প্রতিটি প্রাণীর ঘুমের প্রয়োজন। কেননা পরিপূর্ণ ঘুম মানুষের কর্মক্ষমতা, স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির সাথে দেহকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। এখন কথা হলো দিনের ঘুম কতটুকু স্বাস্থ্যের জন্য উপকার সেইডা জেনে নেই।
দিনের বেলায় মুলত আমরা লম্বা ঘুম দিতে পারি না। দিনে কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে হয়ে যাই। সহসাই চোখ বুঝে আসে। তাই কাজের ফাকে ফাকে স্বল্প দৈর্ঘ্যরে ঘুম শরীরের জন্য উপকার বয়েই আনে। যদি সম্ভব হয় নিয়ম করে বা ফাকে ঝুকে অল্প হলেও দিনে ঘুমানো উচিৎ। আসুন আমরা জেনে নেই দিনে কতটুকু ঘুমালে কি হয় সেটা জেনে নেই।
১০-২০ মিনিট: এই ঘুমটা খুবই অল্প সময়ের হলেও মাঝে মাঝে শরীর কে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে অফিসে কাজ করার সময় অনেকে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সে কেষত্রে চেয়ারে বসে বা টেবিলে মাথা রেখে ১০-২০ মিনিট ঘুমালে শরীর অনেকটা এনার্জি ফিরে পায়। এতে করে আবার পুরোদমে কাজ শুরু করার মনোবল পেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন এই ঘুমটা যেন নিয়মিত না হয় তাহলে অফিসে আপনার সমস্যা হতে পারে।
৩০-৪০ মিনিট: এই সময়টা ঘুমালে শরীরের উপকারের চেয়ে বেশী ক্ষতি করে। কারণ কিছু সময় ঘুমানোর পর মানুষ গভীর ঘুমে চলে যায় সেই ঘুমটা পুরোপুরি না হলে শরীরে জড়তা কাজ করে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। কাজে মনোযোগ দেয়াটা কঠিন হয়ে যায়।
১ ঘন্টা: দিনের বেলায় ১ ঘন্টা ঘুমালেই যথেষ্ঠ। ১ ঘন্টা ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে যথেস্ট উপযুক্ত। তবে ১ ঘন্টা ঘুমিয়ে উঠার পর শরীর টা একটি ভার ভার হয়ে যায়। মনে হয় আরেকটু ঘুমালে মনে হয় ভালো লাগতো। এতে করে শরীর মন ফুরফুরা হতে একটু সময় লাগে। তবে ঘুম থেকে উঠার ঘন্টা খানেক পর থেকে পুরোদমে কাজ করার এনার্জি পেয়ে যাবেন।
১ ঘন্টার বেশী : এরকম ঘুমকে বলা হয় পরিপূর্ণ ঘুম। এঘুম ১ -২ ঘন্টা দীর্ঘ হতে পারে। এ ঘুমে স্বপ্ন দেখার সুযোগ থাকে সে ক্ষেত্রে ভালো স্বপ্ন শরীর মনকে প্রফুল্ল করে। কাজ করার মনবল বাড়ায়। মস্তিস্ক ঠান্ডা থাকে এ ক্ষেত্রে সৃজনশীল কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে। নিজেকে অনেক ফ্রেশ মনে হয়।
ঘুম খুবই গুরত্বপূর্ণ বিষয়। তবে দিনের বেলায় ২ ঘন্টার বেশী কখনও ঘুমানো উচিৎ না । বিশেষ করে ডাক্তাররা বলেন দুপুরের খাবার শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমাতে যেন না যাই। এতে করে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।
দিনের বেলায় মুলত আমরা লম্বা ঘুম দিতে পারি না। দিনে কাজ করতে করতে আমরা ক্লান্ত হয়ে হয়ে যাই। সহসাই চোখ বুঝে আসে। তাই কাজের ফাকে ফাকে স্বল্প দৈর্ঘ্যরে ঘুম শরীরের জন্য উপকার বয়েই আনে। যদি সম্ভব হয় নিয়ম করে বা ফাকে ঝুকে অল্প হলেও দিনে ঘুমানো উচিৎ। আসুন আমরা জেনে নেই দিনে কতটুকু ঘুমালে কি হয় সেটা জেনে নেই।
১০-২০ মিনিট: এই ঘুমটা খুবই অল্প সময়ের হলেও মাঝে মাঝে শরীর কে চাঙ্গা করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে অফিসে কাজ করার সময় অনেকে ক্লান্ত হয়ে পড়ে সে কেষত্রে চেয়ারে বসে বা টেবিলে মাথা রেখে ১০-২০ মিনিট ঘুমালে শরীর অনেকটা এনার্জি ফিরে পায়। এতে করে আবার পুরোদমে কাজ শুরু করার মনোবল পেতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন এই ঘুমটা যেন নিয়মিত না হয় তাহলে অফিসে আপনার সমস্যা হতে পারে।
৩০-৪০ মিনিট: এই সময়টা ঘুমালে শরীরের উপকারের চেয়ে বেশী ক্ষতি করে। কারণ কিছু সময় ঘুমানোর পর মানুষ গভীর ঘুমে চলে যায় সেই ঘুমটা পুরোপুরি না হলে শরীরে জড়তা কাজ করে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। কাজে মনোযোগ দেয়াটা কঠিন হয়ে যায়।
১ ঘন্টা: দিনের বেলায় ১ ঘন্টা ঘুমালেই যথেষ্ঠ। ১ ঘন্টা ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে যথেস্ট উপযুক্ত। তবে ১ ঘন্টা ঘুমিয়ে উঠার পর শরীর টা একটি ভার ভার হয়ে যায়। মনে হয় আরেকটু ঘুমালে মনে হয় ভালো লাগতো। এতে করে শরীর মন ফুরফুরা হতে একটু সময় লাগে। তবে ঘুম থেকে উঠার ঘন্টা খানেক পর থেকে পুরোদমে কাজ করার এনার্জি পেয়ে যাবেন।
১ ঘন্টার বেশী : এরকম ঘুমকে বলা হয় পরিপূর্ণ ঘুম। এঘুম ১ -২ ঘন্টা দীর্ঘ হতে পারে। এ ঘুমে স্বপ্ন দেখার সুযোগ থাকে সে ক্ষেত্রে ভালো স্বপ্ন শরীর মনকে প্রফুল্ল করে। কাজ করার মনবল বাড়ায়। মস্তিস্ক ঠান্ডা থাকে এ ক্ষেত্রে সৃজনশীল কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে। নিজেকে অনেক ফ্রেশ মনে হয়।
ঘুম খুবই গুরত্বপূর্ণ বিষয়। তবে দিনের বেলায় ২ ঘন্টার বেশী কখনও ঘুমানো উচিৎ না । বিশেষ করে ডাক্তাররা বলেন দুপুরের খাবার শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘুমাতে যেন না যাই। এতে করে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।