Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

ছোট্ট ফ্ল্যাটগুলোতে যেখানে ঘরগুলো থাকে ছোট খুপরির মত, সেখানে বাথরুম বড় হবে এমন আশা করাটাই বৃথা। আজকাল ফ্ল্যাট বাড়ির বাথরুমগুলো আগের চাইতেও অনেক বেশি ছোট হয়ে থাকে। তবে এই ছোট বাথরুমগুলোকে বড় দেখান যায় একটু বুদ্ধি খাটিয়ে। আসুন তাহলে জেনে নিই, ছোট বাথরুম বড় দেখানোর কৌশলগুলো।
১। বাথরুমের রং
বাথরুমে হালকা রং ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। বাথরুমে কন্ট্রাস্ট রঙ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। সাদা রং আপনার বাথরুমকে বড় দেখাবে। সাদা রং ব্যবহার করতে না চাইলে হালকা যে কোন রং ব্যবহার করুন। তবে হ্যাঁ অব্যশই একরঙা হতে হবে।
২। সিংক বাথরুমের কোণে রাখুন
বাথরুমের মাঝে না বসিয়ে এক কোণে সিংক বসান। তাতে বাথরুমের জায়গা কিছুটা হলেও বাঁচবে। আর বাথরুমকে বড় দেখাবে।
৩। সিলিং
বাথরুমে পর্যাপ্ত পরিমাণে আলোর ব্যবস্থা করুন। আপনি যদি সবচেয়ে উচ্চ তলায় থাকেন তবে...

Read More

Lifestyle

গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত- স্বস্তি নেই ফ্যানের নিচে কিংবা এসি রুমেও। ঘর থেকে বেরুলেই তো সূর্যের অকৃপন দয়া। একটু আরামের জন্য পোশাকের বহরে চলতে থাকে খোঁজ- কি কাপড়ে আরাম মিলবে?...

Read More

Lifestyle

দিনের শুরুটা হয় আয়নাতে নিজের মুখখানা দেখে। আয়না দেখতে ভালবাসে না এমন মানুষের দেখা মেলা ভার! কারণে-অকারণে কমবেশি আমরা সবাই আয়না দেখতে পছন্দ করি। আয়না এখন শুধু মুখ দেখার...

Read More

Lifestyle Image

আপনার বাথরুমকে দুর্গন্ধমুক্ত রাখুন সহজ ৭টি উপায়ে

কথায় আছে একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব তার বাথরুম দেখলে বোঝা যায়। কথাটা অনেকাংশে সত্য। আমরা সাধারণত ঘর পরিষ্কার করতে বা ঘর সাজাতে ঘর সাজানোর জিনিস কিনতে ব্যস্ত থাকি। কিন্তু বাথরুম সাজানো বা পরিষ্কার করাকে আমরা তেমন গুরুত্ব দেই না। অথচ বাথরুম পরিষ্কার রেখে দুর্গন্ধমুক্ত রাখাটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর বাথরুম যত পরিষ্কার থাকুক না কেন এর দুর্গন্ধ যেন যেতেই চায় না। যত কিছু করার হোক না কেন বাথরুমের দুর্গন্ধ থেকেই যায়। ঘরোয়া কিছু উপায়ে বাথরুমের দুর্গন্ধ দূর করা যায়। আসুন জেনে নিই বাথরুমের দুর্গন্ধ দূর করার কিছু কার্যকরী উপায়।
১। বাথরুমের জানলাটা খোলা রাখুন
বাথরুমের জানলাটা খোলা রাখার চেষ্টা করুন। সারাক্ষণ না হোক দিনের কিছু সময় জানলাটা খোলা রাখুন। এটি বাথরুমের গন্ধটা দূর করে দিয়ে বাথরুমে বাতাস চলাচল বাজায় রাখবে।
২। রুম ফ্রেশনার ব্যবহার করুন
খুব সহজে বাথরুমের গন্ধ দূর করার যায় রুম ফ্রেশনার ব্যবহার করে। আপনি রুমের যে ফ্রেশনারটা ব্যবহার করেন সেটি বাথরুমেও ব্যবহার করতে পারেন। হালকা করে রুম ফ্রেশনার দিয়ে বাথরুমে স্প্রে করে ফেলুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে দুর্গন্ধ গায়েব হয়ে যাবে।
৩। বেকিং পাউডারের ব্যবহার
আপনার কমোডের দুর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি কমেডকে নতুনের মত সাদা করে দেবে বেকিং পাউডার। প্রথমে কমোডটি ফ্ল্যাশ করে নিন। এরপর কিছুটা বেকিং পাউডার ছিটিয়ে দিন। ১ ঘন্টা পর ফ্ল্যাশ করে ফেলুন। আপনার কমোডের দাগ দূর হওয়ার সাথে সাথে কমডের দুর্গন্ধও হাওয়া হয়ে যাবে।
৪। ভিনেগার
অনেকেই বাথরুমে ধূমপান করার অভ্যাস রয়েছে। বাথরুম একটি বদ্ধ জায়গা ফলে এখানে সিগারেটের ধোঁয়ার গন্ধটা দীর্ঘ সময় স্থায়ী হয়ে থাকে। একটি তোয়ালেতে ভিনেগার মিশিয়ে বাথরুমে ঝুলিয়ে রেখে দিন। ভিনেগার বাথরুমের দুর্গন্ধকে আস্তে আস্তে শুষে নেয়। আর বাথরুমকে দুর্গন্ধ মুক্ত রাখে।
৫।...[…]

Lifestyle Image

ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণের ক্ষেত্রে মনে রাখুন এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো

রেফ্রিজারেটর আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ইলেকট্রিক পণ্য। আমরা এখন একটি দিনও এই পণ্যটি ছাড়া ভাবতে পারি না। ব্যস্ত জীবনে যেখানে প্রতিদিন বাজার করার সময় কারো নেই সেখানে অনেকেই মাসের বাজার একসাথে করে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখেন। এছাড়াও বেঁচে যাওয়া খাবার পরের দিন পর্যন্ত ঠিক রাখতেও অনেকে তা ফ্রিজে রেখে দেন। এতে খাবারটি নষ্ট হয় না। কিন্তু ফ্রিজে খাবার রাখার ব্যাপারে আমরা অনেক সময় অনেক ভুল করে থাকি যার ফলে খাবারের স্বাদ তো নষ্ট হয়েই যায় সেই সাথে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিও বাড়ে। তাই ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
১) ফ্রিজে খাবার রাখার আগে অবশ্যই খাবার পুরোপুরি ঠাণ্ডা করে নেবেন। খাবার ঠাণ্ডা না করে নিলে ফ্রিজে রাখার পরও খাবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। কারণ তখন উপরের অংশ যতোটা ঠাণ্ডা হয়ে আসবে ভেতরে ঠাণ্ডা হবে না এতে করে খাবার নষ্ট হয়।
২) আপনি যদি ইলেক্ট্রিসিটি বাঁচাতে চান তাহলে ফ্রিজ খালি রাখবেন না। কারণ যখন ফ্রিজ ভর্তি থাকে তখন ভেতরে ঠাণ্ডা জমে যায় এবং অটোম্যাটিক ফ্রিজ ইলেক্ট্রিসিটি নেয়া বন্ধ করে দেয়। কিন্তু খালি ফ্রিজে ঠাণ্ডা বাতাস বেশী সঞ্চালন হয় বলে ঠাণ্ডা দ্রুত কমে যায় এবং ইলেক্ট্রিসিটি বেশী খরচ হয়।
৩) ফ্রিজে খাবার খোলা রাখবেন না একেবারেই। ফলমূল রাখতে চাইলে কাগজের প্যাকেটে মুড়িয়ে রাখুন এবং অন্যান্য রান্না করা খাবার বক্সে বা ঢেকে ফ্রিজে রাখুন। এতে ফলমূল তাজা থাকবে অনেকটা সময় এবং খাবার কম নষ্ট হবে।
৪) মনে রাখবেন, ফ্রিজ কখনোই ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে না। ঠাণ্ডায় অনেক ব্যাকটেরিয়া জীবিত থাকতে পারে। তাই যদি দীর্ঘসময় খাবার ফ্রিজে সংরক্ষণের চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। এবং যদি কোনো খাবার নিয়ে দ্বিধা থাকে...[…]

Lifestyle Image

টিকটিকি দূর করার ৭টি চমৎকার উপায়

আমাদের দেশে প্রায় সবার বাসাতেই যে প্রাণীটি দেখতে পাওয়া যায় তা হল টিকটিকি। এটি পোকা খেয়ে আমাদের বাসা পরিষ্কার পরিছন্ন রাখে, তবুও অনেকের কাছে এটি উপদ্রব ছাড়া আর কিছু না। কেননা টিকটিকি নিজেই ঘর নোংরা করে আর এর মল বিষাক্ত! এই উপদ্রবকে চিরদিনের জন্য বাসা থেকে দূরে রাখার কিছু উপায় আছে। আসুন জেনে নিই ৭টি সহজ ও চমৎকার কৌশল।
১। নেপথালিন
আমাদের প্রায় সবার বাসায় নেপথালিন থাকে। ঘরের যেখানে টিকটিক থাকে সেখানে নেপথালিন বল রেখে দিন। এটি আপনার ঘরকে টিকটিক থেকে দূরে রাখবে। শুধু টিকটিক নয়, আরও নানা পোকা থেকে এটি রক্ষা করবে।
২। রসুন
রসুনের গন্ধ টিকটিকি পছন্দ করে না। রসুনের কোয়া জানলার এক কোণে। বিশেষ করে ভেণ্টিলেটরের ভিতরে রাখুন। দেখবেন টিকটিকি আপনার বাসা থেকে দূরে রয়েছে। আপনি চাইলে রসুন পানিও ছিটিয়ে দিতে পারেন টিকটিকির ওপর।
৩। ময়ূরের পালক
ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয় ময়ূরের পালক। এই পালকও টিকটিকির অপছন্দ। ঘরের ফুলদানিতে কয়েকটি ময়ূরের পালক রেখে দিন। কিংবা ঘরের দেয়ালে কয়েকটি পালক লাগিয়ে রাখুন। দেখবেন আপনার ঘরে আর টিকটিকি আসবে না।
৪। বরফ পানি
টিকটিকি শীতল রক্তের প্রাণী। টিকটিকি দেখলেই বরফপানি স্প্রে করে দিন। দেখবেন টিকটিকি ঠাণ্ডায় জমে গেছে। এরপর এটি তুলে বাইরে ফেলে দিন।
৫। ডিমের খোসা
ডিমের খোসা টিকটিককে মানসিকভাবে দুর্বল করে দেয়। ডিমের খোসা রেখে দিন টিকটিক আসার জায়গায়গুলোতে। দেখবেন বাসায় টিকটিকি আসা বন্ধ হয়ে গেছে। ৩-৪ সপ্তাহ পর পর সেটি পরিবর্তন করে ফেলুন।
৬। পেয়াজ
টিকটিকি লুকানো জায়গাগুলোতে পেঁয়াজের টুকরা রেখে দিন। পেঁয়াজের গন্ধ টিকটিকি একদম সহ্য করতে পারে না। ফলে টিকটিকি সেই জায়গা থেকে দূরে থাকবে।
৭। টাবাস্কো সস
একটি স্প্রে বোতলে পানি নিন তার সাথে ২ টেবিলচামচ...[…]

Lifestyle Image

মাছি তাড়ানোর ১২টি কৌশল

যে কোন মৌসুমে মাছির যন্ত্রনায় পড়তে হয়। বিশেষ করে রান্নাঘরে এবং খাবারের ঘরে মাছির উপদ্রব বেশি থাকে। মাছির থেকে ছড়ায় নানান রোগ। অন্য কোন ঘর থেকে মাছি তাড়ানো যতটা সহজ রান্নঘর থেকে ঠিক ততটাই কঠিন। একবার তাড়ালে আবার আসে। আসুন জেনে নিই ঘরোয়া উপায়ে খুব সহজে মাছি তাড়ানোর কিছু কৌশল।
১। কর্পূর
কর্পূর মাছি তাড়াতে অনেক বেশি কার্যকরী। কর্পূরের ধোঁয়া ঘরে কিছুক্ষণ রাখুন। দেখবেন মাছি আপনার বাসায় আর আসছে না।
২। পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতার হাজারও গুণ আছে। মাছি তাড়াতেও এর জুড়ি নেই। বাগানে পুদিনা পাতার গাছ লাগান দেখেবন মাছি আপনার বাগান থেকে দূরে আছে। ঘরের টবে পুদিনা পাতার গাছ লাগান এবং সেটি খাবার ঘরে রাখুন। দেখবেন মাছি আপনার বাসায় আসছে না।
৩। এসেন্সিয়াল অয়েল
এসেন্সিয়াল অয়েল ঘরকে শুধু সুভাষিত করে না। এটি ঘর থেকে মাছি তাড়াতেও সাহায্য করে। ল্যাভেন্ডার, লেবু, ইউক্যালিপ্টাসের এসেন্সিয়াল অয়েল স্প্রে করে দিন খাবার ঘরে। আপনি চাইলে রান্নাঘরেও স্প্রে করতে পারেন। মাছি আপনার বাসা থেকে দূরে থাকবে।
৪। শসা
শসা মাছি তাড়ানোর জন্য বেশ কার্যকরী। কয়েক টুকরো শসা রান্নাঘরের জানলায় বা খাবার ঘরের জানলার পাশে রেখে দিন। দেখবেন মাছি আপানর ঘরে আর আসছে না।
৫। ফ্যান চালু রাখা
মাছি তাড়ানোর সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হল ফ্যান চালু রাখা। মাছি ঘরে আসলে ফ্যান ছেড়ে দিন। ফ্যানের বাতাসে মাছি বেশিক্ষণ থাকতে পারে না।
৬। আপেল এবং লবঙ্গ
একটি ঝুড়িতে বা বাটিতে আপেলের সাথে কয়েক টুকরা লবঙ্গ দিয়ে রান্নাঘরের জানলায় বা খাওয়ার ঘরের জানালার পাশে রেখে দিন। আপনি চাইলে লবঙ্গ তেল ব্যবহার করতে পারেন বিভিন্ন পরিষ্কার করার কাজে। মাছি লবঙ্গের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। তাই ঘরে মাছি ঢুকলেও খুভ দ্রুত ঘর থেকে বের হয়ে...[…]

Lifestyle Image

পেন্সিলের যে ৭টি ব্যবহার আপনি নিঃসন্দেহে জানেন না

ছোট থেকে বড় সবারই নানান রকম কাজে লাগে পেন্সিল। বই পড়তে পড়তে কোথাও দাগ দিয়ে রাখা, ছবি আঁকতে, পরীক্ষার খাতার মার্জিন টানতে কিংবা খসড়া কোন কিছু লিখে বা এঁকে রাখতে গেলেও দরকার পড়ে পেন্সিলের। কিন্তু এতো পেন্সিলের সাধারণ ব্যবহার। যেটা আমরা সবাই জানি। আপনি কি জানেন, এসব কাজ ছাড়াও পেন্সিল সাহায্য করতে পারে আপনাকে আরো অনেক টুকিটাকি ব্যাপারে? আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে দিতে পারে পেন্সিল। কি করে? আসুন জেনে নিই।
১. তালা খুলতে
নতুন চাবি নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন? ঢুকতেই চায়না ওটা তালার এতরে? একটা পেন্সিল নিয়ে চাবির সামনের দিকটা ঘষে নিন। পেন্সিলের গ্রাফাইট সাহায্য করবে চাবিটিকে সহজে তালার ভেতরে প্রেশ করতে।
২. পোকামাকড় তাড়াতে
পেন্সিলের কেটে ফেলা অংশগুলো সাধারনত আমরা ফেলেই দিই। কিন্তু আপনি কি জানেন যে পেন্সিলের এই ছেটে ফেলা অংশগুলো পোকামাকড়ের কাছে একদমই বিরক্তিকর। আর তাই নিজের জামা-কাপড়কে আরো একটু নিরাপদ রাখতে এখনই একটা ছোট্ট পুটুলিতে পেন্সিলের ছেটে ফেলা অংশগুলো ভরে কাপড়ের ভেতরে রেখে দিন।
৩. ফোনের কার্যকরতা বাড়াতে
কর্ডলেস ফোন ব্যবহার করেন? তাহলে এই টিপসটি আপনারই জন্যে। মাঝে মাঝেই কি দূর্বল হয়ে পড়ে আপনার ফোনের কার্যকারিতা? তাহলে ফোনের ক্র্যাডালের ধাতব অংশটিকে পেন্সিলের মুছনি দিয়ে ঘষে দিন। আর দেখুন কেমন ঠিকঠাক হয়ে যায় আপনার ফোন!
৪. কানের দুল হিসেবে
কানের দুলের পেছনের অংশটি হারিয়ে ফেলেছেন? তাহলে পেন্সিলের ইরেজারটাকে খুলে নিয়ে কেটে সেখানে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার ত্বকতো ভালো থাকবেই, কানের দুলটিও পড়ে নিতে পারবেন স্বচ্ছন্দ্যে!
৫. টুথপেষ্ট ব্যবহার করতে
টুথপেষ্ট একেবারেই তলানিতে অথচ গতকাল ফেরার সময় টুথপেষ্ট কিনতে মনে নেই? পেন্সিলটিকে টুথপেষ্টের ওপরে রেখে সেটাকে গোল করে ভাঁজ করতে থাকুন। আর ব্যবহার করুন টুথপেষ্টের শেষ কণাটুকুনও!
৬....[…]

Lifestyle Image

কফি গুঁড়োর যে ৫টি ব্যবহার জানেন না আপনি

কফি কী কাজে ব্যবহার করি আমরা? কফি তৈরিতে, নিদেনপক্ষে বেকিং করতে? আজ জেনে নিন ঘরদোরের টুকিটাকিতে কফি গুঁড়োর ৫টি ব্যতিক্রমী ব্যবহার। রূপচর্চা থেকে শুরু করে ঘর পরিষ্কার রাখা পর্যন্ত সব জায়গাতেই আপনার কাজে আসবে এই ছোট্ট উপকরণটি।
১) ব্যবহার করুন টবের সার হিসেবে
গাছের গোঁড়া থেকে একটু দূরে টবের চারধারে ছড়িয়ে দিন কফির গুঁড়ো এবং মাটির সাথে মিশিয়ে দিন ভালো করে। এতে টবে অতিরিক্ত পানি জমে যাওয়া রোধ হবে। সার হিসেবেও ভালো এগুলো।
২) ফ্রিজ থেকে দূর করুন আঁশটে গন্ধ
যতই পরিষ্কার করা হোক না কেন ফ্রিজে মাঝে মাঝে অস্বস্তিকর এক ধরণের দুর্গন্ধ হয়। ছোট একটি বাটিতে করে ফ্রিজের এক কোনে রেখে দিন কিছুটা কফি গুঁড়ো। ফ্রিজের ভেতরের আঁশটে দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে কয়েক ঘন্টার মাঝেই।
৩)পিঁপড়া দূর করুন
ঘরের ভেতরে পিঁপড়ার আনাগোনা বন্ধ করতে এদের চলাফেরার রাস্তার ওপর ছড়িয়ে দিন কফির গুঁড়ো। এতে পিঁপড়া আর সেই এলাকা মাড়াবে না। তবে আপনার বাড়ির ভেতরেই যদি পিঁপড়ার বাসা থাকে তাহলে এই পদ্ধতি কাজ নাও করতে পারে।
৪) পরিষ্কার করুন বাসনপত্র
হাঁড়ি এবং কড়াইতে খাবার পুড়ে তলায় লেগে গেলে কাজে আসবে কফি গুঁড়ো। সহজে এসব পোড়া খাবার উঠতে না চাইলে আগে কফির গুঁড়ো সেই অংশে ভালো করে ঘষে দিন। এরপর ডিশ ওয়াশিং সাবান স্ক্রাবারে নিয়ে ভালো করে ঘষে তুলে ফেলুন।
৫) মসৃণ করে তুলুন আপনার ত্বক
একদম মিহি কফি গুঁড়ো অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে তৈরি করুন একটি প্যাক। এটি এক্সফলিয়েটর হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বকের রুক্ষভাব দূর হয়ে আসবে রেশমি মসৃণতা।[…]