Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

ইমেইল, পাসওয়ার্ড কেউ জেনে গেলে তাকে খুঁজে বের করার উপায়

Technology Image

আপনার ইমেইলের পাসওয়ার্ড কেউ হয়তো জেনে গেছে। এবং সে মাঝেমধ্যে আপনার মেইলে প্রবেশ করে। অথবা আপনার মেইল অ্যাড্রেস হ্যাকিং হয়ে গিয়েছিল তা পুনরুদ্ধার করতে পেরেছেন।
এখন কিভাবে জানবেন কে আপনার মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করেছিল অর্থাৎ কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল?
Gmail এর ক্ষেত্রেঃ প্রথমে Gmail ঠিকানায় লগইন করে সবার নিচে Last account activity এর ডান পাশে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন একটি পেইজ আসবে। সেখানে আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত ১০ বার কখন, কত তারিখ, কোন আইপি ঠিকানা (দেশের নামসহ) থেকে আপনার Gmail এ প্রবেশ করা হয়েছে , সবগুলোর তালিকা আসবে। আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগইন করে থাকেন এবং একই কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যাবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশের ঠিকানা একই থাকবে।
আপনার E-mail এর Password কেউ জেনে গেলে, তাকে খুঁজে বের করবেন কিভাবে
তখন যদি দেখেন ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার mail এ প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে
http://ittipsyoutube.blogspot.com/p/ip-tracer-and-ip-locator.html
উপরের লিংকে গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সার্ভিস প্রোভাইডারের, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।

Continue Reading...

স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস

Technology Image

ভূমিকম্পের আগাম সংকেত পাওয়া নিয়ে গবেষকরা অনেকদিন থেকেই কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এবার এই গবেষণায় যুক্ত হয়েছে স্মার্টফোন। যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক নতুন এ তথ্য জানিয়েছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ভৌগলিক জরিপ সংস্থা এই গবেষণা পরিচালনা করেছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, একটি অঞ্চলের ভূ-প্রাকৃতিক অবস্থায় কোন পরিবর্তন এলে স্মার্টফোনের জিপিএস সেন্সর সেটি শনাক্ত করতে পারে। আর একসাথে অনেকগুলো স্মার্টফোনে যদি এই পরিবর্তন ধরা পড়ে, তাহলেই ভূমিকম্পের পূর্ভাবাস পাওয়া সম্ভব।
এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হলে ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি অনেক কমিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন গবেষক দলের সদস্যরা। আর যেহেতু বর্তমানে স্মার্টফোনের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে, তাই খুব সহজেই এর মাধ্যমে একটি ভূমিকম্প প্রতিরোধী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা সম্ভব।

Continue Reading...

মার্ক জুকারবার্গ এর বেতন ১ ডলার

Technology Image

সিইও হিসেবে মাত্র ১ ডলার বেতন নিচ্ছেন শীর্ষ সোশাল মিডিয়া ফেইসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। সোমবার ফেইবসুকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সাল থেকে মূল বেতন হিসেবে ১ ডলার নিচ্ছেন তিনি। তারপরও ফেইসুবক থেকে আয় কম নয় জাকারবার্গের, ২০১৩ সালে ফেইসবুক থেকে তরুণ এই বিলিওনেয়ারের আয় ছিল সাড়ে ৬ লাখ ডলারেরও বেশি।
হলিউডরিপোর্টার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০১২ সালে সিইও হিসেবে জাকারবার্গের মূল বেতন ছিল ৫ লাখ ৩ হাজার ২০৫ ডলার। বছর শেষে তার আয় ছিল ২০ লাখ ডলারেরও বেশি। পরের বছরই মুল বেতন একবারে ১ ডলারে নামিয়ে আনার পর প্রতিষ্ঠানটি থেকে তার বার্ষিক আয় কমে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৫১ হাজার ১৬৫ ডলারে।
সিইও হিসেবে ১ ডলার বেতনের চাকরি করলেও জাকারবার্গের আয় কমেনি কোনো দিক দিয়েই। ফেইসুবক শেয়ারের মালিক হিসেবে ২০১৩ সালে মার্কিন শেয়ারবাজার থেকে জাকারবার্গ আয় করেছেন ৩৩০ কোটি ডলার। এক বছর আগে ২০১২ সালে শেয়ার বাজার থেকে জাকারবার্গের আয় ছিল ২৩০ কোটি ডলার। শেয়ার বাজার থেকে জাকারবার্গের এই আয়ের পরিমাণও উল্লেখ করা হয়েছে ফেইসবুকের ওই প্রতিবেদনে। তবে একজন কর্মী আয়ের সঙ্গে শেয়ার বাজারের আয়ের কোনো সম্পর্ক না থাকায় ফেইসবুকের সিইও হিসেবে জাকারবার্গের আয়ের সঙ্গে যোগ করা হয়নি ওই বিলিয়ন ডলার।
ফেইসবুকের ৪২.৬৩ কোটি শেয়ারের মালিক জাকারবার্গ। ব্লুমবার্গের বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ২২তম ধনী ব্যক্তি মার্ক জাকারবার্গের সম্পদের পরিমাণ ২ হাজার ৭শ’ কোটি ডলার।
শুধ জাকারবার্গ নয়, বেতন কমেছে ফেইসবুকের অন্যান্য শীর্ষ কর্মকর্তাদেরও।
২০১২ সালের ফেইসবুকের সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গের বেতন ছিল ২.৬২ কোটি ডলার, যা গত বছর কমে হয়েছে ১.৬১ কোটি ডলার।
শীর্ষ সোশাল মিডিয়া সাইটটির সিএফও ডেভিড এবারসম্যানের বার্ষিক বেতন ১৭.৫ কোটি ডলার থেকে কমে নেমেছে ১০.৫ কোটি ডলারে। আর ভাইস...

Continue Reading...

৮ জুন বিশ্বব্যাপী অ্যাপলের ডেভলপার কনফারেন্স

Technology Image

এ বছরের ৮ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রান্সিসকোর মস্কোন ওয়েস্ট সেন্টারে শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী টেক জায়ান্ট অ্যাপলের ওয়ার্ল্ডওয়াইড ডেভেলপার্স কনফারেন্স।
এই সম্মেলনে অ্যাপলের মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের পরবর্তী সংস্করণ আইওএস ৯ এর ঘোষণা দেওয়া হতে পারে। সম্মেলনে অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী টিম কুক, বিপণন বিভাগের প্রধান ফিল শিলার ও সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ক্রেইগ ফ্রেডেরিগ প্রেজেন্টেশন দেবেন। তবে এই অনুষ্ঠানে অতিথিদের সেলফি তোলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এই অনুষ্ঠানে যারা আসবে তাদের সঙ্গে কোনো সেলফি স্টিক আনতে পারবেন না বলে আগেই শর্ত জুড়ে দিয়েছে অ্যাপল।

Continue Reading...

পরবর্তী গুগল প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেন নরেন্দ্র মোদি ভারত থেকে

Technology Image

সমগ্র ভারতে ছড়িয়ে আছে অজস্র মেধাবী। কিন্তু তারপরও কেন এখান থেকে গুগল কিংবা মাইক্রোসফটের মতো প্রতিষ্ঠান তৈরি হচ্ছে না, এটি ভেবে বিস্মিত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কানাডার টরন্টোতে এক সমাবেশে এই বিস্ময়ের কথা জানান মোদি।
তিনি বলেন, “ভারতে অটোরিক্সায় চড়তে প্রতি কিলোমিটারে খরচ করতে হয় প্রায় ১০ রূপি। অথচ ভারত মঙ্গলযান পাঠিয়েছে মাত্র ৭ রূপি প্রতি কিলোমিটার খরচে।
তিনি আরও বলেন, "ভারতে মেধাবীদের অভাব নেই। আমরা এটি ভেবেই অবাক হই জে তারপরও কেন এখান থেকে কোন গুগল পাওয়া গেল না কিংবা কোন মাইক্রোসফটের জন্ম হল না।"
নরেন্দ্র মোদি জানান, নতুন উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে তাঁর সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে যেন ভারত থেকেও বিশ্ব বদলে দেওয়া প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তৈরি হতে পারে।

Continue Reading...

বিশ্বব্যাপী ই-বর্জ্যের মাত্র ৭ শতাংশ ফোন, কম্পিউটার ও প্রিন্টারের তৈরি করা

Technology Image

জাতিসংঘের করা এক জরীপে দেখা গেছে, গত বছর বিশ্বব্যাপী ৪০ মিলিয়ন টনের বেশি ই-বর্জ্য তৈরি হয়েছে। যার মাত্র ৭ শতাংশ ফোন, কম্পিউটার ও প্রিন্টারের কারণে।
জীবনকে স্বাচ্ছন্দ্যের করতে বিশ্বব্যাপী মানুষজন এখন বহু ইলেকট্রনিক সামগ্রী ব্যবহার করে। কিন্তু দাম দিয়ে কেনা টেলিভিশন, মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপের মতো বিলাসী সামগ্রীর আর সব বর্জ্যের মতোই চলে যায় ভাগাড়ে। এসব বর্জ্যের সবচেয়ে বড় অংশ ওল্ড মাইক্রোওয়েব, ওয়াশিং মেশিন, ডিশওয়াশার এবং অন্যান্য গৃহস্থালী জিনিসের তৈরি। ৪০ মিলিয়ন টন ই-বর্জ্যের ৬০ শতাংশই এগুলো। আর তার মধ্যে শুধুমাত্র ১৫ শতাংশ রি-সাইকেল করা হয়েছে।
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ডেভিড ম্যালোন বলেছেন, এসব বর্জ্য থেকে পাওয়া যেতে পারে লোহা, কপার এমনকি সোনার মতো দামি ধাতব পদার্থ। কিন্তু এগুলো সংগ্রহ করতে হলে বিপজ্জনক টক্সিক কেমিকেলের সংস্পর্শেও আসতে হবে।
ই-বর্জ্য তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম এবং চীন ও জাপান দ্বিতীয় এবং তৃতীয় অবস্থানে। আগামী তিন বছরে বিশ্বব্যাপী ই-বর্জ্যের পরিমাণ ২০ শতাংশ বাড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

Continue Reading...

গুগল সার্চে নতুন অ্যালগরিদম, ক্ষতিগ্রস্ত হবে ছোট প্রতিষ্ঠান

Technology Image

বেশ কিছুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল নতুন সার্চ অ্যালগরিদম চালু করবে গুগল। অবশেষে আজ থেকেই চালু হচ্ছে এই অ্যালগরিদম। নতুন এই সার্চ পলিসি অনুসারে মোবাইল ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট থাকবে গুগল সার্চ রেজাল্টের শীর্ষে।
এক্ষেত্রে বড় টেক্সট, সহজেই ক্লিকযোগ্য লিংক এবং সর্বোপরি রেসপন্সিভ ডিজাইন রয়েছে এমন ওয়েবসাইট প্রাধান্য পাবে। আর যেসকল ওয়েবসাইট এই নিয়ম মেনে ডিজাইন করা হবে না, সেগুলো সার্চ রেজাল্টের নিচের দিকে চলে যাবে।
গুগলের এই সিদ্ধান্তের বড় কারণ হল বর্তমানে ৬০ শতাংশ ট্র্যাফিক আসে মোবাইল থেকে। আর তাই গুগল চাইছে যেন মোবাইল ফোন থেকেই একটি ওয়েবসাইট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্রাউজ করা যায়।
গুগল এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের আগে ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি করে তৈরি করতে ওয়েবসাইটের মালিকদের দুই মাস সময় দিয়েছিল। একইসাথে কী ধরণের পরিবর্তন আনতে হবে, সে সম্পর্কেও অনেক তথ্য দিয়েছিল। তবে তারপরও গুগল তেমন একটা সাড়া পায়নি। ফলে নতুন সিস্টেমে সার্চ র‍্যাংকিংয়ে বড় ধরণের পরিবর্তনের আভাস পাওয়া গেছে।
গুগলের নতুন এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট ফার্ম ডিউডা'র সিইও ইটাই স্যাডান জানান, "আমি মনে করি যারা গুগলের নতুন এই সিদ্ধান্তের বলি হবে, তাদের অধিকাংশই বিষয়টি এখনও জানেই না।" তিনি মনে করেন, এক্ষেত্রে ক্ষতির শিকার হওয়া বেশিরভাগ ওয়েবসাইটই ছোট এবং মাঝারি প্রতিষ্ঠানের। "২১ তারিখ থেকে অনেক ছোটখাট প্রতিষ্ঠানই দেখবে যে তাদের ওয়েবসাইটের ভিজিটর উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ওয়েবে ছড়িয়ে থাকা লাখ লাখ ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটবে।"
গুগল সার্চ রেজাল্টের ক্ষেত্রেই সবসময় গুরুত্ব দিয়েছে কীওয়ার্ড সম্পর্কিত ওয়েবসাইট এবং সেই ওয়েবসাইটের কন্টেন্টকে। তবে এবার এই নীতি থেকে সরছে গুগল। গুগলের মতে, কন্টেন্ট অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে একটি ওয়েবসাইট একজন ব্যবহারকারী ঠিকভাবে ব্রাউজ করতে পারছে কিনা, সেটিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। একটি ওয়েবসাইটে কেবল ভাল কন্টেন্ট থাকলেই হবে না। সব ধরণের...

Continue Reading...

ব্যবসায় ফিরছে নকিয়া

Technology Image

কম সময়ের সেরা এবং বৃহত্তম মোবাইল ফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া। তবে স্মার্টফোনের যুগে এসে সর্বশেষ প্রযুক্তির সাথে তাল মেলাতে না পেরে বাজারে মুখ থুবড়ে পড়ে এই মার্কেট লিডার। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত লুমিয়া স্মার্টফোন বাজারে এনে বাজার ধরার চেষ্টা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু বাজার যেখানে অ্যান্ড্রয়েডের দখলে, সেখানে উইন্ডোজ দিয়ে কি আর বাজার ধরা যায়।
এরই অংশ হিসেবে নিজেদের মোবাইল ডিভিশন মাইক্রোসফটের কাছে বেচে দেয় নকিয়া। আর মোবাইল ব্যবসা বাদ দিয়ে নেটওয়ার্কিং পণ্য নিয়েই বাজারে থাকতে চেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে কিছুদিন আগে অ্যান্ড্রয়েড চালিত একটি ট্যাব বাজারে এনে ভালো সাড়া পায় নকিয়া। আর এবার বাজারে স্মার্টফোন নিয়ে ফেরার কথা ভাবছে নরওয়ের এই মোবাইল ব্র্যান্ড।
নকিয়ার সাথে মাইক্রোসফটের চুক্তি অনুযায়ী ২০১৬ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের আগে নকিয়া ব্র্যান্ড নাম ব্যবহার করে কোন মোবাইল বাজারে ছাড়তে পারবে না ফিনল্যান্ডের নকিয়া।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট রিকোড এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে, নকিয়া ২০১৬ সালের সেই দিনটির জন্য আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। আর চুক্তির সময়সীমা পেরোলেই নতুন স্মার্টফোন নিয়ে বাজারে আসবে বাজার মাতাতে।
সম্প্রতি ফ্রান্সের অ্যালকাটেল-লুসেন্ট অধিগ্রহণ করেছে নকিয়া। তাই অনেকে ধারণা করছেন এই চুক্তিকে সামনে রেখেই নতুন করে নড়েচড়ে বসছে নরওয়ের নকিয়া।
এখন দেখার পালা নকিয়া নতুন করে বাজারে এসে পুরনো অবস্থান ফিরে পায় কিনা।

Continue Reading...

আবারও গতির সব রেকর্ড ভাঙল জাপানি ট্রেন

Technology Image

সর্বোচ্চ গতির নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে জাপানের নতুন ‘ম্যাগনেটিক লেভিটেশন’ (ম্যাগলেভ) ট্রেন। এটি ঘণ্টায় ৬০৩ কিলোমিটার গতিতে ছুটে এই রেকর্ড করে ট্রেনটি।
ট্রেনটি মাউন্ট ফুজি পর্বতের কাছাকাছি এলাকায় গতকাল মঙ্গলবার পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হয়। সেন্ট্রাল জাপান রেলওয়ে নামের একটি প্রতিষ্ঠান ওই দ্রুতগামী ট্রেনটি পরিচালনা করে। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, ট্রেনটি প্রায় ১১ সেকেন্ড ছুটে ঘণ্টায় ৬০০ কিলোমিটারের বেশি গতি অর্জন করতে সমর্থ হয়। এটি এক সপ্তাহেরও কম সময় আগে ঘণ্টায় ৫৯০ কিলোমিটার গতিতে চলে ২০০৩ সালের রেকর্ড (ঘণ্টায় ৫৮১ কিলোমিটার) ভেঙেছিল।
ম্যাগলেভে রয়েছে সাতটি কামরা। বৈদ্যুতিক প্রক্রিয়ায় চার্জ করা চুম্বকের শক্তির সাহায্যে তীব্র বেগে ছুটে চলার সময় এটি রেললাইন থেকে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার ওপরে ভেসে থাকে। সেন্ট্রাল জাপান রেলওয়ে টোকিও থেকে মধ্যাঞ্চলীয় শহর নাগোয়া পর্যন্ত ২৮৬ কিলোমিটার পথে ২০২৭ সালের মধ্যে ম্যাগলেভ ট্রেনটি নিয়মিত চালাতে চায়। তখন ঘণ্টায় ৫০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেনটি দুই শহরের মধ্যে মাত্র ৪০ মিনিটের যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে এখন জাপানে যেসব বুলেট ট্রেন চলে, সেগুলোর চেয়ে অর্ধেকেরও কম সময় নেবে ম্যাগলেভ। তবে দ্রুতগামী ট্রেনের জন্য রাস্তা বা রেললাইন তৈরির খরচ পড়বে অনেক, যা অনেকটা মহাকাশযানের ব্যয়ের সঙ্গে তুলনীয়। নাগোয়া পর্যন্ত লাইন স্থাপন করতেই আনুমানিক ব্যয় হবে প্রায় ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার।

Continue Reading...