সর্বোচ্চ আয়ের ১০ বলিউড সুন্দরী
চুল পরা কমানোর টিপস
*গরম পানিতে গোসল ত্যাগ করা উচিত।
*প্রচুর পানি পান করুন।
*চুল ট্রিম করুন।
*হেয়ার ম্যাসাজ করুন।
*ভেজা চুলে চিরুনি দেবেন না।
*গোড়া শক্ত করে সব সময় চুল বাঁধবেন না।
*চুল পড়তে থাকলে চুলে তেল দেয়া বন্ধ করুন।
*আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করুন, সবুজ এবং হলুদ সবজি ও ফল বেশি করে খান।
*প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিমের সাদা অংশ, ভেড়ার মাংস, সয়াবিন, পনির, দুধ এবং দই চুলের জন্য উপকারী।
*চুলে হিট দিলে তা চুলের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই হিট বন্ধ করুন।
*সূর্যের তাপ পরিহার করুন।
*মাথার চামড়ার ওপর নরম ম্যাসাজ চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল বাড়ায়, যা চুলের জন্য ভালো।
*চুল অতিরিক্ত আঁচড়াবেন না।
*চিকন হওয়ার জন্য অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল চুলের জন্য ক্ষতিকর।
*ধূমপান চুলের জন্যও ক্ষতিকর।
*মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমায়, যা চুলের জন্যও ভালো।
*কুমড়োর বিচি ফাইটোস্ট্রোজেনের উৎস, যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এক চা-চামচ করে সপ্তাহে তিন চামচ বেটে চুলে দিলে এক্ষেত্রে কার্যকর হবে।
*কন্ডিশনার ত্বকের ওপর নয়, চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত লাগিয়ে ১ থেকে ২ মিনিট রেখে পর্যাপ্ত পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*চিরুনির ফাঁক হওয়া উচিত বড়। ঘন দাঁতওয়ালা চিরুনি ব্যবহার করা উচিত নয়।
*কালারিং, সোজাকরণ ইত্যাদি একসঙ্গে করা উচিত নয়।
*উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত জাঙ্ক ফুডে চুল শক্ত হলেও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
*চুলকে কিছু বিশ্রাম দেয়া উচিত। তাকে হাওয়ায় উড়তে দিন ইচ্ছামতো।
*ভিটামিন সি, ই এবং বিটা ক্যারোটিন চুলের জন্য ভালো।
*নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
লিপস্টিক ধরে রাখার টিপস
*প্রথমেই ঠোঁটের মরা চামড়া ঠোঁট থেকে তুলে নেয়া উচিত। কারণ মরা চামড়ার ওপর লিপস্টিক লাগালে দেখতে বিশ্রী লাগে ও আরও দ্রুত লিপস্টিক উঠে যায়। পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে পুরনো ব্রাশ দিয়ে আলতো ঘষে মরা চামড়া তুলে নিন।
*এরপর যদি মেকআপ করেন তবে ঠোঁটের ওপর কনসিলার লাগিয়ে নিন। এতে করে ঠোঁট ময়েসচার হারাবে না। যদি কনসিলার না দিতে চান তবে সাধারণ পাউডারেও কাজ চলবে।
*এরপর লাইনার দিয়ে ঠোঁট একে লিপস্টিক লাগিয়ে নিন। লিপস্টিক লাগানোর পর একটি টিস্যু পেপারে ঠোঁট চেপে বাড়তি লিপস্টিক মুছে নিন।
*তারপর ঠোঁটের ওপর পাউডার লাগিয়ে নিন মেকআপ ব্রাশ দিয়ে। অথবা একটি টিস্যুপেপার ঠোঁটের ওপর ধরে তার ওপর পাউডার ব্রাশ করে নিতে পারেন।
*এভাবে পাউডার দিয়ে লিপস্টিক সেট করে নিয়ে আবার আরেক কোট লিপস্টিক লাগিয়ে ফেলুন ভালো করে।
...যারা লিপস্টিক ব্যবহার করেন তারা প্রায় সকলেরই একই সমস্যায় পরেন যে ঠোঁটে লিপস্টিক থাকে না, লাগানোর একটু পরই লিপস্টিক উঠে যায়। কথা বলা, চা কফি পান করা, এমনকি পানি পান করলেও লিপস্টিক উঠে যায়। কিন্তু একটু পরপর লিপস্টিক বের করে ঠোঁটে লাগানোর অবস্থা থাকে না। এমতাবস্থায় উপরের টিপসগুলো অনুসরণ করলে আশা করি এবার আর বারবার লিপস্টিক ব্যবহারের ঝামেলা পোহাতে হবে না ।
সাজুগুজুতে টিপস
*নিজের গায়ের রঙের থেকে অনেক হালকা রঙের ফাউন্ডেশন লাগালে নিজের বয়স আরও ১০ বছর বেশি লাগে। আমাদের অনেকের মধ্যেই একটা ভুল ধারণা আছে যে ফর্সা হলেই খুব সুন্দর লাগবে। তাই অনেকেই নিজের গায়ের রঙের থেকে অনেক হালকা রঙের ফাউন্ডেশন লাগান। কিন্তু আমাদের এটা ভুললে চলবেনা যে ফাউন্ডেশন নিজেকে ফর্সা করার জন্য নয় বরং নিজের মুখের কোনও খুঁত থাকলে সেটাকে ঢাকতে সাহায্য করে। মানে ফাউন্ডেশন একটা কভারিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে।
*অনেক বেশি পরিমানে ফাউন্ডেশন লাগালে মুখের সুক্ষ দাগ বা বলিরেখা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আর আমাদের মত আবহাওয়াতে মুখে অনেক বেশি ঘাম হতে থাকে তাই অধিক ফাউন্ডেশন লাগালে তা বিভিন্ন জাগায় আরও ফুটে উঠবে।
*এখনও অনেকেই আছেন যারা ফাউন্ডেশন না লাগিয়ে অনান্য মেকআপ করে ফেলেন। মনে রাখতে হবে ফাউন্ডেশন লাগিয়ে মুখের বিভিন্ন দাগ, আনইভেন স্কিন টোন ইত্যাদি ঢাকা হয়। তাই যদি ফাউন্ডেশন না লাগানো হয় তাহলে এই সমস্যাগুলো কিন্তু দেখা দিবেই।
*অনেকেরই ধারণা আছে যে আইব্রো ভীষণ সরু হলে বোধ হয় খুব ভালো দেখাবে। সেটা কিন্তু একদমই না। বরং তার ফলে বয়স অনেক বেশি দেখাবে। যদি আপনার আইব্রো নরমালি খুব সরু হয় তাহলে সেটাকে আইব্রো পেন্সিল দিয়ে কভার করে দিন।
*যখনি বাইরে বের হবেন সানস্ক্রিন লাগাতে ভুললে একদম চলবেই না। কারণ সূর্য ত্বকে খুব তাড়াতাড়ি বার্ধক্য এনে দেয়। তাই বাইরে বের হবার অন্তত ৩০ মিনিট আগে সানস্ক্রিন লাগাতে হবেই।
*শুষ্ক আর রুক্ষ চুল থাকলে বয়স অনেক বেশি দেখায়। মনে রাখতে হবে শুষ্ক আর রুক্ষ চুল বার্ধক্যের অন্যতম লক্ষণ।
*চুলের স্টাইল মাঝে মধ্যেই বদলাতে হবে। এর ফলে আপনার একটা নতুন ধরনের লুক আসবে। একই ধরনের হেয়ার স্টাইল সারা বছর ধরে করলে আপনাকে খুব...
ত্বক ও চুলের যত্নে পেঁপে
ত্বকের যত্নে-
*এক ফালি পাকা পেঁপের সাথে ৩ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মুখে মাখুন এবং ২০ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
মিষ্টি পাকা পেঁপেতে ভিটামিন এ এবং পাপেইন এনজাইম রয়েছে যা ত্বকের চামড়া মরে যাওয়া রোধে করে এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন প্রদান করে থাকে। এর ফলে ত্বকের আয়ুস্কাল তুলানামূলকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এটি ত্বকের পানির চাহিদাও পূরণ করে।
*ব্রণের সমস্যা প্রায় সবারই থাকে। এসব ব্রণের কারণে মুখে খুব বাজে ধরনের দাগ তৈরি হয়। এই বাজে দাগগুলো নিরাময় করতে পারে সুমিষ্ট এই ফলটি। মুখের অন্যান্য যেকোনো দাগ যেমন মেছতা, ফুস্কুরির দাগও খুব সহজেই দূর করে দিতে পারে।
*মুখের বিভিন্ন দাগ দূর করার পাশাপাশি পেঁপে ফলটি মুখের উজ্জ্বলতাও ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
চুলের যত্নে-
*পাকা পেঁপে চুলে নিয়ম করে ব্যবহারে চুল পড়া রোধে সাহায্য করে। পাশাপাশি চুলের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়।
*চুলে খুসকি হলে বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। সপ্তাহে দুই দিন অর্ধেক কাপ লস্যির সাথে পাকা পেঁপে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে চুলের খুসকি দূর হয়ে যায়।
*মিনারেল, ভিটামিন এবং এনজাইমে ভরপুর পাকা পেঁপে চুলে মাখলে এটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করে। চুলকে উজ্জ্বল আর মসৃণ করে তোলে।
...মিষ্টি পেঁপে একটি বারমাসী ফল। এতে বিভিন্ন পুষ্টিকর উপাদান এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেগুলো চুল এবং ত্বকের যত্নে বেশ উপকারী।
রুপচর্চায় অ্যালোভেরা
* প্রথমে ত্বক ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
* এরপর একটি তাজা অ্যালোভেরা পাতার উপরের সবুজ অংশ ছুরি দিয়ে চেঁছে ফেলুন। এবার চামচ দিয়ে ধীরে ধীরে চেঁছে রস সংগ্রহ করে নিন।
* এবার তাজা রসটি একটি তুলার সাহায্যে পুরো মুখে লাগিয়ে নিন।
* অ্যালোভেরার রস শুকিয়ে গেলে এভাবেই ঘুমিয়ে পড়তে পারবেন। সারারাত অ্যালোভেরার রস ত্বকের নানান সমস্যা দূর করতে ভূমিকা রাখবে।
* সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ধুয়ে ফেললে দেখবেন ত্বক কোমল ও উজ্জ্বল হয়ে আছে। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে বেশ দ্রুত ফলাফল পাবেন।
...অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য একটি উপকারী উপাদান। ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করতে, ত্বককে মসৃণ রাখতে, দাগ মুক্ত করতে এবং ত্বকে ব্রণের উপদ্রব কমাতে অ্যালোভেরার তুলনা নেই। বিশেষ করে যাদের ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল তারা অন্যান্য কেমিকেল জাতীয় উপাদান ব্যবহার না করে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহার করতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহার করতে চাইলে বাড়িতেই লাগিয়ে নিতে পারেন অ্যালোভেরা গাছ। এতে প্রতিদিন তাজা পাতা ব্যবহার করতে পারবেন।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করুন নেইলপলিশ রিমুভার
**ভিনেগার এবং লেবু-
• একটি পাত্রে পরিমান মতো ভিনেগার নিয়ে তাতে একটি বড় সাইজের লেবুর রস পুরোটাই দিয়ে দিন।
• হাতের আঙুল দিয়ে নাড়াচাড়া করে মিশ্রণটি আরও ভাল করে মিশিয়ে নিন।
• তারপর আপনার হাত এই মিশ্রনে ২০ সেকেন্ড ডুবিয়ে রাখুন।
• কিছুক্ষণ ভিনেগার ও লেবুর মিশ্রনে হাত ডুবিয়ে রাখার পর, হাত তুলে নিন এবং তুলো দিয়ে নখের উপর মুছে নিন তারপর দেখুন নেলপলিশ গায়েব হয়ে গেছে।
• তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন ভাল করে যেন হাতে ভিনেগার না লেগে থাকে।
**লেবু ও উষ্ণ গরম পানি-
• আপনি সহ্য করতে পারবেন এমন উষ্ণ গরম পানি নিয়ে তাতে হাত অথবা পা ৩ থেকে ৬ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। দেখবেন কিছুক্ষণ পর নেলপলিশ নরম হয়ে যাবে ও ফেটে যাবে।
• বেশ কিছুক্ষণ হাত গরম পানিতে ডুবিয়ে রাখার পর, যখন হাত তুলে ফেলবেন তখন একটি লেবু ২ ভাগ করে কেটে তা নখের ওপরে ঘষতে থাকুন। দেখবেন নেল পলিশের রং উঠে গিয়েছে।
...রং বেরঙের নেইলপলিশ সব নারীদেরই খুব পছন্দের। হাতের সৌন্দর্য বাড়াতে নেইলপলিশের চাহিদা অনেক। আবার পাশাপাশি এই নেইলপলিশ নখ থেকে পরিষ্কার করতে প্রয়োজন রিমুভার। আপনি চাইলে খুব সহজেই উপরের নিয়মগুলো অনুসরণ করে নেইলপলিশ রিমুভার তৈরি করে নিন।
ত্বকের যত্নে লেবুর ব্যবহার
*লেবুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল উপাদান ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। রোদে পোড়া ত্বকে নিয়মিত লেবু ব্যবহার করলে ত্বকের ছোপ ছোপ কালো দাগ দূর হয়।
*লেবুতে বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ভাঁজ ও দাগ দূর করে। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি ত্বকের ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং ব্রণের দাগ দূর করে। বয়সজনিত ত্বকের দাগ সারাতে লেবুর রস বেশ উপকারী।
*হাতের কনুই, পায়ের হাঁটু, পায়ের গোড়ালি, নখের কোণায় জমে থাকা ময়লা দূর করতে লেবুর রসের জুড়ি নেই। এছাড়া হাত ও পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সঙ্গে চালের গুড়ো মিশিয়ে হাত পায়ে ১০ মিনিট ম্যাসাজ করুন।
*ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সমপরিমাণ শসার রস ও লেবুর রস মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে তুলার সাহায্যে ত্বকে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে ত্বক সতেজ হবে।
শুষ্ক ত্বকে এই মিশ্রণটি ব্যবহারের ফলে ত্বকে জ্বালাপোড়াভাব হতে পারে, এবং অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। সপ্তাহে তিনদিন একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার পাশাপাশি উজ্জ্বলতা বাড়াবে।
*সপ্তাহে দুইদিন ১ টেবিল চামচ লেবুর রসের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। ত্বকে টান টান ভাব হলে ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুণ ত্বককে উজ্জ্বল করবে।
...অনেকের ত্বকে ঘন ঘন ব্রণ ওঠে, অল্প বয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাচ্ছে, ত্বকে কালো কালো ছোপ দাগ পড়ছে। কিন্তু আপনার হাতের কাছে থাকা একটি লেবু দিতে পারে ত্বকের সব সমস্যার সমাধান।
মেক-আপ এ ভুল
* Foundation স্কিনটোনের সাথে ম্যাচ না করা-
এটা আমাদের দেশের নারীদের সবচেয়ে বড় ভুল। আপনার foundation যদি ত্বকের সাথে ম্যাচ না করে তবে আপনার মুখ, হাত পা বা গলার ত্বকের সাথে মিলবে না। এমনটা যেন না হয়ে সেজন্য foundation ন্যাচারাল লাইটে স্কিনের সাথে মিলিয়ে কিনুন। হাতের ত্বকে নয়, মুখের ত্বকের সাথে মিলান এবং foundation oxidize হচ্ছে কিনা সেদিকে নজর রাখুন।
* আন্ডার আই কনসিলার বেশি হালকা হয়ে যাওয়া-
অনেকে এমন শেডের কনসিলার ব্যবহার করেন যাতে চোখের নিচের ডার্ক সার্কেল ঢেকে যাবার বদলে আরও বেশি খারাপ ভাবে বোঝা যায়। এটা ঠিক যে কনসিলার সব সময় এক শেড হালকা হতে হয়, কিন্তু সাবধান থাকুন যেন এমন টা না হয়। সব সময় কনসিলার মুখের অন্য অংশের সাথে মিলিয়ে ব্যবহার করুন। মেকাপের মাধ্যমে ত্বকের ছোট ক্ষুত গুলো ঢাকার বদলে যদি মেকাপের আধিক্যই আরও বেশি বোঝা যায়ে তাহলে কী লাভ বলুন?
* Foundation মুখের নিচে, গলায় ও কলার বোনে না মেশানো-
মুখের মেকাপ শেষ করেই আপনি খুশি। গলায় তো আর দাগ ছোপ নেই ওখানে মেকাপ করব কেন? কিন্তু মুখ ও গলা, ঘাড়ের স্কিন টোন আলাদা হয় যা মেকাপে আরও বেশি বোঝা যায়। সুতরাং গলা ও exposed কলারবোন কখনোই ignore করবেন না। বরং ঘাড়ে বা গলায় যদি কোন দাগ বা ব্রণ থা্কে সেখানেও কন্সিলার ব্যবহার করতে ভুলবেন না।
* হালের সব trend একসাথে ফলো করার চেষ্টা-
মেকাপের গোল্ডেন রুল মনে রাখুন, যদি চোখের মেকাপ ভারী হয়, ঠোঁট হালকা এবং ঠোঁটের মেকাপ উজ্জ্বল হলে চোখের মেকাপ হালকা হবে। আপনি কি একই সাথে চোখে স্মোকি আই মেকাপ ও ঠোঁটে হালের ফ্যাশন উজ্জ্বল লিপস্টিক ব্যবহার করেছেন? আপনার পুরো লুক কে জবরজং করে তোলার...
ঘরোয়া হারবাল ড্রাই ফেস ওয়াশ
উপকরণঃ
• বেসন -দেড় কাপ
• আতপ চালের গুঁড়া-১/৪ কাপ
• মিল্ক পাউডার-১/৪ কাপ
• হলুদ গুঁড়া-১ চা চামচ
• গ্লুকোজ পাউডার-১/৮ কাপ
• লাল আটা বা ময়দা-১/২ কাপ
• কাঠ বাদাম গুঁড়া-২ টেবিল চামচ (না দিলেও চলবে)
• নিমপাতা গুঁড়া-১ টেবিল চামচ (যাদের ব্রণের সমস্যা আছে শুধু তারা ব্যবহার করবেন)
• পরিষ্কার এয়ার টাইট পাত্র
প্রণালীঃ
*যে সব উপকরণের কথা বলা হয়েছে সেগুলো আলাদা আলাদা পাত্রে রাখুন। সব উপাদান যেন মিহি ও পরিষ্কার হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
*তারপর একটা বড় পাত্রে সব গুলো উপকরণ ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন।
*তারপর এয়ার টাইট পাত্রে সংগ্রহ করুন। খেয়াল রাখবেন বাতাস ও পানির সংস্পর্শে যেন না আসে, শুকনো জায়াগার রেখে দিন।
*প্রতিদিন মুখ ধোয়ার সময় পানি/গোলাপ পানি (তৈলাক্ত ত্বক হলে) অথবা কাঁচা দুধ (শুষ্ক ত্বক হলে) দিয়ে গুলিয়ে ফেস ওয়াশের মত ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। ফেস প্যা্কের মত লাগিয়ে রাখার দরকার নাই।
*এরপর পানির ঝাপটা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।