শীতকালের শুরু হয়েছে । বেশীরভাগ মানুষের সর্ধি কাশি, ঠান্ডা জ্বর লেগেই আছে। তাই নিয়মিত ১ চা চামচ করে সকালে ও রাতে মধু খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে করে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে। ঠান্ডা জ্বর কম হবে। মধু খেলে শরীরের কোষগুলো উজ্জিবিত হয় । এত করে শরীর গরম থাকে। ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত মধু পানে যৌন শক্তি বৃদ্ধি পায় । মধুর পাকৃতিক উপাদান শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শরীরকে চাঙ্গা রাখে। চাইলে আপনারা চিনি বা গুড়ের পরিবতে মধু ব্যবহার করতে পারেন। মধু শারিরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। রুপচর্যায় মধুর ব্যবহার অপরিহার্য। ত্বকের কালো দাগ, ত্বকের উজ্জলতা থেকে শুরু করে ত্বকের ফাটা দাগ, সান বার্ণ, কালসিটে পড়া দুর করতে দারুন কাজ করে। তাই মানব কল্যাণে মধুর ব্যবহার অপরিহার্য। তবে যাদের ডায়াবেটিকস তারা মধু খেলেও খুব অল্প পরিমানে খেতে পারেন। ঠান্ডা কাশি দুর করতে মধুর সাথে বাসক পাতার রস মিশিয়ে খেলে উপশম পাওয় যায়।
যাইহোক বাজারে নকল মধুর অভাব নেই। কেনার সময় একটৃু সাবধানতার সাথে কিনবেন। প্রাকৃতিক জিনিস ব্যবহার করুন সুস্থ থাকুন।