Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

উজ্জ্বল স্কিনের জন্য গ্রিন ফেস মাস্ক এন্ড ফেস স্ক্রাব

আপনি চাইলেই পারেন আপনার ত্বকের কালচে ভাব দূর করে স্কিনে এনে দিতে উজ্জ্বল আভা। চলুন দেখে নেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে গ্রিন ফেস মাস্ক এন্ড ফেস স্ক্রাব-
গ্রিন ফেস মাস্কঃ
১.আভাকাডো- ১ চা চামচ
২.পাকা কলা- ১ চা চামচ
৩.দুধ- ১ চা চামচ
৪.মধু- ২ চা চামচ
*সবগুলো একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন।
*প্রথমে ফেস ওয়াশ বা ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
*তারপর মুখ মুছে মাস্ক লাগান পুরো মুখে খুব ভালো ভাবে।
*তিরিশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এইসময় কোনো কথা বলবেন না।
*তিরিশ মিনিট পর মুখ শুকিয়ে এলে হালকা গরম পানি দিয়ে ঘষে ঘষে মাস্ক তুলে ফেলুন, জোরে ঘষবেন না।
গ্রিন ফেস স্ক্রাবঃ
১.গ্রিন টি- ১ চা চামচ (টি ব্যাগ থেকে খুলে নিন)
২.গরম পানি- ২ চা চামচ
৩.চিনি- ৪/৫ চা চামচ
*গরম পানিতে গ্রিন টি ভিজিয়ে রাখুন।
*চা মশ্রিত পানি ঠান্ডা হলে এতে চিনি মিক্স করুন ভালোভাবে।
*ভেজা মুখেই স্ক্রাব লাগান।
*১২/১৫ মিনিট হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন, তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
...আপনার মুখে মাস্কটি একবারে লাগিয়ে ফেলতে হবে, কিন্তু স্ক্রাবটি চাইলে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন ২/৩ দিনের জন্য। মাসে নিয়মিত দুইবার ব্যবহারে আপনি পাবেন উজ্জ্বল স্কিন। আর যেকোন মাস্ক বা স্ক্রাব ব্যবহারের পর মুখে আইস ঘষুন।

Read more

06 December, 2014

ঘরোয়া হেয়ার কন্ডিশনার

কম বেশি আমরা সবাই ডালনেস, খুশকি, চুল পড়া, ড্যামেজ হওয়ার মত হাজার সমস্যায় ভুগি।
আমরা সবাই বিভিন্ন ব্র্যান্ড এর কন্ডিশনার ব্যবহার করে থাকি। অনেক সময় আশানুরূপ ফল পাইনা। সৌভাগ্যক্রমে কিছু ঘরোয়া উপাদানের মাধ্যমে আমরা শীতে রুক্ষ, নির্জীব চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। আর এই ঘরোয়া কন্ডিশনার ড্যামেজ চুলেকে মোলায়েম, মসৃণ আর রিজুভিনেট করে তুলে। চলুন দেখে নেই কীভাবে তৈরি করবো-
*কন্ডিশনারটি তৈরিতে-
১টি পাকা কলা, ৪ টেবিল চামচ যেকোনো চুলের তেল, ৪ টেবিল চামচ মধু, ৪ টেবিল চামচ গ্লিসারিন।
সব গুলো উপকরণ এক সাথে ব্লেন্ডারে ব্লেণ্ড করুন। তারপর পরিষ্কার চুলে লাগিয়ে মাথায় শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে চুল ঢেকে ফেলুন। ৩০ মিনিট পর চুল ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন চুল নরম ও মোলায়েম হয়ে উঠেছে। শুষ্ক চুলের জন্য এই কন্ডিশনারটি ব্যবহার করবেন।
*এই কন্ডিশনারটি তৈরি করার জন্য লাগবেঃ
১ কাপ পানি, ১টি ডিমের কুসুম, ১ চা চামচ নারকেলের তেল।
একটি বাটিতে ডিমের কুসুম নিয়ে খুব ভালো ভাবে ফেটিয়ে নিন, ফেনা হয়ে উঠলে নারকেল তেল মিশিয়ে আরও কিছুক্ষণ ফেটান। এর সাথে পানি মিশিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত ফেটান যতক্ষণ পর্যন্ত না মিশ্রণটি স্মুদ হয়ে যায়। এই কন্ডিশনারটি চুলে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন ৩০ মিনিটের মত। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই কন্ডিশনার তৈলাক্ত চুলের অধিকারীরা ব্যবহার করতে পারেন। (তেল চুলের স্কাল্পকে কন্ডিশন করে আর ডিমে থাকে বায়োটিন নামের এক ধরনের নিউট্রিয়েনট, যা চুলের গোড়া মজবুত করে।)
*শীতে যদি দেখেন চুল প্রাণহীন হয়ে উঠছে তবে সপ্তাহে অন্ততপক্ষে একবার হালকা গরম অলিভ অয়েল চুলে ভালো ভাবে ম্যাসাজ করে লাগান। এভাবে ২/৩ ঘণ্টা চুলে তেল লাগিয়ে রেখে শ্যাম্পু করুন। তারপর পাবেন শাইনি আর...

Read more

07 December, 2014

উজ্জ্বল ত্বকের জন্য কয়েকটি ঘরোয়া ফেস প্যাক

অনেকের ত্বকে ছোপ ছোপ কালচে বা লালচে দাগ থাকে। এই ট্যানের কারণে সাজগোজ করলেও দেখতে খারাপ লাগে। কিন্তু একটু সচেতন হয়ে ঘরোয়া উপাদান ব্যবহারে ট্যান দূর করা যায় খুব সহজেই। চলুন জেনে নেই কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফেস প্যাক-
*লেবুর রস, গোলাপ জল এবং শসার রসের মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন ফেস প্যাক হিসেবে। শশার রস এবং গোলাপ জল ত্বককে ঠাণ্ডা করে, লেবুর রস প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করে।
*কাঁচা দুধ, হলুদ এবং লেবুর রসের মিশ্রণ তৈরি করে নিন। ত্বকে লাগিয়ে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*ওট এবং বাটারমিল্ক দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। ত্বকের রোদে পোড়া অংশে ব্যবহার করুন। বাটারমিল্ক ত্বককে আরাম দেয়, আর ওট এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে।
*বেসন, লেবুর রস, আর দই মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন এবং তা রোদে পোড়া ত্বকে নিয়মিত ব্যবহার করুন।
*তাজা লেবু চিপে রস বের করে নিন। এরপর রোদে পোড়া কনুই, হাঁটু বা ছোপ ছোপ দাগের ওপর দিয়ে রাখুন কমপক্ষে ১৫ মিনিট। দাগ চলে গিয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
*নিয়মিত মুখ এবং হাতের ত্বক ডাবের পানি দিয়ে ধুলে রোদে পোড়া দাগ চলে যায়, সেই সাথে ত্বক হয়ে ওঠে কোমল ও সজীব।
*পাকা পেঁপে বেটে এই পেস্ট দিয়ে রোদে পোড়া ত্বক ম্যাসাজ করুন। এতে ট্যান তো যাবেই, সাথে সাথে অ্যান্টি এজিং উপাদান হিসেবে কাজ করবে পেঁপে।
*সমপরিমান গুঁড়ো দুধ, লেবুর রস, মধু এবং আমন্ড তেল দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এটা ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। দিনে তিন বার ব্যবহারে সবচাইতে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। আর তৈরি করার পর এক সপ্তাহের মতো রেখে দিতে পারবেন এই প্যাকটি।
*হলুদের গুঁড়ো এবং লেবুর রসের পেস্ট...

Read more

08 December, 2014

ঘরোয়া পদ্ধতিতে মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূরীকরণ

অনেকেই মুখের অবাঞ্ছিত লোমের সমস্যায় ভুগে থাকেন। কপালে বা গালে, ঠোঁটের উপরে বাড়তি লোম সৌন্দর্যটাই যেন নষ্ট করে দেয়। যদি মুখের ত্বকে অবাঞ্ছিত লোম থাকে- সাজগোজ, ত্বকের যত্ন সবই বৃথা হয়ে যায় । আজকাল অনেক ধরনের ট্রিটমেন্ট আছে ত্বক থেকে এই লোম দূর করার জন্য কিন্তু বেশিরভাগই বেশ কষ্টদায়ক ও পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। অনেকেই এসব অবাঞ্ছিত লোম নিয়েই থাকেন এবং মনকষ্টে ভোগেন। কিন্তু মুখের এই অবাঞ্ছিত লোম দূর করার বেশ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে যা কষ্টবিহীন এবং পুরোটাই প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয় তাই এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। এই পদ্ধতিগুলো মুখের লোম উঠা বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি ত্বকের জন্যও ভালো । আসুন তাহলে জেনে নিন অবাঞ্ছিত লোম দূর করার সহজ ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি-
*২ টেবিল চামচ ময়দা, ১ টেবিল চামচ দই, ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো।
একটি বাটিতে এই সব উপাদান নিয়ে খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। খেয়াল রাখবেন মিশ্রণটি যেন খুব পাতলা না হয়। থকথকে ঘন হলে ভালো কাজে দেবে। এরপর মিশ্রণটি মুখে লাগান। বিশেষ করে নাকের নিচে ও থুতনিতে এবং কপালে। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ভালো মতো ঘষে মুখ থেকে তুলে ফেলুন।
সপ্তাহে ৩/৪ দিন এই প্যাকটি লাগানোর চেষ্টা করবেন। কিছুদিনের মধ্যেই অবাঞ্ছিত লোম দূর হবে। এই প্যাকটি ত্বকের লোমের রঙের পরিবর্তন করে এবং লোম ওঠার পরিমাণ কমিয়ে দিতে সাহায্য করে।
*৩ টেবিল চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১ টেবিল চামচ পানি।
প্রথমে সব উপাদান একসাথে মিশিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করুন। ভালো করে মিশিয়ে নেবেন। এরপর এই মিশ্রণ মুখের ত্বকে লাগান। ১৫ মিনিট লাগিয়ে...

Read more

09 December, 2014

সন্ধ্যা বা রাতে বাসায় ফেরার পর

সারাদিন যারা নিয়মিত বাইরে কাজ করেন, তাদের ত্বকে ধুলো, ধোঁয়া ইত্যাদি জমা হয়। সন্ধ্যা বা রাতে বাসায় ফেরার পর সারাদিনের জমে থাকা ময়লা এবং ব্যবহৃত মেকআপ ভালো করে ত্বক থেকে উঠিয়ে না ফেললে ত্বকের ছিদ্রগুলো বন্ধ হয়ে যাবে, ত্বক স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিতে পারবে না তার ফলে ব্রণ, ব্ল্যাককহেডস, হোয়াইট হেডস বা ত্বকের আরও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। মূলত এই কারণেই রাতে রূপচর্চা জরুরী। রোদ বা দিনের আলোও ত্বকের জন্য অনেক সময় ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। রাতে সে সম্ভাবনা নেই, কাজেই তখন কিছু লাগালে পরিষ্কার ত্বকের উপর তা আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারে। তাছাড়া ৭-৮ ঘণ্টা টানা ঘুমানোর কারণে রাতে লাগানো প্রসাধনী কার্যকর হবার মতো সময় পায়, যা দিনের বেলায় হাজার কাজকর্মের মাঝে অসম্ভব। কাজেই ত্বকের পুষ্টি ও সৌন্দর্যের জন্য প্রসাধন ও পরিচ্ছন্নতা রাতে করাই উচিৎ। কিন্তু দিনের বেলায়ও কাজের ফাকে সময় করে দুই/একবার মুখ পরিষ্কার করা অবশ্যই জরুরী।
***বয়স, ঋতু, আবহাওয়া, বাতাসের আর্দ্রতা ইত্যাদি বুঝে রূপচর্চা করতে হয়। আর সুন্দর ত্বকের মূলমন্ত্রই হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ত্বকের ময়লা ঠিকমত পরিষ্কার করা না হলে ব্রণ হতে পারে। ত্বক হয়ে পড়ে খসখসে, রুক্ষ, অমসৃণ। তাই রাতে ঘুমানোর আগে মুখটাকে পরিষ্কার করে ঘুমালে সারা রাতের লম্বা সময় ত্বক একেবারে তরতাজা। আমাদের গরমের দেশে অতিরিক্ত ঘাম হওয়ায় ত্বক তেলতেলে ও আর্দ্র হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে মৃদু সাবান ও পানি দিয়ে মুখ ধোয়া খুব ভালো। অবশ্য শুষ্ক ত্বকে সাবানের বদলে ক্লিঞ্জিং লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহার করা উচিত ভিজে তুলো।
*প্রথমে মুখ ধুয়ে নিন আপনার ত্বকের সঙ্গে খাপ খায় এমন কোনো ফেসওয়াশ দিয়ে। স্পর্শকাতর ত্বক হলে ব্যবহার করতে পারেন ভেষজ ফেসওয়াশ।

Read more

11 December, 2014

ত্বক বুঝে ফাউন্ডেশন

বাজারে অনেক ধরনের ফাউনডেশন পাওয়া যায় কিন্তু আপনার জন্য সঠিক কোনটা তা জেনে নেওয়া খুবই জরুরী। কিন্তু এক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন সব ফাউনডেশন সবার জন্য নয়। ফাউনডেশন কেনার সময় যে যে বিষয়গুলো নজরে রাখতে হবে তা হল স্কিন টাইপ। কারো ত্বক অয়েলি কারো শুষ্ক আবার কারো কম্বিনেশন অথবা কারো নর্মাল টাইপের ত্বক হয়ে থাকে। আবার সবার গায়ের রঙ বা স্কিনটোন এক হয় না। আর ঠিক কতটা কভারেজ দরকার সেটাও কিন্তু বোঝা জরুরী। তাই ফাউনডেশন কেনার সময় এই তিনটে দিকের (স্কিন টাইপ, স্কিন টোন আর কভারেজ ) কথা মনে রাখতে হবে। চলুন জেনে নেই কিছু টিপস-
*ফাউনডেশন সব সময় হাতে লাগিয়ে দেখে কিনতে হয়। আর অবশ্যই ভালো ব্রান্ডের ফাউনডেশন নিবেন। আপনার স্কিনের রঙের থেকে ১ অথবা ২ টোন হালকা শেডের ফাউনডেশন নেবেন। সেই ফাউনডেশনটা নিজের চোয়াল বরাবর বা কপালে লাগাবেন আর সেটাকে ন্যাচারাল লাইটে দেখবেন আপনার স্কিনের সাথে যাচ্ছে কিনা।
*মনে রাখবেন ভালো ফাউনডেশনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল সেটা খুব সহজেই স্কিনে মিশে যায়। মুখে যদি কোন বলিরেখা থাকে বা যদি কোন দাগ ছোপ অথবা আনইভেন স্কিন টোন থাকে সেগুলোকে সহজে ঢেকে দেয়। সঠিক ফাউনডেশন হল সেটাই যা লাগালে বোঝাই যাবে না যে মেকআপ করা হয়েছে অথচ মুখটাকে একই সাথে উজ্জ্বলও দেখাবে।
*স্কিন টাইপ বুঝে ফাউন্ডেশন বাছায় করুন-
• যদি আপনার স্কিন অয়েলি হয় তাহলে আপনি সেইসব ফাউন্ডেশন কিনুন যেগুলোর বোতলের গায়ে “অয়েল ফ্রি” বা “অয়েল কন্ট্রোল” বলে লেখা আছে। যে সমস্ত ফাউন্ডেশন ম্যাট ফিনিশ বা ম্যাট লুক দেয় সেগুলো এই ধরনের স্কিনের জন্য খুব কার্যকরী। একটা ছোট্ট টিপস দিয়ে রাখছি। ফাউন্ডেশন দেবার পরে পাউডার একটু চেপে চেপে লাগাবেন তাহলে সেটা ফাউনডেশনকে...

Read more

11 December, 2014

চোখের নিচে কালি আর নয়

সুন্দর মুখের জন্য কত কিছুই না করা হয়। তবে মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই কমিয়ে দেয় চোখের নীচের ফোলাভাব বা কালো দাগ। এই কালো দাগ দূর করার জন্য চিন্তার শেষ নেই। তবে অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অনিদ্রা এবং এলার্জির কারণেই সাধারণত চোখের নীচে কালি পড়ে থাকে। এছাড়াও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, বয়সের ছাপ, যকৃতের সমস্যা ইত্যাদি কারণেও চোখের নীচে কালো দাগ বা ফোলাভাব দেখা যায়। চলুন জেনে নেই চোখের নীচের কালো দাগ কমিয়ে আনার কিছু উপায়-
* প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে ও সবুজ শাকসবজি খেতে হবে।
* আলু কুচি বা শসা পাতলা করে কেটে চোখের উপর দিয়ে বিশ্রাম নিতে পারেন। এতে করে চোখের ক্লান্তিও দূর হবে এবং চোখের নীচের কালচে ভাব কমে আসবে।
* টি-ব্যাগ ব্যবহারের পর ভেজা টি-ব্যাগটি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে চোখের উপর দিয়ে রাখলে উপকার পাওয়া যায়।
* রোদের কারণেও অনেকের চোখের নীচে কালচে দাগ পড়ে। তাই রোদে বের হলে সানগ্লাস ব্যবহার করা উচিত।
* অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা না করে এবং রাতে নিয়ম মতো ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
... বংশগত ও এলার্জির কারণে হয়ে থাকলে চোখের নীচের কালচে ভাব দূর করা যায় না। তবে যদি রোদে পুড়ে, অনিদ্রা বা দুশ্চিন্তা থেকে হলে নিয়মিত পরিচর্যায় দাগ কমে আসে।

Read more

12 December, 2014

ঘাড় ও গলার কাল দাগ দূর করুন

ঘাড়ে বা গলায় কালো দাগ বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। যে কারণেই হোক, তা যথেষ্ট বিব্রতকর। তাই মুখের পাশাপাশি অনেকে হাত ও পায়ের যত্নও নিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের শরীরের একটা অংশ প্রায় সময়ই অবহেলায় পড়ে থাকে। সেটা হল আমাদের ঘাড় ও পিঠ। আমরা যখন বাইরে বের হই আমাদের মুখ ও হাতের সাথে সাথে ঘাড়েও রোদ ও দূষণের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাড়ি ফিরে আমরা যখন আয়না দেখি, আমরা শুধু মুখের ক্ষতিটাই দেখতে পাই এবং সেটারই যত্ন নেই। ফলে ঘাড় ও পিঠের খোলা অংশ আস্তে আস্তে মুখের তুলনায় কালো হয়ে যেতে থাকে এবং একসময় এই রঙের পার্থক্য খুব বেশি চোখে পড়ে। ঘাড়ের কালো দাগ প্রথমত ওজন বেশি হলে হয়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে ঘাড়ের চামড়ায় ভাঁজ পড়ে দাগ হয়। এ ছাড়া অ্যালার্জির সমস্যা থাকলেও হতে পারে। আবার বডি স্প্রে ঘন ঘন ব্যবহার করার ফলেও চামড়ায় কালো দাগ হয়। এছাড়াও সানবার্ন এর কারনেও হতে পারে। গলায় বা ঘাড়ে কালো দাগ যদি ছোপ ছোপ না হয়ে পুরো ঘাড় ও গলা জুড়ে হয় তবে এই সমস্যা সমাধানে কিছু ঘরোয়া উপায় দেওয়া হল-
• কয়েকটা বাদাম পানিতে ভিজিয়ে কিছুক্ষন রেখে দিন। এরপর ভেজানো বাদাম বেটে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে গোছলের আগে ঘাড় ও গলায় লাগান। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করুণ।
• পাকা পেঁপে, তরমুজের রস, শশার রস একত্রে মিশিয়ে ঘাড়ে ও গলায় লাগিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে দাগ থাকবে না।
• দাগ যদি ছোপ ছোপ হয় তবে ছাকা ময়দা আর মধু পানি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে লাগান। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানি দিয়ে...

Read more

13 December, 2014

বেকিং সোডায় রূপচর্চা

বেকিংসোডা যদিও রান্নাঘরের একটি নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিন্তু মুখের এবং চুলের যত্নে এই উপাদানটি বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। চলুন জেনে নেই যেভাবে রূপচর্চায় বেকিং সোডা কাজ করে-
*আমরা যখন ঘেমে যাই তখন আমাদের শরীরে একধরনের তিক্ত গন্ধ হয়ে যায় । বেকিংসোডা এই তিক্ত ঘামের গন্ধ দূর করতে সহায়তা করে। এর জন্যে এটি অল্পকিছু পানির মাঝে গুলিয়ে ডিউডোরেন্ট হিসেবে বাহুর নিচে ব্যবহার করতে পারেন। এতে ভালো ফলাফল পাবেন।
*চুলের পরিচর্যায় বেকিং সোডার ব্যবহার চুলকে করে তোলে প্রাণবন্ত আর উজ্জ্বল। এর জন্য প্রতিদিনের শ্যাম্পুর সাথে কিছুটা বেকিং সোডা মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
*শীতে বা অন্যান্য সময়ে আবহাওয়ার কারণে আমাদের চামড়া অনেক সময় মরে যায়। এ সময় ত্বক অনেক বেশি রুক্ষ আর অমসৃণ হয়ে পড়ে। এই রুক্ষ ত্বকের হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনি বেকিং সোডার একটি প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এর জন্য গরম পানি দিয়ে বেকিং সোডা গুলিয়ে মুখে মাখুন এবং ১০-১৫ মিনিট পরে তা ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার ত্বকের মরা চামড়া তুলে দিয়ে নতুন চামড়া তৈরিতে সহায়তা করবে পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি করবে।
*এমন অনেকেই আছেন যাদের দাঁত কিছুটা হলদেটে। ভাবলেই অবাক হবেন যে এই বেকিংসোডা এমন হলদেটে দাঁত সাদা ঝকঝকে করে তোলে নিমেষেই। এর জন্য যা করবেন তা হল এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা এবং ৫ ফোঁটা হাইড্রোজেন পারোক্সাইড মিশিয়ে দাঁত ব্রাশ করার আগে ৫ মিনিট দাঁতে লাগিয়ে রাখুন।এরপরে ব্রাশ করে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে ২ দিন ব্যবহারে আপনার দাঁত হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ঝকঝকে আর প্রাণোচ্ছ্বল।
*নিয়মিত বেকিংসোডার একটি প্যাক মুখে ব্যবহারে মুখের যেসব অবাঞ্চিত দাগ রয়েছে তা দূর হয়ে যায় এবং ত্বকে লাবণ্যতা ফুটে ওঠে।

Read more

14 December, 2014