Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

খুব সহজ ঘরোয়া সমাধান বিরক্তিকর ৮ টি শারীরিক সমস্যার

মাথাব্যথা, পেট ফাঁপা, গলা খুসখুস ভাব, মুখের ভেতরে ফোঁড়া উঠার সমস্যা সহ নানা সমস্যায় আমরা হরহামেশাই ভুগে থাকি। এইসকল ছোটোখাটো সমস্যা প্রায়ই লেগে থাকে। কিন্তু এই সামান্য সমস্যার জন্য প্রতিবার ডাক্তারের কাছে দৌড়নোর অর্থ হচ্ছে একগাদা ঔষধ যার রয়েছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। তাই ছোটোখাটো সমস্যাগুলোর জন্য ডাক্তারের কাছে না দৌড়ে ঘরেই খুব সহজে করে ফেলতে পারেন সমাধান। জানতে চান কীভাবে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক।

১) দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথা
একটি আপেল নিয়ে খোসা ছাড়িয়ে নিন। এরপর স্লাইস করে কেটে উপরে ছড়িয়ে দিন কিছুটা লবণ। সকালে উঠে এই আপেল ও লবণ খেয়ে নিন। এতে করে দূর হয়ে যাবে দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথার সমস্যা।
২) পেট ফাঁপা
১ কাপ পানিতে ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা গুলে মিশ্রন তৈরি করুন। পেট ফাপার সমস্যায় এই মিশ্রণটি পান করুন। সমস্যা খুব দ্রুত সমাধান হবে।
৩) গলা খুসখুসে ভাব
২ কাপ পানিতে ১ মুঠো পুদিনা পাতা দিয়ে ফুটাতে থাকুন। পানি ফুটে ১ কাপ পরিমাণে হলে নামিয়ে নিন। এই পানি দিয়ে গার্গল করুন সকাল বিকাল। খুসখুসে ভাব দূর হবে সহজেই।
৪) সাইনাসের কারণে নাকবন্ধের সমস্যা
আধা কাপের কম পরিমাণ গরম পানিতে সামান্য অর্গানিক আপেল সিডার ভিনেগার ও ১ চিমটি গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। দিনে ২ বার এই মিশ্রণটি চায়ের মতো পান করুন।
৫) অ্যাজমার প্রকোপ কমাতে
১ টেবিল চামচ মধুতে আধা টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়ো ভালো করে মিশিয়ে খেয়ে নিন। রাতে ঘুমানোর পূর্বে এই মিশ্রণটি খাবেন। এতে ভালো ফল পাবেন।
৬) মেয়েদের মাসিকের ব্যথা দূর করতে
ঠাণ্ডা পানিতে ২ টি গোটা লেবুর রস গুলে নিন। এই পানীয় পান করুন ব্যথা না কমা পর্যন্ত।
৭) চুলের খুশকি দূর করতে
রাতে ঘুমানোর পূর্বে চুলে...

Read More
Health Image +

যে পাঁচ ভুল অধিকাংশ ডাক্তারই করেন

চিকিৎসকদের সম্পর্কে রোগীদের অভিযোগের শেষ নেই। এ ধরনের অভিযোগের বিষয়গুলো এক চিকিৎসক নিজেই তুলে ধরেছেন। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হাফিংটন পোস্ট।
চিকিৎসক ও লেখক ক্যারেন এম. ওয়াইয়েট এ প্রসঙ্গে লিখেছেন, ‘আমার চিকিৎসক জীবনে আমি বহু রোগীদের কাছে অন্য চিকিৎসকদের সম্পর্কে অভিযোগ পেয়েছি, যার অধিকাংশই সত্য। আমি জানি চিকিৎসকরা বিজ্ঞান শিক্ষায় শিক্ষিত এবং যোগাযোগের বিষয়ে তাদের প্রশিক্ষণ অতি সামান্য। কিন্তু এটা খুবই উদ্বেগজনক যে, ২১ শতকেও চিকিৎসকরা ডাক্তার-রোগী সম্পর্ক বিষয়টিকে স্বীকার করেন না।’
চিকিৎসকদের প্রধান পাঁচটি ভুল হলো-
১. তারা শুনেন না
এ অভিযোগটি চিকিৎসকদের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি করা হয়। বিভিন্ন গবেষণাতেও এটা প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রতি ভিজিটেই গড়ে ১৮ সেকেন্ডের বেশি রোগিরা প্রথমে কথা বলতে পারেন না। এ সময়ের মধ্যেই চিকিৎসক তাকে বাধা দেন। এরপর চিকিৎসক তার কথা পুরোপুরি না শুনেই নানা প্রশ্ন শুরু করেন। যদিও এতে বহু গুরুত্বপূর্ণ কথা রোগী আর চিকিৎসককে জানাতে পারেন না, জানান ড. ওয়াইয়েট।
২. তারা সম্পর্ক গড়তে পারেন না
বহু চিকিৎসকেরই রোগীর সঙ্গে যোগাযোগে সমস্যা থাকে। তারা রোগীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে মোটেই উৎসাহী হন না এবং তার বদলে রোগীকে ভিন্ন কোনো দৃষ্টিতে দেখেন। ফলে আদতে রোগীও বিষয়টি সেভাবেই দেখতে অভ্যস্ত হয়ে যায়। আদতে এর ফলাফল হয় রোগীর কম সন্তুষ্টির মধ্যে।
৩. রোগীদের ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করেন না
বহু চিকিৎসকই রোগীর শারীরিক লক্ষণগুলো বিবেচনা করেন এবং রোগীর মানসিক অসুস্থতা ও প্রভাব সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যান বলে জানান ড. ওয়াইয়েট। তিনি আরও জানান, বহু রোগেরই মূল ভিত্তি মনে। তাই এ বিষয়টিতে গুরুত্ব না দেওয়া চিকিৎসকদের একটি বড় দুর্বলতা।
৪. মরণাপন্ন রোগীর তথ্য
চিকিৎসক কোনো রোগীর জীবন শেষ পর্যায়ে কি না, তা অনেক সময় বুঝতে পারেন। কিন্তু তারা সঠিক সময়ে তা রোগীদের বা...

Read More
Health Image +

জোরে কথা বলার সময় ‘নীরব’ হয়ে যায় মস্তিষ্কের কিছু অংশ

মস্তিষ্কের যে অংশটি মানুষের কথাবার্তা নিয়ন্ত্রণ করে, জোরে জোরে কথা বলার সময় নিষ্ক্রিয় থাকে সেই অংশটি। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে এই তত্ত্ব।
এতদিন পর্যন্ত জানা ছিল মস্তিষ্কের ব্রোকাস অঞ্চলটি ভোকালাইগেশন সহ মানুষের কথাবার্তা সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। এবার ১৫০ বছরের পুরনো এই ধারণার বিরুদ্ধে কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দলেন মেরিল্যান্ডের জন হপকিন্স ও ক্যালিফোরনিয়ার বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তাঁরা জানিয়েছেন জোরে জোরে কথা বলার সময় ব্রোকাস অঞ্চলটি কাজই করে না।
এই গবেষণাপত্রের অন্যতম লেখক এডিন ফ্লিঙ্কার জানিয়েছেন ‘বক্তৃতা দেওয়ার সময় ব্রোকাস অঞ্চলটি কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আবার আস্তে আস্তে কথা বলা ও একটি সম্পূর্ণ বাক্য বলার সময় এটি সক্রিয় থাকে।’
স্নায়ুবিজ্ঞানীরা মস্তিষ্কের ভাষা নিয়ন্ত্রক সেন্টারকে দু’ভাগে ভাগ করেছেন। একটি অঞ্চল বক্তব্য বোঝার জন্য ও অন্য একটি অঞ্চল বক্তব্য পেশ করাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
‘এই আবিষ্কারের ফলে স্পষ্ট যে ব্রোকাস অঞ্চল মোটেও বক্তব্য তৈরিকে নিয়ন্ত্রণ করে না। এই অঞ্চলটি মূলত মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের তথ্যের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।’ জানিয়েছেন ফ্লিঙ্কার।
স্ট্রোক, মস্তিষ্কে আঘাত বা মৃগীর ফলে কথা বলায় যে সমস্যা তৈরি হয়, এই আবিষ্কার তা সমাধানে অনেকাংশে সাহায্য করবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।

Read More
Health Image +

নিম্ন রক্তচাপ সমস্যার প্রধান লক্ষণ সমূহ

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা এবং উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা জনিত রোগ সম্পর্কে আমরা সকলেই বেশ ভালো করেই জানি। কিন্তু আপনি জানেন কি উচ্চ রক্তচাপ যেমন দেহের জন্য খারাপ তেমনই নিম্ন রক্তচাপের কারণেও দেহে নানা সমস্যা দেখা দেয়। তাই রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সকলেরই সতর্ক হওয়া উচিত।
যখন রক্তচাপ অর্থাৎ রক্তের সিস্টোলিক চাপ ৯০ মি.মি.পারদ এর নিচে এবং ডায়াস্টলিক চাপ ৬০ মি.মি. এর নিচে থাকে তখনই তাকে নিম্ন রক্তচাপ বলে। যাদের রক্তচাপ অস্বাভাবিক হারে নিয়মিত কম থাকে তাদের হৃদপিণ্ডে, মস্তিষ্কে এবং নার্ভের সমস্যা দেখা দেয়। এবং এই নিম্ন রক্তচাপ অনেকদিন ধরে থাকলে মস্তিষ্ক এবং দেহের অন্যান্য অঙ্গে রক্ত সরবরাহ কম হয়। যার কারণে মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য অঙ্গে অক্সিজেন এবং পুষ্টির অভাব অতিরিক্ত মাত্রায় হতে থাকে। এতে করে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তাই নিম্ন রক্তচাপকে অবহেলা করবেন না একেবারেই।
কিন্তু অনেকেই নিম্ন রক্তচাপের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। আর একারণেই অনেক সময় এর মারাত্মক লক্ষণগুলো নজর এড়িয়ে যায়। যদি প্রথমিক অবস্থায় নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা লক্ষণ দেখে নির্ণয় করা সম্ভব হয় অর্থাৎ অনেকটা দিন নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা না থাকে তাহলে রোগী সুস্থ জীবনযাপন করতে পারেন। সুতরাং নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণগুলো জেনে নেয়া উচিত।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন
১) নিম্ন রক্তচাপ অর্থাৎ হাইপোটেনশনের প্রথম ও প্রধান লক্ষণ হচ্ছে মাথা ঘোরানো ও চোখে ঘোলা দেখা।
২) রক্তচাপ অনেক কম হলে মস্তিষ্কে রক্ত এবং অক্সিজেনের অভাবে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেবে।
৩) প্রচণ্ড বুকে ব্যথা থাকবে।
৪) স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নেবেন।
৫) হার্টবিট রেট উঠানামা করবে অর্থাৎ অনিয়মিত হার্টবিট রেট হবে।
৬) প্রায়ই জ্বর থাকবে। খুব বেশি নয় ১০১ ডিগ্রী...

Read More
Health Image +

ছোট বাচ্চাদের মাথাব্যাথা ও চিকিৎসা

পরিবারে কারও মাথাব্যথার সমস্যা থাকলে, বাচ্চার মধ্যে এই সমস্যা দেখা দিয়ে পারে।
মাথাব্যথার কারণ:
১. ভাইরাল ইনফেকশন, সাইনুসাইটিস থেকেও মাথায় ব্যথা হয়। ঠাণ্ডা লাগলে, প্রচণ্ড সর্দি-কাশি হলেও মাথায় ব্যথা হতে পারে।
২. সাইকোলজিকাল সমস্যা থেকেও মাথা ব্যথা হয়। স্ট্রেস, পড়াশোনার অত্যাধিক চাপ থেকেও বাচ্চার মাথাব্যথা হয়। এরকমও দেখা গিয়েছে যে বাড়িতে নতুন বাচ্চার জন্ম হলে বা পরীক্ষার ভয় বাচ্চাদের মনের ওপর গভীর প্রভাব বিস্তার করে। তারা এই মানসিক সমস্যার কথা বলতে পারেনা এবং এই সমস্যাগুলো শারীরিক উপসর্গ হিসেবে প্রকাশ পায়। মাথাব্যথা তেমনই এক উপসর্গ হতে পারে। তাছাড়া চোখের সমস্যা তো আছেই। সাধারণত প্রথম প্রথম বই পড়তে, ক্লাসে বোর্ড দেখতে অসুবিধা হয়। এর থেকেও মাথাব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও আরও কয়েকটি কারণে মাথাব্যথা হতে পারে, যেমন-
৩. কোন বিশেষ ওষুধ খেলে, ঘুম কম হলে।
৪. ঠিকমতো খাওয়া দাওয়া না করলে।
৫. মাথায় ছোট খাটো চোট লাগলে।
৬. দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে কাজ করলে বা টিভি দেখলে।
৭. অতিরিক্ত মাত্রায় কফি, চা, সোডা, খেলে।
বিভিন্ন ধরনের মাথাব্যথা:
শারীরিক কারণ ছাড়া দু’ধরণের মাথাব্যথা বাচ্চাদের বিব্রত করে।
১. টেনশন হেডেক:
পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি অনেক সময় বাচ্চাদের মনে প্রভাব ফেলে, যা হয়তো বয়স্করা বুঝে উঠতে পারেন না। স্কুলের পরিবেশ, বন্ধুদের মতো হওয়ার চেষ্টা, পড়াশোনার, চাপ, বাবা-মায়ের প্রত্যাশা ইত্যাদি বাচ্চারা অনেক সময় নিতে পারে না। অনেক সময় তারা অতিরিক্ত আবেগ প্রবণ হয়ে পড়ে, এর থেকেও মাথাব্যথা হতে পারে। সাধারণত টেনশন হেডেকে মাথার সামনে এবং কপালের দু’পাশে প্রচন্ড যন্ত্রণা হয়।
২. মাইগ্রেন:
বড়দের মতো, বাচ্চাদের মধ্যে মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা অতটা না হলেও, একেবারেই অবহেলা করা ঠিক নয়। মাইগ্রেনের মাথাব্যথা সাধারণত মাথার একপাশে হয়। পরিবারে কারও মাইগ্রেন থাকলে বাচ্চার মাইগ্রেন হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। মাথাব্যথার...

Read More
Health Image +

ক্যানসারের দশ লক্ষণ

ক্যানসারের কিছু লক্ষণ আছে, যা মানুষ নিজের অজান্তেই এড়িয়ে যায়৷ অথচ রোগবালাই শুরুতে ধরা পড়লে চিকিৎসা অনেক সহজ হয়৷ তাই আজ জানাবো ক্যানসারের দশটি লক্ষণের কথা, যেগুলো সহজেই শনাক্ত করা সম্ভব৷
০১> ঘনঘন কাশি
মাঝে মাঝে কাশি হলে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই৷ কিন্তু ঘনঘন কাশি কিংবা কফের সঙ্গে রক্ত বের হলে, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো ব্যাপার বৈকি! বেশিরভাগ কাশি বিপদের না হলেও কিছুক্ষেত্রে তা ফুসফুসে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷ তাই এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত৷
০২>অন্ত্রের অভ্যাসে ঘনঘন পরিবর্তন
আপনার অন্ত্রের মধ্যে নড়াচড়া যদি সহজ না হয় এবং মল স্বাভাবিকের চেয়ে বড় কিংবা কোনোভাবে অস্বাভাবিক মনে হয়, তাহলে তা মলাশয়ে ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷ তাই এক্ষেত্রেও দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি৷
০৩> মূত্রথলির অভ্যাসে পরিবর্তন
যদি কারো মূত্র বা প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত আসে, তাহলে তা মূত্রথলি বা কিডনির ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷ আবার মূত্রনালীতে সংক্রমণের কারণেও এটা হতে পারে৷ তাই সন্দেহ থাকলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই শ্রেয়৷
০৪> ঘনঘন অপ্রত্যাশিত ব্যথা
অধিকাংশ ব্যথাই ক্যানসারের লক্ষণ নয়, তবে ঘনঘন ব্যথা হলে তা চিন্তার বিষয়৷ তবে ক্রমাগত মাথাব্যথা হলে আবার এটা ভাবার কারণ নেই যে, কারো বুঝি ব্রেইন ক্যানসার হয়েছে৷ কিন্তু বুকে ক্রমাগত এবং নিয়মিত ব্যথা ফুসফুসের ক্যানসার কিংবা তলপেটে ক্রমাগত ব্যথা ডিম্বাশয়ের ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে৷
০৫> আঁচিল বা তিলের আকৃতিতে পরিবর্তন
সব আঁচিল বা তিলের সঙ্গে টিউমারের সম্পর্ক নেই৷ তবে কোনো আঁচিল বা তিলের আকৃতি ক্রমাগত পরিবর্তন হতে থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়াই ভালো৷
০৬ >ক্ষতস্থান না শুকালে
আপনার শরীরে কোনো ক্ষত যদি তিন সপ্তাহেও না শুকায়, তাহলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ থাকতে পারে৷ এ ধরনের পরিস্থিতিতে তাই দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন৷
০৭> অপ্রত্যাশিত...

Read More
Health Image +

ক্যান্সার রোগীর ৮টি লক্ষণে বোঝা যাবে মৃত্যু আসন্ন

একজন ক্যান্সারের রোগীর আটটি লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে বলে দেওয়া যাবে তিনি আর কতদিন বাঁচবেন। নতুন এক গবেষণায় এ কথা বলা হয়েছে। ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের এর এমডি এন্ডারসন ক্যান্সার সেন্টার এর গবেষকরা সংশ্লিষ্ট গবেষণাটি পরিচালনা করেন।
‘ক্যান্সার’ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে বেশ কিছু গবেষণায় শুধুমাত্র মৃত্যুপথযাত্রী রোগীর শনাক্তের উপায় সম্পর্কে জানা গিয়েছিল। এ গবেষণায় গবেষকরা প্রতিদিন তাদের রোগীকে দুইবার করে পর্যবেক্ষণ করেন। তারা রোগীর দৈহিক ও মস্তিষ্কের ৫২ ধরনের পরিবর্তন শনাক্ত করেন। এ সব মিলে ৮টি লক্ষণ প্রকাশ পায়। আগের গবেষণার পথ ধরে এদের মধ্যে কারা মারা যাবেন তা নিশ্চিত করা গেছে। পরীক্ষিত ৩৫৭ জন রোগীর মধ্যে ৫৭ শতাংশ মারা গেছেন। আর যাদের ৫২ ধরনের লক্ষণ ধরা পড়েছিল তারা পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে মারা যায়।
গবেষক ডেভিড হুই বলেন, যার তিন দিনের মধ্যে মারা গেছেন, তাদের মৃত্যুর তিন দিন আগে থেকেই এসব চিহ্ন দেখা গিয়েছিল। যে লক্ষগুলো প্রকাশ পায় সেগুলো হলো-
১. আলোর বৃদ্ধি বা হ্রাসে চোখের পিউপিল কোনো প্রতিক্রিয়া করে না।
২. কথা বলার সশয় মুখ-জিহ্বার প্রতিক্রিয়া কমে যায়।
৩. দৃষ্টিশক্তি কমে আসে।
৪. প্রায়ই চোখের পাতা বন্ধ করতে পারেন না রোগী।
৫. নাক থেকে ঠোঁটে দুই কোণ পর্যন্ত যে রেখা পড়ে (হাসার সময় এই রেখা তৈরি হয়) তাতে ব্যাপক ভাঁজ পড়ে যায়।
৬. মাথা সামনের দিকে নুয়ে আসে।
৭. কণ্ঠনালী থেকে গর গর আওয়াজ আসে।
৮. যে প্রত্যঙ্গ খাবারের উপাদান ও পুষ্টি শুষে নেয়, অর্থাৎ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল এর ওপরের অংশে রক্তক্ষরণ হয়।
এই আটটি লক্ষণ যে সব রোগীর মধ্যে দেখা যেতে শুরু করেছিল, তাদের সবাই পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে মারা গেছেন।

Read More
Health Image +

শরীরের বিষ দূর করে যে ৭ খাবার

আধুনিক নগর জীবনে নানা দূষণের কারণে এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ায় প্রতিনিয়ত আমাদের দেহে প্রবেশ করছে প্রচুর পরিমাণ বিষাক্ত পদার্থ। এসব বিষ শরীরে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। শরীর থেকে এ বিষগুলো দূর করতে সহায়তা করে এমন কয়েকটি খাবারের তালিকা দেওয়া হলো এ লেখায়।
১. রসুন
হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারি রসুনে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ও অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। শরীরের নানা বর্জ্য দূর করার পাশাপাশি এটি শরীরের শ্বেত রক্তকণা উৎপাদন বাড়ায়। ফলে নানা রোগ-ব্যাধীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা সহজ হয় দেহের পক্ষে।
২. গ্রিন টি
শরীরের ভেতরে জমা হওয়া নানা বিষাক্ত পদার্থকে বের করে দিতে সহায়তা করে গ্রিন টি। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পরিপাকতন্ত্রকে রোগব্যাধির হাত থেকে রক্ষা করার উপাদান।
৩. আদা
চর্বিযুক্ত খাবার থেকে শরীরে জমা হওয়া বাড়তি উপাদানগুলো বের করে দিতে সহায়তা করে আদা। এটি হজমশক্তি বাড়ায় ও গ্যাসের মতো সমস্যা কমায়।
৪. লেবু
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও ভিটামিন সি সরবরাহের জন্য লেবু নিয়মিত খাওয়া দরকার। লেবু দেহের পিএইচ ব্যালেন্স ঠিক রাখতেও সহায়তা করে। উষ্ণ পানির সঙ্গে সামান্য লেবু পান দেহের বিষ দূর করে এবং পরিপাকতন্ত্র উন্নত করে।
৫. তাজা ফলমূল
বিভিন্ন ধরনের মৌসুমী ও তাজা ফলমূলে রয়েছে ভিটামিন মিনারেল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার। এগুলো শরীরের বিষ দূর করে, পুষ্টির চাহিদা মেটায় ও হজমশক্তি ঠিক করতে সহায়তা করে।
৬. বিটমূল
বিটমূলে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও ভিটামিন সি। এতে আরও কিছু উপাদান রয়েছে, যা দেহের কোলেস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও পাকস্থলি থেকে দূষিত পদার্থ দূর করতে সহায়তা করে।
৭. ঢেকিছাঁটা চাল
ঢেকিতে ছাঁটা বা মেশিনে হালকা করে ছাঁটা চালে লেগে থাকে বাদামি বা লালাভ একটি আস্তরণ। এ চালে থাকা উপাদান আপনার কোলন পরিষ্কার করতে পারে। এ ছাড়াও এতে রয়েছে...

Read More
Health Image +

সাবান বেশি ব্যবহারে হতে পারে ভয়ঙ্কর ক্যান্সার

পরিচ্ছন্নতার ঝোঁকে খুব বেশি সাবানের ব্যবহার শরীরের জন্য ডেকে আনতে পারে ভয়ংকর বিপদ। সাবান, শ্যাম্পু, টুথপেস্টের মধ্যে উপস্থিত যৌগ ট্রাইক্লোস্যান লিভার ফাইব্রোসিস ও লিভার ক্যান্সারের অন্যতম কারণ রূপে কাজ করে। সম্প্রতি এক গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে চমকে দেয়া এই তথ্য। খবর জিনিউজের।
দীর্ঘদিন ধরে বেশি পরিমাণে সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করলে এই বস্তুগুলির অন্যতম সাধারণ অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ট্রাইক্লোস্যান উপকারের বদলে অপকার করতে শুরু করে। লিভারের টক্সিসিটি বাড়িয়ে তোলে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যান দিয়েগো স্কুল অফ মেডিসিনের অধ্যাপক রবার্ট টার্কি জানিয়েছেন ট্রাইক্লোস্যান যখন একই কার্যক্ষমতা সম্পন্ন অন্যান্য যৌগের সঙ্গে মিশে থাকে তখন ক্ষতির সম্ভাবনা আরও বেড়ে যায়।
গবেষকরা ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে দেখেছেন ট্রাইক্লোস্যান লিভারের কার্যক্ষমতা বহুলাংশে কমিয়ে ফেলে।
ছয় মাস ধরে কিছু ইঁদুরকে ট্রাইক্লোস্যানের সংস্পর্শে রাখার পর দেখা গেছে তাদের লিভার ক্যান্সারের সম্ভাবনা ভীষণভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। লিভারজুড়ে বিশাল বড় বড় টিউমার জন্ম নিয়েছে।
এই গবেষণা অনুযায়ী ট্রাইক্লোস্যান লিভারের মধ্যে অবস্থিত অ্যান্ড্রোস্টেন রিসেপটরগুলিকে নষ্ট করে ফেলে। এই রিসেপটরগুলি আসলে এক ধরনের প্রোটিন যা শরীরে ফরেন পার্টিকাল তাড়াতে সাহায্য করে।
এর ফলে লিভারকোষ গুলির অনিয়মিত বিভাজন শুরু হয়। কোষগুলি ফাইব্রোটিক হয়ে পড়ে। লিভারে লাগাতার ফাইব্রোসিস টিউমার তৈরি করে।
শ্যাম্পু, সাবান, টুথপেস্টের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীতে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী হিসাবে ট্রাইক্লোস্যানের ব্যবহার সর্বাধিক।

Read More