Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

সম্পর্কের বিভিন্ন ধারায় ‘পরকীয়া’ এমন একটি শব্দ, যার আবেদন নিরূপিত হয় ব্যক্তি বিশেষে। পরকীয়ায় জড়িত ব্যক্তির কাছে এটি যেমন দারুণ সুখের ব্যাপার, তেমনি দাম্পত্যের জন্য তা অভিশাপ বটে। সুখের সংসারে বয়ে আনে ধ্বংসের তুফান। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পরকীয়ার জেরে ভেঙে চুরমার হয় সাজানো সংসার।
অনেক কষ্টে সংসার টিকলেও চিড় থাকে স্বামী-স্ত্রীর বিশ্বসের মাঝে। এসব বিষয় জেনে বুঝেও অনেকে পরকীয়ায় মজে যান। কিন্তু এর পেছনে কারণই বা কী? জেনে নেয়া যাক-
১.পুরাতন সম্পর্ক
মানুষের মাঝে ঈর্ষা অজন্মের প্রবৃত্তি। যখন সম্পর্ক ছিল তখন তার গুরুত্ব না থাকলেও বিয়ের পর তৈরি হয় তীব্র আকর্ষণ। প্রিয়জনের বিয়ে হয়ে গেলে বা নিজে অন্য কোথাও বিয়ে করার পর টের পান পুরাতন প্রেমিকার প্রতি টান। তখন শুরু হয় নতুন অভিযান। শত বাধা পেরিয়ে ছুটে যেতে মন চায় তার কাছে। নতুন উদ্যামে সম্পর্ক...

Read More

Lifestyle

সারাদিনের কাজের শেষে সবাই ফেরে আপন ঘরে। আর এই ঘরটি সাজানোর জন্য আমাদের কত কিছুই না করতে ইচ্ছা করে। কিন্তু সব কিছু করা হয় না বাজেটের কারণে। ইচ্ছা থাকলেও...

Read More

Lifestyle

মিটিং করতে ভালো লাগে না অনেকেরই। কিন্তু চাকরি করতে গেলে মিটিং এর সময়ে উপস্থিত থাকতেই হবে এবং এ সময়ে আপনার আচার আচরণও হওয়া চাই পেশাদার। এর জন্য কিছু নিয়ম...

Read More

Lifestyle Image

হাই হিল পরার মারাত্মক সব স্বাস্থ্য ক্ষতি

ফ্যাশন সচেতন প্রত্যেক নারীই হাই হিল পছন্দ করে থাকেন। উচ্চতায় লম্বা বা খাটো সব ধরণের মেয়েরাই হাই হিল পরতে পছন্দ করেন। আধুনিক যুগে হাই হিল পরাটাকে স্মার্টনেসের অংশ হিসেবে ধরা হয়। কিন্তু এই হাই হিলের আছে অনেক ক্ষতিকারক দিক। আসুন জেনে নিই, হাই হিলের ক্ষতিকারক দিক সমূহ।
১। অস্থিসন্ধির ব্যথা
অন্যান্য ধরনের জুতার তুলনায় হাইহিল অস্থিতে বেশী চাপ দিয়ে থাকে। এটি আপনার সহজ স্বাভাবিক পদক্ষেপকে বাধাগ্রস্ত করে থাকে এবং আপনার পা-কে একটি নির্দিষ্ট জায়গা আটকে রাখে। এর ফলশ্রুতিতে আপনার অস্থিসন্ধিতে গুরুতর ব্যথা শুরু হয় যা বাতে রূপান্তরিত হতে পারে।
২। গোড়ালির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক
হাই হিল পরার কারণে গোড়ালিতে বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। গোড়ালি মচকে যাওয়া থেকে শুরু করে হাড়ে চিড় ধরার ঘটনাও অস্বাভাবিক নয়। শুধু তাই নয়, পায়ের বুড়ো আঙ্গুল এবং অন্যান্য আঙ্গুলের বিকৃতি ঘটার পেছনেও দায়ী হতে পারে হাই হিল নিয়মিত পরার অভ্যাস। এটা তখনই বেশি হতে দেখা যায় যখন পায়ের জন্য হাই হিল জুতোটা বেশি টাইট হয়ে থাকে।
৩। পিঠে ব্যথা সৃষ্টি করে
পিঠে ব্যথার অন্যতম কারণ হল হাই হিল। এক জরিপে দেখা গেছে যেসব মহিলাদের পিঠে ব্যথা থাকে তাদের বেশির ভাগ মাহিলাই হাই হিল পরেন। হাই হিল হাঁটার সময় আপনার কোমরের ওপর চাপ ফেলে যা থেকে পিঠের ব্যথা সৃষ্টি হয়।
৪। গোড়ালি মচকে যাওয়া
আপনি যখন সমতল জুতা পরেন এটি আপনার ওজন ও পায়ের তালু সমান রাখে। এর ফলে পায়ের গোড়ালিতে চাপ কম পড়ে। কিন্তু হাই হিল পায়ের তালু আর শরীর মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি করে। এবং গোড়ালির ওপর সমস্ত শরীরের ভার চলে আসে। এতে গোড়ালি এই চাপ সামলাতে পারে না এবং একটু অসাবধান হলে গোড়ালি মচকে যায়।[…]

Lifestyle Image

আমাদের জাতির জনক

১৭ই মার্চ, ১৯২০ সালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফুর রহমান এবং সায়রা বেগমের ঘরে জন্ম নেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয়। গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুল ও কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে পড়াশনা শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ করেন। ১৮ বছর বয়সে বেগম ফজিলাতুন্নেসার সাথে তাঁর বিয়ে হয়। তাদের ২ মেয়ে - শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা এবং তিন ছেলে- শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল।
অল্পবয়স থেকেই তাঁর রাজনৈতিক প্রতিভার প্রকাশ ঘটতে থাকে। ১৯৪০ সালে তিনি নিখিল ভারত মুসলিম লীগের ছাত্র সংগঠন নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগ দেন। কট্টরপন্থী এই সংগঠন ছেড়ে ১৯৪৩ সালে যোগ দেন উদারপন্থী ও প্রগতিশীল সংগঠন বেঙ্গল মুসলিম লীগে। এখানেই সান্নিধ্যে আসেন হুসেইন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়ে রক্ষণশীল কট্টরপন্থী নিখিল ভারত মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনের কর্তৃত্ব খর্ব করতে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ।
ভাষা আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শেখ মুজিব। ১৯৪৮ সালে ভাষার প্রশ্নে তাঁর নেতৃত্বেই প্রথম প্রতিবাদ এবং ছাত্র ধর্মঘট শুরু হয় যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে।
পঞ্চাশের দশক তাঁর রাজনৈতিক উত্থানের কাল। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে উঠেন দূরদর্শীতা এবং প্রজ্ঞাসম্পন্ন এক কুশলী রাজনৈতিক নেতা। এসময় শেখ মুজিব মুসলিম লীগ ছেড়ে দেন এবং হোসেন সোহরাওয়ার্দী এবং মাওলানা ভাসানীর সাথে মিলে গঠন করেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। তিনি দলের প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে যুক্তফ্রন্ট সরকারের কৃষি মন্ত্রী হন মুজিব। ১৯৫৬ সালে কোয়ালিশন সরকারের মন্ত্রিসভায় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান তিনি।
১৯৬৩...[…]

Lifestyle Image

তেলাপোকার যন্ত্রণা থেকে মুক্ত থাকুন চিরকাল

তেলাপোকার যন্ত্রণা খুবই বিরক্তিকর তা যে কেউ এক কথাতেই মেনে নেবেন। ঘরের ভেতরে তেলাপোকার ঘোরাঘুরি সকলের জন্যই বেশ বিব্রতকর। এছাড়াও তেলাপোকার আবাসস্থল যে খুবই নোংরা স্থানে তা কারোরই অজানা নয়। সমস্যা হচ্ছে রাতের বেলা তেলাপোকা ঘরময় ঘুরে বেড়ানোর সময় রান্নাঘরের জিনিসপত্রের উপরেও হেঁটে যায়। এতে জীবাণু রয়ে যায় জিনিসপত্রে। এবং এই রোগজীবাণু আমাদের নানা রোগে আক্রান্তের মূল কারণ। তাই এই তেলাপোকা থেকে মুক্তি পাওয়া খুবই জরুরী। আজকে জেনে নিন এই তেলাপোকার যন্ত্রণা থেকে চিরকালের জন্য মুক্তি পাওয়ার খুবই সহজ উপায়।
যা যা লাগবে:
- ২০ গ্রাম বোরিক এসিড (যে কোনো ফার্মেসীতে পাওয়া যাবে)
- ১ টেবিল চামচ আটা
- পরিমাণ মতো পানি
পদ্ধতি:
- সমপরিমাণে বোরিক এসিড ও আটা একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর এতে অল্প অল্প করে পানি যোগ করতে থাকুন।
- সাবধানে হাত দিয়ে আটা মাখাতে থাকুন রুটির ডো তৈরির মতো। বেশী নরমও না এবং বেশী শক্তও নয় এমন ডো তৈরি করে নিন।
- এরপর এই ডো দিয়ে ছোট ছোট বলের মতো তৈরি করে নিন। এবং এই ছোট ছোট বল ঘরের কোণে এবং তেলাপোকা আসার স্থানে ছড়িয়ে দিন রাতের বেলা।
- ৩ দিন বা এক সপ্তাহ পরে পরীক্ষা করে দেখুন। দেখবেন এই খাবারটি খেয়ে তেলাপোকা মারা পড়ছে।
কার্যকারণ:
তেলাপোকা মারতে বোরিক এসিড এখানে মূল উপাদান হিসেবে কাজ করে। বোরিক এসিড হচ্ছে একটি মিনারেল এবং ক্রিস্টালিন। বোরিক এসিড পেটে গেলে তেলাপোকার দেহ ডিহাইড্রেট হতে থাকে অর্থাৎ পানিশূন্য হতে থাকে। এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই মারা যায় তেলাপোকা। দেরি না করে চেষ্টা করেই দেখুন না। খুবই সহজ উপায়ে তেলাপোকার হাত থেকে মুক্তি পাবেন।[…]

Lifestyle Image

দিনের শুরুতেই সফল মানুষেরা করেন যে ১০টি কাজ

কথায় আছে সকালের সূর্য দেখেই বোঝা যায় পুরো দিনটা কেমন যাবে। সত্যি বলতে কি আমাদের দিনের প্রথমটা ঠিকঠাক করে শুরু করতে পারার ভেতরেই লুকিয়ে থাকে পুরো দিনের সাফল্য। প্রত্যেকটি মানুষেরই নিজের একটা আলাদা ধরণ থাকে। অনেকে সকালে ঘুম থেকে উঠেই যেখানে বেরিয়ে পড়েন হাঁটতে, অন্যরা সেখানে প্রথমেই নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ঢুঁ মারেন বিছানায় শুয়েই। কিন্তু সফলেরা কি করেন? দিনের শুরুতেই কোন কাজটা করেন তারা? জানতে ইচ্ছে করছে তো! জেনে নিন আর মিলিয়ে নিন নিজের সাথে।
১. টনি রবিন্স-
বিখ্যাত এই লাইফ কোচ ও লেখক নিজের প্রতিটি সকাল কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের মাধ্যমে শুরু করেন। ঘুম থেকে উঠেই ১৫ মিনিট জীবনের ইতিবাচক দিকগুলো নিয়ে ভাবেন টনি। সেগুলোর জন্যে কৃতজ্ঞবোধ করেন। ভাবেন নিজের জীবন থেকে আর কি পেতে চান, কি করতে চান ভবিষ্যতে।
২. টিম কুক-
সাধারনত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো থেকে যতটা সম্ভব দুরত্ব বজায় রাখাকেই সফলতার রাস্তার একটি ছোট্ট ধাপ বলে মনে করা হলেও অ্যাপলের সিইও টিম কুক কিন্তু একেবারেই সেটা ভাবেননা। টিম সকাল ৪.৩০ এ ঘুম থেকে উঠে পড়েন। আর সাথে সাথেই নিজের দরকারি ইমেইল গুলো দেখে নেন। এতে করে পরবর্তীতে আফিস ও অন্যান্য কাজে সময় ও মনযোগ বেশি দেওয়া যায় বলে মনে করেন তিনি।
৩. মার্ক টোয়েন-
“ সকালে প্রথমেই একটি জীবন্ত ব্যাঙ খান এবং এরপর সারা দিনে এর চাইতে খারাপ কিছু আর ঘটবে না আপনার সাথে। “ অনেক বেশি অদ্ভূত শোনালেও মার্কের কথার অর্থটা কিন্তু আসলেই কাজের। দিনের প্রথমটা যদি অনেক কঠিন কাজ দিয়ে শুরু করা হয় তাহলে অনেক বেশি আত্মবিশ্বাস, সহস আর প্রশান্তি পাওয়া যায়, যেটা কিনা বাকি দিনের কাজগুলো ভালো করে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।
৪. হাওয়ার্ড স্কাল্টজ-
স্টারবাকসের সিইও...[…]

Lifestyle Image

ছারপোকার যন্ত্রণা হতে মুক্তি পাবার শতভাগ কার্যকরী কৌশল

সাধারণত বিছানা, মশারী, বালিশের মধ্যে ছোট ছোট লালচে রং এর এক প্রকার পোকা দেখা যায় যাকে আমরা ছারপোকা বলে থাকি। ছারপোকা সিমিসিড গোত্রের একটি ছোট্ট পরজীবী পতঙ্গবিশেষ। এটি মানুষ ও উষ্ণ রক্তবিশিষ্ট অন্যান্য প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। বিছানায় বেশী দেখা গেলেও ছারপোকার অন্যতম পছন্দের জায়গা হল ম্যাট্রেস, সোফা এবং অন্যান্য আসবাবপত্র। নিশাচর প্রাণী না হয়েও এটি সাধারণত রাতেই অধিক সক্রিয় থাকে এবং মানুষের অগোচরে রক্ত চুষে থাকে। ঘরে একবার ছারপোকা বাসা বাধঁলে সেটি দূর করা অনেক কঠিন হয়ে পরে। আসুন জেনে নিই, ছারপোকা দূর করার কিছু সহজ উপায়।
১। পরিষ্কার করুন
ছারপোকা ময়লা অপরিষ্কার জায়গায় থাকতে পছন্দ করে। আপনার বাসায় ছারপোকা দেখা দিলে প্রথমে ঘর খুব ভাল করে পরিষ্কার করুন। এরপর কুশন, বিছানাপত্র, ম্যাট্রেস ইত্যাদি গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে ছারপোকা ও তার ডিম উভয় মারা যাবে।
২। তাপের ব্যবহার
উচ্চতাপে ছারপোকা মারা যায়। সাধারণত ১১৩ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রাতে এরা মারা যায়। এজন্য বিছানার চাদর, কুশন, বালিশ, সোফার গদি, লেপ কম্বল বেশী তাপে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া বিছানার তোষক, বালিশ, সোফার গদি, লেপ কম্বল খুব কড়া রোদে শুকোতে দিন। এতেও ছারপোকা দূর হয়ে যাবে।
৩। কীটনাশকের ব্যবহার
এটি ছারপোকা তাড়ানোর একটি ভাল উপায়। বিছানাপত্রের উপর হালকা করে কীটনাশক স্প্রে করুন। ভাল ফলাফল পেতে স্প্রে করার পর কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত রোদে রাখুন।
৪। ডিটারজেন্টের ব্যবহার
এক লিটার পানিতে ডিটারজেন্ট যেমন সার্ফ এক্সেল বা অন্য কোন ডিটারজেন্ট ঘন করে মিশিয়ে স্প্রে করুন। এ উপায়ে স্প্রে করার ফলে ছারপোকা সহজেই মারা যাবে।
৫। ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার
আপনার ঘরের বিছানা সহ অন্যান্য জায়গা থেকে ছারপোকা তাড়াতে সারা ঘরে ভালো করে ভ্যাকুয়াম করুন। ভ্যাকুয়াম...[…]

Lifestyle Image

সুস্বাদু আনারস যেভাবে কমিয়ে দেবে আপনার বাড়তি ওজন

আনারস আমাদের দেশের অতি পরিচিত একটি ফল। এটি যেমন সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টিগুণও অনেক বেশি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার আনারস দেহের ওজন কমাতে নানাভাবে সাহায্য করে। আসুন ওজন কমাতে আনারসের ভূমিকা সম্পর্কে জেনে নেই।
আনারসে ব্রোমেলাইন নামে এক ধরনের এনজাইম থাকে যা প্রোটিনকে ভেঙে দেয়। ব্রোমেলাইন হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, এই এনজাইম ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। সত্যি কথা বলতে মানুষের হজম প্রক্রিয়া ঠিক থাকলে দেহের অন্যান্য অঙ্গও ঠিকভাবে কাজ করে এবং দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বাত্মক সাহায্য করে।
Clayton College of Natural Health এর তথ্য অনুসারে, “তাজা আনারসের রস মানুষের শরীরের ফ্যাটকে ভাঙতে সাহায্য করে। আর এর মধ্যে থাকা ব্রোমেলাইন অন্য এনজাইমের সহায়ক হিসাবেও কাজ করে।”
Purdue University এর তথ্য অনুসারে, “আনারস একটা ক্যাটাবলিক খাবার। অর্থাৎ এতে যে পরিমাণ ক্যালরি আছে, এটি তার চেয়ে বেশি পরিমাণ ক্যালরি পরিপাকে সাহায্য করে। এর ফলে দেহের অপ্রয়োজনীয় ক্যালরি কমে যায়।”
মানব দেহে পানির ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । আর পানি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। আনারসে প্রচুর পরিমাণ পানির উপস্থিতি থাকে, যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। আর যে ফলের মধ্যে বেশি পানির উপস্থিতি থাকে, তা ওজন কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
আনারসে আছে বিভিন্ন ধরণের মিনারেল যেমন ম্যাংগানিজ, এবং কপার। এগুলো ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য বেশ সহায়ক। এছাড়া ম্যাংগানিজ হাড়কে শক্ত রাখতেও সাহায্য করে।
এছাড়া আনারসে আছে ভিটামিন বি১ (থায়ামিন)। এটা শর্করাকে পরিপাকে সাহায্য করে। তাই ভিটামিন বি১ এর উপস্থিতির জন্য আনারস ওজন কমাতে সাহায্য করে।
কীভাবে খাবেন?
যদি আপনি স্ন্যাক বা নাস্তা করতে চান, কয়েক টুকরো আনারস কেটে ফেলুন। তারপর খাওয়া শুরু করুন। যেহেতু এটি ফাইবারে পূর্ণ, এটা আপনার পাকস্থলিকে বেশ...[…]