এই বর্ষায় মেঘেদের দেশে
Lifestyle
চাইনিজ খাবার তৈরিতে অপরিহার্য একটি উপাদান হচ্ছে কর্ণফ্লাওয়ার। শুধু চাইনিজ কেন, যে কোন খাবার মুচমুচে করতেও কর্ণফ্লাওয়ারের জুড়ি মেলা ভার। তবে শুধু কি খাবারেই লাগে এই বস্তু? না, বরং বেকিং সোডার মত এই কর্ণফ্লাওয়ারেরও আছে হরেক রকমের ব্যবহার। চলুন, আজ জেনে নিই রান্নাবান্না ছাড়াও কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে যা যা করতে পারেন আপনি।
১) কার্পেটে তেল বা গ্রীজের দাগ লেগেছে? কর্ণফ্লাওয়ার ছিটিয়ে নিন, তারপর রাখুন ৩০ মিনিট। ভ্যাকুয়াম ক্লিন করে নিন ভা ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে নিন।
২) কর্ণফ্লাওয়ার ও পানির পেস্ট তৈরি করে রোদে পড়া ত্বকে লাগিয়ে দিন। জ্বালা পোড়া তো কমবেই, রোদে পোড়া ভাবও সেরে যাবে।
৩) পোকার কামড়ে খুব জ্বলুনি? এখানেও কাজে আসবে কর্ণফ্লাওয়ার ও পানির পেস্ট।
৪) জুতার বাজে গন্ধ দূর করতে কর্ণফ্লাওয়ার জুতার মাঝে ছিটিয়ে সাড়া রাত রাখুন, সকালে ঝেড়ে ফেলুন। গন্ধ গায়েব!
৫)...
Lifestyle
*মেধা শাণিত করতে পুষ্টিকর খাদ্য সবচেয়ে বড় উপাদান। প্রচুর শাকসব্জি খাওয়ার মাধ্যমে অহেতুক মাথাব্যাথা দূর হওয়ার মাধ্যমে স্মৃতিশক্তিও হবে উন্নত।
*কোন কিছু উপস্থাপনের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ছবি কল্পনা করুন। এতে...
পেঁয়াজ কাটুন কান্না ছাড়া
*পেঁয়াজের গোড়ার অংশটি অর্থাৎ যেখানে মূল থাকে ভালো করে করে ফেলে দিন। সেই সাথে পেঁয়াজের উপরের আস্তরটিও ফেলে দিন। কেননা বেশির ভাগ এনজাইম থাকে এই গোড়ায় ও ওপরের আস্তরে।
*পেঁয়াজ কুচি করতে চাইলে ছিলে টুকরো করে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। বেশ খানিকটা সময় পর পানি বদলে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে তারপর কাটুন, চোখ জ্বলবে না। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে পারলে আরও ভালো হবে। পানিতে নিঃসৃত এনজাইম ধুয়ে যাবে, ফলে চোখ জ্বলবে না।
*পেঁয়াজ ছিলে নিয়ে আধ ঘণ্টার মতন ফ্রিজে রেখে দিন। তারপর ভালো করে ধুয়ে নিয়ে টুকরো করুন বা কুচি করুন। ঠাণ্ডায় পেঁয়াজের এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়, ফলে চোখ জ্বলার সম্ভাবনা কমে যায়।
*চপিং বোর্ডে ভিনেগার মাখিয়ে নিয়ে তারপর পেঁয়াজে কাটুন। ভিনেগারের এসিড এনজাইমকে নিষ্ক্রিয় করে দেবে। এনজাইম নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে গ্যাসও নির্গত হবে না, চোখও জ্বলবে না।
*পেঁয়াজ কাটার সময়ে একটি মোমবাতি বা চুলা জ্বালিয়ে রাখতে পারেন কাছে। এতে নির্গত গ্যাস আপনার চোখের পানির সাথে বিক্রিয়া করার আগেই আগুনের শিখা তাকে আকর্ষণ করবে।
*পেঁয়াজ কাটার সময় জোরে ফ্যান ছেড়ে নিন। তাতে গ্যাস আপনার চোখ পর্যন্ত নির্বিঘ্নে পৌছাতে পারবে না।
*পেঁয়াজ লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো, তারপর কাটুন। লবণ পানি নিষ্ক্রিয় করে ফেলবে চোখ জ্বলার জন্য দায়ী এনজাইমকে।
*মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নিন নাকের বদলে। এতেও চোখে পানি আসা ও জ্বলুনি অনেকটাই কমবে।
*চোখে যারা লেন্স পরেন, তাঁদের চোখ জ্বলবে না পেঁয়াজ কাটার সময়ে।
...পেঁয়াজের গোড়ায় আছে এক প্রকারের একজাইম। যখন পেঁয়াজের এই গোড়ায় আঘাত লাগে অর্থাৎ কাটা হয়, তখন এই এনজাইম নিঃসৃত হয়। সেই এনজাইম পুরো পেঁয়াজের সাথে বিক্রিয়া করে একরকম গ্যাস নির্গত হয়। এই গ্যাস যখন আপনার চোখের পানির সংস্পর্শে...[…]
সুখি হতে করণীয়
*কোনো কাজ করার আগে নেতিবাচক দিকটা আগে না ভেবে ইতিবাচক কী হতে পারে, সেটা নিয়া ভাবতে হবে। যা আপনাকে সুখী অনুভব করতে সাহায্য করবে। নতুন কারো সঙ্গে মেশার সময়ও তার ভালো দিকগুলোকে আগে দেখা। কোনো কাজ করার পূর্বপরিকল্পনা হিসাবে মেডিটেশন করা, যা আপনাকে শান্ত ও সতর্ক রাখবে।
*প্রচণ্ড রাগ হওয়ার মতো কিছু হলেও আপনি মনে করবেন কিছুই হয়নি। কণ্ঠকে শান্ত রাখুন এবং মনে করুন আপনি শান্ত আছেন। দেখবেন শান্ত মনোভাবই আপনার মনকে শান্ত করে দেবে। যখন রাগ অনুভব করবেন, তখন ঠিক তার বিপরীত আচরণ করবেন। কণ্ঠ নরম করে, মুখকে স্বাভাবিক রেখে আস্তে আস্তে হাটবেন। যদি আপনি তা করতে পারেন, তাহলে আপনার বাইরের স্থিরতা ভেতরের অস্থিরতাকে কমিয়ে দেবে। আপনি নিজেকে সুখী অনুভব করবেন। সুখী হওয়ার মহৌষধ হল হাসি।
*আমরা জীবনে সবকিছুই পেতে চাই। আপনার কোনোকিছু পাওয়ার কথা থাকলেও তা ইচ্ছা করে ত্যাগ করুন। দেখবেন এতে সুখ অনুভব করা যায়। যেমন প্রতিদিন আপনার একই ধরনের কফি পানের অভ্যাস। আপনি কয়েক দিন বিরতি দিয়ে কফি পান করে দেখুন। এতে আগের চেয়ে অনেক সুস্বাদু মনে হবে কফিটি। অথবা কাউকে ভালোবাসেন- ইচ্ছে করে তার থেকে দুরত্ব বজায় রাখুন। দেখবেন তার প্রতি আপনার ভেতরের অভাববোধ জাগ্রত হবে। এভাবে নিজের ওপর আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়ানো আপনাকে সুখী করবে।
*অনেক সময় বহু প্রস্তুতি স্বত্বেও সেভাবে আশানুরুপ ফল পাওয়া যায় না। হোঁচট না খেয়ে মনে করুন- ঠিক আছে, আমরা অনেক ভালো করেছি। নিজেকে দোষারোপ না করে এর চেয়ে ভালো কিছুর জন্য এগিয়ে যাওয়া উচিত। একটা ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। নিজের কাজের পর্যালোচনা নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে সাহায্য করে। সব দুঃখ ও বেদনাকে সহজভাবে নিতে হবে।[…]
গরমে ডাবের পানির উপকারিতা
গরমে শরীর প্রায়ই নিস্তেজ হয়ে আসে। এ সময় স্বস্তি এনে দিতে পারে ডাবের পানি। ডাবের পানি যেমন উপাদেয় তেমনি স্বাস্থ্যকর। এর সবচেয়ে আশ্চর্য গুণ হচ্ছে, এটি দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া ডাবের শাঁসে যে ক্যালরি রয়েছে তা কর্মক্ষমতা বাড়ায় এবং চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
ডাবের পানিতে যে প্রাকৃতিক শর্করা ও মিনারেল রয়েছে তা শরীরকে শীতল ও আর্দ্র রাখে। এজন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যোদ্ধাদের স্যালাইনের বিকল্প হিসেবে ডাবের পানি দেয়া হতো। এর ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও ফাইবার কর্মশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডাবের পানি খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে এবং ক্ষুধার প্রবণতা কমে আসে। ফলে কম খাওয়া হয়। এতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডাবের পানিতে কোনো চর্বি নেই, বরং এটি শরীরের অতিরিক্ত চিনি শোষণ করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডাবের পানি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। ফলে গরমের সময়ও শরীর সুস্থ ও সতেজ থাকে।[…]
ছুরি-চামচের আদব কায়দাগুলো
বড় রেস্টুরেন্ট এবং কনভেশন সেন্টারে খেতে বসে শিষ দিয়ে বা ওয়েটার ডেকে কিছু দিতে বলা একেবারে আদবের মধ্যে পড়ে না। এইধরনের স্থানে ওয়েটারদের ছুরি-চামচের কিছু সাইন সম্পর্কে শেখানো হয়, কাস্টোমার খেতে বসে ছুরি চামচ কীভাবে রাখলে কি বোঝায় তার উপরে নির্ভর করে তারা খাবার সরবরাহ করে থাকেন। কিন্তু আপনি জানেন তো কীভাবে ছুরি চামচ রেখে সংকেত দেবেন ওয়েটারকে? যদি না জানেন তাহলে কিন্তু এইসকল স্থানে গিয়ে লজ্জায় পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। আজকে চলুন শিখে নেয়া যাক ছুরি-চামচের কিছু আদব কয়দা।
১) ছুরি চামচ কোণ করে রাখলে
ছুরি ও চামচ কোণ করে প্লেটের মাঝে রাখা অর্থ হচ্ছে আপনি খাওয়ার ফাঁকে বিশ্রাম নিচ্ছেন। একটু পর আবার নতুন করে খাওয়া শুরু করবেন।
২) ছুরি চামচ যোগ চিহ্নের মতো করে রাখলে
প্লেটের মাঝে ছুরি ও চামচ দিয়ে যোগ চিহ্নের মতো তৈরি করে রাখার অর্থ হচ্ছে আপনি দ্বিতীয় প্লেট খাবার জন্য প্রস্তুত এবং সেই হিসেবে ওয়েটার আপনাকে খাবার সরহরাহ করুক।
৩) ছুরি চামচ পাশাপাশি লম্বা করে রাখা
ছুরি চামচ পাশাপাশি লম্বা করে রাখার অর্থ হচ্ছে আপনার খাওয়া শেষ ওয়েটার টেবিল পরিষ্কার করে নিতে পারেন।
৪) ছুরি চামচ পাশাপাশি আড়াআড়ি করে রাখা
ছুরি চামচ পাশাপাশি আড়াআড়ি করে রাখার অর্থ আপনার খাওয়া শেষ এবং খাবার আপনার অত্যন্ত পছন্দ হয়েছে।
৫) ছুরি চামচ একটির ভেতর অপরটি কোণ তৈরি করে রাখা
ছুরি চামচ একটির ভেতর অপরটি মূলত কাটা চামচের ভেতর ছুরি গেঁথে কোণ তৈরি করে রাখার অর্থ আপনার খাওয়া শেষ কিন্তু খাবার একেবারেই পছন্দ হয়নি আপনার।
* সংকেতগুলো ভালো করে বুঝে নিতে পাশের ছবিটি দেখুন
৬) ছুরি চামচের ব্যবহার
– খাওয়ার ছুরি কখনোই সাধারণ ছুরির মতো করে ধরবেন না
– একবার টেবিল থেকে ছুরি চামচ...[…]
অফিসে যে ৫টি কাজ করতে যাবেন না
অফিসে একজন কর্মী হিসেবে আপনাকে বেশ কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। এগুলো লিখিত আকারে পেতে পারেন অথবা অঘোষিত কানুনও হতে পারে। মূলত সাধারণ জ্ঞান-বুদ্ধি থেকেই আপনার এ সম্পর্কে সজাগ থাকা উচিত। এখানে জেনে নিন এমনই পাঁচটি কাজের কথা, যা কর্মক্ষেত্রে ভালো চোখে দেখেন না কেউ।
১. কাছের বন্ধু খুঁজতে যাবেন না
ব্যক্তিগত ও পেশাদার সম্পর্ক সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। জীবনের নানা স্তরে বন্ধুমহল যেভাবে গড়ে উঠেছে, সেভাবে কর্মজীবনে বন্ধুত্ব গড়ে উঠবে না। এখানে সবাই সহকর্মী। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আপনার কাছের কেউ হতে পারেন, যাঁর সঙ্গে দারুণ বোঝাপড়া গড়ে উঠবে। কিন্তু অন্তরঙ্গ বন্ধু খুঁজতে গেলেই বিপদ। তাই ব্যক্তিগত জীবনের গোপন আলাপ যেমন সহকর্মীদের সঙ্গে করতে নেই, তেমনি অফিসের কাউকে নিয়ে একান্ত মতামত কারো কাছে খোলাসা করতে নেই। পেশাজীবনে অনেক কিছুই পেশাদার মনোভাব নিয়ে মেনে চলতে হয়।
২. অন্যের কাজে গোপনে চোখ দেওয়া
সহকর্মী কম্পিউটারে কী করছেন, তা আড়চোখে দেখাটা রীতিমতো অনধিকারচর্চা। এর চেয়ে বিরক্তিকর কাজ আর হয় না। একইভাবে কেউ ই-মেইলে কী লিখছেন বা কারো সঙ্গে চ্যাটিংয়ে কী বলছেন, এসব দেখতে যাওয়াটা আপনার জন্য সম্মানহানিকর হয়ে উঠতে পারে। এভাবে অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে গেলে আপনিও ব্যক্তিস্বাধীনতা ভোগ করতে পারবেন না। প্রত্যেকের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা তার মতো করে রক্ষা করার অধিকার খর্ব করতে যাবেন না।
৩. বেতন নিয়ে আলোচনা নয়
কেউই নিজের বেতন নিয়ে আলোচনা করতে চান না। কেউ বেশি পান বা কম, এ নিয়ে আলোচনার কিছু নেই। কোনো অভিযোগ থাকলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে পারেন। অন্য কারো বা নিজের বেতন নিয়ে কোনো বাজে মন্তব্য করা কর্মীদের সাজে না। এককথায় বলা যায়, অফিসে এই কাজ আপনার নয়। কাজেই এসব করতে গিয়ে কোনো কটু...[…]
একটু বেলা বাড়লেই ক্লান্ত লাগে
সকালে ঘুম থেকে উঠে তাড়াহুড়ো করে তৈরি হয়ে অফিস বা কাজে গেলেন। কিন্তু ১১ টা বাজতে না বাজতেই এনার্জির অভাব, ফলশ্রুতিতে কাজের সময় ক্লান্তি এবং ঘুম ঘুম ভাব। যখন অনেক বেশি ঘুম পেয়ে যায় কাজের সময় তখন আমরা সাধারণত দোষারোপ করি রাতের ঘুমের উপর। ঘুম কম হওয়ার কারণেই যতো সমস্যা হচ্ছে বলে মনে করে থাকি। ব্যাপারটি কিন্তু আসলেই ঠিক তাই। রাতে ঘুম কম হওয়া, অনিদ্রা এবং ঘুমে ব্যাঘাত ঘটার কারণেই দিনের বেলা কাজের সময় পেয়ে বসে রাজ্যের ঘুম। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের গবেষণায় দেখা যায় প্রায় ২৯% মানুষ কাজের সময় অত্যন্ত ঘুম ঘুম ভাব অনুভব করেন অথবা ঘুমিয়েও পড়েন। এবং প্রায় ৩৬% মানুষ গাড়ি চালানোর সময় ঘুম ঘুম ভাব অনুভব করেন এবং ঘুমিয়ে পড়েন। এর ফলাফল কিন্তু ভয়াবহ। এছাড়াও ঘুম না হলে ধীরে ধীরে আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে থাকে, এতে করে অল্পতেই আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি এবং রোগগুলো দেহে মারাত্মক আকার ধারণ করতে থাকে। সুতরাং ঘুমকে অবহেলা নয় মোটেই।
যে কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেঃ
জরীপে মানুষের নিজস্ব কিছু সমস্যার কথাই উঠে এসেছে যা তার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটানোর জন্য দায়ী-
১) ৮৫.২% মানুষ বলেন ঘরের তাপমাত্রা ঘুমের জন্য উপযুক্ত ছিল না। তাপমাত্রা একেবারে কম ছিল কিংবা অনেক ক্ষেত্রে বেশি ছিল।
২) ৭১.৯% বলেন সঙ্গীর সাথে ঘুম সংক্রান্ত সমস্যার কথা।
৩) ৬৮.৬% বলেন আশেপাশে অনেক বেশি শব্দের কথা।
৪) ৫২.৮% বলেন ঘরে অতিরিক্ত উজ্জ্বল আলো ছিল।
৫) ৪০% মানুষ বলেন বিছানা আরামদায়ক ছিল না।
৬) ৩৫.৯% মানুষ বলেন বাচ্চার যন্ত্রণায় ঘুমাতে পারেন নি।
৭) ১০.২% মানুষ বলেছেন তাদের শারীরিক অসুস্থতার কারণে ঘুমাতে পারেন নি।
সমস্যা এড়াতে যা করা উচিতঃ
১) প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম,...[…]