Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

অফিসের টেবিলের ওপর একগাদা কাগজ, ফাইলপত্র এলোমেলো হয়ে পড়ে আছে। কাগজের জন্য একটি কলমও খুঁজে পাওয়া ভার। এই অবস্থায় কাজ করছেন দিনের পর দিন। এইভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে কাজ করার মানে এই নয় যে আপনি খুব কাজে ব্যস্ত। বরং এটি আপনার আগোছালো স্বভাবের পরিচয় দেয়। এই স্বভাবের জন্য আপনার চাকরিও চলে যেতে পারে। কারণ অধিকাংশ মানুষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মানুষ পছন্দ করেন। অফিসের টেবিল নোংরা থাকলে অফিসে কর্মী সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। আসুন জেনে নিই, কিভাবে খুব সহজে আপনার অফিস টেবিলটিকে পরিষ্কার রাখবেন।
১। টেবিলের পাশে একটি ময়লার ফেলার ঝুড়ি রাখুন
ঘরের ময়লা ফেলার ঝুড়িটি টেবিলের পাশে এনে রাখুন। হাতের কাছে ময়লা ফেলার ঝুড়ি থাকলে ব্যবহৃত কাগজ, টিস্যু পেপার আর টেবিলে না রেখে ময়লার ঝুড়িতে ফেলা হবে।
২। আলদা কেবিনেটের ব্যবস্থা করুন
প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় সকল...

Read More

Lifestyle

একটু সুন্দর ছিমছাম শোবার ঘর বলতে আমার কি বুঝি? খাট, অয়্যারড্রপ, লকার আর তার পাশাপাশি হয়তো ছোট একটি চেয়ার বা সোফা, কিংবা খাটের পাশে ছোট একটা টেবিল তাইতো? তবে...

Read More

Lifestyle

মনের মত একটা চাকরি পাওয়া অনেক কঠিন কাজ। আর সেটা যদি হয় ব্যাংকের চাকরি, কাজটা যেন তখন আরও কঠিন হয়ে যায়। আজকাল তরুণদের স্বপ্নের তালিকায় প্রথমদিকেই থাকে ব্যাংকে চাকরি।...

Read More

Lifestyle Image

গরমের রাতে আরামে ঘুমানোর সহজ ১০টি কৌশল

অতিরিক্ত গরমে কেবা সহ্য করতে পারে? বলুন। সারাদিন কাজের শেষে মানুষের বিশ্রামের প্রয়োজন হয়। আর তাই রাতের বেলা মানুষ চায় একটু আরামে ঘুমাতে। কিন্তু ঘুমাতে গেলেও রক্ষা নেই গরম থেকে। ফলে সারাদিনের ক্লান্তি আর দূর হয় না; যার প্রভাব পড়ে পরের দিনের কাজে। অথচ একটু কৌশল অবলম্বন করলেই এই গরমেও শান্তিতে ঘুমানো যায় খুব সহজেই। তাহলে এখনি জেনে নিন গরমে আরামে ঘুমানোর জন্য সহজ ১০টি কৌশল।
১. দিন ও রাতে যদি প্রচণ্ড গরম হয় তাহলে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গোসল করুন। কারণ এতে শরীরের তাপমাত্রা সাধারণের তুলনায় অনেক কমে যাবে। ফলে ঘুমাতে কোনো অসুবিধা হবে না। এমনকি ঘুমটাও গভীর হবে। আর যদি গোসল করা সম্ভব না হয় তাহলে পায়ের পাতা ভিজিয়ে ঘুমুতে যান। দেখবেন অনেকটা স্বস্তিতে ঘুমাতে পারবেন।
২. গরমের সময় জানালা খোলা রেখে ঘুমালেও স্বস্তি লাগে। আবার জানালায় ভারী কাপড় ভিজিয়ে ঝুলিয়ে রাখলেও ঘরের বাইরের বাতাস প্রবেশের সময় ঠাণ্ডা বাতাস পাবেন। এতে রাতের বেলা শান্তিতেই ঘুম হবে আপনার।
৩. রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ঘরের কোণে এক বালতি ঠাণ্ডা পানি রাখতে পারেন। তাহলে ফ্যানের বাতাসে বালতির পানি বাষ্পাকারে পরিণত হবে। এতে ঘরের গরম অনেকটাই কমে আসবে। আবার আপনি চাইলে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ঘরের মেঝেতে পানি স্প্রে করতে পারেন। এতেও ঘরের তাপমাত্রা কমবে এবং আপনার ভালো ঘুম হবে।
৪. সম্ভব হলে বিছানার চাদর রোজ রাতে বদলে নিন। কারণ পরিষ্কার বিছানায় ঘুমালেই মনে এক রকমের প্রশান্তি আসে; যা ভালো ঘুমাতে সহায়তা করে। তবে এক্ষেত্রে বিছানার চাদর সুতির হওয়াই ভালো।
৫. ঘুমাতে যাওয়ার ১ ঘণ্টা আগে একটি ভারী পশমি কাপড় ভিজিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। পরে ঘুমানোর সময় কাপড়টি কপালে দিয়ে শুয়ে পড়ুন। তাহলে খুব...[…]

Lifestyle Image

কান্না নিয়ন্ত্রণ করার ব্যতিক্রমী ৭ কৌশল

বসের বকা খাওয়া বা প্রিয় মানুষটি ছেড়ে চলে যাওয়া বা অন্য যে কোন কারণে মানুষ তার কষ্টগুলো কান্নার মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে কান্না আটকে রাখা উচিত নয়। কেঁদে ফেলা শরীর-মন দুইয়ের জন্য ভাল। কিন্তু যে কোন জায়গা বা পরিবেশে কেঁদে ফেলাটা বিড়ম্বনা ছাড়া আর কিছুই না। আমরা অনেকেই চাই না অন্য মানুষের সামনে কেঁদে ফেলতে। তাহলে কী করবেন? আসুন জেনে নিই, কান্না নিয়ন্ত্রণ করার সহজ ও ব্যতিক্রমী কিছু উপায়।
১। বড় করে একটা শ্বাস নিন
যখনই কান্না পাবে তখন শ্বাস নিন আস্তে আস্তে এবং গভীরভাবে। বড় করে একটা নিঃশ্বাস নিন তারপর আস্তে আস্তে ছাড়ুন। এটি কয়েকবার করুন। অতিরিক্ত অক্সিজেন আপনার কান্নাকে ভেতর থেকে দূর করে দিবে আর তার সাথে আপনার মনকে অন্য দিকে পরিবর্তন করে দিবে।
২। এক পা পিছিয়ে যান
কাউকে দেখাতে চান না আপনার আবেগ? তাহলে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো থেকে পিছিয়ে যান। এইসময় নেওয়া কোন কাজ বা সিদ্ধান্ত সঠিক নাও হতে পারে।
৩। ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গুনুন
হঠাৎ করে কান্না পেলে মনে মনে প্রথমে ১ থেকে ১০ গুনুন। এরপর আবার উল্টো দিক থেকে অর্থাৎ ১০ থেকে ১ গুনুন। গোনার সময় নাক দিয়ে বড় করে নিঃশ্বাস গ্রহন করুন এবং আস্তে আস্তে ছাড়ুন। এটি আপনার মনযোগ কান্নার দিক থেকে গননার দিকে নিয়ে আসবে।
৪। চোখ ঘোরান
চোখের মনি ডান দিক থেকে বাম দিকে আবার বাম দিক থেকে ডান দিকে ঘোরান। এভাবে কয়েকবার করলে চোখ থেকে পানি সরে যায় আর কান্না আটকানো যায়। কাজটি অব্যশই এমনভাবে করবেন যাতে কেউ না দেখে। চোখের পাতা ঘন ঘন ফেলেও কান্না আটকানো সম্ভব।
৫। পানি পান করুন
এক গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনার গলায় জমে থাকা...[…]

Lifestyle Image

চায়ের দাগ তোলার ৫ কার্যকরী কৌশল

আমাদের পছন্দের পানীয়ের মধ্যে চা অন্যতম। কম বেশি আমরা সবাই চা পান করে থাকি। কিন্তু এই চা যখন আমদের পছন্দের কাপড়ে দাগ ফেলে দেয় তখন কি অবস্থা হয়? সব দোষ চায়ের ওপর গিয়ে পড়ে। আর একবার দাগ লাগলে সেটি দূর করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। ঘরোয়া কিছু উপায়ে চায়ের মত জেদি দাগও দূর করা সম্ভব খুব সহজে। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক চায়ের দাগ তোলার সহজ এবং কার্যকরী উপায়।
১। গরম পানি
সুতির কাপড় থেকে চায়ের দাগ উঠানোর খুব সহজ একটি উপায় হল গরম পানির ব্যবহার। চায়ের দাগের ওপর গরম পানি ঢালুন। এখন দাগের জায়গাটুকু কয়েকবার ঘষুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে দাগ দূর হয়ে গেছে।
২। ভিনেগার
চায়ের দাগ দূর করার আরেকটি কার্যকরী উপায় হল ভিনেগার। কয়েক কাপ পানির মধ্যে এক চামচ ভিনেগার মিশিয়ে চায়ের দাগের ওপর স্প্রে করে দিন। এরপর হালকা ঘষা দিন। দেখবেন দাগ দূর হয়ে গেছে।
৩। বেকিং সোডা
চায়ের দাগের ওপর এক চা চামচ বেকিং সোডা দিয়ে দিন। এরপর সেটি ঘষুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৪। ডিমের সাদা অংশ
ডিমের সাদা অংশ ফেটে নিন। এরপর সেটি দাগের ওপর লাগান। ১ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঘষে ঘষে ভাল করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রথম ধোয়ায় দাগ দূর না হলে আরেকবার করুন। দেখবেন দাগ উধাও হয়ে গেছে।
৫। টুথপেষ্ট
মজার বিষয় হল টুথপেষ্ট দিয়েও চায়ের দাগ দূর করা সম্ভব। চায়ের দাগের ওপর কিছু পরিমাণে টুথপেষ্ট দিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি কাপড়ের কোন ক্ষতি ছাড়াই দাগ দূর করে দিবে।[…]

Lifestyle Image

চালের যে ৮ টি ব্যতিক্রমী ব্যবহার আপনার একেবারেই জানা নেই

চাল কি কাজে ব্যবহার করা হয় এই প্রশ্ন অমূলক। কারণ সকলেই একবাক্যে ভাত রান্নার কথা বলে দেবেন। কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয় খাওয়া ছাড়া চালের অন্যান্য কি কি ব্যবহার রয়েছে তাহলে প্রথমে সকলেই একটু চিন্তা করে নেবেন। আসলেই কি ভাত খাওয়া ছাড়া চালের অন্য কোনো ব্যবহার নেই? অবশ্যই আছে। চাল দিয়ে দৈনন্দিন কিছু সমস্যার খুব চটজলদি সমাধান করে নিতে পারবেন অনায়াসেই। বিশ্বাস না হলে চলুন আজ জেনে নেয়া যাক চালের এমনই কিছু অজানা ব্যবহার যা আপনার একেবারেই জানা নেই।
১) ইলেকট্রনিক জিনিস থেকে পানি শুষে নিতে
হাত থেকে ফোন পানিতে পড়ে গিয়েছে। অবশ্যই মন খারাপ হওয়ার কথা, কারণ এতে ভেতরে পানি ধুকে ফোনটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কিন্তু ফোনটি বাঁচাতে চাইলে প্রথমে পানি দূর করা জরুরী। আর এই সমস্যার সমাধান দেবে চাল। ফোনটি খুলে একটি চাল ভর্তি পাত্রে ফোনটি ঢেকে রাখুন। খুব সহজেই চাল পানি শুষে নেবেন। ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা পর ফোনটি চালু করে দেখুন, আশা করি সমাধান পেয়ে যাবেন।
২) হট ব্যাগ অথবা কোল্ড ব্যাগ তৈরি
কোথাও ব্যথা পেলে ঠাণ্ডা বা গরম সেঁক নিতে হটব্যাগ বা কোল্ড ব্যাগের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ঘরে যদি এগুলোর একটাও না থাকে তাহলে একটি পাতলা কাপড়ের ব্যাগে চাল ভরে নিন। এরপর তা ফ্রিজে রেখে দিন অথবা ওভেনে রেখে গরম করে নিন। দুটোতেই বেশ ভালো কাজে দেবে, কারণ চাল অনেকটা সময় ঠাণ্ডা এবং গরম দুটোই ধরে রাখতে পারে।
৩) লবণ গলে যাওয়া রক্ষা করতে
অনেক সময় লবণের বয়ামে সামান্য আর্দ্র আবহাওয়াতেই লবণ গলে যায় এবং দলা পাকিয়ে উঠে। এই সমস্যা সমাধানে লবণের বয়ামে খানিকটা চাল রেখে দিন। চাল বাড়তি আর্দ্রতা শুষে নেবে। লবণ গলবেও না এবং...[…]

Lifestyle Image

যে কোন আয়নাকে নতুনের মত ঝকঝকে করে ফেলার ৫ কৌশল

আয়না ছাড়া কি আমাদের একদিনও চলে? আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় যে বস্তুটি তা হল আয়না। কিন্তু আয়না একবার ময়লা হলে তা আবার নতুনের মত করে তোলা সম্ভব হয় না। তা যতই দামি লিকুইড দিয়ে পরিষ্কার করা হোক না কেন দাগ কিছুটা রয়েই যায়। চিন্তা নেই, ঘরোয়া কিছু উপায়ে আয়নার ময়লা দূর করে নতুনের মত ঝকঝকে করে তোলা সম্ভব। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক উপায়গুলো।
১। বেকিং সোডা
বেকিং সোডা ব্যবহার করে খব সহজে আয়নার দাগ দূর করা সম্ভব। এক চা চামচ বেকিং সোডা একটি কাপড়ে নিয়ে পুরো আয়নায় ভালো করে ঘষে নিন। এবার পানিতে ভেজানো তোয়লা দিয়ে আয়নাটা মুছে ফেলুন। দেখবেন, আয়নার দাগ এক নিমেষেই চলে গেছে।
২। ডিস্টিল্ড ওয়াটার
সাধারণ পানির চেয়ে ডিস্টিল্ড ওয়াটার দিয়ে আয়না ভাল পরিষ্কার হয়। একটি কাপড়ে ডিস্টিল্ড ওয়াটার নিয়ে আয়না ভালো করে মুছে নিন। এটি প্রতিদিন ব্যবহারে আয়না চকচকে হয়ে উঠবে।
৩। ভিনেগার
আয়নাকে নতুনের মত ঝকঝকে করতে ভিনেগারের তুলনা হয় না। একটি বোতলে এক কাপ ভিনেগারের সঙ্গে এক কাপ পানি ভালো করে মিশিয়ে নিন। এবার ভিনেগারের মিশ্রণটি দিয়ে আয়নার ওপর স্প্রে করুন। এতে আয়নাটা আবার নতুনের মত হয়ে উঠবে।
৪। শেভিং ক্রিম
বাথরুমের আয়নায় পানি পড়ে পড়ে দাগ পড়ে যায়। যা ওঠানো অনেক বেশি কঠিন হয়ে পড়ে। এই আয়নায় শেভিং ফোম বা ক্রিম মেখে কিছুক্ষণ পর কাপর দিয়ে মুছে ফেলুন। দেখবেন পানির সব দাগ উঠে গেছে। তবে মনে রাখবেন, বেশিক্ষণ আয়নার ওপর শেভিং ক্রিম মেখে রাখবেন না। এতে উল্টো দাগ পড়ে যেতে পারে।
৫। সংবাদপত্র
বাসায় রাখা সংবাদপত্র দিয়েও আয়নাকে নতুনের মত করে তোলা সম্ভব। পানিতে ভেজানো সংবাদপত্র দিয়ে আয়না ঘষে নিন। এবার নরম...[…]

Lifestyle Image

আপনার ছোট্ট বাসাটিকেই বড় করে ফেলার ৯টি দারুণ টিপস

একটা সুন্দর শান্তির ঘর পৃথিবীর সব মানুষের কাম্য। আধুনিক ফ্ল্যাটগুলো এত ছোট হয় যে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র রাখলেইপূর্ণ হয়ে যায় সমস্ত ঘরের জায়গা। কেমন আসবাপত্র বানাবেন ,কেমন আসবাবপত্র ঘরে রাখলে ঘর বড় দেখাবে, কীভাবে সাজালে ছোট ঘরটাকে বড় দেখাবে। এইরকম হাজারও প্রশ্ন আপনার মাথায় ঘুরতে থাকে। ছোট ঘরটাকে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে সাজালে কিছুটা বড় দেখাবে। ছোট বাসাটি কীভাবে সাজালে, কেমন আসবাবপত্র ব্যবহার করলে বাসাটা বড় দেখাবে সে বিষয়ে জেনে নিন।
১) প্রথমেই যে ব্যাপারটি খেয়াল রাখতে সেটা হচ্ছে জায়গা এবং আলোর ব্যাপারটা। আসবাবপত্রের আকৃতি একটা বড় ব্যাপার । সাজানোটা অবশ্যই যার যার রুচির ব্যাপার । এই প্রবাদটি পৃথিবীর সব দেশে প্রচলিত রান্না ঘর আর বাথরুম দেখে বাড়ির মানুষের রুচি বোঝা যায় ।তাই এই দুই জায়গা খুব পরিস্কার রাখা ঊচিত ।
২) ছোট ফ্ল্যাটে যতটা সম্ভব হালকা রং-এর আসবাবপত্র ব্যবহার করলে ভাল হয় ,অন্তত দমবন্ধ ব্যাপারটা আসে না। একটু নিচু ঊচ্চতার আসবাবপত্র ব্যবহার করলে ঘর একটু বড় দেখায় । প্রানবন্ত দেখানোর জন্য গাছ রাখতে পারেন কিছু । বসার ঘরে বইও দারুন লাগে, এর সাথে বাড়ির মালিকের সুন্দর রুচির ও প্রকাশ পায় ।
৩) ভারী ডিজাইনের আসবাবপত্র কম ব্যবহার করাই ভাল। এতে ঘর অনেক কিছুটা ছোট দেখায়। কাঠের আসবাবপত্র দামী মনে হলে খুব কম দামে পারটেক্স আর আইরন এর আসবাবপত্র বানিয়ে নিতে পারেন আপনি। দেখবেন ইদানিং অনেক রেস্টুরেন্টের টেবিল বানান হচ্ছে এভাবে ,আপনি শুধু হোটেলের মত না করে বাসার মত বানাবেন।
৪) ঘরে প্রচুর পরিমাণে আলোর ঢোকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন। আপনার নিজেরই ভাল লাগবে ,আলো অনেক অসুখও সারায় ।
৫) ঘরের দেয়াল, ফ্লোরের টাইলসে সাদা রং ব্যবহার করুন। এতে ঘর অনেকটা হলেও বড় দেখাবে।...[…]