ঘরোয়া উপায়ে মেছতা দূরীকরণ
ভলভো লাইফ পেইন্ট
ব্যবসায় যাত্রী নিরাপত্তার জন্য বেশ খ্যাতি রয়েছে ভারি যন্ত্রপাতি ও গাড়ী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ভলভো'র। তবে তারা পথচারী এবং সাইকেল আরোহীদের কথাও বিবেচনা করেছে।
প্রতিষ্ঠানটির সদ্য ঘোষিত লাইফ পেইন্ট রাতে সাইকেল-আরোহীকে আলো দেয়ার উদ্দেশ্যে আনা হয়েছে। সংস্থাটি এমন একটি রং তৈরি করেছেন, যা রাতের বেলা আরও উজ্জ্বল ভাবে দেখা যাবে এবং রাতের বেলা আরোহীকে পথ চলতে আরও সুবিধা করে দেবে বলে সংস্থার তরফে দাবি করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির রং সাইকেলে স্প্রে করে নিলে রাতের বেলাতে তা কাজ করবে। তবে দিনের বেলা এই রঙ আর দেখা যাবেনা। একবার রঙ স্প্রে করলে টানা ১০ দিন পর্যন্ত কাজ করবে। তবে বৃষ্টি হলেই এই রঙ কাজ করবে না।
বর্তমানে সেরা ১০ স্মার্টফোন
বর্তমান সময়ের সেরা ১০ টি স্মার্টফোনের তালিকা ও সংক্ষিপ্ত স্পেসিফিকেশন তুলে ধরা হলো।
কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেয়া যাক:
১। HTC One M8
২। LG G2
৩। Samsung Galaxy S5
৪। Sony Xperia Z2
৫। Google Nexus 5
৬। iPhone 5s
৭। Sony Xperia Z1 Compact
৮। Samsung Galaxy Note 3
৯। Motorola Moto G
১০। Nokia Lumia 1020
বর্তমানে এগুলোর মধ্যে অনেক সেটই বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। নিজের পছন্দেরটি কিনতে পারেন এবং নিজেকে রাখতে পারেন একটু আলাদা, একটু স্মার্ট।
ভূমিকম্পে গুগলের প্রকৌশলী নিহত
সার্চ জায়ান্ট গুগলের প্রকৌশলী ড্যান ফ্রেডিনবুর্গ আর নেই। শনিবার নেপালের প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পের সময় তিনি মাউন্ট এভারেস্টের একটা বেজ ক্যাম্পে ছিলেন।
গুগল তাদের ওয়েবসাইটে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমরা আমাদের নিজেদের একজনকেও হারিয়েছি।’ গুগল আরও জানায়,‘মাউন্টেন ভিউ প্রকল্পের দীর্ঘ দিনের সদস্য ড্যান ফ্রেডিনবুর্গ আরও তিন গুগল সদস্যের সঙ্গে এভারেস্টে আরোহণ করছিলেন। তিনি মারা গেছেন। গুগলের অন্য তিন সদস্য নিরাপদ আছেন এবং শিগগিরই তাদের বাড়ি ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছি।
২০১৩ সালে নিজের ব্লগপোস্টে ফ্রেডিনবুর্গ লেখেন, ‘পর্বতচূড়ায় উঠে দাঁড়ানোর কোনো তুলনা হয় না। কিন্তু গুগল ম্যাপস দিয়ে আপনি নিজেকে সব সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যেতে পারবেন। অসাধারণ সব দৃশ্য দেখতে পাবেন। আর এগুলো আপনি দেখবেন পর্বতারোহীদের মতো তুষার ধস, পাথর ধসসহ উচ্চতম দুর্গম স্থানের ভয়াবহ কোনো ঝুঁকি মোকাবিলা না করেই।’
গুগলের অত্যন্ত গোপন সৃজনশীল গবেষণাগার ‘গুগল এক্স’ ল্যাবের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছিলেন ড্যান ফ্রেডিনবুর্গ। ফ্রেডিনবুর্গ ২০০৭ সাল থেকে গুগলে কাজ করছিলেন।
গুগল প্লাসের ব্যর্থতার কারণগুলো
গত মাসে সার্চ জায়ান্ট গুগল, তাদের গুগল প্লাসের কৌশলে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেয়।
গুগল প্লাস সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসাবে ফেসবুকের সাথে পাল্লা দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা ফেসবুক, টুইটার, বা লিঙ্কডইন এর মত সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ের সাইটের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে যেতে পারেনি। তবে টেকনিক্যালি অনেক ব্যবহারকারী জিমেইল লগ ইন, গুগল ড্রাইভ এবং গুগলের বিভিন্ন অ্যাপ এক্সেসের জন্য গুগল প্লাস ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু ব্যবহারকারীরা এটিকে সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসাবে ব্যবহার করেনা।
গবেষক এডওয়ার্ড মরবিসের ডেটা কম্পাইল করে ব্লগার কেভিন এন্ডারসন গুগল প্লাসের একটিভ ব্যবহারকারীর একটি চার্ট তৈরি করেন।
গুগল প্লাস ব্যর্থ হওয়ার কারণ হিসাবে সাবেক এক গুগল কর্মকর্তা বলেন, প্রতিষ্ঠানটি একে অনেকটা ফেসবুকের মতো করতে চেয়েছে এবং বাজারে অনেক দেরিতে এসেছে। সাবেক গুগল কর্মীদের কাছ থেকে শোনা বেশ কিছু বিষয় এখানে দেয়া হল-
গুগল প্লাস ব্যবহারকারীকে সহজে একে অন্যের সাথে সংযুক্ত করার চাইতে গুগলের নিজস্ব সমস্যা সমাধানের জন্যই ডিজাইন করা হয়েছে বলে মনে হয়।
গুগল প্লাস যথেষ্ট পরিমাণ মোবাইল ফাস্ট করা হয়নি।
গুগলের ভিতরে গুগল প্লাস ছিল একটি বিতর্কিত পণ্য।
গুগল প্লাসের তৈরি ও নেতৃত্বে ভিক গুনডটরা'র বড় ভূমিকা ছিল। তবে একবছর আগে তার গুগল ছেড়ে যাওয়ার বিষয়টি ছিল রীতিমত বিস্ময়কর।
যদিও গুগল প্লাস সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসাবে ব্যাপক সাফল্য পায়নি তবে এর অর্থ এই নয় যে এটি সম্পুর্নরূপে ব্যর্থ হয়েছে। লাখ লাখ ব্যবহারকারীর জন্য এটি একটি সলিড প্ল্যাটফর্ম যেখানে ব্যবহারকারী সকল প্রতিষ্ঠানের অ্যাপ ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারে। তাই এটিকে মূলধারার সামাজিক নেটওয়ার্ক বলা যাবেনা বা এটি কখনই ফেসবুক বা টুইটারের মতো সাইটকে টেক্কা দিতে পারবেনা।
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে পাঁচ প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ
দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’ উৎক্ষেপণের জন্য আগ্রহ দেখিয়েছে চার দেশের পাঁচ প্রতিষ্ঠান। আরও তিনটি দেশের প্রতিষ্ঠান যোগাযোগ করছে বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)। ইতোমধ্যে এই পাঁচ প্রতিষ্ঠান স্যাটেলাইটের টেন্ডারিংয়ের বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে। বাংলাদেশের চাহিদার ভিত্তিতে এই প্রকল্প নিয়ে টেন্ডার প্রস্তাব জমা দিবে প্রতিষ্ঠানগুলো। আগামী ২ জুন দরপত্র জমা দেয়া শেষ হলেই সকল প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব পর্যালোচনা শেষে বেছে নেয়া হবে সবচেয়ে যোগ্য প্রতিষ্ঠান। যাদের মাধ্যমে উৎক্ষেপণ হবে স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট। নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সূত্রে জানা যায়, ইতোমধ্যে চার দেশের পাঁচ প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক এই টেন্ডারে অংশগ্রহণের জন্য যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করেছে। গতকালও (সোমবার) এসব প্রতিষ্ঠানের পাঁচজন করে প্রতিনিধি প্রথমে একত্রে, পরবর্তীতে পৃথক পৃথকভাবে বিটিআরসি ও প্রকল্পের সদস্যদের সাথে বৈঠক করেছে। দৈনিক ইনকিলাবের সৌজন্যে।
পত্রিকাটির তথ্যমতে, সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সাথে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রকল্পে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ছাড়াও বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্পের পরিচালক মো. গোলাম রাজ্জাক, সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান, তাসমিয়া তাহমিদসহ প্রকল্পের অন্যান্য সদস্যরা। সমন্বিত এই বৈঠকের পর পৃথকভাবে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা প্রকল্পের সদস্যদের সাথে বৈঠক করেন। এই বৈঠকের বিষয়ে প্রকল্পের একাধিক সদস্য জানান, বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে। কোম্পানিগুলো ব্যাপক সাড়া দিয়েছে। তারা স্যাটেলাই প্রকল্পে তাদের অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে বিনিময় করেছে। এছাড়া এই প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশা এবং প্রকল্পের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছে। এর ভিত্তিতে তারা দরপত্রের প্রস্তাব জমা দিবে। আগামী ২ জুন প্রস্তাব জমা দেয়া হলে, সকল প্রতিষ্ঠানের প্রস্তাব পর্যালোচনা করে যোগ্য প্রতিষ্ঠান বাছাই করে তাদের কাজ দেয়া হবে। ইতোমধ্যে আবেদন করা চার দেশ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, কানাডা ও ফ্রান্সের পাঁচ প্রতিষ্ঠান। এছাড়া ব্রিটেন, রাশিয়া ও জাপানের প্রতিষ্ঠানও নিয়ন্ত্রণ সংস্থার সাথে যোগাযোগ করছে বলে...
ওয়ার্ডপ্রেসেও ইমোজি
বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকদিন ধরেইন ব্যবহার হয়ে আসছে ইমোজি’র। তবে এবার ব্লগিংয়েও শুরু হচ্ছে ইমোজির ব্যবহার। আর এই শুরুটা করছে জনপ্রিয় ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেস।
ওয়ার্ডপ্রেসের সর্বশেষ সংস্করণ ওয়ার্ডপ্রেস ৪.২-এ যুক্ত করা হয়েছে ইমোজি ব্যবহারের সুবিধা। আগে কোন একটি পোস্টে ইমোজি ব্যবহার করলে পোস্টটি সেভ করার ক্ষেত্রে সমস্যা হলেও এখন আর এই সমস্যা থাকবে না। এমনকি পোস্টের ইউআরএল স্লাগেও ব্যবহার করা যাবে ইমোজি।
এছাড়া ওয়ার্ডপ্রেসের সর্বশেষ এই সংস্করণে যুক্ত করা হয়েছে আরও কিছু আপডেট। এর মধ্যে আছে বেশ কিছু নতুন এমবেড টাইপ। এছাড়া ‘Press This’ এর ফিচারেও আনা হয়েছে কিছু পরিবর্তন।
বিদায় ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, স্বাগতম মাইক্রোসফট এজ
অবশেষে নতুন ব্রাউজারের নামের ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। গতকাল শুরু হওয়া মাইক্রোসফটের ‘বিল্ড ২০১৫’ সম্মেলনে জানানো হয়, নতুন এই ব্রাউজারের নাম হচ্ছে ‘মাইক্রোসফট এজ’। আর এর মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার যুগেরও।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রথমবারের মত নতুন ওয়েব ব্রাউজার আনার কথা জানায় মাইক্রোসফট। আর এরপর থেকেই সবার মাঝেই এই নিয়ে তৈরি হয়েছে ব্যাপক কৌতূহল। বিশেষ করে নতুন এ ওয়েব ব্রাউজারের নাম কী হবে, সেটি নিয়েই মানুষের মাঝে কৌতূহলের পরিমাণ বেশি ছিল।
আর এরপর মাইক্রোসফট থেকে জানানো হয়, নতুন এই ওয়েব ব্রাউজারের কোডনেম হবে ‘স্পার্টান’। সম্প্রতি উইন্ডোজ ১০-এর সর্বশেষ বিল্ডেও যুক্ত করা হয়েছিল ব্রাউজারটির পরীক্ষামূলক সংস্করণ।
মাইক্রোসফটের নতুন ব্রাউজারের এই নামকরণ নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্টরা খুব একটা অবাক হচ্ছেন না। কারণ উইন্ডোজ ১০-এর ব্রাউজারে ব্যবহার করা রেন্ডারিং ইঞ্জিনের নাম ‘এজ এইচটিএমএল’। আর তাই এর সাথে মিল রেখেই দেওয়া হয়েছে নতুন ব্রাউজারের নামও।
মাইক্রোসফট জানিয়েছে, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারকে একেবারেই বিদায় জানানো হচ্ছে না। এন্টারপ্রাইজ গ্রাহকদের জন্য রাখা হবে এই ব্রাউজার ব্যবহারের সুবিধা।
তিন বছরে ১০০ কোটি উইন্ডোজ ১০ ডিভাইস
উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে বেশ আশাবাদী মাইক্রোসফট। প্রতিষ্ঠানটি মনে করছে, বড় ধরণের সফলতা পাবে এটি। আর এরই অংশ হিসেবে উইন্ডোজ ১০ বাজারে আসার দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে উইন্ডোজ ১০ ডিভাইসের সংখ্যা ১০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন উইন্ডোজ প্রধান টেরি মেয়ারসন।
উইন্ডোজ ১০ নিয়ে বেশ শক্ত পরিকল্পনা করছে মাইক্রোসফট। পুরনো উইন্ডোজ গ্রাহকদের জন্য দেওয়া হবে ফ্রি আপগ্রেড। এছাড়া উইন্ডোজ ১০ চালিত বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য ইউনিভার্সাল অ্যাপ চালুর জন্যও কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। আর এর মাধ্যমে খুব সহজেই ১০০ কোটির এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে মনে করে মাইক্রোসফট।
উদাহরণ হিসেবে মেয়ারসন বলেন, উইন্ডোজ ৮ বাজারে আসার পর ১৫ মাসে ২০ কোটি লাইসেন্স বিক্রি করতে সমর্থ হয় মাইক্রোসফট। আর উইন্ডোজ ৮-এর তুলনায় উইন্ডোজ ১০ আরও বেশি সাড়া পাবে বলে তার বিশ্বাস।
উইন্ডোজ ১০ ডিভাইসে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস অ্যাপ
মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ১০ প্ল্যাটফর্মে একইসাথে চলবে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস অ্যাপ। বিল্ড কনফারেন্সে এই ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। সেখানে বলা হয়, প্রজেক্ট আইল্যান্ড উড (আইওএস) এবং প্রজেক্ট অ্যাস্টোরিয়া (অ্যান্ড্রয়েড) ডেভেলপমেন্ট কিট ব্যবহার করে একজন ডেভেলপার সহজেই আইওএস কিংবা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ উইন্ডোজ ১০ প্ল্যাটফর্মের জন্য পোর্ট করতে পারবেন।
এছাড়া অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপারদের জাভা এবং সি++ কোড ব্যবহার করে উইন্ডোজ ১০ অ্যাপ তৈরি করার সুযোগ দিচ্ছে মাইক্রোসফট। এর মাধ্যমে স্বল্প সময়ে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ উইন্ডোজ ১০ ইকোসিস্টেমের উপযোগী করে তৈরি করা যাবে যা একই সাথে সময় এবং অর্থ সাশ্রয় করবে।
মাইক্রোসফট গত কয়েক মাস ধরেই নতুন এপিআই নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়ে আসছিল। আর এজন্য মাইক্রোসফট বেশ কিছু অ্যাপ বেছে নেয় যার মধ্যে ছিল জনপ্রিয় গেম ক্যান্ডি ক্রাশ। বর্তমানে গেমটির যে উইন্ডোজ সংস্করণ রয়েছে, সেটি কিন্তু উইন্ডোজ এপিআই ব্যবহার করে আইওএস সংস্করণ থেকেই কনভার্ট করে নেওয়া হয়েছে।
তবে মাইক্রোসফট জানিয়েছে, এখানে অনেকেই মনে করতে পারেন যে উইন্ডোজ ডিভাইসে সরাসরিই বুঝি অ্যান্ড্রয়েড কিংবা আইওএস অ্যাপ ইন্সটল করা যাবে। আসলে ব্যাপারটি তা নয়। কেবল এই দুটি প্ল্যাটফর্মের জন্য তৈরি করা অ্যাপ কিংবা গেম খুব সহজেই উইন্ডোজ ডিভাইসে চলার উপযোগী করা যাবে মাত্র।