Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

বাংলাদেশী সার্চ ইঞ্জিনের খোঁজ

Technology Image

যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশি সার্চ ইঞ্জিন খোঁজ। মো. ফরহাদুল আলম (১৯) নামের এক যুবক এটির আবিষ্কারক।
দেশের ব্যবহারকারীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এতে যুক্ত করা হয়েছে নানা ধরনের সুবিধা। অ্যালেক্সা র্যাঙ্কিংয়ে চীনের এক নম্বরে আছে তাদের দেশের সার্চ ইঞ্জিন ‘বাইদু’। সেখানে গুগলের অবস্থান ২২ নম্বরে। র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশে প্রথম ও দ্বিতীয় অবস্থানে গুগল ও ফেসবুক। র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান দখলের চেষ্টায় কুমিল্লার যুবক ফরহাদুল তৈরি করেছেন বাংলা সার্চ ইঞ্জিন খোঁজ (www.khoz.info)।
‘খোঁজ’-এ সার্চ করা যায় বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায়। এতে পাওয়া যাবে সন্তুষ্টিপূর্ণ সার্চ রেজাল্ট এবং খোঁজা যাবে ছবি বা ইমেজ, ভিডিও, গান, খবর, প্রযুক্তিবিষয়ক নিবন্ধ, শিক্ষামূলক তথ্য, উইকিপিডিয়ার তথ্য, বিভিন্ন অ্যাপস, চাকরির খবর, ব্লগের নিবন্ধ, ই-বুক, নথিপত্র, কেনাকাটা সংক্রান্ত তথ্য। এ ছাড়া ‘খোঁজ’এ থাকছে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সাইটের লিংক।
বাংলা সার্চ ইঞ্জিন ‘খোঁজ’-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ক্যাটাগরি ভিত্তিক সার্চ রেজাল্ট সুবিধা। একজন বাংলাদেশি অনলাইন ব্যবহারকারীর সব চাহিদাকে ভিত্তি করেই এটি সাজানো হয়েছে এর সার্চ ক্যাটাগরি। ফলে একজন ব্যবহারকারী কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি সবচেয়ে কম সময়ে খুঁজে পাবে।
‘খোঁজ’-এর উদ্ভাবক ফরহাদুল আলম জানান, চার বছর ধরে তিনি অনলাইনে ও ব্লগে কাজ করছেন। দীর্ঘদিন ধরে তার স্বপ্ন ছিল একটি কার্যকরী বাংলা সার্চ ইঞ্জিন। এই স্বপ্ন থেকেই তিনি গুগলের সহায়তায় ও এর আদলে ‘খোঁজ’ সার্চ ইঞ্জিনটি তৈরি করেন।
ফরহাদ বলেন, দেশের প্রায় সব ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই গুগল, ইয়াহু, বিংয়ের মতো আন্তর্জাতিক সার্চ ইঞ্জিনের ওপর নির্ভরশীল। হাতে গোনা দু-একটি বাংলা সার্চ ইঞ্জিন আছে। কিন্তু এসব সার্চ ইঞ্জিনের ক্ষমতা বেশ কম। গুগল এগুলোর চেয়ে হাজার গুণ শক্তিশালী। ফরহাদুলের মতে, বাংলাদেশের সার্চ ইঞ্জিনগুলোর এ অবস্থার জন্য আমরাই দায়ী। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সার্ভিসের উন্নতি সাধন করে তাদের গ্রাহকের চাহিদা ও মতামতের ওপর। গুগলের ব্যবহারকারী যতই বৃদ্ধি পায়, গুগল তার সুবিধাগুলোও আরো বাড়ানোর চেষ্টা...

Continue Reading...

শব্দের সাহায্যে লিংক শেয়ার করবে গুগল \'টোন\'

Technology Image

কিছুদিন পর পর নতুন নতুন প্রযুক্তি এনে সবাইকে চমকে দেওয়াই যেন গুগলের কাজ। আর এরই ধারাবাহিকতায় গুগল এবার নিয়ে এলো 'টোন' নামক একটি ক্রোম এক্সটেনশন। একটি কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে লিংক শেয়ার করাই এই এক্সটেনশনের কাজ।
তবে শেয়ার করার পদ্ধতিতে থাকছে চমক। অন্যান্য প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে গুগল এক্ষেত্রে লিংক শেয়ার করতে ব্যবহার করবে শব্দ।
এই সুবিধা পেতে প্রথমেই গুগল ক্রোমে 'টোন' এক্সটেনশনটি যুক্ত করে নিতে হবে। এরপর যে ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করা প্রয়োজন, সে ওয়েবসাইটে গিয়ে উপরে থাকা টোন আইকনে ক্লিক করলে একটি সাউন্ড ক্লিপ বাজাবে ক্রোম।
আর নির্দিষ্ট দূরত্বে থাকা অন্য যে ব্যবহারকারীর কম্পিউটারে টোন ইন্সটল করা থাকবে, তার কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েবসাইটটি চালু হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত কম্পিউটারে মাইক্রোফোন চালু থাকতে হবে।
এই এক্সটেনশন ব্যবহার করে সব ধরণের ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করা গেলেও যে ওয়েবসাইট বা নির্দিষ্ট ওয়েব পেইজ দেখার ক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড প্রয়োজন হয়, সেটি কাঙ্ক্ষিত কম্পিউটারে খুলবে না। গুগল ক্রোমের পাশাপাশি হ্যাংআউটেও ব্যবহার করা যাবে এটি।

Continue Reading...

কম্পিউটারের গতি বাড়বে কয়েক হাজার গুণ

Technology Image

যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব উটাহ এর একদল কম্পিউটার বিজ্ঞানী রীতিমতো তাক লাগানো আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছেন।
গত সোমবার তারা জানিয়েছেন, সুপার কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়ার গতি কয়েক হাজার গুণ বেড়ে যাবে, এমন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন তারা।
বর্তমান কম্পিউটার যেকোনো তথ্য প্রক্রিয়া করে ইলেক্ট্রন ব্যবহার করে, এই ইলেক্ট্রন আবার পরিবহন করা হয় তারের সাহায্যে। তবে বিজ্ঞানীরা তথ্য পরিবহনের জন্য অতিসূক্ষ্ণ রশ্মি বিভাজক (বিমসস্প্লিটার) তৈরি করেছেন যা তথ্য পরিবহন ও প্রক্রিয়াকরণের জন্য ফোটন ব্যবহার করে। এই পরিবাহীটি চুলের চেয়ে ৫০ গুণ পাতলা। ফলে ছোট আকারের একটি কম্পিউটার চিপসে কয়েক মিলিয়ন বিমসস্প্লিটার সংযুক্ত করা যাবে।
কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক রাজেশ মেনন বিষয়টি ন্যাচার ফটোট্রনিক্স সাময়িকীতে ব্যাখ্যা করেছেন এভাবে:
বস্তু জগতে আলোর গতি সর্বাধিক এবং এটি ধ্রুবক। সুতরাং আলোর চেয়ে বেশি গতিতে তথ্য পরিবহন আর অন্য কোনো উপায়ে সম্ভব নয়। বর্তমানে আলোর সাহায্যে তথ্য পরিবহন করা গেলেও তা কম্পিউটারে প্রক্রিয়া করার সময় ইলেক্ট্রনে রূপান্তরিত করতে হয়। ফলে গতি কমে যায়। সুতরাং এ প্রক্রিয়া আরো গতিশীল করতে হলে আলোর কাছেই যেতে হবে। এখন কম্পিউটার চিপে বিমসস্প্লিটার ব্যবহার করলে ওই সমস্যা আর থাকবে না। ফলে কম্পিউটারের গতি বাড়বে কয়েক হাজার গুণ।
বিজ্ঞানী রাজেশ বলছেন, এমন প্রযুক্তি সম্বলিত সুপার কম্পিউটার পেতে আরো বছর তিনেক অপেক্ষা করতে হবে।

Continue Reading...

তৈরি হচ্ছে গুগলের নতুন অপারেটিং সিস্টেম

Technology Image

ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারে সক্ষম, এমন সব ডিভাইসের জন্য একটি নতুন অপারেটিং সিস্টেম তৈরির পরিকল্পনা করছে গুগল। এই অপারেটিং সিস্টেমের সাংকেতিক নাম দেওয়া হয়েছে 'ব্রিলো'।
গুগলের এই পরিকল্পনার কথা প্রথম জানিয়েছে দ্য ইনফরমেশন। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এই অপারেটিং সিস্টেমটির জন্য প্রয়োজন হবে খুবই অল্প মেমোরি। মাত্র ৩২ কিংবা ৬৪ মেগাবাইট র‍্যামের একটি ডিভাইসে সহজেই ব্যবহার করা যাবে অপারেটিং সিস্টেমটি।
ধারণা করা হচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েডের ব্যানারেই উন্মুক্ত করা হতে পারে অপারেটিং সিস্টেমটি। আর এর মাধ্যমে বাড়িতে ব্যবহৃত বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইসে রাজত্ব করবে অ্যান্ড্রয়েড।
বর্তমানে বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিকস সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তৈরি করছে বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইস। আর এর মধ্যে আছে টিভি, রেফ্রিজারেটর এমনকি ওয়াশিং মেশিন। আর এসব কিছুই ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। সামগ্রিকভাবে এসব কিছু 'ইন্টারনেট অফ থিংস' নামে পরিচিত। মূলত 'স্মার্ট হোম' ধারণাকে মাথায় রেখেই এসব ডিভাইস তৈরি করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ইন্টারনেট অফ থিংস-এর জন্য কয়েকদিন আগেই মাত্র ১০ কিলোবাইট আকারের একটি অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করেছে হুয়াওয়ে।

Continue Reading...

ফেসবুকের অজানা ৭টি তথ্য

Technology Image

প্রতি মাসে ১৫০ কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী নিয়ে বর্তমানে শীর্ষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আসনটি গেঁড়ে আছে ফেসবুক। তবে ফেসবুকের এমন কিছু বিষয় আছে যা অনেকেই জানেন না।
ফেসবুকের এমনই কিছু অজানা তথ্য আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল:
১. ফেসবুকে ৭০ শতাংশ টিনএজার তাদের বাবা-মা'র বন্ধু তালিকায় রয়েছে।
২. ফেসবুকে ৬৬ শতাংশ টিনএজার কোন না কোনভাবে নির্যাতনের শিকার হয়।
৩. ফেসবুকে একজন ব্যবহারকারী যেদিন রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে, সেদিন তার অন্যান্য পোস্টে ইন্টারঅ্যাকশনের পরিমাণ ২২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। তবে মাত্র ২৮ শতাংশ বিয়ের এক ঘন্টার মধ্যে রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস পরিবর্তন করে।
৪. যুক্তরাষ্ট্রে ১৯.৪ শতাংশ মানুষ কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারে না। তবে দেশটির ৩০ শতাংশই আবার কর্মক্ষেত্রে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকে।
৫. বিভিন্ন টিভি অনুষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফেসবুক ফ্যান আছে দ্য সিম্পসন-এর। এরপর আছে মি. বিন।
৬. ১০ কোটিরও বেশি ফ্যান নিয়ে ফেসবুকে সবচেয়ে জনপ্রিয় সংগীত তারকা শাকিরা। ৯ কোটির বেশি ফ্যান নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন এমিনেম এবং ৮ কোটির বেশি ফ্যান নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রিহানা।
৭. ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী আছে কানাডায়।

Continue Reading...

শর্টকাট ভাইরাস থেকে চির মুক্তি

Technology Image

হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-ফোল্ডারে ভরে গেছে। বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে না। হুটহাট অনেক ফাইল-ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন। এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
CMD ব্যবহার করে
১. ওপেন CMD (Command Prompt – DOS)
২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন
attrib -h -s -r -a /s /d Name_drive:*.*
এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভটি আপনি শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.*
৩. এন্টার বাটন চাপুন
৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও ফোল্ডারগুলো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন।
.bat ব্যবহার করে
Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা একটি একজেকিউটেবল ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।
১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন
@echo off
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.*
@echo complete.
৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত ড্রাইভের নাম লিখুন। যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে।
৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।
৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন।
৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে। এখন সব ডিলিট করে দিন।
এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন
আক্রান্ত পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে
১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার...

Continue Reading...

৩২০ কোটি ইন্টারনেট গ্রাহক

Technology Image

২০১৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ৩২০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের টেলিযোগাযোগ বিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ)। এর মধ্যে কেবলমাত্র মোবাইল ফোন থেকেই ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২০০ কোটি।
আইটিইউ প্রকাশিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সোমালিয়া এবং নেপালের মতো বিভিন্ন অনুন্নত দেশে এই বছরের শেষ নাগাদ মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে মাত্র ৮ কোটি ৯০ লাখে।
এছাড়া প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে বর্তমানে ৭৮ শতাংশ মানুষ মোবাইল ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করে থাকে। এর বাইরে বিশ্বের মাত্র ৬৯ শতাংশ এলাকা থ্রিজি কাভারেজের আওতায় রয়েছে এবং এর মধ্যে মাত্র ২৯ শতাংশ আছে গ্রামাঞ্চলে।
গবেষণা প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০০০ সালে বিশ্বে মাত্র ৪০ কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল। ২০১৫ সালের হিসেবে যা ৮ ভাগের এক ভাগ।

Continue Reading...

মেমোরি কার্ড কেনার পূর্বে যে সকল বিষয়গুলো জেনে নেয়া উচিৎ

Technology Image

বর্তমানে প্রযুক্তি বাজারে যে সকল স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে বা আগামীতে যেসকল ফোন বাজারে ছাড়ার চিন্তা ভাবনা চলছে সেই ডিভাইসগুলো এতটাই শক্তিশালী করে তৈরি করা হচ্ছে যেন একজন ব্যবহারকারীর আলাদা আলাদা কাজের জন্য মাল্টিপল ডিভাইস ব্যবহার করতে না হয়। চার পাঁচ বছর আগের কথাও যদি চিন্তা করেন তবে দেখবেন এমপিথ্রি প্লেয়ার, এমপি ফোর প্লেয়ার, ডিজিটাল ক্যামেরার অনেক বেশি চল ছিল। এখনও ক্ষেত্রে বিশেষে অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা ব্যবহার করে থাকেন তবে কালের এবং অবশ্যই প্রযুক্তির বিবর্তনে এমপিথ্রি প্লেয়ার এবং এমপি ফোর প্লেয়ার বলতে গেলে প্রায় হারিয়েই গিয়েছে। কেননা, এখন এসব বেসিক মাল্টিমিডিয়া উপভোগ করার জন্য আমাদের হাতের স্মার্টফোনটিই যথেষ্ট, এমনকি এখনকার স্মার্টফোনগুলোই বরং সেসময়ের ডেডিকেটেড ভিডিও প্লেয়ারের চাইতে বেশি সুবিধা প্রদান করে থাকে। আবার আগে খেয়াল করলে দেখা যেত অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা কিনছেন ছবি তোলার জন্য, আর এখন কেউ মিড রেঞ্জ বা হাই এন্ড ডিভাইস কেনার সময় আগে থেকেই ভেবে রাখেন যে সেই ডিভাইসটির ক্যামেরা যেন ভালো হয় যাতে করে ছবি তোলার কাজটিও এই এক স্মার্টফোন দিয়েই সেরে ফেলা যায়। শুধু যে এসব টুকি টাকি হ্যান্ডি গ্যাজেটের ব্যবহার কমেছে তা কিন্তু নয়, বেশ কিছু ক্ষেত্রে অনেকেই এখন ল্যাপটপের অনেক কাজও স্মার্টফোন বা ট্যাবে সেরে নেন। হ্যাঁ, এটা অবশ্যই সম্ভব নয় (হয়তো কোন কালে সম্ভব হয়েও যেতে পারে!) ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের ব্যবহার পুরোপুরি বাদ দেয়া তবে অনেকেই কিন্তু (আপনি, আমিও!) খুব বেশি প্রয়োজন না হলে হাতের স্মার্টফোনটি দিয়েই কাজ চালিয়ে দিচ্ছেন।
এত কথা লিখে আসলে আমি একটি পয়েন্টের দিকেই আঙ্গুল তুলছি এবং তা হচ্ছে মানুষের সব কাজ এখন অনেকটা একটি ডিভাইসের মধ্যেই ঘটে যাচ্ছে এবং তা হচ্ছে আমাদের হাতের সাধের স্মার্টফোনটি। আর যখন...

Continue Reading...

ল্যাপটপের চার্জ সাশ্রয়ের কিছু সহজ কৌশল

Technology Image

তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগে কম্পিউটার মানুষের নিত্যসঙ্গী। তবে বর্তমানে কম্পিউটারের জায়গা প্রায় অনেকাংশেই দখল করে নিয়েছে বহনযোগ্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। ওজনে হালকা এবং স্টাইলিশ এই ডিভাইসটি মানুষের ভাবনা অনেক কমিয়ে দিলেও একটি ভাবনা কিন্তু রয়েই গেছে।
আপনি হয়তো ঠিকই ধরেছেন, ভাবনার বিষয়টি হচ্ছে ল্যাপটপের চার্জ। একটি ল্যাপটপে মোটামুটি ৩-৪ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যায়। তবে অত্যাধুনিক ফিচার এবং উন্নত ব্যাটারি সমৃদ্ধ কিছু ল্যাপটপ বর্তমানে বাজারে পাওয়া যায় যেগুলোতে ৮ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া সম্ভব।
তবে অধিকাংশ ল্যাপটপের ক্ষেত্রেই গড়ে ৩-৪ ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যায়। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে আরও কিছুটা সময় বাড়তি ব্যাকআপ পাওয়া যেতে পারে।
১. ল্যাপটপের ব্যাটারি সেভার মোড চালু করে নিন: বর্তমানে প্রায় সব ব্র্যান্ডের ল্যাপটপেই আছে ব্যাটারি সেভিং মোড। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই ফিচারটি ‘ইকো মোড’ নামেও পরিচিত। এই ফিচারটি চালু থাকলে ল্যাপটপ নিজে থেকেই বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করে যার মাধ্যমে চার্জ খরচ যথাসম্ভব কম হয়। এক্ষেত্রে ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কম থাকে, অপ্রয়োজনীয় কম্পোনেন্টগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায় এবং ল্যাপটপের চালু থাকা প্রায় সব কম্পোনেন্টই খুব কম পরিমাণে চার্জ খরচ করে। ফলে চার্জ সাশ্রয় হয়।
২. অপ্রয়োজনীয় ডিভাইস এবং পোর্ট বন্ধ রাখুন: ল্যাপটপের সাথে যুক্ত বাড়তি প্রতিটি অনুষঙ্গই চার্জ খরচ করে। এর মধ্যে আছে এক্সটার্নাল মাউস, কীবোর্ড কিংবা পোর্টেবল হার্ডডিস্কও। এছাড়া ওয়াইফাই কিংবা ব্লুটুথ বিপুল উল্লেখযোগ্য পরিমাণে চার্জ শেষ করে। গ্রাফিক্স প্রসেসিংয়ের জন্যও খরচ হয় অনেক চার্জ। আর তাই প্রয়োজন না হলে এসকল ডিভাইস খুলে রাখা এবং ওয়াইফাই, ব্লুটুথ বন্ধ রাখা উচিত।
ল্যাপটপের অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন কম্পোনেন্ট কিংবা ডিভাইস বন্ধ করে রাখতে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে যেতে হবে ডিভাইস ম্যানেজার-এ। সেখানে ক্যাটাগরি অনুসারে ডিভাইসগুলো ভাগ করে দেওয়া আছে।...

Continue Reading...