Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.
Health Image +

অনিয়মিত মাসিক বন্ধে যা করা প্রয়োজনীয়:

অনিয়মিত মাসিক বন্ধে যা করা প্রয়োজনীয়:
তবে অনেকের দেখা যায় ১৫ দিন পর বা ৪০-৫০ দিন পর পর মাসিক হয় এগুলা হলো অনিয়মিত মাসিক এটা একটা রোগ। এ রোগ পরবর্তিতে অনেক বড় সমস্যা সৃষ্টি করে। এমনকি বন্ধ্যতাও সৃষ্টি করতে পারে। মাসিক নিয়মিত ভাবে করাতে কিছু বিষয় নিজেকে জানতে হবে এবং সেই নিয়ম মাফিক কাজ করতে হবে।
১. ওজন: শরীরে উচ্চতা অনুযায়ি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেলে অনেকের মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।তাই ওজনের দিকে সুনজর দিতে হবে। অতিরিক্ত ওজনের ফলে আরও শারীরিক অসুস্থতা সৃষ্টি হয়।
২. পানি পান: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। কেননা শরীরে পানি ঘাটতি থাকলে ইউরেটরে উনফেকশন সৃষ্টি হয়। এত করে মাসিক হতে বিলম্ব করে। তাই পরিমান মতো পানি পান করতে হবে। বেশী করলে ক্ষতি নেই।
৩. জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি: বিবাহিতরা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহন করা বন্ধ করবেন না । এতে করে গর্ভধারণের ঝুকি থেকেই যায়। যদি আপনি পিল গ্রহণ করেন তাহলে মাসিক বন্ধ হবার পরও পিল কন্টিনিউ করতে হবে। মাসিক না হলে বাদামি বর্ণের পিল খান মাসিক হয়ে যাবে আশা করি।
৪. খাদ্যাভ্যাস: নিয়মিত সুষম ও প্রোটিন জাতীয় খাবার খান, তাজা মাছ মাংস সবুজ শাক-সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খেতে হবে। শরীরে রক্ত শূণ্যতা বা ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মাসিক হতে দেরি হয়। তাই খাদ্যঅভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। অ্যালকোহল, ক্যাফেইন, সিগারেট, ইয়াবা সহ সকল প্রকার নেশা জাতীয় দ্রব্য পরিহার করুন।
৫. ব্যায়াম শারীরিক যতœ: শরীরকে ফিট রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। ঠিকমতো গোসল, স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকা, সঠিক টাইমে খাবার গ্রহণ ইত্যাদি মেনে চলতে হবে।
মোট কথা আপনার শরীর যদি ফিট না থাকে তাহলে মাসিক হতে বিলম্ব...

Read More
Health Image +

পুড়ে যাওয়া ক্ষতের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা

পুড়ে যাওয়া ক্ষতের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা
তাই পুড়ে যাওয়ার মতো দুর্ঘটনা ঘটে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু চিকিৎসা করতে হবে। কেননা পুড়ে যাওয়া স্থানে প্রচুর জ্বালা পুড়া করে যা সহ্য করা অনেক কঠিন। তাই তাৎক্ষনিক ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ডাক্তার অথবা নিকস্থ হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে। আসুন জেনে নেই কিভাবে পুড়ে যাওয়া ক্ষতের তাৎক্ষনিক চিকিৎসা করতে হবে।
মধু: মধু এন্টিসেপটিক হিসেবে দারুন কাজ করে। পুড়ে যাওয়ার সাথে সাথে মধু লাগাতে পারলে জ্বালা পুড়া অনেক কমে যাবে আর পুড়া দাগও হওয়ার সম্ভবনা কম থাকে।
টুথপেস্ট: টুথপেস্ট শুধু দাত মাজার ক্ষেত্রেই ব্যবহার হয় না। পুড়ে যাওয়া স্থানে টুথপেস্ট লাগালে উপকার পাবেন ১০০%
কলার খোসা: কলার খোসা জ্বালা পুড়া কমাতে খুবই উপকারি। পুড়ে যাওয়া স্থানে কসা খোস এন্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে।
এলোভেরা: পুড়ে যাওয়া স্থানে এলোভেরার জল লাগান জ্বালা পুড়া কমে যাবে এবং ঠান্ডা অনুভব হবে। এলোভেরার রস ক্ষত শুকাতে অসাধারণ কাজ করে।
দই: দই বা কাচা দুধ পুড়া ঘা এর জ্বালা পুড়া দ্রুত কমিয়ে দেয়। পুড়ে যাওয়া জায়গায় ৩০-৪০ মিনিট দই দিয়ে রাখুন এত জ্বালা পুড়া তো কমবেই ফোসকা না পড়াতে সাহায্য করবে।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল ও পোড়া ঘা এর জন্য বেশ উপকারী। পোড়া ঘা শকানোর সময় চামড়া টানটান করে এসময় অলিভ অয়েল দিলে চামড়া স্মুথ থাকে। কষ্ট কম হয়। চাইলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারবেন
যাইহোক আশা করি উপরের চিকিৎসা গুলো করলে পুড়ে যাওয়ার ক্ষত, জ্বালা পুড়া , দাগ থেকে মুক্তি পাবেন। তবে কাজ করার সময় সাবধানতা অবলম্বণ করবেন যাতে এরকম দুর্ঘটনা না ঘটে।

Read More
Health Image +

হাত থেকে পেয়াজের দুর্গন্ধ দুর করার উপায়

হাত থেকে পেয়াজের দুর্গন্ধ দুর করার উপায়
নিজের কাছ খুব খারাপ লাগে। যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে আরও বিপদ। ছোট বাচ্চারা পেয়াজের ঝাজ সইতে পারে না। চাইলে আপনি খুব সহজে বাড়িতে বসেই এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
আসুন জেনে নেই কি করতে হবে।
আপনার রান্না শেষে হাত দুটো পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। এরপর হাতে লবণ মেখে রাখুুন ৫-৬ মিনিট। এরপুর ধুয়ার সময় লেবুর রস দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন। আসাকরি এই উটক গন্ধ থেকে আপনার হাত নিস্তার পাবে।

Read More
Health Image +

ডাবের পানির উপকারিতা:

ডাবের পানির উপকারিতা:
ডাব ঝুনা হলে তাকে বলা হয় নারকেল, সুস্বাদু নাড়–, পিঠা ইত্যাদি তৈরীতে নারকেলের জুড়ি নেই। আজ আসুন ডাবের পানির কিছু উপতারিতা জেনে নেই।
১. ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ থাকে। যা মানব দেহের খনিজ লবণ ঘাটতি পুরণ করে।
২. গরমে কাজ করার সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমানে পানি ও লবণ বের হয়ে যায়। ডাবের পানি খেলে যেমনি পিপাসা মিটে তেমনি পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণ হয়।
৩. ডাবের পানি শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
৪. কোষ্ঠ কাঠিন্য, জন্ডিস, কষা হলে ডাবের পানির বিকল্প নেই। ডায়রিয়াতে ডাবের পানি খেলে শরীর ভেঙ্গে পড়ে না।
৫. দাবের পানিতে পটাশসিয়াম বিদ্যমান তাই ডাবের পানি দাতের ক্সয় রোধ করে এবং দাতকে মজবুত করে।
৬. নিয়মিত ডাবের পানি দিয়ে মুখ ধুলে মুখের কালো দাগ দুর হয় এবং ত্বক উজ্জল হয়।
এসব ছাড়াও হাজারও উপকারে আসে এই ডাব। নিয়মিত ডাব খান সুস্থ সবল থাকুন।

Read More
Health Image +

আনিয়মিত মাসিক বা পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান

আনিয়মিত মাসিক বা পিরিয়ডের কিছু ঘরোয়া সমাধান
চাইলে ঘরে বসেই এর সমাধান করতে পারেন।
আদা: আদা অনিয়মিত পিরিয়ড ঠিক করার সাথে সাথে পিরিয়ড হওয়াকালীন পেটের ব্যাথা কমাতেও সাহায্য করে।আধা চা চামচ এর সাথে আদা কুচি এক কাপ পরিমাণ পানিতে ফুটিয়ে নিন। ফুটানো শেষে চিনি বা মধুর সাথে মিশিয়ে নিয়মিত দিনে তিনবার করে এক মাস খান দেখবেন উকার পাবেন।
হলুদ: গরম দুধের সাথে কাচা হলুদ বা হলুদ গুড়া মিশিয়ে নিয়মিত খেতে থাকুন আশা করি উপকারে আসবে।
ধনে: দুই কাপ পানিতে এক চা চামচ আস্ত ধনে দিয়ে পানিতে ফুটিয়ে নিন। দুই কাপ পানি এক কাপ হয়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন দিনে তিনবার করে পিরিয়ড হওয়ার আগের সপ্তাহ থেকে খেতে থাকুন।
তুলসি পাতা: এক চামচ তুলসি পাতার রসের সাথে ১ চামচ মধু মিশিয়ে নিন সাথে সামান্য গোল মরিচ মিশিয়ে জুস করে দিনে ২ বার একমাস খেয়ে দেখতে পারেন।
ভিটামিন সি: অনিয়মিত মাসিকের সমাধানের জন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার এর খুব প্রয়োজন। তাই ভিটামিন সি জাতীয় খাবার বেশী বেশী খেতে হবে।
এসবের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় বিশ্রাম, দুশ্চিন্তা না করা, হালকা ব্যায়াম, স্বস্থ্যকর পরিবেশ ও খাবার খেতে হবে। তাতেও যদি কাজ না হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

Read More
Health Image +

আসুন জেনে নেই কোন খাবারে কোন এসিড রয়েছে

আসুন জেনে নেই কোন খাবারে কোন এসিড রয়েছে
পাকা কলায়: এমাইল এসিডেড
পাকা আনারসে: ইথাইল এসিডেট
পাকা কমলায়: অকটাইল এসিডেট
টমেটোতে : ম্যালিক এসিড
লেবুতে: সাইট্রিক এসিড
আপেল: ম্যালিক এসিড
তেতুলে: টারটারিক এসিড
আমলকিতে: অক্সাইল এসিড
আঙ্গুরে: টারটারিক এসিড
দুধে: ল্যাকটিক এসিড
কচুতে: ক্যালসিয়াম অক্সালেট
সিরকায়: এসিডিক এসিড
খেজুরের রসে: ফ্রোকটোজ
বাদামে : ম্যাগনেশিয়াম
ছোট মাছে: প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও এমিনা এসিড

Read More
Health Image +

পাকা আমের গুণাগুন।

কাচা হোক আর পাকা হউক আম যেমন সুস্বাদু ফল তেমনি এর গুণাগুন অনেক। আসুন জেনে নেই পাকা আমের গুণাগুন গুলো:
খনিজ গুণাগুন: পাকা আম খনিজ গুণাগুনে ভরপুর। তাই মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পাকা আমের জুড়ি নেই।
কার্বোহাইড্রেট: পাকা আমে কার্বোহাইড্রেট বিদ্যমান । আম খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে।
হাড় ও দাতের ক্ষয়রোধে: পাকা আম হাড় ও দাতের ক্ষয় রোধ করতে সহায়তা করে। হাড় ও দাততে মজবুত করে।
হিমোগ্লোবিন: আমে প্রচুর পরিমানে হিমোগ্লোবিন থাকে তাই আম খেলে রক্ত স্বল্পতা দুর হয়।
কোষ্ঠ্য কাঠিণ্য দুর করে: আম খেলে আমাশয় কোষ্ঠ কাঠিণ্য সহ নানা রোগের উপশম হয়।
মধু মাসে মধুর রসে ভরা আম শুধু মুখরোচক খাবার হিসেবেই নয় শারীরীক উপকারের জন্যও আম খাওয়া যেতে পারে নিশ্চিন্তে।

Read More
Health Image +

শসা খাওয়ার উপকারিতা:

নিয়মিত শসা খেলে প্রচুর পরিমানে উপকার পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই শসা কাওয়ার উপকারিতা।
১. শসাতে প্রচুর পরিমানে পানি থাকে তাই ডিহাইড্রেশন এবং পানিশুন্যতা পুরণে শসার উপকারিতা অনেক।
২. শসাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রন রাখে। পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে।
৩. গ্যাসট্রিক পেট জ্বালা পুরা করলে শসা খেলে পেট ঠান্ডা থাকে।
৪. শসা হজম করতে সাহায্য করে।
৫. প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় শরীরে শক্তি ও রক্ত চলাচলে দারুন উপকার করে।
৬. শসা রুপ চর্চায়ও প্রচুর পরিমাণে কাজে আসে।
শসা মানবদেহে প্রচুর পরিমাণে উপকারে আসে। নিয়মিত শসা খান সুস্থ সবল থাকুন। নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের সাইটে চোখ রাখুন।

Read More
Health Image +

ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী ১০টি ফল

ডায়াবেটিস এখন বহুল পরিচিত একটি রোগ। বলতে গেলে রীতিমত ঘরে ঘরে এই রোগ এখন। ডায়াবেটিক রোগীরা তাদের তালিকাভুক্ত খাবার একটা রুটিন মেনে খেয়ে থাকেন।
ভাত খেলেও তা পরিমাপ মত খেয়ে থাকেন এছাড়া তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রুটি খেয়ে থাকেন। আর সমস্যায় পড়েন হালকা ধরণের নাস্তা বা ক্ষুধা মেটানো। জেনে নিন সেই ফলগুলো সম্পর্কে যেগুলো একজন ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী, সাহায্য করে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণেও রাখতে।
১. কিউই :
কিউই একটি মজাদার ফল। গবেষণায় দেখা গেছে যে এই ফলটি দেহের সুগারের স্তরকে কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। ফলে এই ফলটি ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য বেশ কার্যকরী।
২. কালো জাম :
এই কালো জাম নিঃসন্দেহে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী একটি ফল। এতে থাকা বিভিন্ন উপাদার সুপারের পরিমাণ বৃদ্ধি থেকে দেহকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ফলে ডায়াবেটিক রোগীরা তাদের দেহের অতিরিক্ত সুগারকে নিয়ন্ত্রণে আনতে কোনো চিন্তা ছাড়াই এই ফলটি খেতে পারেন।
৩. কামরাঙ্গা :
কামরাঙ্গা ফলটি স্বাদে টক ও মিষ্টি দুই ধরনেরই হয়ে থাকে। কালো জামের মত এটিও দেহে তৈরি হওয়া অতিরিক্ত সুগারের স্তরকে নিয়ন্ত্রণে আনে। ফলে ডায়াবেটিক রোগীরা তাদের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ফলটি তাদের খাবার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
৪. পেয়ারা :
পেয়ারা খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। পেয়ারা ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং পাশাপাশি এটি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়তা করে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে। এতে জিআই খুবই কম পরিমাণে আছে। ডায়বেটিক রোগীরা এই পেয়ারা ফলটি নানাভাবে বিভিন্ন সময়ে খেতে পারেন এতে করে তাদের ডায়াবেটিস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৫. আনারস :
আনারস অ্যান্টি ভাইরাল, অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি এবং অ্যান্টি ব্যাকটরিয়াল সমৃদ্ধ একটি ফল। আনারস খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে...

Read More