Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

মারাত্মক অ্যালার্জি উদ্রেককারী ৮ টি দৈনন্দিন খাবার

অ্যালার্জির সমস্যা মূলত কাকে বলে তা উল্লেখ করে বলার প্রয়োজনীয়তা নেই। অ্যালার্জি এমন এক যন্ত্রণার নাম যা নিমেষেই ত্বকের উপর লালচে চুলকোনী যুক্ত গোটা তৈরি করে ফেলে, পেট ব্যথা, মুখের ভেতর চুলকোনীর সৃষ্টি করে। যাদের মারাত্মক অ্যালার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের অ্যালার্জির সমস্যা আরও অনেক ভয়াবহ আকার ধারণ করে। শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা, বমি হাওয়া ইত্যাদির সমস্যাতেও ভুগতে দেখা যায়। কিছু কিছু খাবারের কারণে শুরু হতে পারে এই অ্যালার্জির সমস্যা। আপনি হয়তো বুঝতেও পারছেন না এই খাবারগুলোর কারণেই আপনার অ্যালার্জির সমস্যা শুরু হতে পারে। চলুন তাহলে চিনে নেয়া যাক এমনই মারাত্মক অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী খাবারগুলো।
১) দুধ
দুধ অনেক পুষ্টিকর খাবার সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই, কিন্তু অনেকেই এই পুষ্টিকর খাবারটি সহ্য করতে পারেন না। ল্যকটোজ ইনটলারেন্সের কারণে পেটের সমস্যায় ভোগেন এবং অনেক সময় মারাত্মক কিছু সমস্যাও হতে থাকে। সুতরাং আগে দেখে নিন আপনার দুধ খেলে কোনো সমস্যা হয় কি না, তারপর ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।
২) ডিম
ডিমে যে কারো অ্যালার্জি হতে পারে তা অনেকেই জানেন না। কিন্তু ডিমের সাদা অংশে অ্যালার্জি হতে পারে অনেকেরই। ডিমের সাদা অংশে প্রোটিন বেশী থাকে যা অনেকেরই হজম করতে পারেন না যার কারণেই শুরু হয় সমস্যা।
৩) কিছু সবজি
কিছু ফল ও সবজিতে অনেকের ত্বকের অ্যালার্জি হতে পারে। বেগুন, মিষ্টিকুমড়া ও আরও কিছু সবজির কারণেও অনেকে অ্যালার্জিতে ভুগতে পারেন। তাই এই সকল খাবার খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।
৪) চীনাবাদাম
চীনাবাদাম এবং চীনাবাদামের তৈরি যে কোনো খাবার অনেকেই সহ্য করতে পারেন না। ত্বকে র‍্যাশ উঠা, মুখ, শ্বাসনালী ফুলে উঠা ও শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়। তাই প্রথমে পরীক্ষা করে নিন আপনার চীনাবাদামে সমস্যা আছে কি না।
৫) চিংড়ি মাছ
অনেকেরই চিংড়ি মাছ ও এই জাতীয়...

Read More
Health Image +

প্রতিদিনের যে ৫ টি কাজ কমিয়ে দিচ্ছে আপনার বুদ্ধি

বুদ্ধি কম মানুষকে সকলেই একটু করুণার চোখে দেখে থাকেন। কোনো না কোনো সময়ে আপনি নিজেও বুদ্ধি কম মানুষকে নিয়ে হাসাহাসি করেছেন। কিন্তু আপনি জানেন কি? আপনার প্রতিদিনের কিছু কাজ আপনার অজান্তেই আপনার বুদ্ধি কমিয়ে দিচ্ছে? যদি এই কাজগুলো আপনি নিয়মিত করেই যান তাহলে বুদ্ধি কম মানুষের কাতারে আপনাকেও দাঁড়াতে হতে পারে। তাই আইকিউ কমাতে না চাইলে এই কাজগুলো করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন আজ থেকেই।
১) অতিরিক্ত চিনি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
অতিরিক্ত চিনি এবং চিনি সমৃদ্ধ খাবার শুধু আপনার ওজন বাড়িয়েই থেমে থাকে না, এই কাজটি আপনার মস্তিষ্কের টিস্যু ড্যামেজ করতে থাকে। ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার একটি গবেষণায় দেখা যায় টানা ৬ সপ্তাহ একই ধরণের চিনি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার অভ্যাস আপনার মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা একেবারেই কমিয়ে দেয়। যার প্রভাব দেখা যায় আপনার স্মৃতিশক্তি, চিন্তা করার ক্ষমতা এবং মনোযোগ প্রদানের উপর। তাই আজ থেকেই অতিরিক্ত চিনি খাওয়া একেবারেই কমিয়ে নিন।
২) ধূমপান করা ও ধূমপায়ীর সাথে বন্ধুত্ব
নিকোটিন ধিরে ধিরে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট করতে থাকে যার কারণে ধূমপায়ীদের অনেককেই খুব অল্প বয়সে স্মৃতিশক্তি নষ্ট হতে দেখা যায়। অনেকে বলেন ধূমপান করার ফলে সৃজনশীল কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে, সে কারণে গায়ক, আঁকিয়ে, লেখক ধরণের মানুষকে বেশী ধূমপান করতে দেখা যায়। কিন্তু এটি পুরোপুরি ভ্রান্ত ধারণা। বরং ধূমপানের ফলে আপনার সৃজনশীলতা কমতে থাকে এবং আইকিউ কমে যায়। এছাড়াও আপনার যদি ধূমপায়ী বন্ধু থাকে এবং তারা আপনার পাশেই ধূমপান করতে থাকেন অনবরত, তাহলে আপনি নিজে ধূমপায়ী না হয়েও একই সমস্যায় পড়ে নিজের বুদ্ধি এবং সৃজনশীলতা হারিয়ে ফেলবেন। সুতরাং সতর্ক হোন।
৩) একসাথে কয়েকটি কাজ করা
আপনি যদি একসাথে ২-৩ টি কাজ করে গর্ব বোধ করতে থাকেন নিজের...

Read More
Health Image +

মাথাব্যথার সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে দূর করবে ২টি জাদুকরী পানীয়

দৈনন্দিন জীবনে মাথাব্যথার সমস্যার মতো যন্ত্রণা আর একটিও নেই। একবার এই মাথাব্যথার সমস্যা শুরু হলে তা সহজে পিছু ছাড়তে চায় না। আর এই মাথাব্যথার কারণে সব কাজকর্ম নষ্ট হতে থাকে। কারণ মাথাব্যথার সমস্যা এমন একটি সমস্যা যা কোনো কাজে মনোযোগ প্রদানে বাধা দেয়। তাই এমন কিছু পদ্ধতি জেনে নেয়া প্রয়োজন যা এই যন্ত্রণাদায়ক মাথাব্যথার সমস্যা খুব দ্রুত নিরাময় করতে সহায়তা করবে। আজকে জেনে নিন ২ টি খুবই সহজ পদ্ধতি যা তাৎক্ষণিকভাবে মাথাব্যথার সমস্যা দূর করতে কার্যকরী।
১) ধনে বীজের চা
ধনে গুঁড়ো যে বীজ থেকে হয় সে ধনে বীজ তো দেখেছেন, তাই না? আপনার মাথাব্যথার জন্য প্রয়োজন এই জিনিসটিই।
যা যা লাগবে
- ১ চা চামচ ধনে বীজ
- আধা চা চামচ চা পাতা
- ২ কাপ পানি
পদ্ধতি
- ২ কাপ পানি ফুটতে দিন। ফুটে উঠলে এতে ধনে বীজ ছেড়ে দিন এবং আরও ভালো করে ফুটতে দিন।
- যখন ধনে বীজের সুঘ্রাণ পেতে থাকবেন তখন চুলা বন্ধ করে আধা চা চামচ চা পাতা পানিতে ছেড়ে দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
- কয়েক মিনিট এভাবে রেখে ছেঁকে নিন একটি কাপে। এরপর কোনো ধরণের মিষ্টি যোগ না করেই চায়ের মতো পান করে নিন এই পানীয়।
- ১০ মিনিট বিছানায় শুয়ে নিন বা চোখ বন্ধ করে রিল্যাক্স করুন। ব্যস, এর মধ্যেই মাথাব্যথা দূর হয়ে যাবে।
২)আদা চা
আধা চা খুবই সাধারণ বলে একে অবহেলা করার কোনো কারণ নেই। আদা মাথাব্যথা সমস্যার সবচাইতে সহজলভ্য এবং প্রাকৃতিক সমাধান।
যা যা লাগবে
- ১ চা চামচ আদা কুচি
- দেড় কাপ পানি
- ১ চা চামচ মধু
পদ্ধতি
- পানি চুলায় ফুটতে দিন। ভালো করে ফুটে এলে এতে আদা কুচি দিয়ে আরও খানিকক্ষণ...

Read More
Health Image +

জেনে নিন মারাত্মক কিডনি সমস্যার গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণগুলো

শরীরের রক্তকে বিশুদ্ধকরণের জন্য কিডনি হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। তাই কিডনি সবসময় স্বাভাবিক ভাবে কাজ করে কিনা তা জানার জন্য কিডনির বিভিন্ন লক্ষণগুলোর উপর আমাদের নজর রাখা এবং সজাগ থাকা অত্যন্ত জরুরি।
কিডনির অস্বাভাবিক ক্রিয়া
কিডনির অস্বাভাবিকতা গুরুত্বর স্বাস্থ্য সমস্যার কারন হতে পারে। এখানে কিছু সূচক এবং লক্ষণ বা উপসর্গ উল্লেখ করা হলো যেগুলো দেখা দিলে কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ঘাম
কিডনি ও মূত্রনালী শরীরের পানির ভারসাম্য রক্ষার কাজ করে তাই যদি দেখা যায় খুব বেশি ঘাম হচ্ছে বা একেবারেই হচ্ছেনা তখন বুঝতে হবে যে কিডনির কাজে কোন ব্যাঘাত ঘটছে। যারা সাধারণত বেশি ঘামেন তারা সৌন্দর্যবোধ সংক্রান্ত কারনে অস্বস্থিবোধ করেন। তাই অত্যাধিক ঘামের জন্য একটি প্রাকৃতিক সমাধান বের করতে হবে এবং সেই সাথে কিডনির কার্যকারিতা ঠিক আছে কিনা তা দেখার জন্য ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
দেহে শক্তির অভাব দেখা দিলে
অত্যাধিক শারীরিক ও মানসিক কাজের পর ক্লান্ত লাগা স্বাভাবিক।তবে যদি এই অবস্থার সময়টা খুব বেশি বাড়তে থাকে তবে অবশ্যই তা স্বাভাবিক নয়। আবার যদি দেখা যায় কোন কারন ছাড়াই দীর্ঘ সময় ক্লান্ত লাগে সেটাও স্বাভাবিক নয়। অলসতা ও ক্লান্ত লাগাও কিডনি ও লিভারের কাজের অস্বাভাবিকতাই প্রকাশ করে। তাই কিডনির ক্ষতিকর পদার্থ দূর করতে প্রাকৃতিকভাবে শরীরকে পরিষ্কার করা ও বিষাক্ততা দূর করার ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে তা নাহলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
শরীরে তরল জমে ফুলে যাওয়া
আমরা জানি যে কিডনি শরীরের তরল পদার্থকে নিয়ন্ত্রিত করে। তাই কিডনির ত্রুটিপূর্ণ কাজের ফলে শরীরের এক অংশের তরল অন্য অংশে গিয়ে জমা হতে পারে। বিশেষ করে পা, পাকস্থলী, চোখের কোল ও চোখের পাতায় তরল জমা হয়ে ফুলে যেতে পারে। এই উপসর্গগুলো...

Read More
Health Image +

অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়ার পর যে ৬ ধরণের খাবার খাওয়া মারাত্মক ক্ষতিকর

যেকোনো ধরনের একটু বেশি অসুস্থতার জন্যই আমরা ডাক্তারের শরণাপন্ন হই। এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডাক্তার প্রথমেই যে ঔষধটি দেন সেটি হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক। এই ঔষধটি সাধারণত পানির সাথে খেতে হয় কারন যদি ফলের জুস বা অন্য কোন ধরনের দুগ্ধ জাতীয় খাবারের সাথে সেটা খাওয়া হয় তাহলে এর কার্যকারিতার বিপরীত ফল হতে পারে। এছাড়া যখন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন বেশ কিছু ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
এখানে কিছু খাবারের তালিকা দেয়া হল যা চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় অবশ্যই বর্জন করতে হবে অন্যথায় সেটা ঔষধের কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বলা হয়ে থাকে যে, ঔষধের সাথে সেই খাবারগুলো সম্ভাব্য ৩টি উপায়ে পরস্পরের উপর ক্রিয়া করে। প্রথমত এগুলো দেহে ঔষধের শোষণকে বাধা দেয়। দ্বিতীয়ত ঔষধ থেকে দেহে শোষিত হওয়ার হারের গতি ধীর করে দেয় এবং সবশেষে দেহে ঔষধের ভাঙনে প্রতিরোধ সৃষ্টি করে।
তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় অবশ্যই উচিত সঠিক খাবার গ্রহন করা। এবার দেখে নিন কোন কোন খাবার এই সময় বর্জনীয়।
অম্ল জাতীয় খাবার
যখন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন প্রথম যে খাবারটি বর্জন করতে হবে তা হল উচ্চ মাত্রার অম্ল জাতীয় খাবার। চকলেট, বাদাম, টক ফল, টমেটো এই জাতীয় খাবার গুলো দেহে ঔষধ শোষিত হতে বাধা দেয়।
দুগ্ধ জাতীয় খাবার
দই ছাড়া অন্য সব দুগ্ধ জাতীয় খাবার খাওয়া অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ চলার সময় বন্ধ রাখতে হবে। দুধ, পনির ইত্যাদিতে উচ্চ মাত্রার ক্যালসিয়াম থাকে যা অ্যান্টিবায়োটিক শোষণে বাধা দেয়। তবে দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিকের জন্য তা অ্যান্টিবায়োটিকের উপর কোন প্রভাব ফেলে না।
অ্যালকোহল
চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় কখনই অ্যালকোহল গ্রহন করা যাবে না। অ্যালকোহলের মাঝে থাকা কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য ঔষধের কার্যকারিতায় মারাত্বক প্রভাব ফেলে।
আঁশ জাতীয় খাবার

Read More
Health Image +

রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখুন এই ৪ টি মশলার মাধ্যমে

যারা ডায়বেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেক বেশী জরুরী। কারণ এই সুগারের মাত্রার সাথেই ডায়বেটিসের সমস্যা বাড়া ও কমার বিষয়টি যুক্ত থাকে। প্রকৃতিই আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান দিয়ে দিয়েছে। এমন কিছু খাবার রয়েছে যা খেলে রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন খুব সহজেই। যদিও এগুলো ঠিক খাবারের পর্যায়ে পড়ে না, এগুলো মশলা এবং খাবারের স্বাদ বাড়ানোর কাজেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই মশলাগুলো প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন এবং নিয়মিত খাদ্যে ব্যবহার করুন। তাহলেই নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন রক্তের সুগারের মাত্রা খুব সহজেই।
১) আদা
আদায় রয়েছে অ্যালিসিন যা একটি সালফাইড কম্পাউন্ড। এটি রক্তের সুগারের মাত্রা, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। রান্নায় ব্যবহার করে কিংবা কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে হলেও প্রতিদিন আদা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
২) হলুদ
রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে হলুদ খুবই কার্যকরী একটি খাবার। খাবারে মসলা হিসেবে হলুদ ব্যবহারের গুরুত্ব অনেক বেশি। এছাড়াও হলুদ কাচা চিবিয়ে খান অনেকেই। হলুদের কারকিউমিন রক্তের সুগারের ভারসাম্য বজায় রাখে।
৩) দারুচিনি
গবেষণায় দেখা যায় দারুচিনি দেহের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও দারুচিনি নানা ধরনের পলিফেনল সম্রিদ্ধ বলে শুধুমমাত্র ডায়বেটিসই নয় ক্যান্সার, স্ট্রোক ও কার্ডিওভ্যাস্কুলার সমস্যা দূর করতেও বিশেষভভাবে কার্যকরী।
৪) মেথি
মেথিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো এসিড। এই অ্যামিনো এসিড দেহের ইনসুলিনের ঘাটতি পূরণে সহায়তা করে এবং রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াওও নিয়মিত মেথি খাওয়ার অভ্যাস কোলেস্টেরল কমায় এবং লিভার ড্যামেজের হাত থেকে রক্ষা করে।

Read More
Health Image +

গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধানের ৮টি দারুণ উপায়

এক মাস রোজার পর হঠাৎ করে পোলাও, বিরিয়ানি, জর্দা, সেমাই ইত্যাদি ভারী খাবার খাওয়ায় গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা ব্যাপকভাবে দেখা দেয় ঈদের সময়টাতে। তাই বলে কি ঈদের খাওয়া দাওয়া বন্ধ থাকবে? তাও কি সম্ভব! খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি যদি গ্যাস্টিক থেকে রক্ষার ঘরোয়া কিছু নিয়ম পালন করেন তবে গ্যাস্টিকের সমস্যা আপনার ঈদের আনন্দকে মাটি করতে পারবে না। আর ডাক্তারের কাছেও দৌড়াতে হবে না যখন তখন। আসুন তাহলে জেনে নিই গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তির কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি।
১। দারুচিনি
দারুচিনি হজমশক্তির জন্য অনেক ভাল একটি মশলা। এটি প্রাকৃতিক এনটাসিড হিসাবে কাজ করে থাকে এবং পেটের গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। এক কাপ পানিতে আধা চাচামচ দারুদিনি গুঁড়া মেশান। কয়েক মিনিট সেটি সিদ্ধ করুন। এটি দিনে ২/৩ বার পান করতে পারেন। আপনি চাইলে স্যুপ বা সালাদের সাথেও দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে খেতে পারেন।
২। পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতা আপনার অম্লতা, গ্যাস ও বমি বমি ভাব থেকে সাথে সাথে মুক্তি দেবে। গ্যাস্টিকের ব্যথা যখন অল্প তখন থেকে অল্প কিছু পুদিনা পাতা মুখে নিয়ে ভাল করে চিবুতে থাকুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার ব্যাথা অনেকটা কমে গেছে। এছাড়া এক কাপ পানিতে কয়েকটি পুদিনা পাতা দিয়ে সিদ্ধ করুন। এটি দিনে ২/৩ বার পান করতে পারেন। স্বাদ বাড়াতে এতে মধু যোগ করতে পারেন তবে দুধ দিবেন না।
৩। লবঙ্গ
লবঙ্গ অম্লতা উপশম এবং গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। কয়েকটি লবঙ্গ এবং দারুচিনি গুঁড়া করে মিশিয়ে নিন। এটি আপনি আপনার প্রতিদিনের খাবারের সাথে খেতে পারেন। লবঙ্গ গ্যাসের সমস্যা দূর করার সাথে সাথে আপনার নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধও দুর করে থাকে।
৪। আদা
পেটে গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য একটি অনন্য এবং সহজ উপাদান...

Read More
Health Image +

এক বেলা খাবার বাদ দিলে যেসব মারাত্মক সমস্যা হতে পারে আপনার

আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন স্কুল, কলেজ, অফিসের জন্য দেরি হয়ে যায় ভেবে বা ঘুম থেকে দেরি করে উঠার জন্য বা ওজন কমানোর উদ্দেশে সকালে নাস্তা বা যেকোনো একবেলার খাবার খাওয়া বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু তারা জানেন না যে সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান থাকার জন্য এটা কোন ভাবেই একটি ভালো সিদ্ধান্ত নয়। যেকোনো এক বেলার খাবার বাদ দিয়ে কোন ভাবেই একজন মানুষ ওজন কমাতে পারে না বা সকালের নাস্তার মতো দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার বাদ দিয়ে সুস্থ থাকাও সম্ভব নয়।
খাবার বাদ না দেয়ার অনেক কারন রয়েছে এবং এর বেশির ভাগ কারনগুলোরই স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ক্ষতিকর। বিশেষজ্ঞরা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করেছেন যে প্রত্যেকের উচিত নির্দিষ্ট সময়ে তিন বেলা খাবার খাওয়া সেটা হতে পারে পরিমানে বেশি বা কম। তাই খাবার বাদ দেয়ার ব্যাপারটি কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয় এবং এর কোন ধরনের উপকারিতাও নেই শুধুমাত্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া। প্রথমত প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত যে সময় মতো খাওয়া হচ্ছে একটি ভালো অভ্যাস এবং সুষম খাবার গ্রহন হচ্ছে দ্বিতীয় লক্ষ্য। তাই কোন খাবার বাদ না দেয়ার মাধ্যমে আপনি সুস্থ থাকার পাশাপাশি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যাও মোকাবেলা করতে পারবেন।
যেকোনো বেলার খাবার বাদ না দেয়ার কারনে কি কি সমস্যা হতে পারে
রক্তের শর্করার মাত্রা
আমাদের দেহে চিনি গৃহিত খাবারের শর্করার ভাঙ্গনের মাধ্যমে পাওয়া যায়। এই শর্করা আমাদের দেহে জ্বালানী হিসেবে কাজ করে যা দেহের অঙ্গগুলোর স্বাভাবিক ক্রিয়ার জন্য প্রয়োজন। তাই যখন কোন এক বেলার খাবার বাদ দেয়া হয় তখন দেহের কোন জ্বালানী বা কর্মশক্তি থাকে না এর ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা কমে গিয়ে মাথা ঘুরাতে পারে এবং দেহের ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি হতে পারে।
মন মেজাজের পরিবর্তন
খাবার বাদ দেয়ার একটি বড় কারন হতে পারে...

Read More
Health Image +

যে ৫ টি মশলা অবশ্যই থাকা উচিত আপনার রান্নাঘরে

একেক বাসার রান্না করার ধরণ একেক রকম। একই খাবার হয়তো রান্না করা হচ্ছে কিন্তু একটু ভিন্ন ধরণের মশলার ব্যবহারে তা হয়ে উঠেছে ভিন্ন রকমের। সে যাই হোক না কেন, কিছু মশলার ব্যবহার প্রায় প্রতিটি ঘরেই হয়ে থাকে। আর এই মশলাগুলো অবশ্যই প্রত্যেকের রান্নাঘরে থাকা প্রয়োজন। কারণ এই মশলাগুলো শুধু রান্নার স্বাদ ও গন্ধ বাড়াতেই কাজ করে না, সেই সাথে আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। এই মশলাগুলো প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহারে নানা ধরণের ছোটোখাটো সমস্যা তো দূর হয়ই, পাশাপাশি মারাত্মক অনেক রোগ প্রতিরোধ সম্ভব হয়। আজ চলুন চিনে নেয়া যাক এমনই বিশেষ মশলাগুলোকে।
১) ধনিয়া
ধনিয়া প্রায় সকলের চেনেন। ধনে বীজ ভেঙে নিয়ে ধনে গুঁড়ো তৈরি করে তা আমরা রান্নায় ব্যবহার করে থাকি। অনেক সময় আস্ত ধনে বীজও রান্নায় ব্যবহার করা হয়। এই ধনিয়া দারুণ একটি আয়ুর্বেদিক উপাদান হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যা, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা, ত্বকের কিছু ইনফেকশন ও ইউরিন ডিজঅর্ডার প্রতিরোধ করে প্রতিদিনের খাবারে এই মশলার ব্যবহার।
২) আদা
আদা এমন একটি মশলা যার স্বাদ অন্য কোনো কিছুর মাধ্যমেই পূরণীয় নয়। আদাকে ‘ইউনিভার্সাল মেডিসিন’ হিসেবেই দেশে বিদেশে চেনা হয়। হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যা দূর করতে আদার ব্যবহার সেই প্রাচীন কাল থেকেই হয়ে আসছে। এছাড়াও শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা, কফ-কাশি দূর করা এবং সাধারণ ঠাণ্ডা সর্দি দূর করতে প্রত্যেকের রান্নাঘরেই থাকা উচিত আদা।
৩) জিরা
জিরা রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয় এর অসাধারণ ফ্লেভারের কারণে। কিন্তু জিরা ব্যবহারের গুনাগুন এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। জিরা প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে দারুণ কার্যকরী। এছাড়াও এটি লিভার ও প্যানক্রেয়ারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে খাবারের পুষ্টি শোষণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
৪) মেথি
মেথি অনেক বেশী...

Read More