Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

শিরোনাম পড়ে চমকে গিয়েছেন? ভাবছেন এ কি করে সম্ভব। আপনার গয়নাগুলোকে হয়তো আপনি সত্যিই ভীষণ ভালোবাসেন। কিন্তু আপনার সামান্য অযত্ন কিংবা সামান্য খামখেয়ালিপনাই কিন্তু আপনার প্রিয় গয়না ধ্বংসের কারন হয়ে দাঁড়াতে পারে। আপনার করা কোন কাজগুলো, গয়নার জন্য ক্ষতিকর আসুন জেনে নেওয়া যাক।
১। সবসময়ই গয়না পরে থাকাঃ
সব গয়না সবসময় না পরা হলেও কিছু গয়না বিশেষ করে ছোটবেলায় উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া চেইন বা এংগেজমেন্ট রিং সবসময় পরে থাকেন অনেকে। অথচ সবসময় গয়না পরে থাকা গয়না ধ্বংসের অন্যতম প্রধান কারন। ঘুমানোর সময়, থালা বাসন ধোয়ার সময়, রঙ দিয়ে কাজ করার সময় অবশ্যই আপনার গয়না বা রিং খুলে রাখুন।
২। গোসল বা সাঁতার কাটার সময় গয়না পরে থাকাঃ
পানিকে একপ্রকার গয়নার শত্রু বলা চলে। আর তাই গোসল বা সাঁতার কাটার সময় গয়না পরে থাকবেন না। যে কোন মৌল...

Read More

Lifestyle

শহুরে ব্যস্ত জীবনে সারাদিন বাইরের কাজ সামলে এসে ঘরের কাজ করাটা বেশ ঝামেলাদায়কই বটে! আর ক্যারিয়ার সচেতন দম্পতিদের জন্যে এই সমস্যাটি বেশ প্রকট হয়ে উঠছে দিন দিন। তাই বেশীরভাগ...

Read More

Lifestyle

বাইরে থেকে ফিরে ঘরেই মানুষ প্রশান্তি খোঁজেন। কিন্তু এই প্রশান্তির স্থানটিই যদি বাজে গন্ধ করতে থাকে তাহলে মন মেজাজ খারাপ হওয়ারই কথা। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনের এই স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায়...

Read More

Lifestyle Image

টিকটিকির উপদ্রব থেকে মুক্তির খুবই সহজ ৪ টি উপায়

টিকটিকি খুবই বিরক্তিকর একটি যন্ত্রণার নাম। ঘরের এমন কোনো স্থান নেই যেখানে এই প্রাণীটির আনাগোনা নেই। আর সেই সাথে থাকে তার সাদা কালোয় মেশানো অপূর্ব কারুকাজ। মাত্রই পরিষ্কার করলেন কোনো স্থান, কিছুক্ষণের মধ্যেই দেয়ালে বসে প্রাকৃতিক কর্ম সাধন করে আপনার পরিশ্রমের বারোটা বাজিয়ে বসে থাকবে। আজকে চলুন এই যন্ত্রণা থেকে দ্রুত মুক্তির কার্যকরী উপায় জেনে নেয়া যাক।
১) পেপার স্প্রে
শুকনো মরিচ গুঁড়ো করে নিয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ঘণ্টাখানেক। এরপর এই পানি ছেঁকে নিয়ে একটি স্প্রে বোতলে ঢুকিয়ে নিন। এই পানি স্প্রে করুন রান্না ঘরের র‍্যাক, টিউব লাইটের কর্নারে, এবং অন্যান্য সম্ভাব্য সকল স্থানে। শুকনো মরিচের ঝাল এবং গন্ধ মেশানো এই পানির কারণে টিকটিকি দূরে পালাবে।
২) পেঁয়াজ
পেঁয়াজের সালফার কম্পাউন্ডের বাজে গন্ধ টিকটিকি একেবারেই সহ্য করতে পারে না। তাই কয়েক স্লাইস পেঁয়াজ কেটে টিকটিকি লুকোনোর স্থানে রেখে দিন। মূলত ভেন্টিলেটরের ভাঁজের ভেতরেই টিকটিকি থাকতে বেশ পছন্দ করে। এমনই অন্যান্য কিছু স্থান খুঁজে বের করে ঘরে লুকোনোর স্থান একেবারেই রাখবেন না, তবেই মুক্তি পাবেন এই যন্ত্রণা থেকে।
৩) ময়ূরের পালক
কোনো এক অদ্ভুত কারণে টিকটিকি ময়ূরের পালক অনেক ভয় পায়। যে কারণে ঘরে ময়ূরের পালক থাকলে টিকটিকি সেখানে থাকতে চায় না। এক কাজ করুন, ঘরে ফুলদানিতে সাজিয়ে রাখুন কয়েকটি ময়ূরের পালক। আপনাকে আর কষ্টও করতে হবে না টিকটিকি দূর করতে।
৪) বরফ ঠাণ্ডা পানি
এই পদ্ধতিটি একটু কঠিন এবং কষ্টকর বতে। তবে কার্যকরী। টিকটিকি দেখা মাত্র টিকটিকির গায়ে বরফ ঠাণ্ডা পানি স্প্রে করে দিন। টিকটিকি এমনিতেই শীতল রক্তের প্রাণী, বরফ ঠাণ্ডা পানির ফলে টিকটিকির শরীর অনেক বেশী ঠাণ্ডা হয়ে যায় যার কারণে টিকটিকি নড়াচড়া করতে পারে না। আর তখন একটি বক্সের ভেতরে...[…]

Lifestyle Image

নিজের প্রিয় বিছানাটির ব্যাপারে যে ১০টি ভুল আপনি প্রতিদিন করছেন

নিজের বিছানাটিকে সকলের কাছেই এক টুকরো স্বর্গ মনে হয়। কিন্তু আসলেই কি আপনার এই বিছানাটি নিরাপদ আপনার জন্য? উত্তর হচ্ছে- "না"! জাজিম, তোশক, ম্যাট্রেস, বালিস, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার ইত্যাদি সব মিলিয়েই বিছানা। আর দুঃখজনক হলেও সত্যি যে আমাদের দেশে এই বিছানার ব্যাপারে একেবারেই সচেতন নই আমরা। কারো ধারণাও নেই যে এই বিছানার ব্যাপারে কত রকমের ভুল ধারণা আমাদের আছে, এবং সেগুলোর কারণে দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছি আমরা। যেমন, আপনি কি জানেন যে জাজিম-তোশক ইত্যাদি নিয়মিত ভিত্তিতে ড্রাই ওয়াশ করতে হয়? চলুন, জেনে নিই আপনার সেই ভ্রান্ত ধারণাগুলো এবং এর প্রতিকার।
১) বিচানার চাদর বদলে ফেললেই কি বিছানা পরিষ্কার হয়ে যায়? একদম নয়? জাজিম, তোশক, ম্যাট্রেস ইত্যাদিতে লুকিয়ে থাকে অসংখ্য জীবাণু ও ডাস্ট মাইট যা আপনাকে অসুস্থ করার জন্য যথেষ্ট। আমাদের দেশে জাজিম-তোশক বা ম্যাট্রেস একবার কেনার পর টানা অনেক বছর ব্যবহার করি আমরা, এগুলোর জীবাণু ধ্বংস করার জন্য যে ড্রাই ক্লিন করতে হয়, সেটা বেশিরভাগ মানুষই জানি না। (ড্রাই ক্লিন করার পদ্ধতি জানতে "আরও পড়ুন" অপশনে দেখুন।)
২) প্রতিদিন বিছানার চাদর খুব কম মানুষই বদল করে থাকেন। জেনে রাখুন, আপনার স্বাস্থ্যের জন্য এটা মোটেও ভালো নয়।
৩) অনেকেই একই বালিশ বছরের পর বছর ব্যবহার করেন, একই বালিশের কাভার দিনের পর দিন ব্যবহার করেন। জেনে রাখুন, আপনার মুখে ব্রণ ও মাথায় খুশকি হবার অন্যতম বড় কারণ এই বালিশ। নিয়মিত বালিশ পরিষ্কার করা জরুরী এবং বালিশের কাভার রোজ বদলে ফেলা জরুরী। ডায়রিয়া, ফুড পয়জনিং, সর্দি কাশি ইত্যাদি সব রোগের অন্যতম কারণ নোংরা বিছানা।
৪) বালিশের কাভার হিসাবে খসখসে কাপড় ব্যবহার না করা সর্বোত্তম। এতে আপনার চেহারার ক্ষতি হয় মারাত্মক ভাবে।...[…]

Lifestyle Image

তেলাপোকার উপদ্রব থেকে ঘরদোর রাখুন মুক্ত ৩ টি উপায়ে

তেলাপোকা সৃষ্টির শুরু থেকেই ছিল এবং আজও রয়েছে। তেলাপোকাকে এমনিতে অনেক নিরীহ ধরণের পোকা মনে হলেও তেলাপোকা অনেক বেশি ক্ষতিকর। তেলাপোকার মূল আবাসস্থল নোংরা আবর্জনা। কিন্তু এই তেলাপোকাই রাতের বেলা নোংরা আবর্জনা থেকে উঠে আপনার পুরো ঘরময় হেঁটে বেড়ায়। হেঁটে বেড়ায় আপনার খাবার এবং হাড়ি পাতিলের উপরে যার কারণে এর গায়ে থাকা জীবাণু আমাদের সংস্পর্শে আসে। নানা রোগের উৎপত্তি এই তেলাপোকার কারণেই হয়ে থাকে। তাই ঘর থেকে তেলাপোকা দূর করা অত্যন্ত জরুরী। তাই আজকে জেনে নিন তেলাপোকার উপদ্রব একেবারে বন্ধ করার খুব সহজ কিছু উপায়।
১) চিনি ও বেকিং সোডার ব্যবহার:
বেকিং সোডা তেলাপোকা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। সমপরিমাণ চিনি ও বেকিং সোডা একসাথে মিশিয়ে ঘরের কোণে এবং তেলাপোকা আসার সম্ভাব্য স্থানে ছড়িয়ে দিন। চিনির ঘ্রাণে তেলাপোকা আকৃষ্ট হয়ে বেকিং সোডা মিশ্রিত চিনি খেয়ে মারা পড়বে তেলাপোকা। আর আপনিও ঘরকে রাখতে পারবেন তেলাপোকা মুক্ত।
২) তেজপাতার ব্যবহার:
তেলাপোকা তাড়ানোর সবচাইতে সহজ ও সস্তা উপায় হচ্ছে তেজপাতা ব্যবহার করা। তেলাপোকা তেজপাতার তীব্র গন্ধ একেবারেই সহ্য করতে পারে না। তেজপাতা গুঁড়ো করে তেলাপোকা ঘরে আসার সম্ভাব্য সকল স্থানে ছিটিয়ে রাখুন, দেখবেন তেলাপোকার উপদ্রব থেকে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
৩) বোরিক পাউডারের ব্যবহার:
বোরিক পাউডার মূলত একধরণের অ্যাসিডিক উপাদান যা পোকামাকড়ের যন্ত্রণা কমাতে বিশেষভাবে সহায়ক। ১ টেবিল চামচ বোরিক পাউডার, ১ টেবিল চামচ কোকো পাউডার এবং ২ টেবিল চামচ ময়দা বা আটা একসাথে মিশিয়ে নিন ভালো করে। এই মিশ্রণটিও একইভাবে সকল স্থানে ছিটিয়ে রাখুন। তেলাপোকা এই মিশ্রণে আকৃষ্ট হয়ে বোরিক পাউডার খেয়ে মারা পড়বে। ২ সপ্তাহ এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করুন একেবারে মুক্তি পাওয়ার জন্য।
মনে রাখুন জরুরী কিছু বিষয়:
- ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখলে তেলাপোকার...[…]

Lifestyle Image

ভিনেগারের দারুণ ৭ টি ব্যতিক্রমী ব্যবহার যা আপনার একেবারেই অজানা

ভিনেগার জিনিসটির সাথে আমরা প্রায় সকলেই কমবেশি পরিচিত। তবে রাঁধুনিরা বেশ ভালো করেই চেনেন এবং ভিনেগারের কাজ সম্পর্কে জানেন। কারণ ভিনেগার মূলত খাবারেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু ভিনেগারের ব্যবহার সুধ্মাত্র খাবারেই সীমাবদ্ধ নেই। ভিনেগারের রয়েছা নানান ব্যবহার। দৈনন্দিন জীবনে ভিনেগারের অনেক অজানা ব্যতিক্রম ব্যবহার রয়েছে যা নিঃসন্দেহে বেশ অবাক করবে আপনাকে। চলুন তাহলে ভিনেগারের সেই সকল অজানা ব্যবহার জেনে নেয়া যাক।
১) পিঁপড়ে তাড়াতে ভিনেগার
গরম কালে পিঁপড়ের যন্ত্রণায় খাবার রাখাই দায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সমপরিমান ভিনেগার ও পানি একসাথে মিশিয়ে পিঁপড়ের ঘরে ঢোকার মূল স্থানগুলোতে স্প্রে করে দিন। ব্যস, সমস্যার সমাধান।
২) কাপড়ের দাগ তুলতে ভিনেগার
কাপড়ের দাগ একেবারেই উঠছে না? এককাজ করুন ভিনেগার ও বেকিং সোডার পেস্ট তৈরি করে কাপড়ে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে পুরনো ব্রাশ দিয়ে ঘষে ফেলে দিন পেস্ট। তারপর কাপড় ধুয়ে ফেলুন, দেখবেন দাগ উঠে গিয়েছে সহজেই।
৩) গলা খুসখুসে ভাব দূর করতে
গলায় খুসখুসে ভাব ও সেইসাথে শুকনো কাশি থাকলে ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে গার্গল করে নিন। এভাবে দিনে ২-৩ বার করলেই ভালো ফলাফল পাবেন।
৪) ডিমের খোসা পারফেক্ট ভাবে ছাড়াতে
অনেক সময় ডিম সেদ্ধ করলে খোসার সাথে ভেঙে উঠে আসে ডিম। এই সমস্যার সমাধান পেতে ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে ভিনেগার মিশিয়ে দিন। ডিম আর ভাঙবে না খোসা ছাড়ানোর সময়।
৫) মরিচা দূর করতে
ভিনেগারের অ্যাসিডিক উপাদান আয়রন অক্সাইডের সাথে বিক্রিয়া করে মরিচা দূর করতে সহায়তা করে ছোটো ধাতব জিনিস থেকে। মরিচা পড়া ধাতব জিনিস ভিনেগারে ডুবিয়ে রাখুন খানিকক্ষণ এরপর কাপড় দিয়ে ঘষেই দূর করতে পারবেন মরিচা।
৬) খাবারের ঝাল কমাতে
ভুল করে খাবারে অনেক বেশি ঝাল দিয়ে ফেলেছেন? চট করে...[…]

Lifestyle Image

কোন খাবার কতদিন রাখবেন ফ্রিজে

ফ্রিজে আমাদের কর্ম্যবস্ততার জীবনে অবিশেদ্য অংশ। একজন বিশ্বস্ত বন্ধুর মতোই পাশে থেকে সাহায্য করে ফ্রিজে ,সংরক্ষণ করে খাবার। ভেবে দেখুন কোন বড় অনুষ্ঠান শেষে যদি বাড়তি অনেক খাবার থেকে যায় এবং তা যদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা না যায়, তবে সব খাবার পঁচে যায়।সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে ফ্রিজের কোনো তুলনা নেই। এইটুকু না আরো আছে এক মৌসুমের খাবার আরেক মৌসুমে খাওয়ার শখ অনেকের আছে।এই শখ ও পূরণ করতে পারে ফ্রিজ।
সবচেয়ে বড় যে উপকার হয় তা হচ্ছে প্রতিদিনের বাজার করার ঝক্কি থেকে মুক্তি দেয় এই ফ্রিজ। হঠাৎ কোনো আত্মীয় এলে অনেক সময় ফিজের খাবারই ভরসা।
সব খাবার সময় সময় ধরে সংরক্ষণ করা সম্ভব হয় না। খাদ্যের গুণাগুণ ধরে রেখে কোন খাবার কতোদিন ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারবেন, এই বিষয় নিয়েই তো চিন্তা করছেন?
১। মাংস ১ -২ মাস
২। পাউরুটি ২ – ৩ মাস
৩। মাংস ২ -৩ মাস (রান্না করা)
৪। হাঁস-মুরগির মাংস ৪ মাস(রান্না করা)
৫। অন্যান্য খাবার ২ -৩ মাস(রান্না করা)
৬। ফল ৮ – ১২ মাস
৭। স্যুপ ২ -৩ মাস
৮। কাঁচা মুরগি (আংশিক) ৯ মাস
৯। কাঁচা মুরগি (আস্ত) ১ বছর
১০। শাকসবজি ৮ – ১২ মাস
যে বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে:
১। খাবার কেনার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তা ফ্রিজে রাখুন। তাজা অবস্থায় ফ্রিজে রাখলে বেশিদিন খাদ্যমান ধরে রাখা যায়।
২। একসঙ্গে অনেক খাবার ফ্রিজে রাখতে হলে আগে রাখা কিছু খাবার ফ্রিজ থেকে সরিয়ে ফেলুন।
৩।কৌটার খাবার ও খোসাসহ ডিম ফ্রিজে না রাখাই ভালো। কৌটা বা ডিমের খোসা ফেটে গেলে এর ভেতর ব্যাক্টেরিয়া ঢুকে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
৪। গরম খাবার ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখলে এর খাদ্যমান বজায় থাকে।
৫। মোড়কজাত মাংস দীর্ঘ...[…]

Lifestyle Image

বাঙালি নারীর যে ৭ টি বিষয় নিয়ে লজ্জা পাওয়া উচিত নয়

আমরা বাঙালি মেয়েরা সবচাইতে বেশী লজ্জা নিজের শরীরকে ঘিরেই পাই। নারী হিসাবে এই লজ্জাই আমাদের সৌন্দর্য। কিন্তু হ্যাঁ, অমূলক লজ্জা কখনো আপনার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে না। আজও আমাদের দেশে বহু নারী লজ্জার কারণে স্তন বা জরায়ু ক্যান্সারের মত ভয়াবহ অসুখকে লুকিয়ে রাখেন। অসংখ্য নারী নিজের ওজন, ত্বকের রঙ বা সৌন্দর্য নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগে ভুগে নিজেকে বঞ্চিত করেন ও সমাজ দ্বারা নিগৃহীত হন। এই শরীরটি আপনার, একে সম্মান ও ভালোবাসা দিতে হবে আপনাকেই। চলুন, আজ জেনে নিই নিজের শরীরের সাথে জড়িত কোন বিষয়গুলো নিয়ে মোটেও লজ্জা বোধ করবেন না।
১) জন্মের পর পরই আমাদের দেশের মেয়েদের শরীরে কালো আর ফর্সা হবার তকমা এঁটে দেয়া হয়। কালো বা শ্যামলা মেয়ের বিয়ে হবে না, বিয়েতে যৌতুক দিতে হবে অনেক বেশী ইত্যাদি অমূলক ধারণা যুগে যুগে চলে আসছে এই সমাজে। আর তাই তো কালো ত্বকের মেয়েদের জীবন কেটে যায় হীনমন্যতায় ভুগে ভুগে। গায়ের রঙ কখনো একজন নারীর পরিচয় হতে পারে না! মাথা উঁচু করে সদর্পে বাঁচুন। আপনার পরিচয় আপনার ত্বকের রঙে নয়।
২) ত্বকের রঙের পরই আসে ওজনের কথা। এই সমাজ কালো মেয়ে তো তাও সহ্য করে নেয়, কিন্তু ওজন বেশী মেয়েকে কেউই মেনে নিতে চায় না। একজন নারীর একমাত্র সম্বল কি কেবল তাঁর দেহ? আর সেই দেহের কাজ কি কেবলই পুরুষকে তুষ্ট করা? উত্তর অতি অবশ্যই “না”। নারীর পরিচয় তাঁর দেহ নয়, সেই দেহ দিয়ে পুরুষের মন ভোলানো নারীর কাজ নয়। নিজের ওজন নিয়ে হীনমন্যতায় ভুগবেন না কখনোই।
৩) নারীরা আরও যে জিনিসটি নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন, সেটি হচ্ছে তাঁর স্তন। স্তন দুটিকে আরও একটু বড়, আরও একটু সুন্দর করার চেষ্টা সারা পৃথিবীর নারীরা...[…]