*মাছ মানেই ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও মাছে রয়েছে জরুরী হরমোন উৎপাদনের জন্য সেলেনিয়াম যা অল্প বয়সে চুল পাকা রোধে সহায়তা করে।
*সবুজ শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ডায়াটেরি ফাইবার। এছাড়াও সবুজ শাকসবজির ভিটামিন বি মাথার ত্বকের সুস্থতা নিশ্চিত করে। এতে করে নিয়মিত শাকসবজি খাবার মাধ্যমে অল্প বয়সে চুল পাকার হাত থেকে বাঁচতে পারেন সহজেই।
*চকলেটে রয়েছে কপার যা দেহে মেলানিন উৎপাদনে সহায়তা করে। আর মেলানিন চুলের রঙ কালো রাখে। নিয়মিত চকলেট খেলে অল্প বয়সে চুল পাকার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন। তবে হ্যাঁ, অবশ্যই মিষ্টি কম বা ডার্ক চকলেট খেতে হবে আপনাকে।
*কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই এবং কপার। এই দুটো উপাদানই চুলের যত্নে বিশেষভাবে জরুরী। ভিটামিন ই চুলের ফলিকল মজবুত করে এবং কপার দেহে মেলানিন উৎপন্ন করে চুলের রঙ কালো রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন কিছুটা হলেও কাঠবাদাম খাওয়ার অভ্যাস রাখুন।
*মানসিক টেনশন অবশ্যই কমাতে হবে।