Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর

সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়া নিয়ে অনেক তর্ক বিতর্ক রয়েছে। কেউ কেউ মনে করে সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়ার সাথে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোনো কিছুই জড়িত নেই। আবার অনেকের ধারনা খালি পেটে রসুন খাওয়ার অভ্যাস ক্ষতিকর হতে পারে। কিন্তু খালি পেটে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাসটি আসলেই স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ভালো। কেন জানতে চান? চলুন জেনে নেয়া যাক।
১) গবেষণায় দেখা যায় সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খেলে তা খুবই শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। কারণ সারাদিনের তুলনায় সকালের খালি পেটে দেহের ব্যাকটেরিয়া কম শক্তিশালী থাকে এবং সহজেই ধ্বংস সম্ভব হয়।
২) হৃদপিণ্ডের সমস্যা, লিভার ও কিডনির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে রসুনের জুড়ি নেই। আর সকালের কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস এই কাজগুলো ত্বরান্বিত করে এবং দেহের সার্বিক উন্নয়নে সহায়তা করে।
৩) পেটের সমস্যায় কাঁচা রসুন সেই প্রাচীন কাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস পেটের নানা সমস্যা দূর করে নিমেষেই। কাঁচা রসুন পেটের অ্যাসিড উৎপাদনের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং পেটে নানা সমস্যা নিরাময় করে।
৪) রসুন শ্বাস প্রশ্বাস জনিত সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিস, হুপিং কাফ, নিউমোনিয়া, অ্যাজমা ইত্যাদি সমস্যা প্রতিরোধ এবং প্রতিকার করতে সহায়তা করে।
যেভাবে খাবেন
সকালে নাস্তা করার আগে দুই কোয়া রসুন কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেয়ে নিন। যদি এভাবে খেতে সহ্য না করতে পারেন তাহলে একটু চিবিয়ে পানি দিয়ে গিলে নিন।
সতর্কতা
১) রসুনে অ্যালার্জি থাকলে খাবেন না কাঁচা রসুন। যদি রসুন কাঁচা খাওয়ার পর ত্বকে র‍্যাশ উঠে, দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং মাথাব্যথা শুরু হয় তাহলে বুঝবেন আপনার কাঁচা রসুনে অ্যালার্জি রয়েছে।
২) যদি কাঁচা রসুনের গন্ধ কোনো ভাবেই সহ্য না করতে পারেন তাহলে কাঁচা রসুন না খেয়ে...

Read More
Health Image +

মাত্র ১ গ্লাস আখের রস দূর করবে ৭ টি মারাত্মক শারীরিক সমস্যা

আখ বা ইক্ষু অনেকেরই বেশ পছন্দের একটি ফল। তবে এই ফলটির খোসা ছাড়ানো একটু কষ্টকর বলে অনেকেই আখের রসটাই পান করতে অভ্যস্ত। যদিও পথে ঘাটে বিক্রীত আখের রসের চাইতে আখ খোসা ছাড়িয়ে খাওয়াই ভালো, তারপরও কেউ কষ্ট করতে চান না। গরমে অন্যান্য বোতলজাত পানীয়ের চাইতে আঁখের রসটাকেই অনেকে তেষ্টা মেটানোর জন্য পান করে থাকেন। কিন্তু শুধু তেষ্টাই মেটায় না আখের রস। মাত্র ১ গ্লাস আখের রস পান করার অভ্যাস আপনাকে প্রায় ৭ টি মারাত্মক শারীরিক সমস্যা থেকে দূরে রাখবে।
১) লিভারের সমস্যা দূর করে
আখের রস পান করার অভ্যাস দেহে বিলুরুবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে এবং লিভারের সুস্থতায় কাজ করে। আর এ কারণেই অনেক আগে থেকেই জন্ডিসের আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিসেবে আখের রস পান করার প্রচলন রয়েছে।
২) হজম সংক্রান্ত সমস্যা প্রতিরোধ করে
আখের রসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। এই পটাশিয়াম অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে যা হজমে সহায়তা করে এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যা দূর করে।
৩) ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
অনেকেই ভাবতে পারেন প্রাকৃতিক চিনি সমৃদ্ধ আখের রস ডায়বেটিস রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। আখের রসে ডায়েবেটিস চিনির চাইতেও কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রয়েছে যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর অন্যান্য যে কোনো আর্টিফিশিয়াল চিনির বিপরীতে।
৪) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
জার্নাল অফ ফাইটোকেমিস্ট্রি’তে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায় আখের রসে বিদ্যমান ফ্লেভোনস দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি ও ছড়ানো প্রতিরোধ করতে বিশেষভাবে কার্যকরী। আখের রসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রোস্টেট ও স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।
৫) পানি শূন্যতা দূর করে
পানি শূন্যতা এই গরমে খুবই স্বাভাবিক একটি সমস্যা যা নানা রোগ বয়ে নিয়ে আসে। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন ও ম্যাংগানিজ সমৃদ্ধ এই আখের রস ইলেক্টোলাইট ও পানির...

Read More
Health Image +

হৃদপিণ্ডের অসুস্থতার যে লক্ষণগুলো প্রতিদিন অবহেলা করছেন আপনি

আমাদের মূল সমস্যা হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত খুব বেশী সমস্যা না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা আমাদের শারীরিক সমস্যাগুলোর দিকে একেবারেই নজর দিই না। আবার অনেকে কিছু মারাত্মক সমস্যার লক্ষণকে সাধারণ জীবনযাপন সংক্রান্ত সমস্যা, খাওয়া দাওয়ার সমস্যা ইত্যাদি ভেবে অবহেলা করে চুপ করে থাকেন। এতে দেহের ভেতরের রোগটি মারাত্মক পর্যায়ে চলে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে যায়। প্রতিবছর হার্টের সমস্যায় ভুগে মৃত্যুবরণ করেন অসংখ্য মানুষ। আর এর বেশীরভাগই হয়ে থাকে লক্ষণ অবহেলার কারণে রোগের আকার মারাত্মক হয়ে যাওয়ার কারণে। নিজে থেকে সতর্ক হতে হবে সবাইকে। প্রতিদিন হার্টের সমস্যার যে লক্ষণগুলো সাধারণ ভেবে অবহেলা করছেন তা বন্ধ করুন আজ থেকেই।
১) ছোট ছোট শ্বাস নেয়া
যদি আপনার অ্যাজমা বা দীর্ঘমেয়াদি অবস্ট্রাক্টিভ পালমনারি ডিজিজ ধরণের সমস্যা না ভুগেই ছোট ছোট শ্বাস নেয়ার ঘটনা হতে থাকে তাহলে এটি আপনার হৃদপিণ্ড জনিত সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করছে।
২) অসুস্থবোধ করা
পেটে ব্যথা, হজমে সমস্যা, বমিভাব ও বমি হওয়া এবং অস্বস্তি লাগার সমস্যাকে অনেকেই খাদ্য সংক্রান্ত সমস্যা মনে করে থাকেন। কিন্তু এগুলো হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ।
৩) চাপ অনুভব করা
যদি বুকে এবং বুকের চারপাশে চাপ ও আড়ষ্টতা অনুভূত হতে থাকে এবং আটকে যাওয়ার মতো অনুভূতি হতে থাকে তাহলে বুঝে নেবেন এটি আপনার হার্টের সমস্যার কারণে হচ্ছে।
৪) বুকে ব্যথা
সকল ধরণের বুকে ব্যথাই হৃদপিণ্ডের সমস্যা প্রকাশ করে না। ব্রেস্টবোনের উপর, একটু বাম কেন্দ্রিক ব্যথাগুলোই প্রধানত হার্টের সমস্যার লক্ষণ। আর ব্যথা এমনভাবে অনুভূত হতে থাকে যেন বুকের উপর অনেক ভারী কিছু চেপে বসে আছে।
৫) অতিরিক্ত অস্থিরতা
মাথা ঘোরানো, ঝাপসা দেখা, বুকে ব্যথা ইত্যাদি অস্বস্তির পাশাপাশি যদি অতিরিক্ত অস্থিরতা দেখতে পান নিজের মধ্যে তাহলে অবহেলা করবেন না। কারণ এই লক্ষণগুলো হার্টের সমস্যা...

Read More
Health Image +

৪টি লক্ষণে বুঝে নিন আপনার দেহ দূষণে আক্রান্ত কিনা

শরীর কী অবস্থায় আছে তা যদি বুঝতে চান অর্থাৎ শরীর পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে কিনা তাহলে নিয়মিত ভাবে কিছু লক্ষনের দিকে অবশ্যই মনোযোগ দিতে হবে। খাদ্যের মাধ্যমে ও নিশ্বাসের প্রতিদিন আমাদের শরীর যে বিষাক্ত পদার্থ শোষণ করে মাধ্যমে তা সাধারণত লিভারের মাধ্যমে দেহ থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু কিছু সময় সঠিক খাবার এবং অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যক্রমের জন্য বিষাক্ত পদার্থ বের না হয়ে দেহের মাঝে থেকে যায় এবং সেটা জমা হতে থাকে।
তাই এখানে ৪টি সাধারণ সতর্কীকরণ লক্ষণ উল্লেখ করা হলো যা দেহে দূষণের উপস্থিতি প্রকাশ করে-
শারীরবৃত্তীয় চাহিদা
ঘন ঘন বাথরুমে যাওয়া হচ্ছে একটি পরিষ্কার লক্ষণ যে দেহ বিষাক্ততায় পরিপূর্ণ। তবে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। এইভাবেই বিষাক্ততা দেহ থেকে বের হয়ে যাবে তা না হলে সেটা রক্ত স্রোতে ফিরে আসবে এবং বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করবে। যদি এই ধরনের সমস্যা কারো হয় তাহলে প্রচুর পরিমানে তরল পানীয়, চা, প্রোবায়োটিক (দই থেকে সেটা পেতে পারেন) গ্রহন করতে হবে যার ফলে দেহের আভ্যন্তরীণ অন্ত্রের মাইক্রোফ্লোরার কার্যকারিতা উন্নত হয় এবং দ্রুত দেহের বিষাক্ততা দূর হয়।
মুখে অপ্রীতিকর দুর্গন্ধ
দাঁত বা মাড়ির কোন সমস্যা ছাড়া যদি মুখের ভেতরে থেকে অপ্রীতিকর দুর্গন্ধ আসে তা দেহের বিষাক্ততার পরিষ্কার লক্ষণ প্রকাশ করে। এর প্রথম কারন হলো মুখে থাকা ব্যাকটেরিয়া অথবা পাকস্থলী ও লিভার যখন সব বিষাক্ততা দেহে থেকে বের করে দিতে পারেনা সেই অবস্থাটা প্রকাশ করে। তাই মুখের দুর্গন্ধ থেকে রেহাই পেটে নিয়মিত ভাবে জিহ্বা পরিষ্কার করতে হবে এবং পার্সলে বা পুদিনা পাতা খেতে হবে এগুলো প্রাকৃতিক ডেটক্সিফাইয়ার।
বিশেষ কোন গন্ধে অস্বস্থিবোধ
যদি দেখা যায় কারো বিশেষ কোন গন্ধের জন্য অস্বস্থিবোধ হচ্ছে বিশেষ করে কোন পারফিউম বা সিগারেটের...

Read More
Health Image +

এনার্জি ড্রিংক পান করার ভয়াবহতা জেনে রাখুন

চটকদার বিজ্ঞাপন আর রঙচঙে মোড়কে মোড়ানো বোতলের বিদঘুটে স্বাদের পানীয়, যাকে সকলেই এনার্জি ড্রিংক হিসেবে চেনেন। অনেকেরই মতে এই এনার্জি ড্রিংক পান করলে আসলেই এনার্জি পাওয়া যায়। কিন্তু এই সকল এনার্জি ড্রিংকসের ভয়াবহতা সম্পর্কে জ্ঞান আছে আপনার? আপনি হয়তো এনার্জি পেতে পান করে গেলেন এই এনার্জি ড্রিংকস নামক পানীয়টি, কিন্তু জানেন আপনার দেহে এর প্রভাব কতোটা মারাত্মক?
১) কর্ডিয়াক এরেস্ট
যাদের হৃদপিণ্ড স্বাভাবিকের তুলনায় দুর্বল সামান্য এনার্জি ড্রিংক পানের ফলেই তারা পড়তে পারেন কর্ডিয়াক এরেস্টের কবলে। এনার্জি ড্রিংক পান করার পূর্বে হৃদপিণ্ডের অবস্থা সম্পর্কে জেনে নেয়া জরুরী। নতুন একটি গবেষণায় দেখা যায় এনার্জি ড্রিংক হৃদপিণ্ডে এতো বেশী চাপ ফেলে যা হার্টের অবস্থা অবনতির দিকে নিয়ে যায়। আরও প্রকাশিত হয় যে, প্রতিদিন প্রায় ২৫০ মিলি এনার্জি ড্রিংক পান করে কোনো ধরণের ব্যায়াম করার পূর্বে বা পরে নয়, শুধুই স্বাদ নেয়ার জন্য।
২) মাইগ্রেন ও মাথাব্যথা
অনেক বেশী এনার্জি ড্রিংক পান করার ফলে অতিরিক্ত মাথাব্যথার সমসসায় ভোগা নতুন কিছুই নয়। কারণ এর সাথে জড়িত ক্যাফেইন উইথড্রল সিমটম। প্রতিদিন পান করার অভ্যাস থাকলে পরিমাণের তারতম্যের কারণেই শুরু হতে পারে মারাত্মক মাথাব্যথার সমস্যা।
৩) অনিদ্রা
এনার্জি ধরে রাখতে এবং ঘুম না আসার কারণে অনেকেই পান করেন এই এনার্জি ড্রিংক। কিন্তু এর প্রভাব আপনার একদিনের ঘুমের উপর পড়ে না। আপনার অনিদ্রা সমস্যার জন্য দায়ী করতে পারেন এই এনার্জি ড্রিংকসকেই।
৪) টাইপ ২ ডায়াবেটিস
অতিরিক্ত চিনি সমৃদ্ধ এই এনার্জি ড্রিংকস গুলো পান করার ফলে ইনসুলিন উৎপাদনকারী কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যার কারণে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সম্ভাবনা দেখা দেয়।
৫) অ্যালার্জি
এনার্জি ড্রিংক পান করার সময় কেউ এর উপাদান পড়ে দেখেন না। কিন্তু এনার্জি ড্রিংকসগুলোতে এমন অনেক উপাদান রয়েছে যা...

Read More
Health Image +

প্রতিদিনের ছোট্ট কিছু কাজ চিরকাল প্রতিরোধ করবে কিডনি সমস্যা

কিডনি আমাদের দেহের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। দেহে জমতে থাকা প্রতিদিনের ক্ষতিকর টক্সিন ছেঁকে বের করার মতো জরুরী কাজটি কিডনি করে থাকে। দেহের এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি খুব সহজেই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে আপনার ভুলের কারণে। কিডনি সমস্যা দেহের মারাত্মক সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম। সবচাইতে ভয়াবহ ব্যাপার হচ্ছে কিডনি সমস্যা এমন পর্যায়ে কিডনির রোগ ধরা পড়ে যখন কিছুই করার থাকে না। আর এ কারণেই প্রতিবছর কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত হয় হাজার হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে থাকেন। তাই নিজের কিডনির জন্য কোন কাজটি ভালো এবং কোনটি ক্ষতিকর তা বিবেচনা করতে হবে আপনাকেই। প্রতিদিনের কিছু কাজের অভ্যাস আপনা কিডনিকে সুস্থ রাখবে চিরকাল।
১) স্বাস্থ্যকর খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এমন খাবার রাখুন যা সহজে হজম হওয়ার যোগ্য এবং যে সকল খাবার দেহে কম টক্সিন জমতে সহায়তা করে। এতে কিডনির কর্মক্ষমতা সঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে। কিডনি থাকে সুস্থ।
২) নিয়মিত ব্যায়াম
প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট ব্যায়াম করার অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে দেহের সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সচল থাকে এবং দৈহিক সকল কার্যকলাপ সঠিকভাবে হতে পারে। যার প্রভাব কিদনিকেও সুস্থ রাখে।
৩) রক্তের সুগারের মাত্রা সঠিক রাখুন
কিডনির সবচাইতে বড় শত্রু হচ্ছে রক্তের সুগারের মাত্রা। সুগারের মাত্রা যতো বাড়তে থাকবে কিডনি তার কর্মক্ষমতা ততো হারাতে থাকবে। তাই অবশ্যই রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৪) পর্যাপ্ত পানি পান করুন
পানি কম পান করা কিডনি সমস্যার অন্যতম প্রধান কারণ। পানির অভাবে কিডনি আমাদের দেহের বর্জ্য নিষ্কাশনের কাজটি ঠিকমতো করতে পারে না এবং তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। তাই দিনে অন্তত ৬-৮ গ্লাস পানি পান করুন।
৫) সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার কম খান
সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খুব সহজে হজম হতে চায় না এবং সোডিয়াম দেহে...

Read More
Health Image +

\"স্যাসি ওয়াটার\" পান করে দ্রুত কমান পেটের মেদ ও বাড়তি ওজন

এক ধরনের পানীয় পান করার মাধ্যমে খুব সহজেই পেটের আকৃতি ছোট করা সম্ভব। এই পানীয়টিকে স্যাসি ওয়াটার বলে। সাধারণত পেটের মেদ কমানোর খাদ্য তালিকায় এই পানীয়টি থাকে। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন আমাদের প্রচুর পানি পান করা উচিত। কিন্তু অনেকেই শুধু পানি খেতে পারেন না। সাধারণ খাবার পানিকেই সামান্য একটু পরিবর্তন এনে এক ধরনের আশ্চর্য পানীয়তে পরিনত করা সম্ভব যা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর বেশ বিস্ময়কর প্রভাব সৃষ্টি করে। এই পানীয়টি প্রায় ক্যালরি শুন্য এবং এটি হজমক্রিয়াকেও উন্নত করে।
সাধারণত ওজন কমাতে বা পেটের মেদ কমাতে প্রচুর পানি পান করতে বলা হয়ে থাকে। এই পানির পরিমাণ কমপক্ষে ৮ গ্লাস। যদিও এই পরিমাণ প্রতিটি মানুষের পানির চাহিদা জেনেটিক্যালি ও শারীরিক কাজের উপর কম বেশি হতে পারে, তবে ৮ গ্লাস হচ্ছে একটি আদর্শ পরিমাপ। এই পরিমাণ পানি পানের ফলে তা দেহকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। দেহের ইলেক্ট্রলাইট এর ভারসাম্যতা ও পানি ধরে রাখার ক্ষমতা বজায় থাকে। স্যাসি ওয়াটারে থাকে আদা, শশা, লেবু ও পুদিনা পাতা এমন ভাবে আপনাকে ভাল রাখবে যা আপনি হয়তো চিন্তাও করতে পারবেন না।
কী কী লাগবেঃ
পানি- ২ লিটার (বা প্রায় সাড়ে ৮ কাপ)
মিহি কুচি আদা- ১ টেবিল চামচ
শশা- ১টি (মধ্যম আকৃতি)
লেবু- ১টি (মধ্যম আকৃতির)
পুদিনা পাতা- ১২টি (তাজা)
কীভাবে তৈরি করবেন এই পানীয়টি?
শশার খোসা ফেলে দিয়ে স্লাইস করে নিতে হবে। লেবুও চিকন স্লাইস করে নিতে হবে। তারপর একটি জগে ২ লিটার পানি নিয়ে তাতে সবগুলো উপকরণ এক সাথে মিশিয়ে নিয়ে সারারাত ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। পরদিন সকালে সেটা আর একটি জগে ছেঁকে নিয়ে সাধারণ পানির পাশাপাশি সারাদিনে এই পানিটা পান করুন।
কখন খাবেন?
দিনের শুরুতেই এই পানি পান...

Read More
Health Image +

খাওয়ার আগে-পরে যে নিয়মগুলো মেনে চললে কমবে ওজন, বাড়বে হজমশক্তি

সাধারণত খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে দিনের শুরুতেই সবচেয়ে বেশি খাওয়া দিয়ে শুরু করতে হবে এবং শেষ খাবারটা হতে হবে কম। এই নিয়ম মেনে চলতে গেলে সকালেই খেতে হবে সবচেয়ে ভারী খাবার আর রাতে খেতে হবে হালকা খাবার। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই দেখা যায় এর বিপরীত হচ্ছে। এছাড়াও অনেক সময় দেখা যায় আমরা না জেনেই খাবার আগে ও পরে এমন কিছু কাজ করছি যার ফলে আমাদের শরীরে তার বিরূপ প্রভাব পরছে। তাই খাবার আগে ও পরে যদি কিছু সাধারণ নিয়ম অনুসরণ করা না যায় তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই দেহের ওজন বৃদ্ধি পায় এবং হজম ক্রিয়াতে সমস্যার সৃষ্টি হয়।
তাই বিশেষ করে রাতে খাবার আগে ও পরে যদি কিছু সাধারণ কৌশল মেনে চলা যায় তাহলে গ্রহন করা খাবার থেকে ভালো ফল আমরা পাবো সেই সাথে হজম ক্রিয়া উন্নত হবে এবং অতিরিক্ত ওজন কমবে সহজে।
খাবার আগে যে ব্যাপারগুলো মনে রাখতে হবে
পানি খেতে হবে
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যেকোনো মূল খাবার খাওয়ার সময় আমরা বেশি খেয়ে ফেলি। তাই খাবার ঠিক ১০ মিনিট আগে ১ গ্লাস পানি খেতে হবে। এর ফলে দেহকে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষার পাশাপাশি তা বেশি খাওয়ার প্রবনতা কমাবে।
ঢিলাঢালা ও আরামদায়ক পোশাক পরতে হবে
আঁটসাঁট পোশাক পরে খাবার খাওয়া উচিত নয় কারন তা অস্বস্থির সৃষ্টি করতে পারে। আঁটসাঁট পোশাক পরে খাবার খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং পেট ফুলে থাকে।
খাবার পরে যেসব কাজগুলোর কথা মনে রাখতে হবে
খাবার পর কি কি করা যাবে সেটা নির্ধারিত হবে খাবার পর ঠিক কতটুকু সময় আপনার হাতে থাকবে তার উপর।তাই নিজস্ব রুটিনের সামান্য কিছু পরিবর্তন এনে খুব সহজেই ভালো ফলে পেতে পারেন।
জেগে থাকতে হবে

Read More
Health Image +

মৌসুমি ফল কামরাঙ্গার উপকারিতা!

আপেল, কমলা বা আঙ্গুরের মতো আভিজাত্যের ছোঁয়া না থাকলেও পুষ্টিগুণ ও স্বাদে কামরাঙ্গা সবার মন জয় করে নিয়েছে। মিষ্টি অথবা টক; সব ধরনের কামরাঙ্গাই খেতে দারুন। প্লেটের পাশের লবণ মরিচে কামরাঙ্গার একটু অংশ ছোঁয়ান; এবার মুখে দিন। মৌসুমি ফল কামরাঙ্গার উপকারিতা তার স্বাদের মতই দারুন।
উচ্চ রক্তচাপ, হাইপারটেনশন ও স্থুলতা
কামরাঙ্গা উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ যা খাদ্য হজমে সাহায্য করে। এরা ইনসলুবল জাতীয় সলুবল ফাইবার যা হজমের কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম এবং স্বল্প মাত্রায় সোডিয়াম থাকায়, এটি উচ্চ রক্তচাপের ঔষধ হিসাবে কাজ করে। শরীরের ক্যালরি দূর করতে কামরাঙ্গার উপকারিতা অপরিসীম।
ক্যান্সার
কামরাঙ্গাতে আছে উচ্চ মাত্রায় দ্রবনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন-সি। দ্রবনীয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানব দেহকে ফ্রি-রেডিকেল বা মুক্ত মূলক থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। প্রাকৃতিকভাবেই এই মুক্ত মূলকগুলো একটি জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দ্বারা যদি এই মুক্ত মূলকগুলোর নিয়ন্ত্রন করা না যায় তাহলে দেহকোষের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। ফলাফলস্বরূপ ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মত মারাত্মক রোগ দেখা দেয়। অ্যামাইনো এসিড বিশ্লেষণ এবং কোলাজেন উৎপাদনে ভিটামিন-সি অর্থাৎ কামরাঙ্গার উপকারিতা অনেক।
দাদ ও ব্রণ
কামরাঙ্গা মাইক্রোবিয়াল জীবাণু ই.কোলি, সালমোনেলা টাইফাস রোগের বিরূদ্ধে কাজ করে। এমন কি একজিমা রোগ সারাতেও কামরাঙ্গার উপকারিতা অনেক।
সর্দ্দি-কাশি বা ফ্লু
ভিটামিন-সি মুক্ত মূলকের ক্ষতিকর প্রভাবগুলো প্রতিরোধ করে। অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদানগুলো ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিণ্য ও পেপটিক আলসার
পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য আঁশ গ্রহণ করলে অন্ত্রের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণ করতে কামরাঙ্গার উপকারিতা অপরিসীম।
স্কার্ভি
ভিটামিন সি স্কার্ভি রোগ প্রতিকার ও প্রতিরোধ করে থাকে।

Read More