাতে পারে! আসুন, তাহলে জেনে নেয়া যাক ডিম খাওয়ার উপকারিতা , যেগুলোর কারণে রোজ ডিম খাওয়া উচিত আপনার!
১)ছোট্টো একটা ডিম হাজারো ভিটামিনে ভরা। এর ভিটামিন বি ১২ আপনি যা খাচ্ছেন সেই খাবারকে এনার্জি বা শক্তিতে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে।
২)এর মধ্যে আছে ভিটামিন এ। যা দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। ডিমের কেরোটিনয়েড, ল্যুটেন ও জিয়েক্সেনথিন বয়সকালের চোখের অসুখ ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। এই একই উপাদান চোখের ছানি কমাতেও সাহায্য করে।
৩)কেবলমাত্র ডিমেই রয়েছে ভিটামিন ডি। যা পেশীর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৪)আছে ভিটামিন ই। এটি কোষ এবং ত্বকে উত্‍পন্ন ফ্রি র‍্যাডিক্যাল নষ্ট করে দেয়। এবং স্কিন ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
৫) ডিম খাওয়ার উপকারিতা হিসেবে সবচেয়ে বড়ো গুণ এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে। ব্রেকফাস্টে রোজ একটি ডিম মানে সারাদিন আপনার ক্ষুধা কম হবে, খাওয়া হবে কম। গবেষণায় দেখা যায় শরীর থেকে দিনে প্রায় ৪০০ ক্যালোরি কমাতে পারে সকালে একটি ডিম খাওয়া। তার মানে মাসে ওজন কমার পরিমাণ প্রায় তিন পাউন্ড। সমীক্ষা বলছে, ৬৫% বডি ওয়েট, ১৬% বডি ফ্যাট, ৩৪% কোমরে জমে থাকা মেদের পরিমাণ কমাতে পারে ডিম!
৬)ডিমে আছে আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস। মেনস্ট্রুয়েশনের জন্য অনেক সময় অ্যানিমিয়া দেখা দেয়। শরীর তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। ডিমের মধ্যে থাকা আয়রন এই ঘাটতি মেটাতে পারে সহজেই। জিঙ্ক শরীরের ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আর ফসফরাস হাড় ও দাঁত...

Read More