Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের ওয়েবসাইট

Technology Image

বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক আছে, আছে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে।
গৃহঋণের জন্য সাইটে প্রবেশ করে যে কোন তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন খুব সহজে।
নিন্মে প্রতিষ্ঠান ও ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া হলোঃ

Continue Reading...

হুয়াওয়ে নিয়ে এলো আকর্ষণীয় এক স্মার্ট ওয়াচ

Technology Image

চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে উন্মুক্ত করেছে অ্যান্ড্রয়েড ওয়্যার অপারেটিং সিস্টেম চালিত আকর্ষণীয় এক স্মার্টওয়াচ। এখন পর্যন্ত যে কয়টি স্মার্টওয়াচ বাজারে এসেছে, তার মধ্যে হুয়াওয়ে ওয়াচকেই সবথেকে আকর্ষণীয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
হুয়াওয়ে জানিয়েছে, এই স্মার্টওয়াচে আছে ১৩০টির বেশি কম্পোনেন্ট। আর এটি বাজারে ছাড়া হবে ভিন্ন তিনটি কালারে- গোল্ড, সিলভার এবং ব্ল্যাক।
হুয়াওয়ে স্মার্টওয়াচ
মটো ৩৬০-এর মতো হুয়াওয়ে ওয়াচেও আছে গোলাকার ডিসপ্লে। ১.৪ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে এটি। হুয়াওয়ে জানিয়েছে, স্মার্টওয়াচটিতে আছে হাই কন্ট্রাস্ট রেশিও। আর হাতে গ্লাভস পরে থাকা অবস্থায়ও কাজ করবে এই টাচস্ক্রিন।
স্মার্টওয়াচটিতে আছে ৪জিবি স্টোরেজ, ৫১২ মেগাবাইট র‍্যাম, ৬-অ্যাক্সিস মোশন সেন্সর, কোয়ালকম ১.২ গিগাহার্জ প্রসেসর, ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটি যুক্ত থাকবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সাথে।
প্রাথমিক অবস্থায় ২০টি দেশে পাওয়া যাবে এই স্মার্টওয়াচ। তবে কবে থেকে পাওয়া যাবে কিংবা মূল্য কত হব, সে ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি।

Continue Reading...

ভাইরাস ভয়ঙ্কর

Technology Image

কম্পিউটার থাকে ভাইরাসের ভয়ে। তবে এই যন্ত্রকে ভাইরাসের আক্রমন থেকে রক্ষা করতে এর ব্যবহারকারীকেই সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হয়। ১৯৮২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ বছর বয়সী স্কুল পড়–য়া ছাত্র রিক স্ক্রেন্টা শখের বসেই তৈরি করে প্রথম ভাইরাস ইল্ক ক্লোনার। যদিও এই ভাইরাসটিকে অনেকেই বাসা বাড়ির কম্পিউটারের জম হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন। প্রথম এই ভাইরাসটি স্টোরেজ ডিভাইস ফ্লপি ডিস্কগুলোকে আক্রমন করে। এর পর যদি ঐ ফ্লপি ডিস্ককে অন্য কোনো কম্পিউটারে প্রবেশ করানো হতো তাহলে ভাইরাসটি স্বয়ক্রিয়ভাবে ঐ কম্পিউটারকেও আক্রমন করত। যদি এই ভাইরাসটিকেই প্রথম ভাইরাস হিসেবে ধরা হয় তাহলে ভাইরাসের বয়স ২৯ বছর। ইল্ক ক্লোনার প্রতি ৫০ বার কম্পিউটার বুট বা চালুর সময় একটি চমকপ্রদ কবিতা প্রর্দশন করে। এই কবিতা দেখেই ব্যবহারকারী বুঝতে পারেন তার কম্পিউটারটি ভাইরাস আক্রান্ত। হার্ডডিস্কের বুট সেক্টর ধংশকারী ভাইরাসটি হলো ব্রেইন। এটি ছিলো ভয়ংঙ্কর এক ভাইরাস। ভাইরাসটির আক্রমনে হার্ডডিস্ক থেকে কোনো ডেটাই পড়া যেতো না। ফলে কম্পিউটারও রান করত না। ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের লাহোরবাসী বাসিত এবং আমজাদ ফারুক আলভি এই ভাইরাসটি তৈরি করেন। প্রথমদিকে তারা নিজেদের পরিচয় গোপন রাখলেও পরবর্তীতে জানা যায় তারা ছিলেন দুই ভাই। যারা অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে কাজ করেন তাদের মাথার ঘাম পায়ে ফেলেছিলো মরিস ওয়র্ম নামের ভাইরাসটি। এটি একের পর এক নিজের ডুপ্লিকেট কপি [ একই ধরনের] তৈরি করে কম্পিউটারের মেমোরিকে হ্যাং করে দিতো। ভাইরাসটি এক সাথে ৬ হাজার কম্পিউটার এক্কেবারেই কাজের অনুপযোগী করে তোলে। ১৯৮৮ সালের ২ নভেম্বর রবার্ট মরিস এই ভাইরাসটি তৈরি করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন। যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করলেও অতি সহজে ১০ হাজার ডলার জরিমানা ও আর এ ধরনের কাজ না করার প্রতিশ্র“তিতে তিনি রেহাই পান। এর পর ১৯৯৯ সালে ছড়ায় মেলিসা। এই...

Continue Reading...

জ্বালানিকে জনপ্রিয় করার বিকল্প উদ্যোগ

Technology Image

বিশ্বভ্রমণের পরিকল্পনা:
 ডানার বিস্তার: ৭২.৩ মিটার
 দৈর্ঘ্য: ২২.৪ মিটার
 ওজন: ২৩০০ কেজি
 গড় গতিবেগ: ঘণ্টায় ৭০ কিলোমিটার
 সর্বোচ্চ অবস্থান: ৮৫০০ মিটার
 কার্বন তন্তু: ৮০%
 দূরত্ব: ৩৫০০০ কিলোমিটার
 উড্ডয়নকাল: ৫০০ ঘণ্টা
 অভিযানের সময়: ৫ মাস
উড়োজাহাজটির ২৭০ বর্গমিটার ডানা এবং কাঠামোজুড়ে ১৭০০০টি সৌরকোষ ছড়িয়ে আছে। এসব সৌরকোষের পুরুত্ব ৩৫ মাইক্রন
পাখা বা প্রপেলারের ব্যাস: ৪ মিটার
চালিকাশক্তি: ৪টি বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন
চালকের বসার জায়গা বা ককপিট: ৩.৮ ঘনমিটার
বাতাসের চাপবিহীন কেবিন
শীতাতপনিয়ন্ত্রণ-ব্যবস্থা নেই
অন্তরক ফোম
সৌরশক্তিচালিত উড়োজাহাজ সোলার ইমপালস টু পরীক্ষামূলকভাবে তৃতীয়বার সফলভাবে আকাশে উড়েছে। বিকল্প জ্বালানির ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) রাজধানী আবুধাবির আল-বাতিন বিমানবন্দর থেকে এটি গত সোমবার ওড়ানো হয়। আয়োজকেরা আশা করছেন, উড়োজাহাজটির অগ্রযাত্রা নির্ভর করছে আবহাওয়ার ওপর। অবশ্য উপসাগরীয় এলাকার আকাশ তুলনামূলক মেঘমুক্ত রয়েছে।
অভিযানের প্রধান বারট্রান্ট পিকার্ড বলেছেন, সৌরবিমানটি এখন পর্যন্ত সমস্যামুক্ত রয়েছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে আগামী শনিবার সকালের মধ্যে আকাশযানটি পূর্ব দিকে ৩৫ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আবার আগের জায়গায় ফিরে আসবে।
সুইজারল্যান্ডের দুই পাইলট পিকার্ড ও আঁদ্রে বর্শবার্গ ১৩ বছরের গবেষণার পর সৌরবিমানটি আকাশে সফলভাবে ওড়াতে সক্ষম হন। দূষণমুক্ত ও পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করে দূরপাল্লার উড়োজাহাজ চালানো যে সম্ভব—সেটা প্রমাণ করাই তাঁদের উদ্দেশ্য। বিশ্বভ্রমণ অভিযানের অংশ হিসেবে সৌরবিমানটি আবুধাবি থেকে ওমানের রাজধানী মাসকাটের উদ্দেশে রওনা হবে। তারপর আরব সাগর পেরিয়ে ভারতে যাবে এবং মিয়ানমার, চীন ও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ হয়ে নিউইয়র্কে পৌঁছাবে।
সোলার ইমপালস নামের আরেকটি ছোট সৌরচালিত উড়োজাহাজ ২০১০ সালে সফলভাবে ২৬ ঘণ্টা আকাশে উড়েছিল। এটি লিথিয়াম ব্যাটারিতে সঞ্চিত বিদ্যুতের সাহায্যে রাতের বেলাও ওড়ার সামর্থ্য প্রমাণ করতে পেরেছিল। নতুন সৌরবিমানটি ঘণ্টায় ৫০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতিতে উড়বে। তবে ব্যাটারি...

Continue Reading...

‘প্রথম মানুষের’ চিহ্ন

Technology Image

চোয়ালের নিচের অংশের এক টুকরো হাড়। তাতে যুক্ত রয়েছে পাঁচটি দাঁত। ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলের লেডি–গেরারু এলাকার মাটি খুঁড়ে জীবাশ্মটি (ফসিল) উদ্ধার করা হয়েছে। এটিই হোমো গণভুক্ত প্রাণীর সবচেয়ে পুরোনো ফসিল বলে একদল গবেষক গত বুধবার দাবি করেছেন। মানুষও (বৈজ্ঞানিক নাম: হোমো স্যাপিয়েন্স) একই গণ–এর অন্তর্ভুক্ত।
গবেষণা প্রতিবেদনটি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। এই আবিষ্কারের ফলে ইঙ্গিত পাওয়া যায়, মানুষের পূর্বসূরিরা লেডি–গেরারুর উন্মুক্ত তৃণভূমি, হ্রদ, নদী ও সক্রিয় আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি প্রায় ২৮ লাখ বছর আগে বসবাস করত। সময়টা বিজ্ঞানীদের আগের ধারণার চেয়েও চার লাখ বছর আগের।
ওই গবেষক দলের প্রধান এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ব্রায়ান ভিলমোয়ার বলেন, এটা হচ্ছে মানুষের পূর্বসূরি শাখাভুক্ত প্রজাতির প্রথম ফসিল। চোয়ালের ওই হাড়টির নাম দেওয়া হয়েছে এলডি থ্রিফিফটি–ওয়ান। ইথিওপিয়ার ওই গবেষণাস্থল থেকে ২০১৩ সালে এটি উদ্ধার করা হয়। ফসিলটি কোন প্রজাতির, তা এখনো সুনির্দিষ্ট করা হয়নি।
ফসিলটি আধুনিক মানুষ প্রজাতির আদি কোনো প্রতিনিধির চিহ্ন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এটি সরাসরি হোমো স্যাপিয়েন্স–এর পূর্বসূরি প্রজাতির নয়। কিন্তু তাঁরা ধাঁধায় পড়েছেন এ জন্য যে, ফসিলটি এমন এক সময়ের, যখন মানুষের পূর্বসূরি হোমিনিড প্রজাতিগুলো হারিয়ে যেতে শুরু করেছিল। ভিলমোয়ার বলেন, পূর্ব আফ্রিকা এলাকায় ২০ থেকে ৩০ লাখ বছর আগে যেসব ফসিল পাওয়া যায়, সেগুলো খুবই পাতলা। এমন ফসিল খুব কমই আছে যেগুলো হোমো গণভুক্ত প্রাণীর উৎস সম্পর্কে তথ্য দিতে পারে। তবে সময়টা ছিল মানুষের ক্রমবিকাশের কয়েকটি পর্যায়ের মধ্যে অত্যন্ত আকর্ষণীয় একটি।
এ পর্যন্ত হোমো গণভুক্ত সবচেয়ে প্রাচীন ফসিলটির বয়স প্রায় ২৩ লাখ থেকে ৩২ লাখ বছর। ইথিওপিয়ায় নতুন ফসিলটি দেখে গবেষকেরা মনে করছেন, প্রাণীটি তুলনামূলক দ্রুত রূপান্তরিত হয়েছে। ভিলমোয়ার আরও বলেন, ফসিলের নমুনাটি অবশ্যই উত্তরের চেয়ে বেশি প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।...

Continue Reading...

এপ্রিলে আসছে অ্যাপল ওয়াচ

Technology Image

আগামী মাসেই বাজারে আসছে অ্যাপল ওয়াচ। বিলাসবহুল কোম্পানী ব্রিক যা অধিক মূল্যের স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ও অন্যান্য বিলাসপণ্য তৈরি করে থাকে সম্প্রতি অ্যাপল ওয়াচের ঘোষণা করে। হিরা দিয়ে খচিত এবং সোনা দিয়ে নির্মিত অ্যাপল ওয়াচ অবশ্য আপনার পকেট খালি করতে যথেষ্ট।
লাক্স ওয়াচ হল ব্রিকের অত্যন্ত প্রত্যাশিত সংস্করণ যাকিনা হিরা, ২৪ ক্যারাট হলুদ স্বর্ণ, ৯৫০ সাদা প্ল্যাটিনাম এবং ১৮ ক্যারাট গোলাপী স্বর্ণ দিয়ে তৈরি। লাক্স ওয়াচ তিনটি রূপে পাওয়া যায় - স্ট্যান্ডার্ড, ডিলাক্স এবং ওমনি।
স্ট্যান্ডার্ড ০.৫০-০.৬০ ক্যারেট, ডিলাক্স ২.০০-২.৩০ ক্যারেট এবং ওমনি ১১.৩০-১২.৩০ ক্যারেট হীরা দিয়ে তৈরি। এছাড়া ব্রিকের শোকেসে রয়েছে তিনটি ভিন্ন রং এবং তিনটি ভিন্ন ভিন্ন রূপের ৩০টি মডেল।
ওমনির মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৭৫ হাজার ডলার এবং ডিলাক্স ও স্ট্যান্ডার্ড পাওয়া যাবে যথাক্রমে ১৩ হাজার ও ৮ হাজার ডলারে। প্রিঅর্ডারের জন্য বুকিং খরচ যথাক্রমে স্ট্যান্ডার্ড, ডিলাক্স এবং ওমনি জন্য ২০০০ থেকে ১০,০০০ ডলারের মধ্যে। এছাড়া প্রতিটি ঘড়ির রয়েছে এক বছরের ওয়ারেন্টি।

Continue Reading...

লেনোভো পকেট প্রোজেক্টর

Technology Image

বার্সেলোনার মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে চীনা প্রস্তুতকারক লেনোভো তাদের নতুন পকেট প্রোজেক্টর উন্মুক্ত করলো। প্রোজেক্টরটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত করা যাবে। এটি এক কোণ থেকে অন্য কোণে ১১০ ইঞ্চি পর্যন্ত ভিডিও এবং ইমেজ রিলে করতে পারে।
প্রজেক্টর রিলে'র রেজল্যুশন ৮৫৪x৪৮০পি তাই বড় সাইজে কনটেন্ট এবং ভিডিও অতটা ভালো হবেনা। ব্যবহারকারী জনপ্রিয় দেখার অনুপাতে উভয় ভিডিও দেখতে পারবে। অর্থাৎ ৫.২ এবং ১৬.৯ আর ব্রাইটনেস ৫০ লুমেন রেট। নতুন এই পকেট প্রোজেক্টরে ব্যাটারি লাইফ খুব একটা ভালো নয়। এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে মাইক্রো ইউএসবি, ডিএলএনএ এবং মিরাকাস্ট দিয়ে সংযোগ করা যাবে।
আগামী জুন মাস নাগাদ বাজারে আসবে এই পকেট প্রোজেক্টরটি। আর এর দাম নির্ধারন করা হয়েছে ২৫০ ডলার।

Continue Reading...

সোনার চেয়ে দামি বস্তু আবিষ্কার

Technology Image

সোনার চেয়েও দামি জিনিস আবিষ্কার করতে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। ভূ-পৃষ্ঠের গভীর থেকে উপরিভাগে ভেসে ওঠা প্লাটিনাম, কপার ও সোনার মতো দেখতে মূল্যবান বস্তুর উপর গবেষণা করে এ তথ্য জানিয়েছেন কানাডার একদল বিজ্ঞানী।
মঙ্গলবার প্রকৃতি ও ভূগোল বিষয়ক জার্নাল ‘ন্যাচার জিওসাইন্স’-এ প্রকাশিত এ সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে এবিসি নিউজ এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, সাইবেরিয়াসহ বিভিন্ন অঞ্চলে অনুসন্ধান চালিয়ে যেসব ধাতব বস্তু পেয়েছেন তার উপর বেশ কয়েক বছর ধরে নিয়মিত গবেষণা করা হয়। এতে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগ থেকে গভীরে নতুন ধরনের আকরিক ভাণ্ডারের হদিস সম্পর্কে নতুন সূত্র পাওয়া সম্ভব বলে ধারণা করা হয়।
পৃথিবীর ভৌগলিক ইতিহাসে ব্যাপক উল্লেখযোগ্য যেসব বড় ধরনের ঘটনা ঘটেছে সেগুলোর পূর্বানুমানকেও ব্যাখ্যা করতে সহায়তা করবে এই আবিষ্কার।
গবেষণায় গোল্ড, কপার, প্লাটিনাম ও নিকেলের বাইন্ডগুলোকে (কঠিন ধাতু বিশেষ) আইরন সালফাইডে দ্রবীভূত করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।
গবেষণা দলের প্রধান লেখক ও কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়েরর অধ্যাপক জ্যামস মুঙ্গল জানান, ‘সাফলফাইডের দ্রবণগুলো খুবই ঘন। ফলে সবার কাছেই মনে হয়, এসব হল ম্যাগমা চেম্বারের (ভূস্তরের গভীরে দ্রবীভূত প্রস্তরের স্তর) খাদ। তবে আমরা এই খাদের পরিবর্তে সালফাইডের দ্রবণগুলোর গতি বিশ্লেষণের একটি কৃৎকৌশল খুঁজে পেয়েছি।’
মুঙ্গল ও তার সহকর্মীরা মিলে গবেষণাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছেন। একইসঙ্গে তারা ম্যাগমা চেম্বারের বাস্পীয় স্তরে সাফলফাইডের আচরণ ও গতি কিভাবে আসে তা বিশ্লেষণের একটি তাত্ত্বিক মডেল তৈরি করেন।
মুঙ্গল বলেন, ‘আমরা গবেষণাগারে সালফাইড ও সিলিকেটগুলো (ব্যাপকসংখ্যক যৌগিক) দ্রবীভূত করছি অনেক বছর ধরে। তাতে সবসময়ই একই ধরনের প্রবণতা দেখা যায়। এ প্রবণতা হল, সালফাইডের বিন্দুগুলো সিলিকেটের দ্রবণ ও বাস্পীয় স্তরের মধ্যবর্তী স্তরে লেগে থাকে।’
পরবর্তীতে দেখা যায়, এতে গ্যাসীয় বাষ্পও তৈরি হচ্ছে। কারণ গ্যাসীয় বাষ্পগুলো উপরিভাগের কম্পনের কারণে সালফাইড বিন্দুগুলোর...

Continue Reading...

দেশী ড্রোন

Technology Image

নাম দিয়েছেন ‘ট্রাই কপ্টার’। আদতে তিন পাখার উড়ন্ত যান—ড্রোন। পণ্য পরিবহন, দুর্গম এলাকায় সহজে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার কথা
মাথায় রেখে এই চালকবিহীন উড়ন্ত ড্রোন তৈরির পরিকল্পনা করেন ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্নাতক শ্রেণির চার ছাত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্পের অংশ হিসেবে এই ড্রোনের কাজ শুরু করেন মো. মিরাজ হোসাইন, আবু আল রাব্বি, কাজী গোলাম মাহামুদ ও সারেম দ্বীন নাসৌরী। আর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিকস্‌ কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জি.এম.এ এহসানুর রহমান।
শুধু যে একটি ড্রোন বানানো হবে, এমন নয়, বরং এটি যেন বাংলাদেশে উৎপাদন করা যায় এবং সাধারণ মানুষের কাজে লাগানো যায়, এমন লক্ষ্য ছিল চার নির্মাতার। বিভিন্ন ধরনের নকশা ও প্রযুক্তি পদ্ধতি নিয়ে ভাবা হয়। শেষ পর্যন্ত তাঁরা একটি ট্রাই কপ্টারের নকশা নিয়ে কাজ শুরু করেন। তিন বাহুর এই ড্রোনে তিনটি ডিসি মোটর ব্যবহার করা হয়েছে। আকাশে ওড়া নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে মাল্টি উই প্রো ২.১ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র। ভূমি থেকে ২.৫ গিগাহার্টজের বেতার নিয়ন্ত্রকের (রেডিও কন্ট্রোলার) মাধ্যমে এই উড়ন্ত যান নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আগে থেকে নির্ধারিত কোনো স্থানে যাওয়া বা একটি নির্দিষ্ট পথ অনুযায়ী যাওয়া-আসার জন্য এতে জিপিএস যুক্ত করা হয়। ফলে প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওড়ার গতিপথ নির্ধারণ করে দেওয়া হলে এ ড্রোনটি সে অনুযায়ী কাজ করতে পারে। দুর্যোগপূর্ণ বা গুরুত্বপূর্ণ কোনো নির্দিষ্ট অবস্থান বা এলাকা পর্যবেক্ষণ করতে পারে এটি।
নির্মাতারা জানান, কার্যকরভাবে ড্রোনটি প্রায় দুই কেজি ভর নিয়ে প্রায় ৩০০ ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে। প্রথম ১০ সেকেন্ডেই উঠে যাবে ১০০ ফুটের কাছাকাছি।
নির্মাতা দলের সদস্য মো. মিরাজ হোসাইন জানান, ‘অ্যারোডাইনামিক কাঠামো তৈরি করা এবং কপ্টারটিকে স্থির রাখা ছিল প্রকল্পের সবচেয়ে জটিল অংশ। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি বিদেশ...

Continue Reading...