Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

আমরা অনেক সময়েই খাবার কয়েকদিনের জন্য রান্না করি এবং পরে সেটা গরম করে খাই। আবার অনেক সময় দেখা যায় রান্না করা খাবার খাওয়ার পর যদি থেকে যায় সেটা ফ্রিজে রেখে দেয়া হয় পরে গরম করে খাওয়ার জন্য যেন খাবার অপচয় না হয়। এতে কিছু খাবারের কার্যকারিতা পরিবর্তন হয়ে যায় এবং খাবারের পুষ্টিগুণ হারায় এবং অনেক সময় অনেক খাবার বিষাক্তও হয়ে যায়। যদিও সব ধরনের খাবারে এই ঝুঁকি না থাকে না কিছু খাবারে এমন ঝুঁকি থাকে যে খাবার গুলো পুনরায় গরম করে খেলে পুরো পরিবারই স্বাস্থ্য ঝুঁকির মাঝে পড়তে পারে।
যেসব খাবারগুলো পুনরায় গরম করে খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে সেগুলো এখানে উল্লেখ করা হলো-
মুরগি
পুনরায় গরম করে খাওয়া খাবারের মাঝে মুরগি হচ্ছে সবচেয়ে প্রচলিত। কম বেশি আমরা সকলেই এটা করি। তবে জেনে অবাক...

Read More

Lifestyle

বৃষ্টি দেখতে সকলেই পছন্দ করলেও বৃষ্টির সময়ের স্যাঁতস্যাঁতে ভাব, কাদা-পানি এবং বিচ্ছিরি স্যাঁতস্যাঁতে গন্ধ পছন্দ নয় কারোরই। কিন্তু শত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলেও বর্ষাকালে পুরো ঘর জুড়ে এক ধরণের বাজে...

Read More

Lifestyle

কাজের চাপের মাঝেও ঘুম ঘুম ভাব হয় অনেক সময়। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো সত্ত্বেও অনেক সময় ঘুম ঘুম ভাব চোখে লেগেই থাকে। শুনে অবাক হবেন আপনি প্রতিদিন যে খাবারগুলো খান,...

Read More

Lifestyle Image

এসি ছাড়াই ৫ মিনিটে ঘর ঠাণ্ডা করার একটি দারুণ উপায়

প্রচণ্ড গরমে অস্থির হয়ে পড়েছেন প্রায় সবাই। রাস্তায় গরম, কর্মক্ষেত্রে গরম। সারাদিন না হয় কোনরকম সহ্য করা গেলো, কিন্তু এই প্রচণ্ড গরমে রাতের বেলাও যে ঘুম হচ্ছে না! সকলের বাড়িতে তো আর এসি নেই, সকলের এসি কেনার সামর্থ্যও নেই। অনেকের ঘরেই বাতাস খুব বেশী চলাচল করে না, ফলে বাতাস চলাচলে ঘর ঠাণ্ডা হয় না। অনেকের বাড়ি আবার ছাদের ঠিক নিচে বলে গরমটা অনেক বেশী লাগ, দিন শেষে ঘরটা হয়ে থাকে উনুনের মত গরম। তাহলে কী করবেন? জেনে রাখুন এসি ছাড়াই সাধারণ টেবিল ফ্যান দিয়েই ঘরকে শীতল করে ফেলার একটি দারুণ উপায়!
ঘরে টেবিল ফ্যান আছে নিশ্চয়ই? না থাকলে একটি টেবিল ফ্যান কিনেই ফেলুন। কেননা এই টেবিল ফ্যানই আপনাকে এসির আরাম দেবে! আর নিশ্চয়ই ঘরে ফ্রিজও আছে। সেটাও হবে বিপদের বন্ধু!
যা যা লাগবেঃ
একটি টেবিল ফ্যান
বড় এক বাটি বরফ
যা করবেনঃ
-ঘরের জানালা খুলে দিন।
-এই জানালার দিকে পেছন অংশটা দিয়ে টেবিল ফ্যান ছেড়ে দিন। এমনভাবে দিন যেন জানালার খোলা অংশের ঠিক সামনেই ফ্যানটা ঘুরতে থাকে। এই টেবিল ফ্যান বাইরের ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে টেনে আনবে।
-তারপর টেবিল ফ্যানের ঠিক সামনে একটি বড় বাটি ভর্তি বরফ রাখুন। এমনভাবে রাখুন যেন বাতাস এই বরফের গায়েও লাগে।
- আর তারপর দেখুন ম্যাজিক। কিছুক্ষণের মাঝেই আপনার ঘর থেকে গরম হয়ে যাবে একেবারে গায়েব! শুধু গায়েব না, ঘরটা হয়ে উঠবে শীতল। যতক্ষণ বরফ থাকবে, শীতল ভাব বজায় থাকবে। বরফ গলে গেলেও ঘরটা গরম হবে না।[…]

Lifestyle Image

একদম অল্প পরিশ্রমে ঘরদোর গুছিয়ে রাখার ৯টি দারুন টিপস

সবচাইতে কঠিন কাজগুলোর মাঝে একটি হচ্ছে ঘরদোর সর্বদা গুছিয়ে টিপটপ রাখা। এখন একবার গোছালেন, কিছুক্ষণ পরই আবার দেখবেন যে সবকিছু এলোমেলো। অর্থাৎ আপনার সমস্ত পরিশ্রমই একেবারে পণ্ড। কী করবেন? ঘরদোর গুছিয়ে রাখার আছে কিছু সহজ টিপস। সেগুলো চললে আপনার ঘরদোর নোংরা হবে কম, অল্প পরিশ্রমেই বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে টিপটপ রাখতে পারবেন নিজের শখের বাসস্থান। চলুন, জেনে নেবেন তেমনই ৯টি দারুন টিপস!
১) প্রথমেই যে অভ্যাসটি রপ্ত করে নেবেন সেটা হলো, যেখানকার জিনিস সেখানেই রাখতে শিখুন। অর্থাৎ কোন একটা জিনিস যেখান থেকে নিয়ে কাজ করবেন, কাজ শেষ হলে সেখানেই আবার রেখে আসুন। সময় লাগবে কয়েক মিনিট। কিন্তু এই অভ্যাসটি ম্যাজিকের মত ফল দেবে।
২) ছোট ছোট জিনিস কখনোই ছড়িয়ে রাখবেন না। বাজারে ৯০/১০০ টাকা করে সুন্দর সব প্লাস্টিকের ঝুরি পাওয়া যায় বিভিন্ন আকৃতির। এইসব বাস্কেট ব্যবহার করুন। রান্নাঘরের টুকিটাকি হোক বা বেডরুমের টুকটাক, এইসব ঝুরিতে রাখলে ঘর পরিষ্কার থাকবে আবার পরিষ্কার করতেও সহজ।
৩) বাচ্চাদের খেলনা থেকে শুরু করে ব্যবহার্য অন্যান্য জিনিসগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে রাখুন। যদি ওয়্যারড্রব বা আলমারিতে জায়গা না হয়, তাহলে বড় বড় ঢাকনা দেয়া বাস্কেট বা কার্টন ব্যবহার করুন। এসব ছড়িয়ে রাখলেই ঘর ময়লা দেখাবে।
৪) বিছানায় চাদরের ওপরে বেডকভার বিছিয়ে রাখার অভ্যাস করুন। রাতে তুলে ঘুমাবেন, সকালে আবার বিছিয়ে দেবেন। এতে বিছানা নোংরা হবে কম, দেখতেও ভালো দেখাবে। প্রতিদিন ব্যবহারের কাঁথা, চাদর ইত্যাদি ভাঁজ করে রাখুন। এতেও ঘর নোংরা কম হবে।
৫) যাদের ঘরে ধুলাবালির সমস্যা তারা জানালায় ভারী ও গাঢ় রঙের পর্দা ব্যবভার করুন। জানালা তো আর বন্ধ করে রাখা যায় না। কিন্তু ভারী পর্দা ব্যবহার করলে ঘর ময়লা হবে কম, ধুলাবালির যন্ত্রণা থেকে দূরে থাকতে...[…]

Lifestyle Image

রান্নাঘরের বাজে দুর্গন্ধ দূর করার ১০টি উপায়

রান্নাঘরে বাজে গন্ধ হয় না, এমন মানুষ খুঁজলেও মিলবে না। বাথরুমের পরই যেন সবচাইতে দুর্গন্ধময় স্থান হচ্ছে রান্নাঘর। যতই পরিষ্কার করুন না কেন, একটা বাজে গন্ধ থেকেই যায়। নিজের কাছেও তো খারাপ লাগে এমন পরিবেশন, তাই না? তাই শুধু রাঁধলেই হবে না, জানতে হবে রান্নাঘর দুর্গন্ধ মুক্ত রাখার কৌশল। জেনে নিন খুব সহজে রান্নাঘরের দুর্গন্ধ দূরে রাখার ১০টি দারুণ কৌশল।
১) ময়লা ফেলার জন্য অবশ্যই ঢাকনা লাগানো ময়লার ঝুড়ি ব্যবহার করুন। আর মাছ-মাংস ইত্যাদির কাঁচা উচ্ছিষ্ট অংশ ফেলার অবশ্যই প্লাস্টিক বা কাগজের প্যাকেট ব্যবহার করুন। প্যাকেটে মুড়ে টবেই এসব ময়লার ঝুড়িতে ফেলবেন।
২) আপনার থালা বাসন মাজার স্পঞ্জটি প্রত্যেক সপ্তাহে বদলে ফেলুন। কেন বলছি এ কথা? স্পঞ্জটিকে নাকের কাছে নিন, তাহলে বুঝবেন। এই বস্তুও রান্নাঘরে দুর্গন্ধের উৎস। আর ব্যবহৃত স্পঞ্জ প্রত্যেকদিন গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন।
৩) পানির সাথে সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে রান্নাঘর পরিষ্কার করুন। চুলা থেকে শুরু করে মেঝে পর্যন্ত, মনে করে বেকিং সোডা ব্যবহার করবেন। গন্ধ একদম গায়েব হয়ে যাবে।
৪) রান্নাঘরে ভ্যাপসা গন্ধ জমে গেলে লেবু বা কমলার খোসা পানিতে জ্বাল দিন, সাথে যোগ করুন কয়েক টুকরো দারুচিনি। ফুটে উঠলেই দেখবেন দারুণ গন্ধ ছড়াচ্ছে। রান্নাঘরকে তাজা রাখতে খুব কাজে আসবে এই উপায়।
৫) রান্নাঘরের কোথাও একটি বাটিতে বেকিং সোডা বা ভিনেগার ভরে খোলা রাখুন। বাজে গন্ধ শুষে নেবে।
৬) রান্নাঘরে ব্যবহারের জন্য পছন্দের ফ্লেভারের এয়ার ফ্রেশনার অবশ্যই কিনে নেবেন।
৭) রান্নাঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন। রান্নার ধোঁয়া যেন বের হয়ে যেতে পারে, সেই ব্যবস্থাও অবশ্যই রাখুন।
৮) মাসে একদিন রান্নাঘর গরম পানি ও ডিটারজেনট দিয়ে অবশ্যই পরিষ্কার করুন।
৯) থালা বাসন বেসিনে জমিয়ে রাখবেন না। নিদেন পক্ষে...[…]

Lifestyle Image

বৃষ্টির দিনে বিছানার স্যাঁতসেঁতে ভাব দূর করার দারুণ একটি কৌশল

ক্রমাগত বৃষ্টি হয়ে যাচ্ছে আর হয়েই যাচ্ছে। আর এই বৃষ্টিতে স্যাঁতসেঁতে হয়ে পড়েছে ঘরদোর, পোশাক-আশাক, বিছানা-বালিশ। বৃষ্টির কারণে বেশী কাপড় ধোয়াও যাচ্ছে না, ধুলেও শুকাচ্ছে না। বিশেষ করে বিছানার চাদর বা বালিশের কাভারের মত ভারী কাপড় ধোয়ার তো প্রশ্নই আসে না। তাহলে উপায়? উপায় একটা আছে অবশ্যই। এই উপায়ে খুব সহজে আপনি আপনার বিছানা-বালিশের স্যাঁতসেঁতে ভাবটি দূর করে ফেলতে পারবেন। বিছানা হয়ে উঠবে একদম ফ্রেশ! চলুন, তাহলে জেনে নিই সেই উপায়।
যা লাগবে
কর্ণফ্লাওয়ার বা ট্যালকম পাউডার
বেকিং সোডা
এসেনশিয়াল ওয়েল বা পারফিউম
ইস্ত্রি
যা করবেন
-সমান সমান পরিমাণ কর্ণফ্লাওয়ার ও বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। কর্ণফ্লাওয়ারের বদলে ট্যালকম পাউডারও দিতে পারেন।
-এর সাথে এসেনশিয়াল ওয়েল বা পারফিউম মিশিয়ে নিন।
-এবার এই মিশ্রণ আপনার বিছানা ও বালিসে ভালো করে ছড়িয়ে দিন।
-এভাবে ৩০ মিনিট রাখুন। এই সময়ে আপনার বিছানার স্যাঁতসেঁতে ভাবটি শুষে নেবে এই মিশ্রণ। বাজে গন্ধ থাকলে সেটাও দূর করে দেবে।
-৩০ মিনিট পর ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে ক্লিন করে নিন বা ঝাড়ু দিয়ে খুব ভালো করে ঝেড়ে নিন।
-এরপর গরম ইস্ত্রি বিছানায় ও বালিশে একবার বুলিয়ে নিন।
-ব্যাস, এবার দেখুন বিছানা কেমন ঝরঝরে ফ্রেশ হয়ে উঠেছে।[…]

Lifestyle Image

সন্তানের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করার ১০টি কৌশল

যেকোন বাবা-মা চান তার সন্তান আত্মবিশ্বাসী হোক, নিজেকে চিনুক, নিজেকে বিশ্বাস করুক। কিন্তু ছোট্টবেলা থেকে অনেক বেশি পরনির্ভরশীলতার কারণে অনেক সময়েই মানুষ বড় হবার পরেও নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারেনা এবং পরবর্তীতে এর প্রভাব পরে কর্মক্ষেত্রে। বাস্তব জীবনের খুব ছোট্ট আর কঠোর সত্য হচ্ছে মানুষ একা। তাই দিন শেষে নিজের ছোট ছোট কাজের জন্যেও অন্যের ওপর নির্ভর করা কিংবা অন্যের মন্তব্যকে কেন্দ্র করে জীবন যাপন করা কেবল কর্মজীবনেই নয়, ব্যক্তিগত জীবনেও একজন মানুষকে অন্যের চোখে করে তোলে হাস্যকর। তৈরি করে আরো অনেক বেশি হীনমন্ন্যতা! আর তাই এই সমস্যাকে মোকাবেলা করতে ছোটবেলা থেকেই কিছু সহজ কাজ করার মাধ্যমে করে তুলুন আপনার সন্তানকে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী!
১. হেরে যেতে দিন
বাবা-মা কখনোই চান না সন্তান হেরে যাক। আর তাই অনেকেই বুক দিয়ে আগলে রাখেন সন্তানকে। সাহায্য করেন জিততে। এটা ঠিক যে বাবা-মা হিসেবে আপনার না ইচ্ছে করতেই পারে যে সন্তান হেরে গিয়ে কষ্ট পাক। কিন্তু মনে রাখবেন যে হারের মাধ্যমেই মানুষ শেখে। বড় হয়। একবার হারলে মানুষ হারকে মোকাবেলা করার শক্তি পায়। বিপদে পড়ার মাধ্যমে মানুষের আরো বেশি মানসিক শক্তি আড়ে সামনের বিপদকে সরিয়ে দেওয়ার। আর তাই সন্তান কষ্ট পেয়ে কাঁদলে বা হেরে গিয়ে মন খারাপ করলে তাকে সেখান থেকে সরে আসতে না বলে মুখোমুখি হবার সাহস দিন। হয়তো সে আবার হারবে। তারপরও।
২. দায়িত্ব নিতে দিন
আমাদের সমাজে সন্তান কি করবে না করবে সেসবের সিদ্ধান্ত অনেকখানি তার মা-বাবাই নিতে চান। কিন্তু সবচাইতে ভালো হয় যদি আপনার সন্তানকে তার জীবনের সিদ্ধান্ত আপনি নিজেই নিতে দেন এবং বোঝান যে যেহেতু সে এই সিদ্ধান্ত নিজে থেকেই নিছে সুতরাং এর ফলাফলটাও পুরোপুরি তার। এতে করে সন্তান...[…]

Lifestyle Image

বেকিং পাউডার দিয়ে দূর করুন ৫ ধরনের দাগ

শখের খাবারদাবার রান্না করার জন্য যে উপাদানটি প্রায়ই লাগে সেটা হলো বেকিং পাউডার। বেকিং পাউডার কমবেশি সব বাসাতেই থাকে। কেকসহ নানা রকম খাবার তৈরিতে তো আমরা বেকিং পাউডার ব্যবহার করেই থাকি, কিন্তু খাবারে ব্যবহার ছাড়াও যে বেকিং পাউডার নানা কাজে ব্যবহার করা যায়, তা জানেন? ব্যথানাশক থেকে শুরু করে রূপচর্চা - সবকিছুতেই বেকিং পাউডার ব্যবহার করা যায় সমানতালে। আরেকটি কাজ আছে, যাতে বেকিং পাউডার খুবই কার্যকর। সেটা হলো বিভিন্ন ধরনের দাগ তোলা। জেনে নিন পাঁচটি আলাদা আলাদা ধরনের দাগ তুলতে বেকিং পাউডারের ব্যবহার।
১. স্টিলে পানির দাগ
স্টিলের সিঙ্ক, বেসিন, ট্যাপ ইত্যাদি পানিতে ভিজতে ভিজতে কেমন ঘোলাটে সাদা দাগ পড়ে যায়। স্টিলের উজ্জ্বলতা তো নষ্ট হয়ই, দেখতেও নোংরা লাগে। বেকিং পাউডার দিয়ে এই দাগ আপনি দূর করে দিতে পারবেন মাত্র ১০ মিনিটেই। বেকিং পাউডার, ভিনেগার ও পানি মিশিয়ে পাতলা পেস্ট তৈরি করুন। এবার দাগের ওপর প্রলেপ দিন। ১০ মিনিট পর ভালো করে ঘষে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। স্টিলের তৈরি জিনিসটি আবার হয়ে উঠবে ঝকঝকে। একই পদ্ধতি স্টিলের বাসন, চামচ, ছুরি ইত্যাদির দাগও দূর করতে পারবেন।
২. টাইলসের কালচে দাগ
বাথরুম তো বটেই ঘরদোরের সৌন্দর্য বাড়াতেও টাইলস সমানভাবে ব্যবহৃত হয়। দীর্ঘদিন ব্যবহারে টাইলসে পড়ে যায় কালচে দাগ। বেকিং পাউডার ও পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে টাইলে পুরু প্রলেপ দিন। আধা ঘণ্টা পর একটা ভেজা কাপড় দিয়ে ঘষে ঘষে তুলে ফেলুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ঘর মুছে ফেলুন।
৩. সিরামিক বা চিনামাটির জিনিসে হলদেটে দাগ
সিরামিক বা চিনামাটির পাত্রে মশলা, তেল-ঝোল ইত্যাদির কারণে হলদে দাগ পাকাপোক্ত ভাবে বসে যায়। এই দাগ তুলতে বেকিং পাউডার ও পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এতে মেশান কয়েক ফোঁটা...[…]