ভ্রমণে যাওয়ার আগে প্যাকিং পরিকল্পনা
Lifestyle
শরীরের ক্লান্তি নিয়ন্ত্রণের উপযোগী কিছু খাবার এবং সঠিক সময়ে সেগুলো গ্রহণ করুনঃ
*সকালে নাশতা- দিনের শুরুতে বেশির ভাগ মানুষই তাড়াতাড়ি কাজে চলে যান। এ সময় তাঁরা শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যের কথাও ভাবার অবকাশ পান না। এটি শরীরের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এবং আলসেমি তৈরি করে। নাশতা না করলে সকাল পেরোলেই মানুষের শরীরে ক্লান্তি দেখা দেয়। সকালের নিয়মিত নাশতায় মানুষের সতর্কতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। এটি দিনের বেলায় ভারী খাবার গ্রহণ থেকে বিরত রাখে এবং স্থূলতা, ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমায়। নাশতায় রুটি, ডিম, দই, পনির ও পিঠার মতো শর্করা ও আমিষসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া যেতে পারে। আর যারা সকালে খুব ব্যস্ত থাকেন, তাঁরা কর্মক্ষেত্রে যেতে যেতে ডিম, স্যান্ডউইচসহ ঘরে তৈরি খাবার খেতে পারেন। নাশতায় চিনি এবং চর্বিজাতীয় উপাদানও থাকতে হবে।
*যৌগিক শর্করা- শরীরের শক্তি জোগায় মূলত...
Lifestyle
নারকেল তেল- সৌন্দর্যচর্চায় বিশেষ করে চুলের যত্নে যুগে যুগে সেরা হিসেবে খ্যাত নারকেল তেল। চুলের গোড়া শক্ত করে এই তেল। এ ছাড়া ত্বকে মালিশ করলেও উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের...
ইফতারিতে পানির ঘাটতি পূরণ করুন
রোজায় দেহে পানির ঘটতি পূরণে কিছু ইফতার আইটেমঃ
*ফলের জুস- অল্প চিনি-লবন দিয়ে লেবু, কমলা, আম বা আনারসের জুস তৈরি করে নিন ঘরেই। বাইরের জুস না খাওয়াই ভালো। চাইলে মিল্ক শেক বানিয়ে নিন যা আপনার শরীরে পানি ও ক্যালরির ঘাটতি পূরণ করে।
*দুধ ও চিড়া- দুধ ও চিড়া খাবারটা গ্রাম্য হলেও এর উপকারিতা অপরিসীম। রোজায় মুড়ি-পেয়াজু এর পরিবর্তে দুধ-চিড়া খেতে পারেন। যা পানির ঘটতি পূরণের পাশাপাশি পেটকে ঠাণ্ডাও রাখবে আর অ্যাসিডিটিও হবে না। দুধ দিয়ে চিড়া আধ ঘণ্টার মত ভিজিয়ে রেখে চিড়া নরম করে নিয়ে ইফতারে পরিবেশন করুন। সঙ্গে আম বা কলা কেটে নিতে পারেন। এ খাবারে দেহের পানি, পুষ্টি ও শর্করার চাহিদা পূরণ হবে।
*স্যুপ- ইফতারে স্যুপ একটি সুস্বাদু পানীয়। বিভিন্ন স্যুপ প্যাকেট ছাড়াও ঘরেই বানিয়ে নিতে পারেন হাল্কা চিকেন স্যুপ। ইফতারে পাবেন তৃপ্তি। পাশাপাশি দেহে পানি, পুষ্টি, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও শর্করার চাহিদা পূরণ হবে।
*সেমাই/ফিরনি- পাতলা করে সেমাই বা ফিরনি রান্না করে পরিবেশন করতে পারেন ইফতারে। সঙ্গে খেজুর ও বাদাম কুচি কুচি করে দিতে পারেন। এ খাবার হবে সহজ পাচ্য এবং হজমেও গোলমাল হবে না।
মনে রাখুন-
*খাবারের তালিকায় পানি ও পানি জাতীয় খাবার বেশি রাখুন।
*বেশি মশলাযুক্ত খাবার পরিত্যাগ করুন।
*বীজ ও ফল জাতীয় খাবার বেশি খান।
*প্রয়োজনে স্যালাইন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
*একবারে বেশি খাবার খাবেন না, বরং অল্প অল্প করে বার বার খান এবং ঠিক মত চাবান।[…]
ইফতারের পর ক্লান্তি দূর করতে কিছু টিপস
*একসাথে একগাদা খাবার খাবেন না-
ইফতারের পর খুব বেশি ক্লান্ত বোধ করার অন্যতম কারণ হচ্ছে ইফতারে একগাদা খেয়ে পেট ভারী করে ফেলা। এই কাজটি করবেন না। এতে দেহ একেবারেই ভেঙে পড়ে। অল্প করে খান, একটু পর পর খান। দেখবেন দেহে আগের মতো ক্লান্তি বোধ হচ্ছে না।
*প্রচুর পানি পান করুন-
দেহে ক্লান্তি ভর করার আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে দেহ পানিশূন্য হয়ে পড়া। ইফতারে সকলেই ভাজাপোড়া ও ভারী খাবার খেয়ে একেবারেই গা এলিয়ে দিয়ে পড়েন। সারাদিন শেষে প্রথমেই প্রচুর পানি পান করা প্রয়োজন। এবং ইফতারের ভাজাপোড়া কমিয়ে পানীয় এবং ফলমূল বেশি রাখুন, দেখবেন ক্লান্তি উবে গিয়েছে।
*চা/কফি-
সারাদিন শেষে একটু চা/কফি পান করে নিতে পারেন দেহের ক্লান্তি দূর করার জন্য। কারণ ক্যাফেইন বরাবরই আপনাকে সজাগ রাখে। তবে লক্ষ্য রাখবেন চা/কফি যেনো কড়া না হয়ে যায় এবং অবশ্যই পরিমাণে অল্প হয়।
*বাইরে একটু হেঁটে আসুন-
ইফতারের পর সকলেই খাবার খেয়ে বিছানায় ধপাস হতে পারলেই বাঁচেন। কিন্তু এতে ক্লান্তি বাড়েই, কমে না। এর চাইতে ইফতারের পর একটু বাইরে হেঁটে আসুন, অন্তত মিনিট দশেকের জন্য। এতে তাজা হওয়ায় অনেকটাই ক্লান্তি দূর হবে, সেই সাথে খাবার হজমও ভালো করেই হবে।
*নামাজ পড়ুন-
নামাজ হচ্ছে সবচাইতে ভালো ব্যায়াম। ইফতারের পর ক্লান্তি দূর করার খুব ভালো উপায় হচ্ছে নামাজ পড়ে নেয়া। যারা ইফতারে খেজুর মুখে দিয়ে নামাজ পড়ে নেন তারা অন্যান্যদের তুলনায় কম ক্লান্ত থাকেন। যদি এই কাজটিও না করেন তাহলে ইফতার শেষেই নামাজ পড়ে নিন। ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে।[…]
ক্ষুধা কমাবে খাবার
*আপেল-
লাল বা সবুজ যেকোনো আপেলই খেতে পারেন। আপেলে অনেক বেশি খাদ্য আঁশ থাকার কারনে এটা অনেকক্ষন পেট ভরে রাখার অনুভূতি দেয়। একটি আপেল খেতে বেশ অনেকক্ষন সময় ভালো করে চিবুতে হয় এর ফলে মস্তিস্কে এমন তথ্য পৌছে যে আপনি কিছু খেয়েছেন তাই অতিরিক্ত খাওয়া কম হয়।
*ওটমিল-
এটি সকালের নাস্তার জন্য খুবই ভালো। এতে রয়েছে খুব ভালো শর্করা যা ধীর গতিতে হজম হয় ফলে ক্ষুধার অনূভুতি কম হয়। তবে এটা তৈরিতে ননফ্যাট দুধ ব্যবহার করতে হবে। সাথে চাইলে ফলের টুকরো যোগ করতে পারেন, দারুচিনি গুঁড়ো বা তিসি বীজ ব্যবহার করতে পারেন।
*স্যুপ-
ক্ষুধাকে নিস্তেজ করার এবং সঠিক পথে রাখার একটি সুস্বাদু উপায় হচ্ছে স্যুপ পান করা। পেনসিলভেনিয়ার একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যে, পুরুষ ও নারীদের মাঝে যারা দুইবেলা স্যুপ পান করেন তারা, একই পরিমান ক্যালরির অন্য খাবার খাওয়া অন্যদের চেয়ে ৫০% বেশি ওজন কম রাখতে পারেন। স্যুপে থাকে প্রচুর পানি এবং কম ক্যালরি। তবে অবশ্যই সেটা সবজির ক্লিয়ার স্যুপ হতে হবে।
*ব্রকলি, বাধাকপি, শশা ও পালংশাক-
ওজন কমানোর জন্য সবুজ সবজি সবচেয়ে উত্তম। এতে থাকে কম ক্যালরি এবং খুব সহজে পেট ভরে যায়। তাই প্রতিবেলা খাবার সময় সবচেয়ে আগে বাধাকপি, শশা, পালংশাক বা ব্রকলির সালাদ খেলে প্রতিবেলার সর্বমোট ক্যালরির পরিমান কমে আসবে।
*কলা-
যদি হঠাৎ করে ক্ষুধা পায় তাহলে ছোট একটি কলা খেয়ে নিলে পরের বেলা পর্যন্ত সহজেই কিছু না খেয়েও থাকা যায়। কলায় রয়েছে উচ্চ আঁশ এবং পটাসিয়াম যার ফলে হজম শাক্তি উন্নত হয় এবং খাবারে পরিতৃপ্তি বৃদ্ধি করে।
*ডার্ক চকলেট-
এটি ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে। ডার্ক চকলেটের মিষ্টি-তেতো...[…]
রমজানে স্বাস্থ্যকর রুটিন
*শরীর চর্চার সঠিক সময় হচ্ছে ইফতারের ঠিক পূর্বে। তাই, ইফতারের ঘণ্টা দু-এক আগে নিজের শরীর চাঙ্গা রাখতে করুন হালকা ব্যায়াম বা যোগ ব্যায়াম।
*কম শারীরিক পরিশ্রম লাগে, কিন্তু উপকারী- এমন এক্টিভিটিস বেছে নিন। যেমন, আধা ঘণ্টা করে নিয়মিত সময়ে হাঁটাহাঁটি করা।
*ভারী ব্যায়ামের প্রয়োজন নেই। এতে করে আপনার শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং পরবর্তী কিছু দিনের রুটিন ব্যায়ামে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। রুটিন বজায় রাখার জন্য যতটুকু ব্যায়াম করা যায়, তা করে যান।
*যদি ব্যায়ামরত অবস্থায় মাথা ব্যথা করে, অথবা দুর্বল অনুভব করতে থাকেন, তবে সাথে সাথে ব্যায়াম থেকে সেদিনের জন্য বিরতি নিন।
*আপনি শারীরিকভাবে পারফেক্ট থাকলেও মনে রাখবেন, রমজানের রোজা আপনার দেহকে কিছুটা দুর্বল করে দিতে পারে। আর তাই, পুষ্টিকর খাবারের মেন্যু তৈরি করবেন।
*রমজানে অবশ্যই সেহরি করবেন নিয়মিত। সেহরিতে আমিষ জাতীয় খাবারের চেয়ে শর্করা জাতীয় খাবার বেশি থাকলে সারাদিনের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবেন। অতিরিক্ত পেট ভরে খাবেন না। যথেষ্ট পরিমাণ পানি পান করবেন। সম্ভব হলে ২/১টা ফল রাখবেন সেহরির মেন্যুতে।
*দাবদাহের দিনগুলোতে দুপুরে যতটা সম্ভব বাইরে না থাকার চেষ্টা করবেন। বৃষ্টি হলে অবশ্যই ছাতা নিয়ে বের হবেন। ভিজে সর্দি-কাশি হলে তা রোজা রাখার অন্তরায় হতে পারে।
*ইফতারে গোগ্রাসে খাবার খাবেন না। হালকা খাবার দিয়ে শুরু করুন, পানি জাতীয় খাবার বেশি করে খান। ঘণ্টাখানেক সময় নিয়ে ইফতার করবেন না। অতিরিক্ত খাবার থেকে বিরত থাকুন। ভাজা-পোড়া খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
*চা-কফি পান না করাই মঙ্গল। এতে করে দেহে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। চা-কফির স্থলে বিভিন্ন ধরনের ঠান্ডা পানীয় পান করুন।
*বাজারে আম, কাঁঠাল, লিচুসহ বাহারি ফলের সমাহার। স্বাস্থ্যসম্পন্ন ফল দিয়ে সাজাতে পারেন ডেজার্টের মেন্যু।
*পানির কোন বিকল্প নেই। ঘুমানোর আগে অন্তত ৮ গ্লাস...[…]
বর্ষায় যত্নে থাকুক আপনার ঘরবাড়ি
আকাশে মেঘের আনাগোনা। কখনো অঝোর ধারায় চিরচেনা ঝরঝর শব্দে রিনিঝিনি বর্ষণ। এসবই বর্ষার চিরচেনা দৃশ্য। আর বর্ষাকালে সাধারণত বৃষ্টির কারণে ঘরবাড়ি স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে থাকে। পোকা মাকড়ের উপদ্রবও হয় বেশি। এসবও পরিচিত দৃশ্য। বর্ষায় এসব থেকে মুক্তি পেতে চাই একটু বাড়তি সতর্কতা। নিয়ম মেনে ঘরের সৌন্দর্যের জন্য মেনে চলতে পারেন কিছু নিয়মাবলী-
১. বর্ষায় ঘরবাড়ির মেঝে স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে থাকে। তাই এ ঝামেলা এড়াতে ঘরের মেঝেতে বিছিয়ে রাখতে পারেন ম্যাট বা কার্পেট।
২. ঘর মোছার সময় ক্লিনার বা ফিনাইল ব্যবহার করুন। এতে ঘরের মেঝে জীবাণুমুক্ত থাকবে।
৩. দরজার মুখে পাপোশ ব্যবহার করুন।
৪. বর্ষাকালে জানালায় পাতলা ফেব্রিকের পর্দা ব্যবহার করতে পারেন। ফলে বৃষ্টিতে পর্দা ভিজলেও তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে। উজ্জ্বল রঙের পর্দা ব্যবহার করাই ভাল।
৫. বর্ষাকালে সবকিছুতেই একটু ভেজা ভেজা ভাব থাকে। ভেজা পা মোছার ক্ষেত্রে সাধারণ পাপোশের পরিবর্তে প্লাস্টিকের পাপোশ ব্যবহার করতে পারেন।
৬. এ সময় আসবাবপত্র পরিষ্কারে শুকনা কাপড় ব্যবহার করা উচিত। তবে খেয়াল রাখতে হবে ভেজা কাপড় আসবাবপত্রের উপর না রাখা হয়।
৭. ঘরে পর্যাপ্ত ভেন্টিলেশন বা বাতাস চলাচলের সুবিধা থাকা জরুরি। এতে করে ঘরের ভেজা ভাব কম মনে হবে।
৮. বর্ষার সময় বাতাসে অতিরিক্ত আর্দ্রতার কারণে কাপড়ে ভ্যাপসা গন্ধ হয়ে থাকে। তাই এই সমস্যা এড়াতে কাপড়ের ভাঁজে ন্যাপথলিন ব্যবহার করুন।
৯. বর্ষায় বিছানা ও সোফায় অনেক সময় পিঁপড়ার উপদ্রব দেখা যায়। এসব থেকে মুক্তি পেতে বিছানা ও সোফা সবসময় ঝেড়ে রাখুন।
১০. কাঠের আসবাবপত্র নিয়মিত শুকনো ও নরম কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন।
১১. এ সময় ময়লার গন্ধে ঘরের পরিবেশ নষ্ট হয়, তাই ময়লার ঝুড়ি নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। এতে ঘরের স্যাঁতস্যাঁতে ভাবও দূর হবে।[…]
সেরা বাবা হতে যে সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হতে হবে আপনাকে
সাধারনত সন্তানকে জন্ম দেওয়া, বড় করে তোলা থেকে শুরু করে খুটিনাটি সব কাজের জন্যে সবসময়ে মায়েরাই পেয়ে থাকেন বেশিরভাগ কৃতিত্বটা। সত্যি বলতে কি, একটি মানুষের পরিপূর্ণ মানুষ হয়ে ওঠার পেছনের অনেকটা অংশই জুড়ে থাকে তার মায়ের সাথে। ছোটবেলা থেকেই সন্তান মায়ের কাছে তার বেশিরভাগ সময়টা কাটায়, মা তাকে শেখায় কোনটা ঠিক কোনটা ভুল, অন্ধকার আর আলোর ভেতরের পার্থক্যটা মাই চেনায় সন্তানকে। শেখায় পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ করবার অন্যতম মাধ্যম- ভাষা। আর তাই একজন মা কি করে আরো ভালো মা হয়ে উঠতে পারবেন, এতে তার কতটা সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে এসব নিয়ে প্রায়ই নানারকমের আলোচনা চলে। কিন্তু একটু খেয়াল করলেই লক্ষ্য করবেন যে কেবল মা নয়, একটি শিশুর জীবন ভরিয়ে তুলতে মায়ের সাথে দরকার হয় একজন ভালো বাবারও।
প্রত্যেক বাবাই চান নিজের সন্তানের চোখে সেরা হয়ে উঠতে। আরো একটু অন্যরকম হয়ে উঠতে, ভালো বন্ধু হয়ে উঠতে। কিন্তু ভালো মা হওয়ার মতন সেরা বাবা হওয়ার এই পথটাও কিন্তু বেশ বন্ধুর। নানারকম সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় একজন পুরুষকে নিজের সন্তানের কাছে সেরা বাবা হয়ে উঠতে। আর সেই সমস্যাগুলোর কথাই নিচে দেওয়া হল।
১. পরিবারকে অগ্রাধিকার দেওয়া
অনেক সময়ই একজন মানুষের আলাদা কোন স্বপ্ন থাকতে পারে। থাকতে পারে আলাদা কোন ইচ্ছে। সেটা কেবল জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারেই নয়, হতে পারে সকালবেলা ঘুম থেকে না ওঠার মতন ছোটখাটো ব্যাপারেও। কিন্তু একজন সেরা বাবা কেবল নিজের কথাই ভাবেন না। ভাবেন নিজের সন্তান আর পরিবারের কথাও। আর তাই সেরা বাবা হয়ে উঠতে গেলে আপনাকে এগিয়ে রাখতে হবে আপনার পরিবারের মতামত আর ইচ্ছে-অনিচ্ছাকে।
২. ছেলেমানুষী করা
বাবা তো অনেকেই হয়। কিন্তু সন্তানের সবচাইতে কাছের বন্ধু হিসেবে কয়জনই বা নিজেকে তুলে ধরতে...[…]