Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

*পোলাও , বিরিয়ানি, খিচুড়ি কিংবা যে কোনও চাল জাতীয় খাবার রান্না করতে গিয়ে পুড়ে পোড়া গন্ধ হয়ে গেলে খাবারের পরিমাণ বুঝে কয়েক টুকরো পাউরুটি পোড়া খাবারের উপরে দিয়ে ঢেকে দিন।

*দশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এর মাঝেই এই রুটি শুষে নেবে পোড়া গন্ধটা।
...পরিবেশনের সময় অবশ্যই সাবধান থাকবেন, যেন হাঁড়ির নিচ থেকে পোড়া খাবারটা তুলে না আনেন।

Read More

Lifestyle

অনেকেরই মনে হতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস কোন কিছুকেই ভয় পান না। তবে তিনি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, মানবতার জন্য হুমকি, এমন কিছু নিয়ে তার ভয় রয়েছে।

Read More

Lifestyle

কাজুবাদাম-
*কাজুবাদামে রয়েছে স্বাস্থ্যকর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা হূদক্রিয়া ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে হার্টের অসুখের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
*কাজুবাদামের...

Read More

Lifestyle Image

দূর করুন শরীরের দুরগন্ধ

*গোসলের সময় অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল বা ডিওডোরেন্ট সাবান ব্যবহার করুন। বিশেষ করে বগলে ভালোভাবে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
*পরিষ্কার পোশাক বিশেষ করে সুতির আন্ডারওয়্যার ও মোজা ব্যবহার করবেন।
*গোসলের সময় এক টেবিল চামচ মধু পানিতে মিশিয়ে গোসল শেষ করলে শরীরের দুর্গন্ধ দূর হবে।
*বেকিং সোডা বগলে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তারপর গোছল করুণ এতে বগলের দুর্গন্ধ দূর হবে। মাসে দু’বার করতে পারেন।
*গোসলের সময় এক মগ পানির সঙ্গে অ্যালকোহল বা সাদা ভিনেগার মিশিয়ে তা বগলে লাগালে দুর্গন্ধ বের হয় না।
*গোসলের সময় পানির সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে ব্যবহার করলে তা শরীরকে সুগন্ধযুক্ত রাখে। গোলাপ জলের পরিবর্তে টমেটোর জুসও ব্যবহার করতে পারেন।
*পানির সঙ্গে সিদ্ধ পুদিনা পাতার জল মিশিয়ে গোসল করতে পারেন।
*এক আউন্স পানির সঙ্গে এক টেবিল চামচ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড মিশিয়ে দিনে কয়েকবার বগলে লাগানো যেতে পারে। এটি ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। প্রয়োজনে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড বেশি করে পানির সঙ্গে ব্যবহার করা যেতে পারে।
... শরীরের দুর্গন্ধের কারণে অনেকের কাছে যাওয়া যায় না। শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে অনেকেই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন। কিন্তু বেশি ব্যবহারে এতে অ্যালার্জি বা ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই উপরের ঘরোয়া পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করুণ।[…]

Lifestyle Image

আপনার বাসা হোক ঝকঝকে পরিষ্কার

*ঘরের কাঠের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের আসবাব মোছার জন্য ভিন্ন ভিন্ন ধরনের পরিষ্কার ন্যাপকিন ব্যবহার করতে হবে। যেমন কাঠের চেয়ার, টেবিল, ড্রেসিং টেবিল, শোকেস, ওয়ারড্রোব—এগুলো মোছার জন্য অবশ্যই শুকনো ন্যাপকিন ব্যবহার করতে হবে। ভেজা ন্যাপকিন ব্যবহার করা যাবে না।
*খাবার টেবিলের ওপরের কাচটা মোছার জন্য আলাদা ন্যাপকিন রাখতে হবে। যতবারই খাওয়া হবে, খাবার পরপরই ডাইনিং টেবিলের কাচ মুছে ফেলতে হবে। তা না হলে দাগ পড়ে যাবে। পারটেক্সের টেবিল শুকনো পরিষ্কার ন্যাপকিন দিয়ে মুছে ফেলতে হবে।
*আয়না পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করতে পারেন কাচ পরিষ্কারক তরল। সে ক্ষেত্রে প্রথমে কাচের ওপর কাচ পরিষ্কারক তরল দিয়ে তারপর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেললে কিংবা পরিষ্কার ন্যাপকিন দিয়ে মুছে ফেললে নতুনের মতো লাগবে কাচের আয়না।
*দেয়ালে টানানো ছবির ফ্রেম কিংবা দেয়াল সাজানোর সামগ্রীগুলো মোছার জন্য আলাদা পরিষ্কার শুকনো ন্যাপকিন ব্যবহার করতে হবে।
*ঘরের ঝুল ঝাড়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ঝাড়ন পাওয়া যায়, সেসব ব্যবহার করতে পারেন।
*বেসিনের পাশে সব সময় হাত মোছার জন্য পরিষ্কার তোয়ালে রাখতে হবে।
*রান্নাঘরে যেহেতু আঠালো ভাব থাকে, তাই রান্নাঘরের চুলা, কেবিনেট এসব পরিষ্কারের জন্য আলাদা ন্যাপকিন রাখতে হবে। কখনোই চুলা কিংবা চুলার আশপাশে মোছার ন্যাপকিন দিয়ে কেবিনেট মোছা যাবে না, তাহলে আঠালো ভাব কিংবা কালো দাগ হয়ে যাবে।
*রান্নাঘরে রান্নার সময় হাত মোছার জন্য আলাদা পরিষ্কার তোয়ালে রাখতে হবে।
*থালাবাসন ধোয়ার পরে সেগুলো শুকনো ন্যাপকিন কিংবা নরম পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুছে তারপর র্যা কে রাখতে হবে, তা না হলে পানি জমে দাগ বসে যাবে।
*রান্নাঘরের চুলা, চুলার আশপাশ মোছার ন্যাপকিন সপ্তাহে তিন-চার দিন পরপরই ধুয়ে রোদে শুকাতে দিতে হবে। আর রান্নাঘরের কেবিনেট পরিষ্কারের ন্যাপকিন সপ্তাহে অন্তত দুই দিন সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে রোদে শুকিয়ে রাখতে...[…]

Lifestyle Image

কিছু অভ্যাসে পান সুস্থ-সবল ও দীর্ঘজীবন

*খাবারের গুণাগুণ বুঝে খাবার খান।
*মাংস খাওয়ার বদলে যদি শাক-সবজি খেতে থাকেন তাহলে দেহে প্রোটিনের ঘাটতি হতে পারে। এ চাহিদা মেটাতে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন গ্রহণ করুণ। শতকরা ৯৫ ভাগ খাবার উদ্ভিজ্জ উৎস থেকে গ্রহণ করুন। দানাদার খাবার, সীম ও সবুজ শাক সবজিতে গুরুত্ব দিন।
*সপ্তাহে দুই দিনের বেশি মাংস খাবেন না।
*দৈনিক তিন আউন্স পরিমাণ মাছ খান। মাছে পুষ্টিকর বহু উপাদান রয়েছে আর এটি দেহের জন্যও প্রয়োজনীয়।
*দুধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রী কমান। দুধে প্রচুর ফ্যাট ও চিনি রয়েছে।
*সপ্তাহে তিনটি ডিম খান।
*প্রতিদিন আধকাপ রান্না করা সীম খান। সীমে প্রচুর কার্বহাইড্রেট ও অতি সামান্য ফ্যাট রয়েছে। এটি ফাইবারেরও উৎস।
*লাল আটা খান। লাল আটা পাকস্থলির জন্য ভালো।
*চিনি খাওয়া কমান। কোমল পানীয় বাদ দেওয়া কিংবা চায়ের মতো পানীয় থেকে চিনি বাদ দিলেই অনেকখানি চিনি গ্রহণ কমবে।
*প্রতিদিন দুই মুষ্টি বাদাম খান। শুধু চীনাবাদাম নয়, অন্যান্য বাদামও রাখুন খাদ্য তালিকায়।
*জাংক ফুড কিংবা যেসব খাবার ক্ষতিকর সেগুলো বাদ দিন।
*বেশি করে পানি পান করুন। এক্ষেত্রে কোমল পানীয় কিংবা অনুরূপ কোনো পানীয় নয় পরিষ্কার পানিই সবচেয়ে ভালো।
*সাধারণ চা বাদ দিয়ে গ্রিন টি পান করুন। এটি হৃদরোগ কমাতে এবং ক্যান্সারের মতো নানা রোগ দূর করতে সহায়ক।
*সিগারেট, অ্যালকোহল বাদ দিন।[…]

Lifestyle Image

হৃদরোগ থেকে সুস্থ থাকুন


*পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। নিয়মিত দিনের কিছু নির্দিষ্ট সময়ে অন্য সব ব্যস্ততার কথা ভুলে একান্ত মনে বিশ্রাম শরীরের জন্য ভালো ফল বয়ে আনে। ইয়োগা শরীরে দুশ্চিন্তা সৃষ্টিকারী হরমোনের পরিমাণ কমিয়ে ফেলে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। যারা নিয়মিত ইয়োগা করেন তারা তুলনামূলক কম শারীরিক সমস্যা বা প্রদাহে ভোগেন। বিভিন্ন দুরারোগ্য শারীরিক সমস্যার মধ্যে গা-ব্যথা অন্যতম। পরে যা থেকে হৃদরোগ সৃষ্টি করতে পারে।
*বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান। সবসময় একাকী থাকা মানসিক স্বাস্থ্যে পাশাপাশি হৃদযন্ত্রেরও ক্ষতি করতে পারে। এমনকি কখনও হৃদরোগ ধরা না পড়লেও ক্ষতির আশংকা থেকেই যায়।
একটি গবেষনায় দেখা গেছে মানসিক চাপ থেকে সাধারণত মহিলারা একধরনের কণ্ঠনালীর প্রদাহ, হৃদপিণ্ডসক্রান্ত বুকের ব্যাথা এবং অন্যান্য সমস্যায় ভোগেন। বিশেষ করে তারা যখন হার্ট-অ্যাটাকের পরে সময়টায় পরিবার বা সমাজ থেকে পর্যাপ্ত মানসিক সহায়তা পাননা। তাই একাকী ঘরে বসে না থেকে আজই বন্ধুদের সঙ্গে বের হয়ে পড়ুন। তবে এক্ষেত্রে প্রকৃত বন্ধু নির্বাচনে সচেতন হতে হবে।
*নির্ভুল হওয়ার চিন্তা বাদ দিন কারন যারা সাধারনণত সবসময় শুদ্ধ চরিত্রের অধিকারী হতে চান তারাই মূলত হৃদরোগে বেশি ভোগেন। এ ধরনের অতিরিক্ত খুঁতখুঁতে মনোভাব শেষ পর্যন্ত ব্যক্তিচরিত্রে শত্রুতার মনোভাব তৈরি করে। এ চরিত্রের পেছনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বা শত্রুভাবাপন্ন মনোভাব মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে।
গবেষনায় দেখা গেছে, শত্রুভাবাপন্ন মনোভাব উচ্চ রক্তচাপ এবং মুটিয়ে যাওয়ার মূল কারণ যা পরে হৃদরোগ ডেকে আনে। তাই সবসময় ভালো চিন্তা করুন এবং সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। কেননা আশাবাদী মনোভাব আপনার হ্রদযন্ত্র রাখবে সুরক্ষিত এবং বিপদমুক্ত।
*মনের মধ্যে ক্ষোভ জমা করে রাখার অভ্যাস কখনোই হৃদযন্ত্রের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। গবেষনায় দেখা গিয়েছে ক্ষমা করার পরিবর্তে ক্ষোভ জমা করে রাখলে মানসিক চাপ বেড়ে যায় এবং সেই...[…]

Lifestyle Image

ঘরকে পোকামাকড় মুক্ত রাখুন

*নিমপাতা প্রকৃতির এক আশ্চর্য দান। এই পাতায় আছে পোকামাকড় দূর করার অনন্য ক্ষমতা। ঘরের কোণায়, আলমারিতে, তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা দিয়ে রাখুন। ঘরে কোনো পোকামাকড়ই আসবে না।
*কালোজিরাও পোকামাকড় দূর করার ক্ষমতা রাখে। ঘরের যেখানে পোকামাকড়ের উপদ্রব বেশি সেখানে কালোজিরা ছিটিয়ে রাখতে পারেন। পোকার উপদ্রব কমে যাবে। কিছুদিন পর পর কালোজিরা পাল্টে দিন।
*ঘরে অনেক সময় লাইন দিয়ে পিঁপড়া চলাফেরা করা শুরু করে। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে লেবুর রসের সাহায্য নিতে পারেন। পিঁপড়া লেবুর রস একদমই সহ্য করতে পারে না। তাই ঘরের যেখানে পিঁপড়ার উপদ্রব সেখানে লেবুর রস ছিটিয়ে দিন।
*তেলাপোকা তাড়াতে দারচিনি ও লবঙ্গের তুলনা নেই। ঘরের বিভিন্ন স্থানে দারচিনি ও লবঙ্গ ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়ে রাখুন। তেলাপোকা দৌঁড়ে পালাবে। এছাড়া ঘরের মধ্যেও থাকবে দারচিনি-লবঙ্গের সুঘ্রাণ।
*ঘরের মেঝ মোছার সময় পানিতে দুই টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে দিন। ঘর থেকে পিঁপড়া, আরশোলা, তেলাপোকা সব দূর হবে।
...গরমে ঘরের ভেতর পোকামাকড়ের উপদ্রব বেড়ে গিয়ে এক বিরক্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। মাঝে মাঝে এই উপদ্রব কষ্টের কারণ হয়েও দাঁড়ায়।[…]

Lifestyle Image

পবিত্র বরকতময় মহিমান্বিত লাইলাতুল বারাত

১৪ই শা'বান দিবাগত রাতটি হচ্ছে পবিত্র শবে বরাত বা বরাতের রাত্র। কিন্তু অনেকে বলে থাকে কুরআন-হাদিসের কোথাও শবে বরাত শব্দ নেই। শবে বরাত বিরোধীদের এরূপ জিহালতপূর্ণ বক্তব্যের জবাবে বলতে হয় যে, শবে বরাত শব্দ দু'টি যেরূপ কুরআন ও হাদিস শরীফের কোথাও নেই। তদ্রূপ নামায, রোযা, খোদা, ফেরেশতা, পীর ইত্যাদি শব্দ কুরআন ও হাদিস শরীফের কোথাও নেই। এখন শবে বরাত বিরোধী লোকেরা কি নামায, রোযা ইত্যাদি শব্দ কুরআন ও হাদিস শরীফে না থাকার কারনে ছেড়ে দিবে? মূলত শবে বরাত, নামায, রোযা, খোদা, ফেরেশতা, পীর ইত্যাদি ফারসি ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত। ফারসি শব অর্থ রাত্রি এবং বরাত অর্থ ভাগ্য বা মুক্তি। সুতরাং শবে বরাত মানে হল ভাগ্য রজনী বা মুক্তির রাত।
মূলতঃ শবে বরাত এবং এর ফযীলত কুরআন শরীফে আয়াত শরীফ এবং অসংখ্য হাদিস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত। কুরআন শরীফে শবে বরাতকে লাইলাতুল মুবারাকাহ বা বরকতময় রাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আর হাদীস শরীফে শবে বরাতকে লাইলাতুল নিছফি মিন শা'বান বা শা'বান মাসের মধ্য রাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
মুসলমানদের সৌভাগ্যের রজনী পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে আজ মঙ্গলবার দিবাগত রাতে। এ রাতে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নামাজ আদায়, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত, জিকির, ওয়াজ, দোয়া ও মিলাদ মাহফিলসহ নফল ইবাদত-বন্দেগি পালন করবেন।
দিবাগত রাতটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত। মহান আল্লাহ তাআলা এ রাতে বান্দাদের জন্য তাঁর অশেষ রহমতের দরজা খুলে দেন। মহিমান্বিত এ রাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা বিগত জীবনের সব ভুল-ভ্রান্তি, পাপ-তাপের জন্য গভীর অনুশোচনায় মহান আল্লাহ তাআলার দরবারে সকাতরে ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং ভবিষ্যৎ জীবনে পাপ-পঙ্কিলতা পরিহার করে পরিশুদ্ধ জীবনযাপনের জন্য আল্লাহর রহমত কামনা...[…]