*ডাবের পানি গ্যাসের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নিয়মিত ডাবের পানি করলে গ্যাসজনিত পেটের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
*ডাবের পানি রক্তের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে। এমনকি ডাবের পানি সরাসরি রক্তের মধ্যে দেয়া যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন যুদ্ধাহতদের শরীরে রক্তের অভাবে ডাবের পানি দেয়া হত।
*নিয়মিত ডাবের পানি আপনার মুখে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
*ফলের রসের থেকেও ডাবের পানির গুণাগুণ অনেক বেশি। ফলের রসের থেকে এতে অধিক পরিমাণ মিনারেল থাকে। এছাড়াও ডাবের পানির অন্য একটি গুণ হল এতে ক্যালির যেমন কম তেমনি সুগারের পরিমাণও কম। ফলে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এটা বিশেষ উপকারি।
*প্রত্যেক দিন এক গ্লাস ডাবের পানি আপনার শরীরের অঙ্গগুলোকে সচল রাখতে সহায়তা করবে।
*ডাবের পানিতে পটশিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে যা হুদপিণ্ডের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। এ কারণে হঠাৎ করে শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বেড়ে গেলে এক গ্লাস ডাবের পানি খেয়ে নিতে পারেন।
*ডাবের পানির মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে যা ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস মারতে বেশ কার্যকরী। এ কারণে খাবারসহ অন্যান্য মাধ্যমে প্রত্যেক দিন যেসব ব্যকটেরিয়া ও ভাইরাস আমাদের পেটে ঢোকে সেগুলো মারার জন্য এক গ্লাস ডাবের পানি খাওয়া যেতেই পারে।
*ত্বকের জন্য খুবই উপকারী ডাবের পানি। বলা যায়, ত্বকের জন্য বটিকা হিসেবে কাজ ডাবের পানি। তাই ত্বক সচেতন মানুষরা নিয়মিত ডাবের পানি পানের মাধ্যমে নিজের ত্বক নানান সমস্যা থেকে বাঁচাতে পারেন।
*ডাবের পানির অন্য আরেকটি গুণ হলো চুলের বৃদ্ধি ও খুশকি দূর করা। ডাবের পানি চুলের পূষ্টি যোগানোর পাশাপাশি খুশকি দূর করতেও সহায়তা করে।