Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী ৬টি ফল

আজকাল ডায়াবেটিস ঘরে ঘরে। প্রত্যেক বাড়িতে খুঁজলেই ২/১ জন ডায়াবেটিস রোগী মিলবে। শুনতে আহামরি মনে না হলেও কেবল ভুক্তভোগীরাই জানেন যে কি মারাত্মক এক রোগ এই ডায়াবেটিস।
জীবনটাকে যেন একেবারে আগাগোড়া বদলে দেয়, পাল্টে দেয় খাদ্যাভ্যাস থেকে শুরু করে জীবনযাপনের ধারা পর্যন্ত সব কিছুই। আসুন, জেনে নেয়া যাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী কয়েকটি ফল সম্পর্কে।
১)কিউয়ি-
এই ফলটি বিদেশী হলেও আজকাল আমাদের দেশে সহজেই কিনতে মেলে। ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল একটি ফল এটি। এই ফলটি রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে।
২)কালোজাম-
একজন সুগার রোগী একদম চিন্তামুক্তভাবে এই ফলটি খেতে পারেন। কালোজাম রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে। শুধু ফলই নয়, কালোজামের বীজকে গুঁড়ো করে দিনে একবার যদি হাফ চামচ খাওয়া যায় সেটিও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৩)পেয়ারা-
ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়ার জন্য অন্যতম একটি উপকারী হল হল পেয়ারা। পেয়ারার মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিন ‘এ’ আছে, যা সুগার রোগীদের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। বিনা সংকোচে খেটে পারেন এই ফল।
৪)পেঁপে-
কাঁচা ও পাকা পেঁপে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এই ফলটিতেও বেশ ভাল পরিমানে ভিটামিন ‘সি’ থাকে। খিদে পেলে পেট ভরাতেও অনন্য এই খাবার। তবে খাবেন পরিমিত পরিমাণে।
৫)তরমুজ-
যত ইচ্ছা তত পরিমাণে যে ফলটি খেতে পারেন ডায়াবেটিস রোগীরা, সেটা হচ্ছে তরমুজ। খিদে মেটানো, শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগানো ছাড়া পানি শূন্যতাও রোধ করে এই ফলটি।
৬) কামরাঙ্গা-
আমাদের দেশি এই ফলটি ডায়াবেটিসদের রোগীদের জন্য আরও একটি উপকারী খাবার। খেতে পারেন নিঃসঙ্কোচে।

Read More
Health Image +

ওষুধ কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ৯টি বিষয়

খাদ্যে ভেজাল, আবহাওয়ার দূষণ আর নানা কারণে প্রতিনিয়তই আমরা কোন না কোন রোগে আক্রান্ত হচ্ছি। আর সে কারণে ডাক্তারের শরনাপন্ন তো হতেই হয়। কিন্তু ডাক্তারের লিখে দেয়া ওষুধ খেয়েও অনেক সময় ফলাফল পেতে দেরী হয় বা পাওয়া যায় না। হয়তো এর জন্যে ডাক্তার নন, আপনিই দায়ী।
হয়তো আপনার কেনা ওষুধটি ছিলো মেয়াদোত্তীর্ণ, অথবা অন্য কোন ওষুধ। এটা কেবল রোগমুক্তিতে দেরীই ঘটায় না বরং কখনো কখনো আপনার জীবন চলে যেতে পারে হুমকির মুখে। আপনার সামান্য ভুলের কারণে প্রাণ বাঁচাবার ওষুধ কেড়ে নিতে পারে আপনার জীবনও।
তাই জেনে নিন ওষুধ কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতেই হবেঃ
১। মেয়াদকাল দেখে নিনঃ
ওষুধের প্যাকেটের গায়ে মেয়াদকাল দেখে নিন। মেয়াদোত্তীর্ণ বা মেয়াদ শেষ হবার আর কয়েক মাস বা সপ্তাহ বাকী এ ধরনের ওষুধ কেনা থেকে বিরত থাকুন।
২। প্রেসকিপশন অনুযায়ী কিনুন, দোকানির কথায় বিভ্রান্ত হবেন নাঃ
প্রেসকিপশনে যে ওষুধের নাম ডাক্তার লিখে দিয়েছেন, ঠিক সেই ওষুধটিই কিনুন। অনেক সময় দোকানী নতুন বা নিম্নমানের কোন কোম্পানির ওষুধ কমিশনের লোভে আপনাকে ধরিয়ে দিতে পারে। এক্ষেত্রে বিভ্রান্ত হবেন না।
৩। ইচ্ছেমতন ভিটামিন নয়ঃ
অনেকেই শরীর দূর্বল লাগলেই নিজে থেকে ভিটামিন কিনে খেয়ে থাকেন। এটি ভুলেও করবেন না। শারিরীক দূর্বলতার অন্য অনেক কারণ থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ওষুধটি খেতে হবে।
৪। একটু কম করে কিনুনঃ
ডাক্তার যদি আপনাকে তিন মাসের ওষুধ খেতে বলেন এবং এক মাসের ভেতর আবারো দেখা করতে বলেন, সেক্ষেত্রে এক মাসের ওষুধই কিনুন। কারণ, এরপর হয়তো ডাক্তার কোন কোন ওষুধ বদলে দিতে পারেন।
এছাড়াও পেইনকিলার বা স্যালাইন জাতীয় যে ওষুধগুলো সচরাচরই প্রয়োজন হয় সেগুলো একগাদা কিনে বাসায় রেখে দেবেন না। কয়েকটি কিনে রাখুন। নয়তো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যেতে পারে।
৫। দাম...

Read More
Health Image +

১ টি মাত্র সবজি দূর করবে অনেক শারীরিক সমস্যা!

বিটার মেলন যার বাংলা নাম করল্লা এমন একটি সবজি যা দূর করতে পারে কান্সা, ডায়বেটিস এবং অন্যান্য অনেক মারাত্মক সব শারীরিক সমস্যা। যদিও এর তেতো স্বাদের কারণে কারো মুখে রোচে না, কিন্তু শুধুমাত্র স্বাদের কথা ভেবে স্বাস্থ্যের কথা একেবারে ভুলে বসলেও চলে না।
দ্য নেভাডা সেন্টার অফ আল্টারনেটিভ অ্যান্ড অ্যান্টি এইজিং মেডিসিনের বিশেষজ্ঞ, ডঃ ফ্রাংক শ্যালেনবার্গার এম.ডি দেখতে পান এই করল্লার রয়েছে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধির প্রতিরোধ ক্ষমতা। এবং তিনি তার রোগীদের এই প্রাকৃতিক ক্যান্সার নিরাময়ের সবজিটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি প্রতিরোধের জন্য। তিনি তার নতুন গবেষণায় দেখতে পান করল্লার রস পানিতে মাত্র ৫% মিশ্রিত হয় যা প্রমাণ করে এটি অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। করল্লার প্রায় ৯০%- ৯৮% পর্যন্ত ক্যান্সারের কোষ ধ্বংসের ক্ষমতা রয়েছে। দ্য ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডোর একটি গবেষণায় দেখা যায় করল্লা অগ্ন্যাশয়ের টিউমার প্রায় ৬৪% কমিয়ে আনতে সক্ষম।
এছাড়াও ডঃ শ্যালেনবার্গার তার গবেষণায় দেখতে পান, উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা, অ্যাজমা, ত্বকের ইনফেকশন, ডায়বেটিস এবং পাকস্থলীর নানা সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারে শুধুমাত্র এই একটি সবজি ‘করল্লা’। খুব কম ক্যালরি সমৃদ্ধ করল্লায় রয়েছে পটাশিয়াম, বেটাক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ, হাই ডায়াটেরি ফাইবার, ভিটামিন বি১, বি২, বি৩ ও সি, ফোলায়েট, জিংক এবং ফসফরাস।
করল্লা দূর করে আরও ৭ টি শারীরিক সমস্যা
১) পরীক্ষিত ভাবে প্রমাণিত যে করল্লা স্ট্যামিনা ও এনার্জি লেভেল বাড়ায়।
২) গর্ভধারণের প্রাথমিক সময়ে নারীরা করল্লা নিয়মিত খেলে শিশুদের নিউট্রাল টিউব ডিফেক্ট হতে রক্ষা করে।
৩) করল্লার নানা পুষ্টি উপাদান রক্তের সুগারের মাত্রা কমায় এবং টাইপ-২ ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
৪) করল্লার রস নিয়মিত পান করার ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নানা ধরণের ইনফেকশনের হাত থেকে রেহাই...

Read More
Health Image +

মাথা ব্যথা দূর করবে খুব সহজ ও কার্যকরী এই প্রাকৃতিক ৫ টি পদ্ধতি

প্রতিদিনের যে সমস্যাটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে দুর্বিষহ কয়রে তোলে তার নাম মাথাব্যথা। ছোট বড় প্রায় সকলেই নানা কারণে বিভিন্ন সময়ে মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন। অনেকেই আবার ভুগে থাকেন মাইগ্রেনের সমস্যায়। এই ধরনের ব্যথা খুব হঠাৎই শুরু হয়ে যায় এবং ৩/৪ দিন পর্যন্ত টানা ব্যথা চলতে থাকে।
ব্যথা দূর করার জন্য অনেকেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে থাকেন, অনেকে আবার ব্যথানাশক ঔষধ খেয়ে থাকেন। কিন্তু আপনি জানেনে কি? খুব সহজে কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে এই মাথাব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক সেই উপায়গুলো কি কি।
আদা ও আদা চা
মাথা ব্যথা উপশমে আদার জুড়ি নেই। কারণ আদায় রয়েছে ‘প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সিনথেসিস’ যা অ্যাসপিরিন অ ব্যথানাশক ঔষধে ব্যবহার করা হয়। তাই মাথা ব্যথা শুরু হলে সামান্য আদা ছিলে নিয়ে চিবনো শুরু করুন।
এতে মাথা ব্যথা দ্রুত উপশম হবে। এর পাশাপাশি ১ কাপ পানি ফুটিয়ে এতে আদা সামান্য ছেঁচে নিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সামান্য মধু দিয়ে পান করতে পারেন আদা চা। এতেও মাথা ব্যথা দ্রুত দূর হবে।
আইসব্যাগ
বাজারে নানা আকারের অনেক আইসব্যাগ কিনতে পাওয়া ইয়া। একটি আইসব্যাগে বরফ ভরে নিয়ে তা মাথার ওপরে অর্থাৎ ঠিক মাথার তালুতে খানিকক্ষণ ধরে রাখুন। দেখবেন মাথা ব্যথা উপশম হচ্ছে। তবে জাদের হুটহাট ঠাণ্ডা লেগে যাওয়ার প্রবণতা আছে তারা এই পদ্ধতি পালন করবেন না।
মিষ্টিকুমড়োর বিচি খান
মিষ্টি কুমড়োর বিচি ভেজে খেলে মাথা ব্যথার সমস্যা থেকে দুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কারণ মিষ্টি কুমড়োর বিচিতে হয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম সালফেট যা মাথা ব্যথা উপশমে কাজ করে থাকে।
কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস রাখুন
অনেক সময় আবহাওয়া, ধুলোবালির কারণে মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যায়, আবার অনেক সময় মানসিক চাপের কারনেও মাথা ব্যথা শুরু হয়। এই সকল...

Read More
Health Image +

যে লক্ষণ গুলো মিলিয়ে বুঝবেন আপনার শরীরে রয়েছে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি

ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। বিশেষ করে হাড় ও দাঁতের সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।

ভিটামিন ডি এর অভাবে হাড়ের দূর্বলতার পাশাপাশি শরীরে নানান রকমের বিরূপ প্রভাব পড়ে। এমনি ভিটামিন ডি এর অভাবে ওজনও বেড়ে যায়। তাই ভিটামিন ডি এর অভাব আছে কিনা সেটা আগেই সনাক্ত করে সেই অভাব পূরণ করে ফেলা উচিত। জেনে নিন কিছু লক্ষণ সম্পর্কে যেগুলোর মাধ্যমে বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব আছে।
মাংসপেশীর দূর্বলতা
মাংসপেশীর দূর্বলতার অন্যতম কারণ হতে পারে শরীরের ভিটামিন ডি এর অভাব। বিশেষ করে মাংসপেশী বেড়ে যাওয়া এবং মাংসপেশী কাঁপার মতো সমস্যাগুলো সাধারণত ভিটামিন ডি এর অভাবেই হয়ে থাকে।
বিষণ্ণতা
ভিটামিন ডি এর অভাবে বিষণ্ণতা বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। সারাক্ষণ মানসিক চাপ অনুভূত হলে এবং কোনো কারণ ছাড়াই অতিরিক্ত বিষণ্ণতায় ভোগা হতে পারে ভিটামিন ডি এর অভাবের প্রভাব।
খুব সহজেই হাড়ে ফাটল
একটু পড়ে গেলে বা আঘাত পেলেই যদি হাড়ে চির ধরে যায় কিংবা প্রচন্ড ব্যাথা বা ফাটল ধরে তাহলে বুঝে নিন যে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব আছে।
দাঁতের ভঙ্গুরতা
একটু শক্ত হাড় চিবুতে গেলেই কি আপনার দাঁত ভেঙ্গে যায়? আপনার দাঁত যদি অতিরিক্ত ভঙ্গুর হয়ে থাকে তাহলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব থাকার সম্ভাবনা আছে।
উচ্চ রক্তচাপ
অতিরিক্ত রক্তচাপও হতে পারে ভিটামিন ডি এর অভাবের একটি কারণ। শরীড়ে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন ডি না থাকলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
ঘুমের ব্যাঘাত
আপনার যদি প্রতিদিন ঘুমাতে সমস্যা হয়, দেরিতে ঘুম আসে কিংবা চট করে ঘুম ভেঙে যাওয়ার সমস্যা থাকে তাহলে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব থাকার সম্ভাবনা আছে। কারণ ভিটামিন ডি এর অভাবে...

Read More
Health Image +

ই-সিগারেট ধূমপান ছাড়তে সহায়ক নয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করে যে ই-সিগারেট বা ইলেকট্রনিক সিগারেট কোনোভাবেই ধূমপান ছাড়তে সহায়ক নয়।
প্রতিবেদনটিতে সতর্ক করে বলা হয়েছে, ই-সিগারেটের পক্ষে এমন কোনো সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায় নি যে এটি সিগারেট খাওয়ার চাহিদাকে দমিয়ে রাখতে পারে।
যদিও বলা হয়েছে যে ক্ষতিকর সিগারেট খাওয়া রোধে ই-সিগারেট কার্যকরী ভূমিকা রাখে কিন্তু তদন্তে দেখা গেছে এটি বয়োঃসন্ধিকালের জন্য বেশ ক্ষতিকর এমনকি গর্ভবতী নারীদের ভ্রুণ নষ্ট করে দিতে পারে। ই-সিগারেটটি খুব শীঘ্রই নিষিদ্ধ করে দেয়া উচিৎ বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
পাবলিক প্লেস এবং কর্মক্ষেত্রে এই ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করার জন্য বিশ্ব সংস্থার আইনি পদক্ষেপ নেয়া দরকার। বিশেষজ্ঞরা এই সিগারিটটি নিষিদ্ধ করার জন্য এরই মধ্যে বিজ্ঞাপন দেয়া শুরু করেছেন। তারা বিভিন্ন ফল, মিষ্টি অথবা অ্যালকোহলিক সুগন্ধিযুক্ত ইলেক্ট্রনিক সিগারেট বিক্রেতাকেও সতর্ক করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, ‘বেশিরভাগ লোকই এখন ই-সিগারেট গ্রহণ করে থাকেন। আমরা তাদেরকে এ বিষয়ে সতর্ক করে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি।’
অনেকগুলো দেশের অংশগ্রহণে তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক এক আন্তর্জাতিক কনভেনশনে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সকলকে এই বিষয়ে সতর্ক হওয়ার আহবান জানিয়েছে।

Read More
Health Image +

কিডনির পাথর দূর করতে অসাধারণ কার্যকরী এই ২ টি পানীয়

পরিমানের চাইতে অনেক কম পানি পান করা, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ইত্যাদির কারণে কিডনিতে পাথরের সমস্যার সৃষ্টি হয়। কিডনিতে পাথর হওয়ার জন্য বিশেষভাবে দায়ী অপরিমিত পানি পান। পানির সাথে আমাদের দেহের বাড়তি খনিজ মিশে ইউরিন ও ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
কিন্তু সঠিক পরিমাণে পানি পান না করলে সেই বাড়তি খনিজ পদার্থ কিডনিতেই রয়ে যায়, যা ধীরে ধীরে জমে থেকে শক্ত পাথরের মতো হয়ে উঠে। কিডনির পাথর দূর করার জন্য পরবর্তীতে ডাক্তারের কাছে অপারেশন করাতে হয়।
কিন্তু আপনি খুব সহজে এবং বেশ কার্যকরী উপায়ে ঘরেই কিডনির এই পাথর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। দু ধরনের বিশেষ পানীয় পানের মাধ্যমে কিডনি থেকে দূর করে দিতে পারেন পাথর। শুনতে বেশ আশ্চর্য শোনালেও এটি সত্যি।
কারণ প্রকৃতি আমাদের সব ধরণের রোগের ঔষধের ব্যবস্থা করে দিতে পারে। আজকে চলুন দেখে নেয়া যাক কিডনি থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে পাথর দূর করতে কার্যকরী দুটি পানীয় তৈরির পদ্ধতি।
তরমুজ বিচির চা
উপকরণঃ
– তরমুজের বিচি ১ টেবিল চামচ
- আধা লিটার পানি।
পদ্ধতিঃ
– তরমুজের বিচি ছেঁচে বা ভেঙে নিন।
- একটি পাত্রে পানি ফুটতে দিন।
- এরপর ফুটন্ত গরম পানি চুলা থেকে নামিয়ে এতে সাথেসাথেই ছেঁচে নেয়া তরমুজের বিচি দিয়ে দিন।
- পানি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
- স্বাভাবিক তাপমাত্রায় এলে তা পান করুন।
- দিনে ৩ বার তৈরি করে এই পানীয়টি পান করুন প্রতিদিন। এই পানীয় পান করলে কিডনিতে জমে থাকা খনিজ দূর হওয়া শুরু করে এবং পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
সেলেরি বীজ চা
উপকরণঃ
– ১ টেবিল চামচ সেলেরি বীজ (কুচি করে কাটা)
- ১ গ্লাস পানি
পদ্ধতিঃ
– একটি পাত্রে পানি ফুটতে দিন।
- এরপর ফুটন্ত গরম পানি...

Read More
Health Image +

ঘুম ও টেনশনের ওষুধে স্মৃতিভ্রষ্টতা

ঘুমানোর কিংবা উদ্বেগ বা টেনশন কমানোর ওষুধ দীর্ঘদিন ধরে খেলে স্মৃতিভ্রষ্টতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন গবেষকেরা। সাধারণ রোগীদের ক্ষেত্রে একটানা ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের বেশি এমন ওষুধ না খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। ফরাসি ও কানাডীয় গবেষকদের যৌথ গবেষণার বরাত দিয়ে বিবিসি এ খবর জানিয়েছে।

ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল-এ প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলা হয়েছে লম্বা সময় ধরে ঘুম কিংবা টেনশন কমানোর ওষুধে অভ্যস্ত হলে ‘ডেমনেশিয়া’ ও ‘আলঝাইমারের’ ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফরাসি-কানাডীয় গবেষকেরা মন্তব্য করেছেন, এমন ওষুধের সঙ্গে এমন অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় নিশ্চিত বলেই দীর্ঘদিন ধরে তা না খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক হওয়া দরকার।
কানাডার কুইবেকে বসবাসকারী প্রায় নয় হাজার প্রাপ্তবয়স্ক অধিবাসীর ওপর এ গবেষণা চালানো হয়েছে। প্রথমে ৬৬ বছরের বেশি বয়সী ২ হাজার আলঝাইমারের রোগীর মেডিকেল ইতিহাস পর্যালোচনা করেন তাঁরা। এরপর আলঝাইমার নেই একই বয়সী এমন সাত হাজার মানুষের মেডিকেল ইতিহাস পর্যালোচনা করা হয়। দুই দলের অংশগ্রহণকারী মানুষের স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য-উপাত্তের বিশদ তুলনা করে গবেষক দলটি।
এতে দেখা গেছে, তিন মাস কিংবা তার চেয়ে বেশি সময় ধরে ‘বেনজোডায়াজেপাইন’ জাতীয় ওষুধের ব্যবহারে ডেমনেশিয়া বা স্মৃতিভ্রষ্টতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৫১ শতাংশ বেড়ে যায়।
ফ্রান্সের বোর্দিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এবং গবেষণা প্রতিবেদনটির অন্যতম রচয়িতা সোফি বিলিওতি দ্য গেগে বলেছেন, ‘বিনা কারণে দীর্ঘদিন এমন ওষুধের ব্যবহারকে জনস্বাস্থ্যবিষয়ক উদ্বেগ হিসেবে বিবেচনা করা দরকার।’ গবেষক দলটির পরামর্শ হলো, কোনো কারণে দুই-তিন মাসের বেশি সময় ধরে এমন ওষুধ খেতে হলে তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের পরামর্শপত্র অনুযায়ীই করা উচিত।
এই গবেষণার বিষয়ে সতর্ক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট চিকিত্সক ও গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, ‘বেনজোডায়াজেপাইন’ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে ‘আলঝাইমার’-এর সম্পৃক্ততা থাকতে পারে, তা জানা গেলেও বিষয়টি কীভাবে কাজ করে তা এখনো...

Read More
Health Image +

হুট-হাট ঠাণ্ডা জ্বর, জেনে নিন দ্রুত সুস্থ হবার উপায়

টানা দীর্ঘমেয়াদী জ্বর, সাথে গলা ব্যথা ও কাশি, মাথা ব্যথা, শরীরের যন্ত্রণা। খাবারে অরুচি, বমি বমি ভাব। একবার হলে ৮/১০ দিন না ভুগিয়ে যাচ্ছেন না। এরপরেও শরীর থাকছে দুর্বল। সাথে মাথা ঘোরানোর মত সমস্যাও আছে। আপনারও কি হয়েছে এমন? ঠাণ্ডা-জ্বরে একটু সুস্থ থাকার উপায় জেনে নেয়া যাক।
প্রচুর তরল খাবার
জ্বরের প্রধান ও প্রথম চিকিৎসা হচ্ছে প্রচুর তরল খাবার খাওয়া। পানি তো পান করবেনই, সাথে গরম স্যুপ, আদা চা, জুস ইত্যাদি পান করুন। গরম পানীয়তে আপনার কাশিটাও নিয়ন্ত্রণে আসবে। এবং আদা চায়ের মত পানীয় গলা ব্যথা ও মাথা ব্যথা দূর করতে সহায়ক হবে।
শক্তিবর্ধক খাবার খান
মুখে অরুচি, কিছুই ভালো লাগে না? চেষ্টা করুন শরীরের বল যোগায় এমন খাবার খেতে। তাতে অল্প খেলেও শরীরের উপকার হবে। বাচ্চা মুরগির স্যুপ বা ঝোল, ডিম, মাছের ঝোল দিয়ে ভাত, দুধ ইত্যাদি কষ্ট করে হলেও খান। দ্রুত সুস্থ হয়ে যাবেন। বিশেষ করে বাচ্চা মুরগির স্যুপটা খুবই কাজে দেবে।
হলুদ দুধে দূর হবে জ্বর
এক গ্লাস দুধ নিন, তাতে এক ইঞ্চি সাইজের কাঁচা হলুদ টুকরো করে ফেলে দিন। এবার জ্বাল দিন। মিনিট পাঁচেক পর হলুদ ফেলে দিয়ে চিনি বা মধু মিশিয়ে এই দুধ পান করুন। দ্রুত জ্বর নিরাময় হবে, বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। সাথে শরীরের ব্যথাটাও দূর হবে।
প্রয়োজন ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেনট
যে কোন অসুখে দূর করতেই অ্যান্টিঅক্সিডেনট ও ভিটামিন সি এর যোগান শরীরের থাকা চাই। যদি অসুখে ভিটামিন ফলমূল খাওয়া ছেড়ে দেন, তাহলে চলবে না মোটেও। বরং অনেকটা বেশী খেতে হবে। প্রচুর ফলমূল ও সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। এগুলো মুখে ভালো না লাগলে আমলকী, লেবু, কাঁচামরিচ ইত্যাদি হলেও খান।
চাই বিশ্রাম ও ঘুম
অসুখ নিয়ে কাজ করছেন?...

Read More