Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

হাপানী রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে

হাপানী একটি শ্বাসপ্রশ্বাস সংক্রান্ত জটিল সমস্যা। হাপানী বলতে শ্বাসনালী চিকন বা সরু হয়ে যায় এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।হাপানী বা অ্যাজমার আক্রমণে আপনার প্রাণ পর্যন্ত চলে যেতে পারে। হাপানী থেকে মুক্তি পেতে ঔষধের পাশাপাশি সঠিক খাবার এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খুব গুরুত্বপূর্ণ। হাপানী রোগীদের কাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ সচেতনা অবলম্বন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে হাপানী রোগীদের কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
আমিষ খাবার:
দুধ, ডিম, মাছ , ব্রয়লার মুরগী, গরুর মাংস ইত্যাদি খাবার হাপানী রোগীদের না খাওয়াই ভালো। এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যা এলার্জি বাড়িয়ে হাপানী সমস্যা সৃষ্টি করে।
কৃত্রিম জুস:
বাজারে অনেক ধরণের জুস পাওয়া যায়। হরহামেসায় এসব জুস অনেকেই থাকেন। কৃত্রিম এ জুস হাপানী রোগীদের না খাওয়াটাই সবচেয়ে শ্রেয়। তার চেয়ে তাজা ফলমূল, লেবু ইত্যাদির জুস বানিয়ে খেতে পারেন এতে করে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা কিছুটা হলেও কমবে।
আচার জাতীয় খাবার:
অনেক আচারে সালফিটস উপাদান থাকে যা শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সমস্যা তৈরী করে।হাপানী রোগীদের আচার জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম।
শুকনা খাবার:
দুপুরের খাবরের পরিবর্তে অনেকেই শুকনা খাবার খেয়ে থাকেন।এসব শুকনা অনেক হাপানী সৃষ্টিকারী উপাদান থাকে। এজন্য বিস্কুট, বার্গার, পিৎজা, ফ্রাইড চিকেন ইত্যাদি খাবার না খাওয়া ভাল।
ফাস্টফুড ও বাদাম জাতীয় খাবার:
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বিফ স্টেক, এলকোহল ইত্যাদি খাবার হাপানী প্রচুর পরিমানে বাড়িয়ে দেয় তাছাড়া চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও হাপানী রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। যতটা সম্ভব এসব খাবার হাপানী রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিৎ।

Read More
Health Image +

দিনের ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকরী

প্রতিটি প্রাণীর ঘুমের প্রয়োজন। কেননা পরিপূর্ণ ঘুম মানুষের কর্মক্ষমতা, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সাথে দেহকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। এখন কথা হলো দিনের ঘুম কতটুকু স্বাস্থ্যের জন্য উপকার সেইডা জেনে নেই।
দিনের বেলায় মুলত আমরা লম্বা ঘুম দিতে পারি না। দিনে কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে হয়ে যাই। সহসাই চোখ বুঝে আসে। তাই কাজের ফাকে ফাকে স্বল্প দৈর্ঘ্যরে ঘুম শরীরের জন্য উপকার বয়েই আনে। যদি সম্ভব হয় নিয়ম করে বা ফাকে ঝুকে অল্প হলেও দিনে ঘুমানো উচিৎ। আসুন আমরা জেনে নেই দিনে কতটুকু ঘুমালে কি হয় সেটা জেনে নেই।
১০-২০ মিনিট: এই ঘুমটা খুবই অল্প সময়ের হলেও মাঝে মাঝে শরীর কে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে অফিসে কাজ করার সময় অনেকে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সে কেষত্রে চেয়ারে বসে বা টেবিলে মাথা রেখে ১০-২০ মিনিট ঘুমালে শরীর অনেকটা এনার্জি ফিরে পায়। এতে করে আবার পুরোদমে কাজ শুরু করার মনোবল পেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন এই ঘুমটা যেন নিয়মিত না হয় তাহলে অফিসে আপনার সমস্যা হতে পারে।
৩০-৪০ মিনিট: এই সময়টা ঘুমালে শরীরের উপকারের চেয়ে বেশী ক্ষতি করে। কারণ কিছু সময় ঘুমানোর পর মানুষ গভীর ঘুমে চলে যায় সেই ঘুমটা পুরোপুরি না হলে শরীরে জড়তা কাজ করে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। কাজে মনোযোগ দেয়াটা কঠিন হয়ে যায়।
১ ঘন্টা: দিনের বেলায় ১ ঘন্টা ঘুমালেই যথেষ্ঠ। ১ ঘন্টা ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে যথেস্ট উপযুক্ত। তবে ১ ঘন্টা ঘুমিয়ে উঠার পর শরীর টা একটি ভার ভার হয়ে যায়। মনে হয় আরেকটু ঘুমালে মনে হয় ভালো লাগতো। এতে করে শরীর মন ফুরফুরা হতে একটু সময় লাগে। তবে ঘুম থেকে উঠার ঘন্টা খানেক পর থেকে...

Read More
Health Image +

ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণের উপায়

প্রতিনিয়ত ডায়াবেটিকস বেড়েই চলছে। দিনদিন মহামারী আকার ধারণ করছে রোগটি। তবে নিয়ম মেনে চলতে পারলে ডায়াবেটিকস অবশ্যই প্রতিরোধ করা সম্ভব।
প্রি-ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণ:
বিশ্বের অনেক দেশেই ২৫% লোকের বেশি রয়েছে প্রি ডায়াবেটিকস।আমাদের দেশেও কম নয় কোন অংশে। রক্তে সুগারের পরিমান বেশী তবে ডায়াবেটিকসে পৌছায়নি । তবে রক্তে সুগারের পরিমাণ ৮ মাত্রার বেশী থাকলে ১০ বছরের ভিতরে ডায়াবেচিকস হয়ে যাবে । অনেকে আবার রক্তে সুগারের মাত্রা বেশী দেখলে না খেয়ে অতিরিক্ত ব্যায়াম করে শরীরের ওজন কমিয়ে প্রি-ডায়াবেটিকস ঠেকাতে চান। কিছু কিছু অভ্যাস শারীরিক চর্চা করলে প্রি-ডায়াবেটিকস থামানো যায়।
ওজন কমানো:
শরীরের উচ্চতা ও গঠন অনুযায়ী ওজন কন্ট্রলে রাখতে হবে। নির্দিষ্ট ওজন থেকে ৫-১০ কেজি বেশী ওজন হলে তা শরীরের জন্য ঝুকিপূর্ন। নিয়মিত শারীরিক ব্যয়াম কররে ওজন কমানো সম্ভব। তাছাড়া কম ক্যালরী যুক্ত খাবার খেয়েও ওজন কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।
শাক -সবজি খাওয়ার অভ্যাস:
যতটা সম্ভব শাক-সবজি খেতে হবে। শর্করা কাওয়ার আগে শাক সবজি, সালাদ খেয়্ওে রক্তের সুগার কন্ট্রলে রাখা যায়।
হাটার অভ্যাস:
ডায়বেটিকস বা প্রি-ডায়াবেটিকস লোকের হাটার বিকল্প নেই। গবেষনায় দেখা গেছে যারা দৈনিক ৪ ঘন্টা ব্যায়াম বা ১ ঘন্টা নিয়মিত হাটে তাদের ডায়াবেটিকস হওয়ার ৮০% ঝুকি কমেছে। হাটলে বা ব্যয়াম করলে শরীরের কোষে ইনসুলিন রিসেপটারের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
খাদ্যাভ্যাস:
সঠিক খাবার বেছে খেলে স্লিম থাকা যায়। রক্তের সুগার ও কন্টলে থাকে। আশ যুক্ত খাবার খাওয় ভালো যেমন: ভট্টা, যব, গম , আটা, ঢেকিছাটা চাল, ইত্যাদি। চিনিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা আবশ্যক যেমন: ব্রাউন সুগার, গ্লুকজ, গুড়, চিনি. যতটা সম্ভব মাছ খাওয়ার অভ্যাস করুন তেল যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।ফাস্টফুড খাওয়া বন্ধ করতে হবে। কফি বা গ্রীণ টি খেতে পারবেন তবে...

Read More
Health Image +

সঠিক সময়ে শিশুদের টিকা দিন।

জন্মের পরে প্রত্যেক শিশুকে নিয়মিত টিকা দিতে হবে। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে টিকা গুলো দেয়া খুবই জরুরী। আমাদের দেশের সরকার এসব টিকা সহজভাবে দেওয়ার জন্য নানা ধরণের কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। ফ্রি টিকাদান কর্মসুচিও আয়োজন করেছেন। তাই শিশুদের টিকা দিতে নিজে সচেতন হউন আর অনকে সচেতন করুন।
যক্ষ্মা: শিশুদেরও যক্ষ্মা হতে পারে আবার কোন কোন শিশু যক্ষ্মা নিয়েও জন্ম নিতে পারে। তাই যক্ষ্মা রোগ থেকে মুক্তি পেতে জন্মের পর শিশুকে (বিসিজি) যক্ষ্মার টিকা ১ ডোজ দিতে হবে।
ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস বি, হিমোফাইলাস ইনফুয়েঞ্জা বি রোগের জন্য পেন্টাভ্যালেন্ট টিকা ও ডিপিটি, হেপাটাইটিস বি, হিব টিকা জন্মের ৬, ১০ ও ১৪ সপ্তাহ পর দিতে হবে।
নিউমোনিয়া: নিউমোনিয়া শিশুদের জন্য খুবই বিপদ জনক ব্যাধি। এরাগে প্যারাইসেস সহ মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে তাই জন্মের ৬, ১০ ও ১৪ সপ্তাহ পর পিসিভি টিকার ৩ টি ডোজ দিতে হবে।
পোলিও: পোলিও আরেকটি বিপদজনত রোগ শিশুদের জন্য। কোন শিশু পোলিও আক্রান্ত হলে সে পঙ্গু হয়ে যেতে পারে হাত বা পা চিকন হয়ে অচল হয়ে যেতে পারে। তাই জন্মের ৬, ১০ ও ১৪ সপ্তাহ এর ভিতরে বিওপিবি টিকার ৩ টি ডোজ আর আইপিভির ২ টি ডোজ দিতে হবে।
হাম ও রুবেলা: অন্যান্য রোগের ভিতরে হাম একটা বিপদজনক রোগ এ রোগ থেকে রক্ষা পেতে বাচ্চার বয়স ৯-১৫ মাস পূর্ণ হলে ২ টি ডোজের এম আর টিকা প্রদান করতে হবে।
নিয়মিত শিশুদের টিকা দিন। শিশুদের সুস্থ্য রাখুন । কেননা আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ

Read More
Health Image +

নিমিষেই দুর করে ফেলুন শারীরিক দুর্বলতা

স্বাস্থ্যই সম্পদ। শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে কাজেও মন বসে মেজাজ থাকে ফুরফরা এনার্জিও পাওয়া যায়। পক্ষন্তরে শারীরিক দুর্ববলতা থাকলে কোন কিছুতেই মন বসে না। শরীরে কোন এনার্জি পাওয়া যায় না। তাই নিজেকে সতেজ ও সবল রাখতে হলে আজ ঝেড়ে ফেলুন শারীরিক দুর্বলতা নামক প্রতিবন্ধকতা। শারীরিক দুর্বলতা দুর করতে একটু সতর্কতা অবলম্বন করলেই হয়। যেমন:
১. নিয়মিত সকালে উঠা
আমরা যারা একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠি তারা আসলে সকালের নির্মল বাতাস মিস করি। দেরি করে ঘুম থেকে উঠার কারণে আমাদের ভিতরে অলসতা বাসা ভাধে। আর অলসতা আসলে শরীর এমনিতেই মেজমেজ করে দূর্বল লাগে। তাই আমাদের উচিৎ নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠে নির্মল বাতাসে মনিং ওয়াক করা। এত শরীর মন ও দেহ সবই থাকে ফুরফুরা।
২. সকালের সূর্যের আলো গ্রহন
সকাল ৭ টা বা ৮ টায় সূর্যের আলোতে আসার চেষ্টা করুন। কেননা সূর্যের আলোতে ভিটামিন ডি থাকে। যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। ভিটামিন ডি আমাদের শরীরের হাড়ের গঠন মজবুত করে এবং মারীরিক দুর্বলতা দুর করতে সহায়তা করে। তবে দুপুর বা বিকালের রোদে যেতে বারন নেই তবে না যাওয়াই ভালো কেননা দুপুরের রোদে অনেক তাপ থাকে এতে শরীর থেকে লবণ বের হয়ে যায় ঘামের মাধ্যমে। বিকালে সারাদিনের ক্লান্তি শেষে হাঠতে ভালো না লাগারই কথা। সকালের নির্মল ও কোলাহল মুক্ত পরিবেশ যা হাটা ও রোদ উপভোগ করার জন্য পারফেক্ট টাইম।
৩. চা কফি কম পান করা
চা ও কফি শরীরকে চাঙ্গা করলেও পরবর্তিতে শরীরকে দুর্বল করে। চা ও কফির ক্যাফেইন শরীরে পানি শূন্যতা সৃস্টি করে তখন শরীরে অটোমেটিকেলি শারীরিক দুর্বলতা অনুভব হয়। তাই চা কফি কম খাওয়ায় ভালো
৪. প্রয়োজনমতো বিশ্রাম গ্রহন
কাজ তো করতেই...

Read More
Health Image +

৭ দিনে মেদ ঝড়িয়ে হয়ে উঠুন আকষর্ণীয়!!

পেটের মেদ বা ভুড়ি সহজাতই নারী ও পুরুষের সৌন্দর্য্যকে নস্ট করে। অথচ এই মেদ জমার জন্য দায়ি আমাদের অপরিকল্পিত খাবার ও অনিয়মে চলাফেরা। মেদ বেশী জমলে সেইটা চিন্তার বিষয় কেননা বেশীমাত্রায় মেদ জমলে তা দুর করা বা কমানো অনেক কষ্টের কাজ।আমাদের সবার উচিৎ মেদের ব্যপারে সচেতন থাকা।আমরা চাইলে খুব সহজে মেদ ভুড়ি কমাতে পারি। এ জন্য আমাদের কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে।
১ম: শারীরিক ব্যায়াম
মেদ কমানোর প্রধান ও সবচেয়ে কার্যকরী পন্থা হল পেটের পেশীর ফ্যাট কমানো যা একমাত্র শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমেই সম্ভব।তবে ব্যয়াম করার সময় পেটের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। পুশ-পুুল আপ নিয়মিত করতে হবে।দড়ি খেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক ব্যায়াম। তবে একটা বিষয় লক্ষনীয় ৭ দিনে মেদ কমাতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ৬০০-৭০০ ক্যালরী ক্ষয় করতে হবে।
২য়: লেবু পানি সেবন
প্রত্যেকদিন সকালে ১ গ্লাস লেবুর শরবত বা লেবু গরম পানি পান করবেন। লেবুর রসের বেশী রাখলে উপকারিতা বেশী। খবার গ্রহণ করার আগে পানি পান করার অভ্যাস করবেন যাতে করে চাওয়ার চাহিদা কমে যায়।বেশী বেশী পানি পান করার চেষ্টা করবেন লেবু লবণ পানি হলে ভালো হয়।
৩য়: পেটের ব্যায়াম
পেটের পেশীর ব্যায়াম করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সপ্তাহে অন্তত ৩-৪ দিন পেটের পেশীর ব্যায়াম করবেন। ক্রাঞ্চ ও পায়ের ব্যায়াম ৩ সেটে প্রতিবার অন্তত ২০ -২৫ বার করতে হবে।হাতের কুনুই এর মাধমে পুশআপ ব্যায়াম করতে হবে নিয়মিত ভাবে।
৪র্থ: পরিকল্পিত খাবার
প্রথমেই খাদ্য তালিকা তেকে চিনি, ফ্যাট জাতীয় খাবার, কার্বোহাউড্রেট সমৃদ্ধ খাবার বাদ দিতে হবে। তবে কার্বোহাউড্রেট সমৃদ্ধ খাবার কিছুটা রাখতে হবে যাতে দেহে এনার্জির ঘাটতি না হয়। মাছ-মুরগির মাংস শাক-সবজি ও ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।সাথে তাজা ফলমূল খেতে হবে নিয়ম করে।টক...

Read More
Health Image +

নিয়মিত মধু খান সুস্থ থাকুন


শীতকালের শুরু হয়েছে । বেশীরভাগ মানুষের সর্ধি কাশি, ঠান্ডা জ্বর লেগেই আছে। তাই নিয়মিত ১ চা চামচ করে সকালে ও রাতে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে। ঠান্ডা জ্বর কম হবে। মধু খেলে শরীরের কোষগুলো উজ্জিবিত হয় । এত করে শরীর গরম থাকে। ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত মধু পানে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় । মধুর পাকৃতিক উপাদান শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শরীরকে চাঙ্গা রাখে। চাইলে আপনারা চিনি বা গুড়ের পরিবতে মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু শারিরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। রুপচর্যায় মধুর ব্যবহার অপরিহার্য। ত্বকের কালো দাগ, ত্বকের উজ্জলতা থেকে শুরু করে ত্বকের ফাটা দাগ, সান বার্ণ, কালসিটে পড়া দুর করতে দারুন কাজ করে। তাই মানব কল্যাণে মধুর ব্যবহার অপরিহার্য। তবে যাদের ডায়াবেটিকস তারা মধু খেলেও খুব অল্প পরিমানে খেতে পারেন। ঠান্ডা কাশি দুর করতে মধুর সাথে বাসক পাতার রস মিশিয়ে খেলে উপশম পাওয় যায়।
যাইহোক বাজারে নকল মধুর অভাব নেই। কেনার সময় একটৃু সাবধানতার সাথে কিনবেন। প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করুন সুস্থ থাকুন।

Read More
Health Image +

মুখের দুর্গন্ধ দুর করুন সহজ উপায়ে

মুখে দুর্গন্ধ থাকলে সহসাই সবার সামনে কথা বলতে একটু ইতসস্থ বোধ হয়। আবার কথা না বলেও থাকা যায় না । এতে করে পারসালিটি নিয়ে প্রশ্ন জাগ সবার মনে। নিজে নিজে লজ্জিত বোধও হয়। আবার পারিবারিক ভাবে বিশেষ করে প্রিয় জনের কাছেও খুব হীন মন্নতায় ভুগে।চাইলে আপনি সহজ উপায়ে আপনার মুখের দুর্গন্ধ দুর করতে পারেন। আসুন জেনে কিভাবে মুখের দুর্গন্ধ দুর করতে পারবেন।
১. বাজারে নানান ধরনের মাউথ ওয়াশ পাওয়া যায় তবে অ্যালকোহলযুক্ত মাউথ ব্যভহার না করাই ভালো। প্রাকৃতিক মাউথওয়াশ হালকা গরম লবণ মিশানো পানি দিয়ে কুলকুচি করতে পারেন।নিয়মিত করলে উপকার পাবেন আশা করি।
২. ব্রাশ করার সময় টুথ পেষ্টটের সাথে কয়েকফোটা চা পাতার তেল বা পুদনাপতার তেল ব্যবহার করুন। এত করে নি:শ্বাসে আসবে সজিবতা।
৩. খাবারের পর প্রতিবার ভালো করে লবণ পানি মিশিয়ে ভালো করে কুলকুচি করুন। এত দাতের ফাকে জমে থাকা খাবার কণাগুলো বেরিয়ে যাবে।
৪. নিয়মিত জিহবা পরিস্কার করুন । কেননা দাত সবাই পরিস্কার করে কিন্তু জিহবা করেনা এতে করে ব্যকটেরিয়া সৃস্টি হয়ে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে। তাই নিয়মিত জিহবা পরিস্কার করুন।
৫. বেশি বেশি পানি পান করুন । কেননা যাদের মুখ গহ্বর বেশি শুষ্ক তারা মুখের দুর্গন্ধ সমস্যায় বেশী ভুগেন। বেশি বেশি পানি পান করলে শুষ্ক বাব কেটে যায় মুখে দুর্গন্ধ কম হবে।
৬. ধুমপান অ্যালকোহল বর্জন করুন । দুমপান ও অ্যালকোহল বেশি ব্যকটেরিয়া সৃষ্টি করে । ফলে মুখে দুর্গন্ধ হয় বেী। তাই এটি থেকে বিরত থাকুন।
৭. কমলা ও আঙ্গুর খান বেশি বেশি। এতে করে আপনার মুখে দুর্গন্ধ কম হবে।

Read More
Health Image +

যেসব খাবার যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে।

সেক্স বা যৌনতা প্রতিটি প্রাণীর জন্য অতিব জরুরী বিষয়। প্রাণীকুলের বংশ বৃদ্ধির জন্য এটা খুবই গুরত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা বংশ বৃদ্ধির জন্য সেক্স করা অপরিহার্য। বংশ বৃদ্ধি ছাড়া শারিরীক চাহিদা জন্যও মানুষ যৌনতায় লিপ্ত হন। সহবাসের সময় কতক্ষণ আপনি থাকতে পারতেছেন বা আপনার সঙ্গি সন্তুষ্ট কি না সেটা সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। যৌনতায় অখুশি ৭০% ডিভোর্স ও পরকিয়ার জন্য দায়ি সমিক্ষায় দেখা যায়। যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেকে অনেক ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকেন। এতে করে সাময়িক ফলাফল পেলেও পরে কিন্তু ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হয়ে দাড়াবে। প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে আপনি আপনার যৌনশক্তি বাড়াতে পারবেন। আসুন জেনে নেই সেই সব খাবরের নাম ও গুনাগুন।
তরমুজ: তরমুজ শরীরের কাম শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। এছাড়া রক্তের চলাচল স্বাভাবিক ও শরীরের পানির ঘাটতি পুরণ করে থাকে।
আখরোট: আখরোট মানুষের বীর্য তৈরীতে সাহায্য করে। তাছাড়া নারীদের গর্ভধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
স্ট্রবেরী: স্ট্রবেরীতে প্রচুর পরিমাণ জিন্ক বিদ্যমান। এটি নারী ও পুরুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে । নারীদের জন্য এটা বেশী উপকারী।
ডার্ক চকলেট: ডার্ক চকলেট মানুষের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করেতে ভুমিকা পালন করে। রোমন্টিকতা বৃদ্ধি পায়। খুব কম মেয়ে আছে চকলেট পছন্দ করে না।
ডিম: ডিম এ প্রচুর পরিমানে প্রোটিন থাকে। এতে করে যৌনশক্তি বৃদ্ধি পায়।ডিম পুরুষদের জন্য বেশী উকারী।
এছাড়া কফি, মাছ, কলিজা, দুধ, জাফরান, জাম, কালোজাম, বাদাম ইত্যাদি যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।

Read More