Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

নিজের সব সম্পদ দাতব্য কাজে ব্যয় করবেন টিম কুক

Technology Image

অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক জানিয়েছেন, নিজের যা সম্পদ আছে, তার পুরোটাই দাতব্য কাজে ব্যয় করবেন তিনি। তার ১০ বছর বয়সী ভাতিজার কলেজে পড়ালেখার খরচ বাদ দেওয়ার পর ৭৮.৫ কোটি ডলারের যা থাকবে, তার পুরোটাই চলে যাবে দাতব্য তহবিলে। খবর ফরচুন ম্যাগাজিনের।
নিজের সিদ্ধান্ত সম্পর্কে কুক বলেন, "আপনি জলাশয়ের সে নুড়ি পাথর হতে চাইবেন যা পরিবর্তনের জন্য তরঙ্গ সৃষ্টি করতে পারে।"
ফরচুনের হিসেব অনুযায়ী, টিম কুকের হাতে আছে অ্যাপলের ১২ কোটি ডলারের স্টক। এছাড়া তার হাতে আরও আছে ৬৬.৫ কোটি ডলারের স্টক যা এখনও বিক্রির উপযোগী হয়নি।
কিছুদিন আগে ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট বিত্তশালীদের সম্পদের অন্তত অর্ধেক তাদের জীবদ্দশায় দাতব্য কাজে ব্যয় করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। আর এই তালিকায় ইতোমধ্যেই যুক্ত হয়েছেন বিল গেটস, মার্ক জাকারবার্গ, ল্যারি এলিসন প্রমুখ ব্যক্তিত্ব।

Continue Reading...

জনসংখ্যায় সমান চীন এবং ফেসবুক

Technology Image

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ডর্ম রুম থেকে যাত্রা শুরু করেছিল ফেসবুক। কিন্তু চীনা সভ্যতা হাজার বছরের পুরনো। চীনের অর্থনীতি লাগামহীন ঘোড়ার মত সামনের দিকে ছুটছে। আর ফেসবুকের আর্থিক অবস্থাও প্রায় একই রকমভাবে সামনে এগোচ্ছে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ফেসবুকের দেওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতি মাসে ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর পরিমাণ ১৩৫ কোটি আর চীনের জনসংখ্যাও ১৩৫ কোটি।
অর্থাৎ বিভিন্ন দিকেই চীনের সাথে মিল রয়েছে ফেসবুক নামক এই ভার্চুয়াল দেশটির। তবে অমিলও রয়েছে অনেক। মজার ব্যাপার হল, চীনে কিন্তু ফেসবুক নিষিদ্ধ।
ফেসবুক এবং চীনের মধ্যে কিছু মিল-অমিল খুঁজে বের করেছে ইয়াহু। চলুন দেখে নেওয়া যাকঃ

Continue Reading...

যে উপায়ে হ্যাকাররা প্রায় সকল কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারে

Technology Image

প্রযুক্তি বিশ্বে হ্যাকিং কথাটি খুবই প্রচলিত। 'হ্যাকিং' অর্থ সাধারন ভাষায় কম্পিউটার থেকে তথ্য চুরি। পুর্বের ধারণার চেয়েও সহজ যেকোনো নিরাপদ তথ্য হ্যাকিং করা আর এর প্রমাণ মিলল গত সপ্তাহে ভ্যানকুভারে হয়ে যাওয়া ক্যানসেকওয়েস্ট সিকিউরিটি কনফারেন্সে।
কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ জেনো কোভাহ এবং কোরে ক্যালেনবার্গ দেখিয়েছেন কিভাবে বায়োস চিপের মাধ্যমে হ্যাকিং সঙ্ঘটিত হয়। বায়োস চিপ হল- একটি কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে ফার্মওয়্যার কর্তৃক ধারণকারী মাইক্রোচিপ। BIOS একটি কম্পিউটার বুট করে এবং অপারেটিং সিস্টেম লোড করতে সাহায্য করে। এই মূল সফটওয়্যারে সংক্রমণ করে যা কিনা অ্যান্টিভাইরাস এবং অন্যান্য নিরাপত্তা পণ্যের নীচে পরিচালিত হয়। এবং সাধারণত এগুলো স্ক্যান করেনা অ্যান্টিভাইরাস। ফলে গুপ্তচোররা খুব সহজেই এখানে ম্যালওয়্যার দিয়ে দিতে পারে এবং এই ম্যালওয়্যার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম মুছে ফেললে বা পুনরায় ইন্সটল করলেও থেকে যায়।
পরবর্তিতে হ্যাকিং আক্রমণ দূর থেকে ইমেইলের মাধ্যমে অথবা সিস্টেমে ফিজিক্যাল ইন্টারডিকশনের মাধ্যমে করা যায়। উইয়ার্ড রিপোর্ট অনুযায়ী গবেষকরা একে 'ইনকারশন ভালনারেবিলিটিস' বলে।
আর এটিই হ্যাকার কে BIOS এ প্রবেশের অনুমতি দেয়। আর একবার BIOS আপোস করে ফেললে সিস্টেম তাদের সর্বোচ্চ সুবিধা দেয়। এরপর তারা সিস্টেমের সব ধরণের নিয়ন্ত্রন নিতে সক্ষম হয়।
কোভাহ, বিজনেস ইনসাইডারে বলেন, তারা ১০০০০ এন্টারপ্রাইজ-গ্রেড মেশিন বিশ্লেষণ করে দেখেন অন্তত ৮০ শতাংশের BIOS এ দুর্বলতা রয়েছে। সর্বাধিক ভীতিকর বিষয় হচ্ছে, কম্পিউটার ব্যবহারকারী গোপনীয়তা ভিত্তিক নিরাপত্তা সফ্টওয়্যার ব্যবহার করার পরও একবার BIOS আপোস করলে এনক্রিপ্ট করা তথ্যও প্রবেশযোগ্য। এর উদাহরণ স্বরূপ গবেষকরা টেইল সিস্টেমের কথা বলেন যা অপরিমেয় নিরাপত্তার জন্য পরিচিত একটি বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেম এডওয়ার্ড স্নোডেন এবং গ্লেন তাদের ডেটা শেয়ারের জন্য ব্যবহার করতেন। কোভাহ এবং কোরে বলেন, তাদের এই পদ্ধতিতে টেইলের ডেটাও এক্সেস করা সম্ভব।
জেনো...

Continue Reading...

পকেটেই বহন করা যাবে ওয়াশিং মেশিন

Technology Image

কাপড় পরিষ্কারের জন্য অনেকেই লন্ড্রির দ্বারস্থ হন। আর এসব জায়গায় কাপড় দিতে এবং আনতে অনেকটা সময় নষ্ট হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে নতুন এক ডিভাইস আসলো। ডিভাইসটির নাম 'ডলফি'।
এই ডিভাইসে আলট্রাসনিক প্রযুক্তির শক্তি ব্যবহার করে কাপড় ধোয়া হয়। এই প্রযুক্তিতে জলের মধ্যে আল্ট্রাসাউন্ড কম্পন নির্গত হয় এবং এই আল্ট্রাসাউন্ড তরঙ্গ কাপড়ের ময়লা কণার উপর থেকে ময়লা তুলে ফেলে। এই ডিভাইসের সচেয়ে বড় সুবিধা হল- ভ্রমনে খুব সহজে ব্যাগের ভিতর এটি বহন করা যাবে।

Continue Reading...

স্টিভ জবসের অজানা তথ্য

Technology Image

গত সপ্তাহে বাজারে এসেছে স্টিভ জবসকে নিয়ে লেখা বই ‘বিকামিং স্টিভ জবস: দ্য ইভোলিউশন অফ অ্যা রেকলেস আপস্টার্ট ইন্টু অ্যা ভিশনারি লিডার’। বইটিতে জবস সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য তুলে ধরেছেন ব্রেন্ট শ্লেন্ডার এবং রিক টেটজেলি।
অ্যাপলের নির্বাহীরাও জানিয়েছেন, বইটিতে স্টিভ জবসের জীবনের বাস্তব প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। বইটিতে জবস সম্পর্কে এমন অনেক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে যা গণমাধ্যমেরও জানা ছিল না।
শ্লেন্ডারের সাথে জবসের ছিল বেশ ভালো সম্পর্ক। তিনি কাজ করতেন ফরচুন ম্যাগাজিন এবং ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে। ২৫ বছর ধরে তিনি এই দুইটি সংবাদমাধ্যমে অ্যাপলের হয়ে কাজ করেছেন।
বইটি থেকে সংগৃহীত জবসের কিছু অজানা তথ্য আজ তুলে ধরা হল:
১. কর্মীদের বরখাস্ত করা অপছন্দ করতেন জবস: কর্মীদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করা অপছন্দ করতেন জবস। আর সন্তানের বাবা হওয়ার পর এই অপছন্দ করার ব্যাপারটা আরও বেশি হয়েছিল। এ বিষয়ে বইটিতে জবসের একটি বক্তব্যের উল্লেখ পাওয়া যায়। জবস বলেছিলেন, "আমি মনে করি এটি হয়তো আমিও হতে পারতাম যে বাড়ি গিয়ে স্ত্রী এবং সন্তানকে বলছে যে আমাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। অথবা ২০ বছর পর হয়তো এটা আমার সন্তানের ক্ষেত্রেও হতে পারে। আমি এর আগে কখনও এই বিষয়টি নিয়ে এর আগে কখনও এভাবে চিন্তা করিনি।"
২. স্কুলে দুটি গ্রেড না পড়েই পার পেয়েছিলেন জবস: জবস তার স্কুলে ষষ্ঠ গ্রেড বাদ দিয়েছিলেন। পরে তার শিক্ষকরা তাকে সপ্তম গ্রেড বাদ দিয়ে একেবারে অষ্টম গ্রেডে প্রমোশন দিয়ে দেন। আর এই ঘটনা দেখে জবসের বাবা-মা তাকে আরও প্রতিযোগিতামূলক স্কুলে ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
৩. জবস তার পছন্দের ব্যক্তিদের কথা শুনতেন: অল্পতেই রেগে যেতেন জবস। আর তাই তার সাথে কাজ করাও ছিল কঠিন ব্যাপার। একবার জবস ম্যাক টিমের এক প্রকৌশলীকে...

Continue Reading...

‘সাধারণ’ উপলব্ধিতেই পাল্টে যায় জীবন

Technology Image

১৯৮২ সালের কথা। ওয়াসিংটন ডিসির একাডেমি অফ এ্যাচিভমেন্ট থেকে গেল্ডেন প্লেট পুরষ্কার গ্রহণ করছেন স্টিভ জবস। সেসময় দেয়া তাঁর এক ভাষণ খুব বিখ্যাত। অথচ জবসের বয়স তখন মাত্র ছাব্বিশ বছর।
আগামি পৃথিবীতে সুুন্দর জীবন ও সুন্দর পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য তরুণ প্রজন্মের সামনে সুন্দর একটি বক্তৃতা দেওয়ার সুন্দর এক সুযোগ ছিল জবসের। বক্তৃতায় জবস সৃষ্টিশীলতা বিষয়ে অনেক মন্তব্য করেছিলেন। পাশাপাশি তার জীবন কিভাবে পরিবর্তন হয়েছিল সেটার উপরও আলোকপাত করেছিলেন।
জবস বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘একটি বিষয় সব সময় আমার মাথার ভেতর কাজ করত। যদিও কিভাবে বিষয়টি আমার চিন্তা শক্তির উপর প্রভাব বিস্তার করেছিল তা আমি সঠিক জানতাম না। বিষয়টি হলো, আমাদের চারপাশে অনেক কিছু ঘটে যাচ্ছে যা পরিবর্তনের জন্য আমরা কখনোই কোন চেষ্টা করি না। যা কিছু বিদ্যমান, তার মধ্যেই আমরা জায়গা খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করি। চেষ্টা করি সুন্দর একটি জীবন সাজাতে। তবে কিছু মানুষ আছেন, যারা পৃথিবীকে বদলে দিতে চান। যখন আপনি সেই কাজের মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ শুরু করে দেন তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি তাদের থেকে খুব বেশি আলাদা নন’।
জবস বলেন, যেসব মানুষ গোটা পৃথিবীকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনীতি, সংস্কৃতির নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারাও আমাদের মত সাধারণ মানুষ। সব কিছুরই সম্ভাবনা আমাদের মধ্যেও রয়েছে। এমনও হতে পারে যে সাধারণ একজন মানুষ পুরো পৃথিবীকে পরিবর্তন করে দিতে পারেন।
জবস বলেন, প্রাত্যহিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে যে সব মানুষ পুরো পৃথিবীর নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারাও আপনার চেয়ে খুব বেশি আলাদা নন। তাদের বিশেষ কিছু কিছু বিষয়ে নিজস্ব মতামত রয়েছে এরপরও তারা কিন্তু আমাদের মতই সাধারণ। সঠিক যোগাযোগ, সঠিক প্রশিক্ষণ, ভাল মেধা-মননের ব্যবহারের মাধ্যমে বিশেষ ব্যক্তিদের মত হয়ে ওঠা সম্ভব।
জবসের মতে, এই ধরনের উপলব্ধি,...

Continue Reading...

জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের একাল সেকাল

Technology Image


গুগল, ইয়াহু কিংবা ফেসবুক থেকে শুরু করে অ্যামাজন কিংবা ইবে, জনপ্রিয় এসকল ওয়েবসাইট শুরুটা এখনকার মতো ছিল না। তখন এসকল ওয়েবসাইট ছিল একেবারেই সাধারণ। কিন্তু বর্তমানে এসকল ওয়েবসাইট দেখলে কেউই বলবে না যে এটিই সেই আগের ওয়েবসাইটটি।
চলুন দেখে নেওয়া যাক এমনই কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের পুরনো এবং বর্তমান অবস্থা:
উইকিপিডিয়া (২০১১)

উইকিপিডিয়া (বর্তমানে) 
পিনটারেস্ট (২০১০)

পিনটারেস্ট (বর্তমানে)

গুগল (১৯৯৮)

গুগল (বর্তমানে)

ইবে (১৯৯৫)

ইবে (বর্তমানে)

লিংকডইন (২০০৩)
লিংকডইন (বর্তমানে)

ইউটিউব (২০০৫)

ইউটিউব (বর্তমানে)

টুইটার (২০০৬)

টুইটার (বর্তমানে)

ইয়াহু (১৯৯৪)

ইয়াহু (বর্তমানে)

ফ্লিকর (২০০৪)
ফ্লিকর (বর্তমানে)

ফেসবুক (২০০৪)

ফেসবুক (বর্তমানে)

অ্যামাজন (১৯৯৫)

অ্যামাজন (বর্তমানে)

Continue Reading...

ফ্রীল্যান্সিংয়ে শীর্ষস্থানীয় ২০টি দক্ষতা

Technology Image

কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকলে ফ্রীল্যান্সিং থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করা যায়? এমন প্রশ্ন অনেকেরই। আর তাই এসকল প্রশ্নের উত্তর দিতে নিয়মিতই বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করে থাকে ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলো।
ইল্যান্স এবং ওডেস্কের দেওয়া তথ্যমতে, ঘণ্টা হিসেবে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি আয় করা সম্ভব প্যাটেন্ট আইন বিষয়ে দক্ষতা থাকলে। এই খাতে দক্ষ একজন ব্যক্তি প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১১২ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকে। এছাড়া দ্বিতীয় এবং তৃতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে ভয়েস অ্যাক্টিং এবং রুবি প্রোগ্রামিং ভাষায় দক্ষতা।

Continue Reading...

যে ১০টি দেশে ইন্টারনেটের গতি সবচেয়ে বেশি

Technology Image

তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন দেশে ইন্টারনেটের গতির ক্ষেত্রেও আসছে বড় পরিবর্তন। দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজই করতে হয় ইন্টারনেটে। আর তাই ইন্টারনেটের গতি এই ক্ষেত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেটের গতি নিয়ে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আকামাই। সেখানে তুলে ধরা হয়েছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সমৃদ্ধ ১০টি দেশের তালিকা। তালিকার প্রথম তিনটি দেশই এশিয়ার
১. দক্ষিণ কোরিয়া: ইন্টারনেটের গতির দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটিতে ইন্টারনেটের গড় গতি ২২.২ এমবিপিএস।
২. হংকং: দ্বিতীয় স্থানে থাকা হংকংয়ে ইন্টারনেটের গড় গতি ১৬.৮ এমবিপিএস।
৩. জাপান: গত এক বছরে ১৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে জাপানে ইন্টারনেটের গতি বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১৫.২ এমবিপিএসে।
৪. সুইডেন: সুইডেনে ইন্টারনেটের গতি গড়ে ১৪.৬ এমবিপিএস।
৫. সুইজারল্যান্ড: তালিকার পঞ্চম অবস্থানে থাকা সুইজারল্যান্ডে ইন্টারনেটের গতি গড়ে ১৪.৫ এমবিপিএস।
৬. নেদারল্যা ন্ডস: নেদারল্যান্ডের অধিবাসীরা গড়ে ১৪.২ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন।
৭. লাটভিয়া: দেশটিতে ইন্টারনেটের গতি গড়ে ১৩ এমবিপিএস। গত বছর তালিকায় অষ্টম অবস্থানে ছিল লাটভিয়া।
৮. আয়ারল্যান্ড: গড়ে ১২.৭ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করেন আয়ারল্যান্ড অধিবাসীরা।
৯. চেক প্রজাতন্ত্র: তালিকার নবম অবস্থানে থাকা চেক প্রজাতন্ত্রে ইন্টারনেটের গতি গড়ে ১২.৩ এমবিপিএস।
১০. ফিনল্যান্ড: সর্বশেষ দশম অবস্থানে আছে ফিনল্যান্ড। দেশটিতে ইন্টারনেটের গতি গড়ে ১২.১ এমবিপিএস।

Continue Reading...