Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Sports Image

সব সময় শীর্ষ ১০জন শ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান

ক্রিকেট এগারো খেলোয়াড়দের দলের মধ্যে বল , ব্যাট, এবং দুই উইকেট সঙ্গে একটি বড় ঘাস ক্ষেত্রের উপর অভিনয় আউটডোর খেলা হয়। ক্রিকেট এর ভূমিকা বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার সব বয়সের, মানুষের উপর একটি বিশাল প্রভাব ফেলেছে। ক্রিকেট জগতে ব্যাটিং ও বোলিং বেশি জনপ্রিয়। তারও বেশি জনপ্রিয় বোলারের চেয়ে ব্যাটসম্যানের। বিশ্বের ক্রিকেট জগতে কয়েকজন ব্যাটসম্যান তাদের মহান ক্রিয়াকাণ্ডের দ্বারা ইতিহাসের পাতায় এখনও বেঁচে আছেন। তাদের মধ্যে থেকে আজ আমরা সব সময় শীর্ষ ১০জন শ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যানের নাম উল্লেখ করছি।



১.ডন ব্র্যাডম্যান


স্যার ডোনাল্ড জর্জ ব্র্যাডম্যান, (২৭ আগস্ট ১৯০৮ - ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০১) যিনি প্রায়শই দ্য ডন নামে অভিহিত, ছিলেন একজন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার। ডন ব্র্যাডম্যানকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান বলে অভিহিত করা হয়। টেস্ট ক্রিকেটে ব্র্যাডম্যানের ৯৯.৯৪ ব্যাটিং গড়কে বড় ধরণের যে কোন খেলাধুলার সব থেকে বড় অর্জন বলে অভিহিত করা হয়।

২৩৪ ফার্স্টক্লাস ম্যাচে ৯৫.১৪ গড়ে ২৮০৬৭ রান এবং ৫২ টেস্ট ম্যাচের ক্যারিয়ারে ৬৯৯৬ রান। গড় ৯৯.৯৪।

২৭ আগষ্ট,১৯০৮ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের বাউরালে জন্ম

১৯ বছর বয়েসে ফার্স্টক্লাস অভিষেকের পর নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে ব্যাট হাতে ম্যাচের পর ম্যাচ পারফর্ম করে যাচ্ছিলেন 'বাউরালের বিস্ময়-বালক', অবশেষে সুযোগ এলো জাতীয় দলের হয়ে মাঠে নামার। ডাক পেলেন ২৮-২৯ মৌসুমের সফরকারী ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের দলে। ব্রিসবেনের সে টেস্টে অস্ট্রেলিয়া পরাজিত হলো ৬৭৫ রানে। ডন করলেন দু ইনিংসে ১৮ এবং ১। বাদ পড়লেন দ্বিতীয় টেস্টের দল থেকে- সেই প্রথম এবং সেই শেষ। তৃতীয় টেস্টের দলে ডাক পেয়ে করলেন ৭৯ এবং ১১২।

৯২ বছর বয়সে জীবনের সেঞ্চুরি পুরোবার আগেই ব্রাডম্যান মারা যান ২৫ ফেব্রুয়ারী,২০০১। তার আগে ১৯৪৯ সালে অর্জন করলেন সম্মানসুচক 'নাইটহুড'।









২. স্যার শচীন রমেশ টেন্ডুলকার

হিন্দি এবং মারাঠী:  জন্ম এপ্রিল ২৪, ১৯৭৩) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার, ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। শচীনের মাত্র ষোলো বছর বয়সে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক হয় এবং এরপর থেকে প্রায় চব্বিশ বছর তিনি আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের হয়ে ক্রিকেট খেলেন। তিনি টেস্ট ক্রিকেট ওএকদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় সর্বোচ্চ সংখ্যক শতকের মালিকসহ বেশ কিছু বিশ্বরেকর্ড ধারণ করে আছেন। তিনি প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা ও টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ মিলিয়ে শততম শতক করেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০১২ সালের এশিয়া কাপ চারদেশীয় ক্রিকেট ম্যাচে তিনি এই রেকর্ড করেন। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার ইতিহাসে প্রথম দ্বিশতরানের মালিক তিনি। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ৫ই অক্টোবর, তিনি সমস্ত ধরণের স্বীকৃত ক্রিকেট খেলায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে মোট ৫০,০০০ রানের মালিক হন।

২০০২ সালের উইসডেন এর একটি নিবন্ধে তাকে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা টেস্ট ক্রিকেটার এবং ভিভ রিচার্ডসের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় সেরা একদিনের ক্রিকেটার বলে অভিহিত করা হয়েছে। তিনি ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় ক্রিকেট দলেরসদস্য ছিলেন। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে উইসডেনের দেড়শ বছর উপলক্ষ্যে সর্বকালীন সেরা বিশ্ব টেস্ট একাদশের দলে এক্মাত্র ভারতীয় হিসেবে তাঁর স্থান হয়।
তিনি ১৯৯৭ - ১৯৯৮ সালের জন্য ভারতের খেলাধুলার সর্বোচ্চ পুরস্কার রাজীব গান্ধী খেলরত্ন পুরস্কার এবং ১৯৯৯ সালে পদ্মশ্রী পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দে তাঁকে ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার পদ্মভূষণ প্রদান করা হয়। ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে আইসিসির পক্ষ থেকে শচীনকে বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে স্যার গারফিল্ড সোবার্স ট্রফি প্রদান করে।২০১২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রাজ্যসভার সদস্য মনোনীত হন। শচীন প্রথম ভারতীয় খেলোয়াড় যাকে ভারতীয় বিমানবাহিনী মর্যাদাসূচক ক্যাপ্টেন পদ প্রদান করে।
২০১২ খ্রিষ্টাব্দের ২৩শে ডিসেম্বর শচীন একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এবং ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসে আন্তর্জাতিক টি২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর মুম্বই শহরের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ২০০তম টেস্ট ম্যাচ জয়লাভ করে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন। অবসর গ্রহণের কিছুক্ষণ পরেই ভারত সরকার শচীনকে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জানুয়ারী ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার ভারতরত্ন প্রদান করা হবে বলে ঘোষণা করেন।ম্যাচ জয়লাভ করে টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন। অবসর গ্রহণের কিছুক্ষণ পরেই ভারত সরকার শচীনকে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৬শে জানুয়ারী ভারতের সর্বোচ্চ পুরস্কার ভারতরত্ন প্রদান করা হবে বলে ঘোষণা করেন।









৩. স্যার ভিভ রিচার্ডস

১৯৫২ ৭ই মার্চ ওয়েস্ট ইন্ডিজে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিখ্যাত ক্রিকেট খেলোয়াড়। সর্বকালের সেরা ব্যাটস্‌ম্যানদের অন্যতম বলে তিনি স্বীকৃত। তার আমলে ত্রাস সৃষ্টিকারী ব্যাটস্‌ম্যান ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাত্র ৫৬ বলে শত রান করেন যেটি আজো টেস্ট ক্রিকেটে বিশ্ব রেকর্ড।







৪. গারফিল্ড সোবার্স

২৮ জুলাই, ১৯৩৬ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মকালীন সময়ে তাঁর উভয় হাতেই দুইটি অতিরিক্ত আঙ্গুল ছিল যা শৈশবকালেই ধারালো চাকুর সাহায্যে অঙ্গচ্ছেদ ঘটানো হয়। ক্রিকেট খেলায় তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান ও বামহাতি বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন। ব্যতিক্রমধর্মী বোলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন সোবার্স। ১৯৫৭-৫৮ মৌসুমে পাকিস্তানের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের এক ইনিংসে সোবার্স অপরাজিত ৩৬৫ রান করেন। এ রান করার ফলে তিনি বিশ্বরেকর্ড করেন যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত অক্ষত ছিল। তারপর ১৯৬৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করতে দলকে সহায়তা করেন। টেস্ট ক্রিকেটে তিনি প্রায় বিশ বছর জড়িত ছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে ৩৯বার নেতৃত্ব দেন। এছাড়াও তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্তকাউন্টিতে নটিংহ্যামশায়ার ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন।

১৯৭৪ সালে বর্ণাঢ্য ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন গ্যারি সোবার্স। এ সময়ে তিনি ৮,০৩২ রান করেন যা তৎকালীন সময়ে বিশ্বরেকর্ড ছিল। এছাড়াও তিনি ২৬টি সেঞ্চুরি করেন। ২০০০ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক তিনি শতাব্দীর সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজনরূপে মনোনীত হন।





৫.জ্যাক ক্যালিস

ইংরেজি: Jacques Henry Kallis; জন্ম অক্টোবর ১৬, ১৯৭৫) দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার। তিনি একজন অলরাউন্ডার হিসাবে একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান এবং ফাস্ট মিডিয়াম সুইং বোলার। তিনি ইতিহাসের একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্ট ও ওডিআই ক্রিকেট এ ১১,০০০ এর বেশি রান এবং ২৫০ উইকেট নিয়েছেন। টেস্ট ক্রিকেটে ক্যালিস ৩য় সর্বোচ্চ রানের অধিকারী। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সাথে টেস্ট সিরিজে তিনি অবসর ঘোষনা করেন।






৬.রিকি পন্টিং

ইংরেজি: Ricky Thomas Ponting; জন্ম: ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৭৪) তাসমানিয়া প্রদেশের লন্সেসটনে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। পান্টার ডাকনামে পরিচিতি সাবেক এই প্রথিতযশা ব্যাটসম্যান অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলে ২০০৪ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেট ও ২০০২ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত একদিনের আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯০-এর দশক থেকে ২০০০-এর প্রথম দশকের শুরুতে অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট দলের প্রধান ব্যাটিং স্তম্ভ হিসেবে স্বীকৃত ছিলেন তিনি। তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ও প্রভূতঃ খ্যাতি অর্জন করেন। ফিল্ডিংয়ে তিনি স্লিপ ও ক্যাচিং পজিশনে দাঁড়াতেন এবং দলের প্রয়োজনে মাঝে-মধ্যে বোলিং করতেন। ক্রিকেট বোদ্ধাদের মতে, ভারতের শচীন তেন্ডুলকর এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা’র সাথে তিনিও আধুনিক যুগের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিগণিত হয়ে আছেন। ১ ডিসেম্বর, ২০০৬ তারিখে প্রকাশিত টেস্ট ক্রিকেট রেটিংয়ে গত ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ র্যা ঙ্কিংধারী টেস্ট ক্রিকেটার ছিলেন পন্টিং। তিনি ৪টি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেন|
তাঁর নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া দল ২০০৩ ও ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ট্রফি জয়লাভ করেছিল। এছাড়াও তিনি স্টিভ ওয়াহ’র নেতৃত্বাধীন১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট জয়ী অস্ট্রেলিয়া দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ২৯ নভেম্বর, ২০১২ তারিখে পন্টিং টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন। পার্থে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টের পূর্বদিন তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। এটি ছিল তার ১৬৮তম ও শেষ টেস্টে অংশগ্রহণ।








৭. ব্রায়ান লারা


ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিখ্যাত ক্রিকেট খেলোয়াড়। সর্বকালের সেরা ব্যাটস্‌ম্যানদের অন্যতম বলে তিনি স্বীকৃত। টেস্ট ক্রিকেট ও প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট, উভযটি়তেই এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের বিশ্বরেকর্ড তার। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ব্যক্তি যিনি এক ইনিংসে ৪০০ রান করেন। সব মিলিয়ে টেস্টে ১১০০০ এর উপরে রান করেছেন। এটিও একটি রেকর্ড।









৮.ওয়ালি হ্যামন্ড




১৯ জুন ১৯০৩ – ১ জুলাই ১৯৬৫) ছিলেন ইংল্যান্ডের একজন টেস্ট ক্রিকেটার এবং অধিনায়ক। তাকে ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যানদের একজন বলে মনে করা হয়।
৮৫ ম্যাচের টেস্ট ক্যারিয়ারে হ্যামন্ড ৭,২৪৯ রান করার পাশাপাশি ৮৩টি উইকেট লাভ করেছেন। তিনি ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হিসেবে ২০টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়ে ৪টিতে জয়ী হওয়ার সাথে সাথে ৩টিতে পরাজয় এবং অবশিস্ট ১৩টি ড্র করতে সামর্থ হন। ১৯৭০ সালেকলিন কাউড্রে ভেঙে ফেলার পূর্বে তিনি টেস্টে সর্ব্বোচ্চ মোট ব্যক্তিগত রানের অধিকারী ছিলেন; এবং তার করা ২২টি টেস্ট সেঞ্চুরি যা ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক সংখ্যকের রেকর্ড ২০১২ সালে অ্যালাস্টেয়ার কুক ভেঙেছেন। ১৯৩৩ সালে হ্যামন্ড টেস্টে এক ইনিংসে ব্যক্তিগত সর্ব্বোচ্চ রানের রেকর্ড করেন ৩৩৬* রান করে, যা ১৯৩৮ সালে লেন হাটন ভেঙে দেন। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে হ্যামন্ড ৫০,৫৫১ রান এবং ১৬৭টি সেঞ্চুরি করেছেন, যা ২০১৩ সাল পর্যন্ত যথাক্রমে সপ্তম এবং তৃতীয় সর্ব্বোচ্চ। এতে তিনি ৭৩২টি উইকেটও লাভ করেছেন।






৯. মোহাম্মদ জাভেদ মিয়াঁদাদ



জন্ম: জুন ১২, ১৯৫৭), জাভেদ মিয়াঁদাদ হিসেবে ক্রিকেট বিশ্বে পরিচিত করাচি, পাকিস্তানে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর ছিল ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের জন্য একজন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার হিসেবে একটি দীর্ঘ ক্যারিয়ার। তাঁকে ক্রিকেট ইতিহাসে একজন উচু সারির এবং পাকিস্তানের সর্বকালের অন্যতম সফল ব্যাটসম্যান হিসেবে গণ্য করা হয়।







১০. রাহুল দ্রাবিড়


মারাঠি: জন্ম: ১১ জানুয়ারি ১৯৭৩) একজন সাবেক ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড়। তিনি ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলের জাতীয় টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক (ওডিআই) দলের অধিনায়ক ছিলেন।