Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

শ্যাম্পুর আগে করণীয়

* নিষ্প্রাণ চুলকে প্রাণবন্ত করতে লাগাতে পারেন টক দই ও মধুর মিশ্রণ। মধু চুলের ভেতর থেকে ময়েশ্চারাইজার জোগানোর পাশাপাশি প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজও করবে।
* শ্যাম্পু করার আগে চুলের গোড়ায় গরম তেলের ম্যাসাজ নিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এতে মাথার ত্বকের ভেতরে লুকোনো ময়লা উঠে আসে। আর চুলে তেল দেয়ার আগে চাইলে এর সঙ্গে অন্য কোনো তেলও মিশিয়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে নারকেল তেলের সঙ্গে মেশাতে পারেন বাদামের তেল কিংবা অলিভ অয়েল। এর সঙ্গে একটি ভিটামিন-ই ক্যাপসুল ভেঙ্গে মিশিয়ে নিন। এরপর চুলে তেল লাগানোর পর অন্তত ২০ মিনিট রেখে দিন।
* মসুর ডালও চুলের যত্নে খুবই উপকারী। তিন টেবিল চামচ মসুরের ডাল সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন ভেজানো ডাল পানি ছাড়িয়ে মিহি করে বেটে নিন। বাটা ডালের সঙ্গে একটি ডিম, এক চামচ লেবুর রস এবং এক কাপ টক দই মেশান। এরপর শ্যাম্পু করার আধঘণ্টা আগে এটি চুলে লাগান, তারপর ধুয়ে ফেলুন।
* ঝলমলে চুলের জন্য কন্ডিশনারের বিকল্প নেই। এজন্য ব্যবহার করতে পারেন প্রাকৃতিক কন্ডিশনার। আর ঘরে বসে খুব সহজেই এটি তৈরিও করা যায়। এজন্য লাগবে টক দই ও ডিম। প্রথমে একটি ডিমের সঙ্গে কয়েক চামচ টক দই মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রণটি গোড়াসহ সমম্ত চুলে ভালোভাবে মাখুন। ২০ মিনিট পর ভালোভাবে মাথা ধুয়ে নিন। ডিমের কুসুম আপনার চুলে পুষ্টি জোগাবে আর সাদা অংশ চুলকে করে তুলবে রেশমী ও সতেজ। তবে কখনোই চুল ধোয়ার জন্য গরম পানি ব্যবহার করবেন না। এতে আপনার চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাবে।
* হাতের কাছে মধু, টক দই ও ডিম না থাকলে কলা দিয়েও চুলের জন্য মাস্ক বানাতে পারেন। এজন্য আপনার লাগবে মাত্র দুটি পাকা কলা। দুই টেবিল চামচ...

Read more

13 January, 2015

ঘরোয়া ফ্রুট ফেসিয়াল

•কলার মধ্যে ভিটামিন এ, বি ও ই পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে।
• প্রথমে ভাল করে পাকা কলা চটকে নিন।
• এরপর চটকানো কলায় মধু মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়।
• ভিটামিন সি-এর উৎস লেবু। এটি ব্লিচের কাজ করে। মুখের দাগ, অ্যাকনে, স্কিন টোনিং ও মুখকে পরিষ্কার করতে সক্ষম।  
• এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানিতে হাফ লেবুর রস ও এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিজের দিনের শুরুটা করুন। এতে উপকারটা আপনারই। এটি সেলুলয়েড গঠনে সাহায্য করে এবং ভিতর থেকে আপনার ত্বককে পরিষ্কার করে।
• লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে লাগালে মুখকে দাগমুক্ত করতে সাহায্য করে ও উজ্জ্বল করে তোলে।
• কমলালেবুর মধ্যে ভিটামিন সি আছে, যা ত্বককে উন্নত করতে সাহায্য করে। মুখের দাগ হ্রাস করতে ও বয়সের ছাপ দূর করতে খুব উপকারী।
• শুকনো কমলালেবুর খোসা গুঁড়ো করে নিয়ে তা দিয়ে সপ্তাহে অন্তত দু’দিন মুখে মাসাজ করুন। এটি স্ক্রাবারের কাজ করে।
• আপেলে তৈরি প্যাকটি একটি ভাল হাইড্রেটিং ফেস প্যাক। যা আপনার মুখকে বলি রেখার হাত থেকে রক্ষা করবে।
• রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে প্যাক বানিয়ে মুখে লাগান। শুকাতে দিন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। 
• মুখের মরা কোষ হ্রাস করতে পেঁপে ভীষণ কার্যকরী।
• পেঁপের ভিতরের অংশটা মুখে ১ মিনিট ধরে ঘষতে পারেন। এতে মুখ নরম ও পরিষ্কার হয়।
• পেঁপে এর সাথে ২ টেবিল চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে ২০ মিনিটের জন্য মুখে মাস্কের মত লাগিয়ে নিন। তারপর উষ্ণ গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
...প্রতিবার প্যাক লাগিয়ে ভালভাবে মুখ ধোঁয়ার পর মুখে ভালোমানের বা ব্র্যান্ডের...

Read more

15 January, 2015

চুলের জন্য ক্যাস্টর অয়েল

চলুন জেনে নেই ক্যাস্টর অয়েলের সাহায্যে হেয়ার ট্রিটমেন্টের কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি-
* যেহেতু ক্যাস্টর অয়েল খুব ঘন তাই এটি চুলে লাগানোর আগে রেগুলার চুলের তেল (কোকোনাট অয়েল, অলিভ অয়েল, আমন্ড অয়েল) এর সঙ্গে মিশিয়ে লাগান। স্ক্যাল্পে ভালোমতো ম্যাসেজ করে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল লাগানোর পর হেয়ার ক্যাপ অথবা হট টাওয়েল চুলে পেঁচিয়ে রাখলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এরপর চুলে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। আরও ভালো ফল চাইলে তেল লাগিয়ে সারারাত রেখে দিতে পারেন।
* এক চা চামচ মধু, দুই চা চামচ ক্যাস্টর অয়েল এবং একটি ডিম ভালোমতো মিশিয়ে চুলে ভালোমতো লাগান। এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি আপনার নিষ্প্রাণ এবং রুক্ষ চুলের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে একে নরম করবে।
* সমান পরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল, তিলের তেল এবং অলিভ অয়েল ভালোমতো মিশিয়ে চুলে এবং স্ক্যাল্পে ভালোমতো লাগিয়ে গরম তোয়ালে দিয়ে পেঁচিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি খুবই কার্যকর একটি হেয়ার টনিক হিসেবে কাজ করে, যা চুল এবং স্ক্যাল্পকে খুব ভালোভাবে কন্ডিশন্ড করে এবং চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
* এছাড়া চোখের পাপড়ি ঘন করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ক্যাস্টর অয়েল। প্রতি রাতে ঘুমাবার আগে ব্রু বা পাপড়িতে লাগিয়ে সকালে ধুয়ে ফেলুন। এক মাসের মধ্যেই পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
...ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে ভিটামিন ই, মিনরেলস, প্রোটিন, অ্যাসেন্সিয়াল ফ্যাটি এসিড। যা চুল পড়া রোধ করার পাশাপাশি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। ক্যাস্টর অয়েল এমন একটি তেল যা প্রায় সকল হেয়ার ট্রিটমেন্টে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

Read more

16 January, 2015

অতিরিক্ত অয়েলি ত্বকের জন্য ফেইসপ্যাক

* একটি বড় লেবুর অর্ধেক অংশ কেটে তার রস বের করে নিন।
* এবার লেবুর রসের সাথে ১০ টেবিল চামচ তরল দুধ ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন।
* ধীরে ধীরে পুরো মুখে ম্যাসাজ করুন, যতক্ষন না পর্যন্ত পুরো মিশ্রণটা ত্বক না শোষণ করে। ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
...ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করার ক্ষেত্রে লেবুর রস ও দুধের মিশ্রণও বেশ কার্যকরী।
***এই ফেইসপ্যাকের উপকারিতা হলো-
• লেবু ত্বকের তেল দূর করে আর দুধ ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে।
• লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুন ত্বককে করবে আরও ফর্সা।
সতর্কতা- এই মিশ্রণটি চোখের চারপাশে সাবধানে লাগাতে হবে।

Read more

17 January, 2015

সহজ উপায়ে ঘরোয়া কিছু ফেইসপ্যাক

* আলু ও পাতি লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* পাতিলেবু রস ও গরুর কাঁচা দুধ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
* শশা এবং টমেটোর রস মিশিয়ে ছেঁকে ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা অবস্থায় মুখে তুলো দিয়ে লাগান।
* হালকা কুসুম গরম পানিতে অল্প কর্পূর এবং চিনি মিশিয়ে তুলো দিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ময়েশ্চারাইজারের কাজ করে।
* আপেল বাটা, কয়েক ফোঁটা মধু ও দুধের সর একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১৫-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুযে ফেলুন।
* কাঁচা হলুদ বাটা, দুধ, গোলাপ ফুলের পাঁপড়ি বাটা, চন্দন বাটা ও কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন। ১৫-২০ মিনিট পর স্বাভাবিক পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
* মসুর ডাল বাটা, মুলতানি মাটি, গোলাপ জল, পাতিলেবুর খোসা বাটা, কয়েক ফোঁটা মধু ও নিমপাতা বাটা একসঙ্গে পেষ্ট তৈরি করে মুখ-গলায় লাগিয়ে রাখুন ১৫-২০ মিনিট। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
* মুলতানি মাটি, টক দই, গোলাপ জল ও টমেটোর রস একসঙ্গে পেষ্ট তৈরি করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫-২০ পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

Read more

18 January, 2015

ড্রাই শ্যাম্পু সম্পর্কে জেনে নিন


* ড্রাই শ্যাম্পু- এটা হল এক ধরনের শ্যাম্পু কিন্তু এটা অন্য শ্যাম্পুর মত লিকুইড হয় না বরং এটা একটা পাউডারের মত হয়। এটা সাধারণ শ্যাম্পুর মত পানি দিয়ে ব্যবহার করা হয় না। যদি চুল ভিজে থাকে আর তৎক্ষণাৎ চুল শুকাবার দরকার হয় তখন চুল শুকাবার কাজে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ড্রাই শ্যাম্পু হয়। একটা পাউডার ফর্মে থাকে আর একটা এরোসোল বা স্প্রে ফর্মে থাকে। মনে রাখতে হবে যে ড্রাই শ্যাম্পু পানির উপরে কাজ করে না। চুলে যদি তৈলাক্ত ভাব আসে তাহলে খুব ভালো ভাবে কাজ করে। পানিতে ভেজা মাথায় ড্রাই শ্যাম্পু লাগালে সেটা কাদার মত আকার ধারণ করবে।
সাধারণত বাজারে এখন বহুল প্রচলিত নয় ড্রাই শ্যাম্পু। এটা কিছু কিছু বড় শপিং মল ও অনলাইনে পাওয়া যাবে। আমাজন, ই-বে, পার্পল ডট কম ইত্যাদিতে ড্রাই শ্যাম্পু পাওয়া যাবে। কিছু ব্র্যান্ডের নাম নিচে দেয়া হল যা বহুল প্রচলিত আর আমাদের দেশেও পাওয়া যাবে- • ট্রেসেমে ফ্রেশ স্টার্ট ড্রাই শ্যাম্পু, • ডাভ ইনভিগরেটিং ড্রাই শ্যাম্পু, • বি ব্লান্ট ব্যাক টু লাইফ ড্রাই শ্যাম্পু, • ইন্সট্যান্ট ড্রাই শ্যাম্পু।
* ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহারের কারন-
সপ্তাহে তিন বারের বেশি শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ বেশি শ্যাম্পু করলে চুল শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। কিন্তু মাঝে মধ্যেই যদি শ্যাম্পু করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে তখন ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে। মডার্ন নারীরা সাধারণত জিম করার পরে বা যখন চুল ভিজে থাকে চটজলদি চুল শুকোতে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকেন। চুল শুকোতে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার না করে ড্রাই শ্যাম্পু ব্যবহার করা যায়। ড্রাই শ্যাম্পু যেমন চুল শুকোতে সাহায্য করে তেমনি স্ক্যাল্প থেকে তেল, ধুলো ও ময়লা...

Read more

21 January, 2015

রূপচর্চায় অলিভ অয়েলের ব্যবহার

* ত্বকের বলিরেখা দূর করতে-
বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে কপালে, চোখের পাশে ও নিচে চামড়ায় হালকা ভাঁজ দেখা দেয়। এই বলিরেখা দূর করতে ২ চামচ অলিভ অয়েলের সাথে সামান্য এলোভেরা অয়েল মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করলে তা চলে যাবে।
* চুলের সৌন্দর্যে-
চুলের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। একটি ডিম ও ২ চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে ভালমতো ফেটিয়ে নিন। তারপর পেস্টটি আপনার চুলে লাগিয়ে ২০-৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুলের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
* মেকআপের সময়-
সাজসজ্জার সময় অনেকেই মেকআপে ফাউণ্ডেশন ব্যবহার করে। মুখে দেওয়ার আগে তাতে ১-২ ফোঁটা অলিভ অয়েল মুখে দিয়ে নিন, তাহলে ফাউণ্ডেশন দেওয়ার পর ত্বক খুব উজ্জ্বল দেখাবে। তবে এটা কেবল শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রযোজ্য।
* মেকআপ পরিষ্কার করতে-
মুখ থেকে মেকআপ তুলতে রীতিমতো ত্বকের সাথে যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু অলিভ অয়েল দিয়ে খুব সহজেই মুখের সমস্ত মেকআপ তুলে নেওয়া যায়। মেকআপ তোলার সময় কটন বল নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন, দেখবেন সমস্ত মেকআপ উঠে যাবে।
* ঠোঁটের যত্নে-
লিপবাম, ভেসলিন এর বদলে ঠোঁটে অলিভ অয়েলও ব্যবহার করা যায়। রাতে ঘুমানোর আগে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে তারপর অলিভ ওয়েল লাগান। লিপস্টিক লাগানোর আগেও সামান্য অলিভ অয়েল দিয়ে নিলে ঠোঁট নরম থাকবে।
* পায়ের যত্নে-
পায়ের যত্নে অলিভ অয়েলের ব্যবহার অতুলনীয়। পায়ের যত্নে ১ চামচ লবণ নিয়ে তাতে পরিমাণমতো অলিভ ওয়েল মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে পায়ে ম্যাসাজ করুন। ভালো ফল পাবেন।
* ওজন কমাতে-
শরীরের ওজন কমাতে অলিভ অয়েল খেতে পারেন। এছাড়া সকালে নাস্তার আগে ২ চামচ অলিভ ওয়েল খেয়ে নিন, এতে হজম শক্তি বাড়বে।
* ত্বকে ময়েশ্চারাইজ আনতে-
হালকা...

Read more

22 January, 2015

চোখের সৌন্দর্যে- যত্ন

চোখের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। যার চোখ সুন্দর তাকে আর বেশি সাজগোজ করতে হয় না, শুধু আই মেকআপই একজন সুন্দর চোখের অধিকারিণী নারীকে অন্য সবার থেকে সুন্দর করে তোলে। কিন্তু চোখের চারপাশে কালো দাগ থাকলে সব প্রস্তুতির পরও আমাদের চেহারা অনেকখানি মলিন দেখা যায় এবং সৌন্দর্য আর ফুটে ওঠে না। তাই চোখের পর্যাপ্ত যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। তার জন্য চোখের চারপাশের যত্নের পদ্ধতি জানা খুবই জরুরি। চলুন জেনে নেই-
* সঠিক সময়ে ঘুম, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এ ক্ষেত্রে অনেকটা জাদুর মতোই কাজ করবে। চেষ্টা করতে হবে মন ভালো রাখার।
* প্রতিদিন আপনার চোখে শীতল চা ব্যাগ বা নরম কাপড় আবৃত একটি বরফ দিয়ে ১০-১৫ মিনিট রাখতে পারেন।
* আলু, শসা ও গমের পেস্ট বা গ্রেট করে একসঙ্গে মিশিয়ে চোখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। তিনটি উপাদান না পেলে যেকোনো দুটি উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে দিলেও চোখের কালি অনেকাংশেই দূর হয়ে যাবে।
* চোখ বন্ধ করে ২ টুকরো শসা ২ চোখের ওপর দিয়ে ১০-১৫ মিনিট রাখতে পারেন।
* আলুর রস নিঃসৃত করে শুষ্ক আলু চোখে দিয়ে ৩০ মিনিট রেখে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে পারেন।
* একটি চামচ ফ্রিজে ১০-১৫ মিনিট রেখে সেটি কাল দাগের অপর চেপে ধরে রাখুন যতক্ষণ পর্যন্ত না চামচ গরম হয়।
* ভিটামিন কে-সমৃদ্ধ ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। চোখের দাগ দূর করা ক্রিমও ব্যবহার ব্যবহার করতে পারেন।
* দুটি তুলার বল ঠাণ্ডা দুধে ডুবিয়ে রাখুন। পরে সেই বল দুটি চোখের উপর রেখে ১৫ মিনিট শুয়ে থাকুন। চোখ আরাম পাবে। ডার্ক সার্কেলের সমস্যাও কমবে।
* রাতের বেলায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে ময়েশ্চারাইজার, আই ক্রিম বা জেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ভালো ফল...

Read more

24 January, 2015

কনসিলার ব্যবহারের নিয়ম

শুধু ফাউন্ডেশন দিয়ে মুখের কালো দাগ, চোখের নিচে কালো দাগ পুরোপুরি ভাবে লুকানো যায় না। তাছাড়া পার্টি মেকআপ করতে গেলে যদি মেকআপ এর উপর মুখের কালো দাগ গুলো ভেসে থাকে তখন দেখতে খারাপ লাগে। যাদের ত্বকে প্রচুর ব্রণের দাগ আসে অথবা চোখের নিচে গর্ত অথবা কালো হয়ে আসে, তাদের অবশ্যই কন্সিলার ব্যবহার করা উচিৎ।
**মেকআপ এর ন্যাচারাল লুক আনার জন্য ২ টি কন্সিলার ব্যবহার করতে হবে। একটি ত্বকের রঙ এর থেকে এক শেড উজ্জ্বল রঙ আর একটি হলুদ অথবা কমলা রঙের কন্সিলার। আমরা জানি কমলা রঙ কালো রঙ কে নিউট্রাল করে। কন্সিলার অনেকেই অনেক ভাবে ব্যবহার করে। কেউ ফাউন্ডেশন দেয়ার আগে করে, আবার কেউ ফাউন্ডেশন দেয়ার পরে ব্যবহার করে। যে যেভাবে আরামদবোধ করেন, সেইভাবেই করবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে চোখের নিচে কালো দাগ এবং মুখের কালো দাগ দূর করবেন কন্সিলার দিয়ে।
*চোখের নিচের কালো দাগের জন্য-
• প্রথমে একটি ফাউন্ডেশন ব্রাশ দিয়ে পুরো মুখে ফাউন্ডেশন দিবেন। ভালো করে ব্লেন্ড করবেন।
• যদি কোন কন্সিলার পেলেট থাকে তাহলে ঐখান থেকে কমলা অথবা হলুদ কালারের স্কিন কারেক্টর নিয়ে চোখের নিচে এবং চারপাশে লাগাবেন।
• তারপর হাতের আঙ্গুল দিয়ে হালকা করে আস্তে আস্তে কন্সিলার ব্লেন্ড করবেন। চোখের নিচে কন্সিলার দিতে ব্রাশ থেকে হাতের আঙ্গুল-ই বেশি ভালো।
• এরপর নিজের ত্বকের থেকে এক শেড হালকা কন্সিলার নিয়ে চোখের নিচে আবার লাগাবেন এবং ভালো করে ব্লেন্ড করবেন।
• এবার যেকোনো প্রেস পাউডার দিয়ে পুরো মেকআপ টাকে সেট করবেন।
*মুখের দাগের জন্য-
মুখের দাগও চোখের কালো দাগ দূর করার পদ্ধতির মতই করতে হবে। তাছাড়া কিছু বিশেষ দিক খেয়াল রাখতে হবেঃ
• প্রথমে মেকআপ প্রাইমার লাগাতে হবে। যাদের মেকআপ...

Read more

24 January, 2015