Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

*সকল ধরণের সোডিয়ামযুক্ত খাবার অর্থাৎ অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। সোডিয়াম দেহে পানির পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার একেবারেই খাবেন না।
*পটাশিয়াম যুক্ত খাবার দেহের ইলেক্টোলাইটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যার ফলে পায়ে পানি আসার সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হয়। তাই কলা, বাঙ্গি, কিশমিশ জাতীয় পটাশিয়াম যুক্ত খাবার রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
*পানি পান করা আমাদের দেহের জন্য ভালো তা আমরা জানি। কিন্তু স্বাভাবিক একজন মানুষের দিনে সর্বনিম্ন ৬-৮ গ্লাস এবং সর্বোচ্চ ১০-১২ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এর থেকে বেশি পানি পান দেহের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে যদি না তা শরীর থেকে সঠিক উপায়ে বের করে যায়।
*একটানা দাড়িয়ে থাকা বা পা ঝুলিয়ে বসে থাকার প্রবনতা পায়ে পানি আসার প্রবণতা বাড়ায়। তাই কিছুক্ষণ পরপর নিজের অবস্থানের পরিবর্তন...

Read More

Lifestyle

বিজ্ঞানীরা সহনীয় পর্যায়ের উষ্ণ পানিতে গোসল করাটা উত্তম বলে মত দেন। তাই বলে ঠান্ডা পানিতে (স্বাভাবিক তাপমাত্রা) গোসল করা যে ক্ষতিকর তা কিন্তু নয়। বরং ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করলে...

Read More

Lifestyle

*ত্বকের মরা কোষ দূর করতে প্রাকৃতিক স্ক্রাব খুবই উপকারী। উজ্জ্বল ত্বকের জন্য চিনি ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ভালো করে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও নরম...

Read More

Lifestyle Image

কালো জিরার গুণ

*কালো জিরার তেল মাথা ব্যাথা সারাতে দারুন উপকারী । কালো জিরার তেল কপালে মালিশ করলে এবং তিন দিন খালি পেটে ১ চা চামচ তেল খেলে আরোগ্য লাভ করা যায় ।
*চুল শ্যাম্পু করার পর শুকিয়ে নিন। এবার পুরো মাথায় কালো জিরার তেল ভাল মতো লাগান । এক সপ্তাহ নিয়মিত করলে চুল পড়া অনেক কমে যাবে।
*যাদের হাঁপানির সমস্যা আছে তারা বুকে ও পিঠে কালো জিরার তেল মালিশ করতে পারেন,উপকার পাবেন।
*কালো জিরার তেল ও চূর্ণ ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। নিয়মিত সেবনে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে ।
*চা বা গরম পানির সাথে কালো জিরার তেল মিশিয়ে পান করলে হৃদরোগে যেমন উপকার পাওয়া যায় তেমনি শরীরের বাড়তি মেদও কমে ।
*এক কাপ দুধ ও ১ চা চামচ কালো জিরা তেল একসাথে মিশিয়ে দৈনিক পান করুন। পেটে গ্যাসের সমস্যা থাকলে তা কমে যাবে ।
*যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তারা দৈনিক কোন না কোন ভাবে কালো জিরা সেবনের চেষ্টা করুন, কারন কালো জিরা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। গরম ভাতের সাথেও কালো জিরার ভর্তা খেতে পারেন।
*জ্বর হলে সকাল-সন্ধায় লেবুর রসের সাথে কালো জিরার তেল পান করুন । জ্বর দ্রুত সেরে যাবে ।
*হাঁটুর ব্যাথা সারাতে রোজ রাতে কালো জিরার তেল হাঁটুতে মালিশ করুন, হাঁটুর ব্যাথা কমে যাবে ।
*ছুলি বা শ্বেতী হলে আক্রান্ত স্থানে আপেলের টুকরো দিয়ে ঘষে নিন, তারপর কালো জিরার তেল লাগান। এভাবে ১৫ দিন থেকে ১ মাস পর্যন্ত লাগান।
*কালো জিরা নারী ও পুরুষে উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে । বিশেষ করে পুরুষদের জন্য খুব উপকারি । নিয়মিত কালো জিরা সেবনে পুরুষত্ব হীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ।
*বাতের ব্যাথা সারাতে কালো জিরার তেল নিয়মিত...[…]

Lifestyle Image

গরমে সারাদিন সতেজ থাকুন

*গরমকালে বেশি কেমিক্যালের ব্যবহারে ত্বকে প্রভাব পড়ে। চেষ্টা করুন অরগ্যানিক সাবান, অরগ্যানিক ফেস ওয়াশ ব্যবহার করতে। স্নানের সময় আয়ুর্বেদিক সাবান ব্যবহার করুন। গরমে ঘামের ফলে শরীরে জমা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর হবে। ফল বা নিম জাতীয় ফেস ওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন দিনে ২ বার।
*গরম কালে সতেজ থাকার সবথেকে বড় উপায় প্রচুর পানি পান করুন। সারাদিন ফলের রস, ডাব খেতে থাকুন। এর ফলে শরীরে জলের সমতা বজায় থেকে স্বাস্থ্য সতেজ লাগবে। যার প্রভাব পড়বে আপানরা চেহারাতেও।
*গরমে সব থেকে বেশি সমস্যা হয় অতিরিক্ত ঘামের কারণে। অতিরিক্ত ঘামের ফলে শরীর থেকে জল বেরিয়ে গিয়ে ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকে আবার ভোগেন অতিরিক্ত ঘামের দুর্গন্ধে। ঘাম ও দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে রাখুন প্রচুর শাকসবজি ও ফল। বিশেষ করে শশা। গরম কালে নিয়মিত ফল, শশা খাওয়ার ফলে ঘাম কমবে, জল তেষ্টাও কম পাবে। ঘামের দুর্গন্ধও কম হবে।
*গরম কালে সুতির জামা কাপড় পরার চেষ্টা করুন। গরমে সুতির থেকে ভাল ফেব্রিক আর কিছুই হতে পারে না। সুতি শুধু হালকা নয়, শরীরের পক্ষেও ভাল। সেইসঙ্গেই খেয়াল রাখুন হালকা রঙের জামা কাপড় পরার দিকে। সাদা বা যে কোনও হালকা শেড পরলে গরম কম লাগবে। চেহারায় ফ্রেশনেসও থাকবে।
*গরম কালে ব্যাগে রাখুন রোজ ওয়াটার স্প্রে, অ্যালোভেরা জেল, ওয়েট টিস্যু জাতীয় জিনিস। যখনই ক্লান্ত লাগবে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে নিয়ে রোজ ওয়াটার স্প্রে করে নিন বা অ্যলোভেরা জেল লাগিয়ে নিন।[…]

Lifestyle Image

যে বিষয়গুলো সকলের জানা উচিত

*বয়স ৩০ হওয়ার আগেই জীবনে কি হতে চান, কি করতে চান তার উত্তর জানা থাকা প্রয়োজন। কারণ ৩০ এর আগে এই উত্তর জানা না থাকলে আপনার প্রায় অর্ধেকের বেশি জীবনই অন্ধকারে পড়ে রয়েছে বাকি জীবনে আর কি করবেন!
*বয়স হয়ে যাওয়ার পরও যদি আপনি না জানেন কোন বিষয়টি আপনার জন্য জীবনের সবচাইতে বেশি সুখকর বিষয়, তাহলে আপনার বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন।
*জীবনের ভরসা নেই কথাটি সত্য হলেও মানুষ কিন্তু ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করে থাকেন। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি যদি তা না পারেন তাহলে আপনি অনেক বেশি পিছিয়ে আছেন নিজের বয়সের তুলনায়।
*অনেকে বিয়ের বয়স হওয়ার পর যখন বিয়ের জন্য পরিবার চাপ দিতে থাকেন তখন অনেকেই ভাবতে বসেন কেমন জীবনসঙ্গী হওয়া উচিত। এই বিষয়টি অনেক হাস্যকর। আপনি যদি সঠিক সময়েও তা এখনও না জানেন তাহলে তা অবশ্যই হাস্যকর এবং লজ্জারও বটে।
*যদি আপনার প্রেমিক/প্রেমিকা থেকে থাকেন এবং আপনাদের অনেক বছরের সম্পর্ক হওয়ার পরও আপনি তাকে নিয়ে দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে যান তাহলে আপনাদের মধ্যে কতোটা বন্ধন রয়েছে তাই অনেক বড় একটি প্রশ্ন হয়ে উঠবে।
*আপনার অবশ্যই এতোটুকু ম্যাচিউরিটি থাকা উচিত যে নিজের বন্ধুবান্ধবের সার্কেলে কে সত্যিকারের বন্ধু আর কে নয় তা সঠিকভাবে চিনতে পারা। তা না হলে পুরো জীবনই পস্তাবেন।
*কথা বলে নিজের সমালোচনা নাকি ভালোভাবে করা যায় না। কিন্তু যদি নিজেকে নিরপেক্ষ রেখে আপনি মানুষ হিসেবে কেমন তা বুঝতে না পারেন তাহলে কিন্তু আপনার মধ্যে সঠিকভাবে ম্যাচিউরিটি আসেনি বলেই বলবেন সকলে।
*জীবনের এই মুহূর্তে এসে আপনার আসলে কিসের প্রয়োজন তা কি আপনি জানেন? যদি না জানেন তাহলে অবশ্যই জানা উচিত। কারণ আপনার কি একজন সঠিক জীবনসঙ্গীর প্রয়োজন নাকি কোনো জিনিসের প্রয়োজন তা...[…]

Lifestyle Image

রসুনের গুণাবলী সম্পর্কে

দিনে ২ কোয়ার বেশি কাঁচা রসুন খাওয়া যাবে না। রান্নায় রসুন ব্যবহার হলেও দিনে মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়া যায়। রসুনে অ্যালার্জি কিংবা কোনো বিশেষ কারণে রসুন খাওয়া বন্ধ থাকলে তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো। অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, বমিভাব হতে পারে।
*হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় কাজ করে। কোলেস্টেরল কমায়। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
*শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।
*উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।
*গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
*ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
*অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।
*যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
*দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।
*যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।
*হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
*কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
*গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।
*স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
*রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।
*প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
*পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।
*ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।
*শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।
*ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।
*দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।
*চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
*হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।
*ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
*স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।
*দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।
*ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।
*আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।
*দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
*চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
*রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
*দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।[…]

Lifestyle Image

গুণে ভরপুর আদা

রান্নাবান্নার কাজে আদা ব্যবহারের কথা রাঁধুনীদের কাছে অজানা নয়। মূলত সুগন্ধযুক্ত বলে এটি মসলা হিসাবে রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়।
প্রায় ২০০০ বছর আগে থেকে চীনা ভেষজবিদেরা পাকস্থলীর নানা সমস্যায় আদা ব্যবহার করে আসছেন৷ আদার ভেষজ গুণের উল্লেখ রয়েছে মহাভারতে ও আয়ুর্বেদ মেডিসিনেও৷ আর বর্তমানের চিকিৎসা বিজ্ঞানীরাও আদার বিভিন্ন গুণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ৷
আদার ভরপুর গুণ সমূহ :
১.মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত কিডনির জটিলতা দূর করে আদা। গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে। কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
২.দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে আদা। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট, যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো করে।
৩.আদার রসে রয়েছে জিনজেরল নামের রাসায়সিক উপাদান, যা দেহের সিমপ্যাথেটিক সিস্টেমে বিটা এগনিস্ট হিসেবে কাজ করে, অর্থাৎ বন্ধ শ্বাসনালি খুলে দেয়, সাইনাসগুলোকে পরিষ্কার রাখে, শ্বাস-প্রশ্বাসে সাহায্য করে৷
৪.হাঁপানি রোগে ব্যবহৃত বিটা এগনিস্ট ওষুধের প্রায় সমান কার্যকরী এই রস—তা গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে৷ এ ছাড়া শোগাওল নামের উপাদান মস্তিষ্কের বিভিন্ন কেন্দ্রের ওপর কাজ করে বমি ভাব বা বমি অনেকটাই কমাতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা যেসব সমস্যায় আদার ব্যবহারের সুফল মেনে নিয়েছেন সেগুলো হলো:
৫.যাত্রাকালীন অসুস্থতা বা মোশন সিকনেস কমানো এবং গর্ভবতী নারীদের মর্নিং সিকনেসে দারুণ কাজে আসে আদার রস৷ এটি পেটের ব্যথা, গ্যাস কমায়, রুচি বাড়াতে সাহায্য করে৷
৬.আদা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এটি মানুষের রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফলে ডায়াবেটিস রোগের উপশম হয় বলে সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন।
৭. সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক পরিচালিত এক গবেষণায় জানা গেছে, আদা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কার্যকরভাবে কমাতে সাহায্য করে। মূলত রক্তে অধিক মাত্রার কোলেস্টেরলের উপস্থিতি হৃদরোগ সৃষ্টির বিভিন্ন কারণের মধ্যে...[…]

Lifestyle Image

যে ৫ টি লক্ষণে বুঝে নেবেন আপনার পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব হচ্ছে

ঘুম মানুষের একটি স্বাভাবিক জৈবিক চাহিদা। শিশু থেকে বয়স্ক প্রত্যেকেরই নির্দিষ্ট পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে। ঘুম ঠিকমতো না হলে তার প্রভাব শরীরের ওপর খুব খারাপ ভাবে পড়ে। তাই প্রত্যেকেরই নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন রয়েছে।
অনেকে মনে করেন তিনি যতোটুকু সময় ঘুমান তা তার জন্য পর্যাপ্ত। কিন্তু আসলে অনেক সময় এই ধারণাটি ভুল হতে দেখা যায়। কিভাবে জানবেন আপনার ঘুম কম হচ্ছে? আপনার ঘুমের সমস্যা আপনার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে প্রভাব ফেলবে। জানতে চান কি সেই লক্ষণগুলো যাতে আপনি বুঝবেন আপনার পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক।
আপনি শোয়ার সাথে সাথেই ঘুমিয়ে পড়েন
অনেকে মনে করেন শোয়ার সাথে সাথে ঘুমিয়ে পড়া খুব ভালো ঘুমের লক্ষণ, যা সম্পূর্ণ ভুল একটি কথা। আপনার যদি শুয়ে পড়ার ৫ মিনিটের মধ্যে ঘুম চলে আসে এবং তা নিয়মিত হয় তবে আপনার ঘুমে সমস্যা বলেই এমনটি হচ্ছে। ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার অ্যান্ড স্ট্রোকের গবেষকগণ বলে পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব হলেই মানুষ শোয়ার সাথে সাথে ঘুমিয়ে পড়েন।
আপনার ভুলে যাওয়ার সংখ্যা বেড়েছে
লক্ষ্য করে দেখুন তো আপনি কি আগের তুলনায় অনেক কিছু বেশি মাত্রায় ভুলে যাচ্ছেন কিনা? ছোটোখাটো অনেক ব্যাপার যা আগে বেশ ভালোই মনে রাখতে পারতেন তা দিন দিন ভুলে যাওয়া হচ্ছে। তাহলে ধরে নেবেন আপনার ঘুমে প্রচণ্ড সমস্যা হচ্ছে। আমরা যখন ঘুমাই তখন আমাদের মস্তিষ্কে নতুন নিউরিনের সৃষ্টি হয় ফলে আমাদের স্মৃতিশক্তি উন্নত হয়। ঘুম না হওয়া বা কম হওয়ার ফলে এই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াটি নষ্ট হয়ে যায়। এতে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে।
আপনার ক্ষুধা বেড়ে গিয়েছে
আপনার ঘুমে সমস্যা হচ্ছে এবং ঘুম কম হচ্ছে তা বোঝার অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করেই ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া। লেপ্টিন নামক হরমোন আমাদের...[…]