Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

ঘামাচি থেকে চিরকালের জন্য মুক্তি পাবার উপায়

যন্ত্রণাদায়ক ঘামাচির সাথে পরিচয় নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। ঘামাচি থেকে মুক্তি পেতে নানা ধরনের নামী দামী পাউডার বা ক্রীম ব্যবহার করেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ ডাক্তারের শরনাপন্নও হয়ে থাকেন বাধ্য হয়ে। অথচ ঘরে বসেই কিছু ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করেই সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীনভাবে মুক্তি পাওয়া যাতে পারে এই যন্ত্রনা থেকে। দেহের ঘর্মগ্রন্থিগুলোর মুখ যখন ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ার জন্য আটকে যায়, তখন ঘাম বের হতে না পেরে সেখানে আটকে গিয়ে ঘামাচি তৈরী হয়। সাধারণত পিঠ, বাহু, পেট এসব স্থানে ঘামাচি দেখা দিলেও অনেকের মুখে, কপালেও অতিরিক্ত গরমে ঘামাচি দেখা দেয়। এটি শুধু দেখতেই বিচ্ছিরিই নয়, বরং এর সাথে যুক্ত হয় চুলকানি বা নানা রকম সংক্রমণ। আসুন, জেনে নেয়া যাক ঘামাচি থেকে চিরকালের জন্য মুক্তি পাবার ৭টি দারুণ সহজ উপায়!
বরফঃ ঘামাচি আক্রান্ত জায়গাটিতে খুব ভালোভাবে বরফ ঘষে নিন। দিনে দু তিন বার করুন। দেখবেন, খুব জলদিই সেরে যাবে ঘামাচি।
মুলতানি মাটিঃ ৪-৫ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, ২-৩ টেবিল চামচ গোলাপজল ও পরিমান মত পানি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরী করুন। ঘামাচি আক্রান্ত জায়গায় পেস্টটি লাগান ও ২-৩ ঘন্টা রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
ঠান্ডা পানিঃ ঠান্ডা পানিতে একটি পরিস্কার সুতি কাপড় ভেজান। তারপর সেটি তুলে আক্রান্ত জায়গায় লাগান যতক্ষণ না জায়গাটি পানি শুষে নিচ্ছে। এভাবে দিনে ২-৩ বার করুন। এতে ঘামচি দ্রুত সেরে উঠবে।
বেকিং সোডাঃ ১ কাপ ঠান্ডা পানিতে ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিন। একটি পরিস্কার কাপড় এতে ভিজিয়ে নিংড়ে নিন ও ঘামাচি আক্রান্ত জায়গায় লাগান।
নিম পাতাঃ নিমপাতা ভালোভাবে বেটে নিন। খানিকটা পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করুন এবং আক্রান্ত জায়গায় লাগান। সম্পূর্ণ না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।...

Read More
Health Image +

সপ্তাহে ৪ ডিমেই দূর হবে ডায়াবেটিস

এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে ব্যাপক হারে বাড়ছে টাইপ টু-ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা। তবে যারা ডিম খেতে ভালোবাসেন তাদের জন্য রয়েছে সুসংবাদ। আর সেটা হলো প্রতিদিন ডিম খেলে টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। এমনটাই উঠে এসেছে আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিকাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত এক সমীক্ষায়।
ইউনিভার্সিটি অফ ইস্টার্ন ফিনল্যান্ডের গবেষকরা ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যে ৪২ থেকে ৬০ বছর বয়সী ২ হাজার ৩৩২ জনের খাওয়া দাওয়ার অভ্যাসের ওপর সমীক্ষা চালান। ১৯ বছর ফলোআপে দেখা গেছে, তাদের মধ্যে ৪৩২ জন টাইপ টু-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন।
তবে সমীক্ষায় দেখা যায়, যারা সপ্তাহে অন্তত চারটি ডিম খান তাদের টাইপ টু-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে ৩৭ শতাংশ পর্যন্ত।
গবেষকরা দেখেছেন ডিম খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকে। যেখানে টাইপ টু-ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে। তবে এর সঙ্গে মাথায় রাখা দরকার শারীরিক কর্মক্ষমতা, বিএমআই, ধূমপান বর্জন, ফল ও শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাসও।

Read More
Health Image +

উচ্চ রক্তচাপে বছরে মৃত্যু ৭০ লাখের

বিশ্বব্যাপী নীরব ঘাতক হিসেবে চিহ্নিত এটি। উচ্চ রক্তচাপে হার্ট এ্যাটাক, ব্রেন এ্যাটাক, হৃদরোগ, কিডনি বিকল এবং অন্ধত্ববরণের শিকার হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বিশ্বে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে শতকরা ২০ থেকে ২৫ ভাগ আক্রান্ত হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপে। সারাবিশ্বে প্রায় দেড় শ’কোটি লোক উচ্চ রক্তচাপের শিকার এবং প্রতিবছর এ রোগে মারা যায় প্রায় ৭০ লাখ মানুষ।
বাংলাদেশেও উচ্চ রক্তচাপজনিত হৃদরোগ ও স্ট্রোকের প্রকোপ বেড়ে চলেছে। দেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ২ দশমিক ৫ ভাগ হৃদরোগে এবং ২ ভাগ স্ট্রোকে আক্রান্ত। আর হৃদরোগে আক্রান্তের শতকরা ৭ দশমিক ৭ ভাগ রোগী এবং স্ট্রোকে আক্রান্তের শতকরা ৮ দশমিক ৯ ভাগ রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকে। এর চিকিৎসা খুবই ব্যয়বহুল। তাই যেকোন উপায়ে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার ওপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেন, রক্তনালী বা ধমনীর দেয়ালের বিপরীততে রক্ত প্রবাহের ধাক্কাকেই রক্তচাপ বলে।
রক্তচাপ খুব বেড়ে গেলে তা হৃদপিণ্ডের কাজ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয় এবং রক্তনালীর মারাত্মক ক্ষতি করে। ১২০/৮০-এর অধিক রক্তচাপকে উচ্চ রক্তচাপ বলে। ওপরের মাত্রাটিকে সিস্টোলিক চাপ বলে, যা হৃদযন্ত্রের স্পন্দনের সময়কার রক্তচাপ। নিচের মাত্রাকে ডায়াস্টোলিক চাপ বলে, যা হৃদস্পন্দনের অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের রক্তচাপ যখন হৃদযন্ত্রে রক্ত এসে জমা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের কারণ জানা যায় না। উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনকে নীরব ঘাতক বলা হয়।
বছরের পর বছর এটি উপসর্গহীন থাকতে পারে। প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন জানে না যে, তাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে। এটি হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, রক্তনালী, মস্তিষ্ক এমনকি কিডনিরও ক্ষতি করতে পারে, যদি এর চিকিৎসা না করা হয়। যাদের রক্তচাপ ক্রমাগতভাবে স্বাভাবিক মাত্রার সামান্য ওপরে থাকে; অর্থাৎ সিস্টোলিক মাত্রা ১২০ থেকে ১৩৯ এর মধ্যে এবং ডায়াস্টোলিক মাত্রা ৮০ থেকে ৮৯ এর মধ্যে থাকলে তাকে প্রি-হাইপারটেনশন বলে। এদের উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হবার ঝুঁকি অনেক বেশি।
চিকিৎসকেরা তাদের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এনে রক্তচাপ কমানোর পরামর্শ দিয়ে...

Read More
Health Image +

খাবারে মেধা বাড়ে

ভুলে যাওয়া বিষয়টি খুবই সাধারণ একটি প্রক্রিয়া। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্মৃতি দুর্বল হয়ে যায়। তবে সময়ের এই প্রভাবকে একটু দীর্ঘায়িত করা যায়। হার্ট, ফুসফুস, পেশির যত্নের সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ থাকতে হলে খেয়াল রাখতে হবে আপনার মস্তিষ্কের দিকেও। এখানে এমন কয়েকটি খাদ্যের কথা উল্লেখ করা হলো যা আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে।
তেলযুক্ত মাছ: তেলযুক্ত মাছ বেশি করে খান। মাছের তেলে থাকে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যা অন্য খাবারে পাওয়াই যায় না বলতে গেলে ।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে এটি অনেক উপকারি। এছাড়া মাছের তেলে আছে EPA (eicosapentaenoic acid) ও DHA (docosahexaenoic acid)। যা মেধা বাড়ানোর জন্য খুবই উপকারি।
টমেটো: টমেটোতে Lycopene নামে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ব্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোর জন্য উপকারি।
কুমড়ার বীজ: প্রতিদিন একমুঠো মিষ্টিকুমড়ার বীজ জিংকের চাহিদা মেটাতে পারে, যা স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি বাড়াতে অত্যাবশ্যক।
ব্রোকলি: ব্রোকলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ‘ভিটামিন কে’, যা মেধা ও স্মৃতি বর্ধক।
বাদাম: বাদামে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘ই’ যা মস্তিষ্কের সমন্বয় সাধনের ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। যে কোনো ধরণের বাদামই অনেক উপকারি।
রাতে ঘুমানোর আগে অথবা একদম সকাল হল বাদাম খাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো সময়।
গ্রিন টি: গ্রিন টিতে আছে পলিফেনল যার কারণে তৈরি হয় ইতিবাচক। পরীক্ষায় বা যেকোনো ক্ষেত্রে ভালো ফলাফলের জন্য অবশ্যই নেতিবাচক
মনোভাব দূর করে আত্ম্যপ্রত্যয়ী করতে গ্রিন টি ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
ডিম: যারা নিয়মিত ডিম খেয়ে থাকেন তাদের স্মৃতিশক্তি অন্যদের থেকে ভালো হয়ে থাকে কারণ ডিমের কুসুমে থাকে কোলাইন যা স্মৃতিবর্ধক ।
ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটে ৭৫% কোকো থাকে। সাধারণ অন্য কোন চকোলেটে এই পরিমাণ কোকো থাকেনা। পরিমিত ডার্ক চকোলেট খেলে আপনার এনার্জি বাড়বে এবং ফোকাসও বাড়বে। কিন্তু অতিরিক্ত গ্রহনে এটি আপনাকে উত্তেজিত করে ফেলতে পারে।

Read More
Health Image +

গুণে ভরা পাটশাক

পাট একটি অর্থকরী ফসল এবং পাটকে বলা হয় ‘সোনালি আঁশ’ – আমরা সবাই জানি। যে পাট এত গুণের, তার শাকও যে গুণে ভরপুর হবে, এটা বলাই বাহুল্য! পাটশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, অ্যালকালয়েড, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, লিপিড, কার্বোহাইড্রেট এবং ফলিক অ্যাসিড। দেশীয় অন্যান্য শাকের তুলনায় পাটশাক তুলনামূলক সস্তা ও সহজলভ্য। অন্যান্য শাকের তুলনায় পাটশাকে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ-ও থাকে অনেক বেশি। প্রতি ১০০ গ্রাম পাটশাকে রয়েছে –
খাদ্যশক্তি – ৭৩ ক্যালরি
আমিষ – ৩.৬ গ্রাম
ক্যালসিয়াম -২৯৮ মিলিগ্রাম
লৌহ – ১১ মিলিগ্রাম
ক্যারোটিন – ৬৪০০ আইইউ
জেনে নিন পাটশাকের কিছু গুণের কথা
* পাটশাক খাওয়ার রুচি বৃদ্ধি করে এবং মুখের স্বাদ ফিরিয়ে আনে।
* পাটশাকে রয়েছে ভিটামিন সি ও ক্যারোটিন যা মুখের ঘা দূর করতে সাহায্য করে।
* রাতকানা রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পাটশাক সাহায্য করে।
* যারা কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগছেন, তারা নিয়মিত পাটশাক খেলে উপকার পাবেন।
* যাদের বাতে ব্যথা আছে তাদের জন্য পাটশাক উপকারী।
* দীর্ঘদিনের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে পাটশাক সহায়তা করে।
* রক্ত পরিষ্কারক হিসেবেও পাটশাক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে।
* পাটশাকে টিউমার ও ক্যান্সার প্রতিরোধক উপাদান রয়েছে।
* হাড়ের ভক্সগুরতা রোধ করতে ও হাড় ভালো রাখতে খেতে পারেন পাটশাক।
* পাটশাক দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।

Read More
Health Image +

গমের রসে মুক্তি থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া থেকে মুক্তি মিলবে গমের রসে! ভারতীয় দৈনিকে কলকাতা২৪ এক খবরে জানিয়েছে, সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এমনই তথ্য মিলেছে বলে দাবি করা হয়েছে।
ক্যনসার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গমের রসে শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত লোহা বেরিয়ে যায়। ফলে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তদের ঘন ঘন রক্ত বদলের প্রয়োজন পড়ে না। সাধারণত, থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্তদের নিয়মিত রক্ত বদলের প্রয়োজন৷ গমের রস সেক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী বলে জানানো হয়েছে৷ ক্যানসার বিশেষজ্ঞ আশিস মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আটশো থ্যালাসেমিকের উপর গবেষণায় জানা গিয়েছে, গমের রস উপকারী৷ শরীরে রক্ত কমে যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য উপসর্গ হিসেবে কিডনি, ফুসফুসেও অনেক বেশি হারে বেড়ে যেতে থাকে লোহার পরিমাণ৷
এই মাত্রা অত্যধিক হয়ে পড়লে, আক্রান্তের মৃত্যুর আশঙ্কাও এড়ানো যায় না৷ কিন্তু, জমে থাকা ওই লোহাকেই শরীর থেকে বের করে দেয় গমের রস৷ তার জন্য, বার বার রক্ত বদলেরও প্রয়োজন কমে যায়৷

Read More
Health Image +

কাঁচা আমের উপকারিতা

কাঁচা আম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি। কাঁচা আমের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেই। সত্যিই অবাক হইবেন কিন্তু সবাই ।
জেনে নিন কাঁচা আমের গুণাগুণ-যা শুধু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে:
শরীরের রক্ত পরিষ্কার রাখে।
কাঁচা আম স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
ক্যারোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখতে সেরকম ভূমিকা রাখে।
বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে্ আপনাকে খুব সাহায্য করবে।
পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করবে।
কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তসল্পতা সমস্যা সমাধানে বড়ই উপকার।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় গরমে ঠাণ্ডা জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করবে।
কিডনির সমস্যা প্রতিরোধ সহায়তা করবে।
লিভার সুস্থ রাখবে।
নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করবে।
অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করবে।
ত্বক উজ্জ্বল ও মলিন করবে।
দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করবে।
ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্টকাঠিন্য দূর করবে।
এছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে।

Read More
Health Image +

কাঠ বাদামে অসাধারণ উপকার

কাঠবাদাম আমাদের কাছে অতি পরিচিত। স্বাদের তুলনায় কাঠবাদাম পুষ্টিগুণেই বেশি সমৃদ্ধ। এই বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ই, ডি এবং উপকারী ফ্যাট। প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে রয়েছে – এনার্জি ৫৭৮ কিলোক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট ২০ গ্রাম, আঁশ ১২ গ্রাম, ফ্যাট ৫১ গ্রাম, প্রোটিন ২২ গ্রাম, থায়ামিন ০.২৪ মিলিগ্রাম, রাইবোফ্লেভিন ০.৮ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন ৪ মিলিগ্রাম, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড ০.৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি৬ ০.১৩ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ই ২৬.২২ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২৪৮ মিলিগ্রাম, আয়রন ৪ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ২৭৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৪৭৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৭২৮ মিলিগ্রাম। এছাড়াও কাঠবাদামে রয়েছে মনোআনস্যাচুরেটেড ও পলিআনস্যাচুরেটেড অয়েল, জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড ও প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এসব উপাদান আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। নিয়মিত কাঠবাদাম খেলে স্বাস্থ্যের যে উপকার পাওয়া যায়, তাহল…
* কাঠবাদামের মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রোটিন ও পটাশিয়াম হার্ট ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
* কাঠবাদামের ভিটামিন ই হার্টের নানারকম রোগ হবার আশঙ্কা দূরে রাখে। কাঠবাদামে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে এবং পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
* কাঠবাদামে রয়েছে বিশেষ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ‘ফ্ল্যাভোনয়েড’, যা বিভিন্ন ধরনের অসুখ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। কাঠবাদাম কয়েক ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধেও সহায়তা করে।
* কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি। ভিটামিন বি মস্তিষ্কের কোষগুলোকে উন্নত করতে সহায়তা করে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকেই প্রতিদিন কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।
* কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
* মোনোপেজের পর নারীদের নিয়মিত কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম যা মোনোপেজকালীন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
*কাঁচা কাঠবাদাম প্রোটিন এবং ফাইবারের উৎস যা ক্ষুধা কমায়। এতে করে ওজন কমতে সাহায্য করে।
* চুল পড়া, চুলের রুক্ষতা...

Read More
Health Image +

১ কাপ টকদই প্রতিরোধ করবে ৭ টি মারাত্মক শারীরিক সমস্যা

দই খাওয়া অনেকের বেশ পছন্দের হলেও টক দই অনেকেই খেতে চান না। দই বলতে আমরা মূলত বুঝি মিষ্টি বা টক-মিষ্টি দই। কিন্তু স্বাদের দিক থেকে একটু কম হলেও টকদই আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বেশ কার্যকরী। এটি মিষ্টি এবং টক-মিষ্টি দইয়ের চাইতে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। প্রতিদিন মাত্র ১ কাপ টকদই খাওয়ার অভ্যাস নানা শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেবে খুব সহজেই। যদি টকদই এমনি খেতে পছন্দ না করতে পারেন তাহলে এতে কিছু ফল কেটে দিয়ে খেয়ে ফেলুন, এতেও কাজ দেবে।
১) উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে
অ্যামেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের হাই ব্লাড প্রেসার রিসার্চ ২০১২ এর গবেষণায় পাওয়া যায় যারা প্রতিদিন অন্তত ১ কাপ টকদই খান তাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অন্যান্যদের তুলনায় প্রায় ৩১% কম থাকে।
২) ইষ্ট ইনফেকশন প্রতিরোধ করে
টক দইয়ে রয়েছে ল্যাক্টোব্যাসিলাস অ্যাসিডোফিলাস যা ইষ্ট ধ্বংস করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন মাত্র ৬ আউন্স টকদই দূর করবে ইষ্ট ইনফেকশনের সমস্যা।
৩) কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
ল্যাক্টোব্যাসিলাস নামক যে ব্যাকটেরিয়া টকদইয়ে রয়েছে তা কোলনে ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়ায় যা কোলনের প্রতিরক্ষায় কাজ করে। এই ভালো ব্যাকটেরিয়া খারাপ মাইক্রোঅর্গানিজম ধ্বংস করে।
৪) দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষা
টকদই ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিনের অনেক ভালো একটি উৎস। এই দুটি উপাদান দাঁত ও মাড়ির সুরক্ষায় অনেক বেশি সহায়তা করে।
৫) হাড়ের সমস্যা দূর করে
টক দইয়ের ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘ডি’ আমাদের হাড়ের গঠন মজবুত করতে সহায়তা করে। এবং হাড়ের নানা সমস্যা জনিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৬) হজম সমস্যা প্রতিরোধ করে
টকদই হজমে সহায়তা করে। টকদইয়ের এনজাইম বদহজম প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে টকদইয়ের জুড়ি নেই।
৭) রক্তের কলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণে রাখে
টকদইয়ে ফ্যাট কম থাকে, এতে করে রক্তের ক্ষতিকর কলেস্টোরল...

Read More