Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

দিনের অনেকটা সময় আমরা অফিসে কাটাই। আর এই অফিসেই আমরা কিছু অস্বাস্থ্যকর কাজ করে থাকি। যা আপাতত দৃষ্টিতে অস্বাস্থ্যকর মনে না হলেও এই অভ্যসগুলো আসলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর অনেক বেশী বাজে প্রভাব ফেলে থাকে। আসুন জেনে নিই এমন কিছু বদ অভ্যাসের কথা যা আমাদের সবার মাঝেই কম বেশি আছে!
১। বাথরুমের ব্যবহার
অফিসে অনেকেই থাকেন যারা বাথরুম ব্যবহার শেষে হাত ধুয়ে নেন না। শুধু টিস্যু পেপারে হাত মুছে থাকেন। এই অভ্যাসটি আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে। এক অফিসের বাথরুম একাধিক মানুষ ব্যবহারের করে থাকে। আপনি ব্যবহারের ফলে আপনার হাত হাতে জীবাণুতে ভরে যায়। সাবান দিয়ে ভাল করে হাত না ধুলে সেই জীবাণু আপনার হাতেই থেকে যায়। যা পরবর্তীতে খাবারের মাধ্যমে আপনার পেটে চলে যেতে পারে।
২। সারাদিন বসে কাজ
একটানা সারাদিন বসে কাজ করা উচিত নয়।...

Read More

Lifestyle

খাতা, কলম, পিসি, ডায়েরি কিংবা একটা চা খাওয়ার মগ- এসবটাই তো অফিসের দরকারী জিনিসের তালিকায় যথেষ্ট, তাই নয় কি? কিন্তু আপনি কি জানেন, এর বাইরেও আরো কিছু জিনিস আছে...

Read More

Lifestyle

হঠাৎ করে ফ্রিজটা নষ্ট হয়ে গেলো মানে যে কোন বাড়িতেই ব্যাপারটা বেশ বড় এক বিপর্যয়। ফ্রিজ সারাতে অনেকগুলো টাকা খরচ তো হবেই, একই সাথে ফ্রিজে রাখা প্রয়োজনীয় সব কিছু নষ্ট হয়ে...

Read More

Lifestyle Image

ঘামের দাগ দূর করুন ঘরোয়া ৫টি উপায়ে

ঘামের দুর্গন্ধের মত আরেকটি বিরক্তিকর সমস্যা হল কাপড়ে ঘামের দাগ পড়ে যাওয়া। ঘাম শুকিয়ে গেলে কাপড়ে হলদেটে একটি দাগ পড়ে যায়। যা দেখতেই শুধু খারাপ হয় না, অনেকটা বিব্রতকরও বটে। এই ঘামের দাগ দূর করার সহজ কিছু ঘরোয়া উপায় আছে। আসুন জেনে নিই উপায়গুলো।
১। লেবু
কাপড়ে ঘামের দাগ দূর করতে লেবুর জুড়ি নেই। লেবুর রসের সাথে সমান পরিমাণ পানি মিশিয়ে ঘামের দাগের ওপর ঘষুন। কিছুক্ষণ পর ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২। ভিনেগার
কাপড়ে যেখানে ঘামের দাগ দেখা যাবে সেখানে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার লাগান। তারপর হালকা হাতে ঘষুণ। পরে ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ঘামের দাগ দূর হয়ে গেছে।
৩। বেকিং সোডা
ঘামের দাগ দূর করে আরেকটি উপায় হল বেকিং সোডার ব্যবহার। ১/৪ কাপ কুসুম গরম পানি, ৪ টেবিল চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। এবার পেস্টটি ঘামের দাগের ওপর লাগান। এভাবে ২ ঘণ্টা রেখে দিন। ২ ঘন্টার পর ঘষে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন কাপড়ে কোন দাগ আর নেই।
৪। ঠান্ডা পানি
ঘামের দাগ পড়া কাপড়টি ঠাণ্ডা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ঘষে ডিটারজেন্ট দিয়ে কাপড় দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায় তবে কখনও কাপড় ধোয়ায় গরম পানি ব্যবহার করবেন না।
৫। লবণ
ঘামের জেদি হলুদ দাগ দূর করতে লবণ অনেক কার্যকরী। ৪ টেবিল চামচ লবণ ১ লিটার গরম পানিতে মিশিয়ে নিন। এবার ঘামের দাগ লাগা কাপড়টি মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন ঘামের দাগ গায়েব হয়ে গেছে।[…]

Lifestyle Image

দৈনন্দিন জীবনে পেঁয়াজের ১০ টি অজানা উপকারিতা

প্রতিদিনকার রান্নায় যে উপাদানটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় তা হল পেঁয়াজ। রান্নার কাজ ছাড়াও এই পেঁয়াজের আছে কিছু ভিন্নধর্মী ব্যবহার। যা আমাদের দৈনন্দিন কাজকে সহজ করে দেয়। আসুন জেনে নিই পেঁয়াজের কিছু ব্যতিক্রম গুণের কথা।
১। গাছকে পোকা থেকে রক্ষা করা
চারটি পেঁয়াজ পেষ্ট, দুই টেবিল চামচ লাল মরিচ গুঁড়ো, দুই কোয়া রসূন আর পানি ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার দুই গ্যালন পানিতে দুই টেবিল চামচ সাবান মিশিয়ে নিন। এই সাবান পানির মধ্যে পেঁয়াজের পেষ্ট মেশান। একটি স্প্রে বোতলে এই মিশ্রণটি ঢুকিয়ে গাছে স্প্রে করুন। এটি আপনার গাছকে বিভিন্ন পোকা থেকে রক্ষা করবে।
২। কানের ব্যথা কমাতে
হঠাৎ করে কানের ব্যথা শুরু হলে পেঁয়াজ হতে পারে এর তাৎক্ষনিক উপশম। এতে রয়েছে অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি যা প্রদাহ প্রতিরোধ করে। কানে ব্যথা করলে এক টুকরো পেঁয়াজ কানের ভেতরে রাখুন। এটি কানের ময়লাকে নরম করে ভেতর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে থাকে। খেয়াল রাখবেন পেঁয়াজ যেন আবার খুব বেশি ভিতরে ঢুকে না যায়।
৩। মৌমাছির কামড় ভাল করতে
মৌমাছির কামড়ে পেঁয়াজ পিষে বা এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে লাগাতে পারেন। এটি জ্বালাপোড়া রোধ করবে এবং মৌমাছির কামড়ের কারণে কোন অ্যালার্জিজনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।
৪। রং এর গন্ধ দূর
ঘরে নতুন রং করালে এক ধরণের গন্ধ থাকে। এক টুকরা পেঁয়াজ কেটে পানিতে ডুবিয়ে নতুন রং করা ঘরের এক কোণায় রেখে দিন। পেঁয়াজ রঙের গন্ধ সম্পূর্ণ শুষে নিবে।
৫। ঠান্ডা দূর করতে
মধু ও পেঁয়াজের মিশ্রণ কফ কমিয়ে ঠান্ডা দূর করে থাকে। এটি শরীরের ব্যাকটেরিয়ার দূর করে অ্যান্টিবায়োটিক মত কাজ করে থাকে।
৬। মরিচা দূর করতে
ছুরিতে প্রায় সময় মরিচা ধরে থাকে। একটি বড় পেঁয়াজ কাটুন মরিচা ধরা...[…]

Lifestyle Image

ইতিহাসের হাত ধরে বর্তমান দূর্গা পূজা

বাংলাদেশ, পাকিস্থান, ভারত তথা ভারতবর্ষ অথবা পৃথিবীতে দূর্গোৎসবের কালক্রমিক ইতিহাস নির্মাণ করা এখনো সম্ভব হয়নি। এ কাজের উপযোগী সুস্পষ্ট ও অনুপুঙ্খ ধারাবাহিক তথ্য-উপাত্তও পাওয়া যায়নি। কোনো ইতিহাসবিদ বা সমাজবিজ্ঞানী ভারতবর্ষ তথা পৃথিবীতে দূর্গোৎসবের উদ্ভবের ইতিহাস ও আনুষঙ্গিক ঘটনাপঞ্জি নির্ভরযোগ্য দলিলপত্র ঘেঁটে পরিপূর্ণভাবে উপস্থাপন করতে সক্ষম হননি। ফলে কখন, কীভাবে দূর্গোৎসব শুরু হলো--তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে পূরাণ, মহাভারত, রামায়ন, ধর্মীয় কাব্য, নানা ঐতিহাসিক গ্রন্থ ও সূত্র থেকে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়।
দূর্গা পূজা কবে, কখন, কোথায় প্রথম শুরু হয়েছিল--তা নিয়ে নানা মতভেদ আছে। ভারতের দ্রাবিড় সভ্যতায় মাতৃতান্ত্রিক দ্রাবিড় জাতির মধ্যে মাতৃদেবীর পূজার প্রচলন ছিল। আর্য সভ্যতায় প্রাধান্য ছিল দেবতাদের। অনার্য সভ্যতায় প্রাধান্য ছিল দেবীদের, তারা পূজিত হতেন আদ্যাশক্তির প্রতীক রূপে। মাতৃতান্ত্রিক পরিবারের গঠন, দায়িত্ববোধ ও উর্বরতা শক্তির সমন্বয়ের কথা বিবেচনা করে অনার্য সমাজে গড়ে উঠে মাতৃপ্রধান দেবী সংস্কৃতির ধারনা। ভারতে অবশ্য মাতৃরূপে দেবী সংস্কৃতির ধারনা অতি প্রাচীন। ইতিহাস থেকে প্রমান পাওয়া যায়, প্রায় ২২,০০০ বছর পূর্ব ভারতে প্যালিওলিথিক জন গোষ্ঠি থেকেই দেবী পূজা প্রচলিত শুরু হয়েছিল। হরপ্পা ও মহেন্জোদারো সভ্যতা তথা সিন্ধু সভ্যতায় এসে তা আরো গ্রহণযোগ্য, আধুনিক ও বিস্তৃত হয়। মাতৃপ্রধান পরিবারের মা-ই প্রধান শক্তি, তার নেতৃত্বে সংসার পরিচালিত হয়, তার নেতৃত্বে শত্রু নাশ হয়, আর তাই মাকে সামনে রেখে দেবী বিশ্বাসে গড়ে উঠে, গড়ে ওঠে শাক্ত সম্প্রদায় মত। এই মত অনুসারে দেবী হলেন, শক্তির রূপ, তিনি পরব্রহ্ম। শাক্ত মতে, কালী বিশ্ব সৃষ্টির আদি কারণ। অনান্য দেব দেবী মানুষের মঙ্গলার্থে তাঁর বিভিন্ন রূপে প্রকাশ মাত্র। মহাভারত অনুসারে, দূর্গা বিবেচিত হন কালী শক্তির আরেক রূপে। নানা অমিল ও বৈচিত্র থাকা সত্বেও কিভাবে কালী দূর্গার রূপের সাথে মিশে এক...[…]

Lifestyle Image

গুরুত্বপূর্ণ কাজে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে যা করবেন

জীবনের প্রতিটি ধাপেই মানুষকে মুখোমুখি হতে হয় নানারকম সমস্যার আর নিতে হয় সিদ্ধান্ত। সিদ্ধান্তের ভালো-খারাপের ওপরেই নির্ভর করে একজন মানুষের ভবিষ্যত। একজন সফল মানুষের জীবনে তাই সিদ্ধান্তের একটি বড় আর গুরুত্বপূর্ণ জায়গা রয়েছে। আসুন তাই জেনে নিই সেই পদ্ধতিগুলো যেগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই সফলদের মতন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা যায়।
১. আবেগের বশে কিছু না করা
যেকোন ব্যাপারে চট করে নেওয়া প্রথম সিদ্ধান্তটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের আবেগের প্রকাশই হয়ে থাকে। আর তাই সেটা বাস্তবতাসম্পন্ন আর বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নাও হতে পারে। তাই কোন কিছু শোনার পরপরই যেটা মাথায় আসবে সেটা না করে নিজেকে একটু সময় দিন। প্রথমেই কোন সিদ্ধান্তে চলে আসবেন না।
২. খুঁত বের করা
নিজের সিদ্ধান্তের পেছনে যতটা না সময় খরচ করবেন তার ঠিক সমপরিমাণ সময় দিন সেটার খুঁত বের করার ক্ষেত্রে। আপনার কাজকে আপনার চাইতে আর কেউ ভালো জানেনা। তাই সেটার বাজে দিকগুলোও সবার চাইতে বেশি জানবেন আপনিই। তাই সিদ্ধান্ত নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার আগে বাছাই করুন সেটার কি কি সমস্যা আছে আর তার সমাধান আপনার হাতের নাগালে কিনা।
৩. পুরো ব্যাপারটিকে দেখা
একটি সিদ্ধান্ত কেবল একটি জিনিসের ওপরই প্রভাব ফেলেনা। প্রভাব ফেলে আরো অনেকগুলো ব্যাপারের ওপর যেগুলো সেই কাজটির সাথে জড়িতে। আর তাই যেকোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর বড় পরিসরে সেটার ফলাফলের প্রভাব চিন্তা করুন। আপনার বাকি সব পরিকল্পনায় কতটা সমস্যা সৃষ্টি করছে সেটি। যাচাই করে নিন ভালোভাবে।
৪. সিদ্ধান্তকে নিয়মে বদলে ফেলা
প্রত্যেকটি জিনিসেরই কাজের সীমাবদ্ধতা থাকে। সীমাবদ্ধতা থাকে মানব মস্তিষ্কেরও। আর তাই দৈনন্দিন জীবনের ছোটখাটো সিদ্ধান্তগুলোকে নিয়মে বদলে ফেলুন। এতে করে বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো নেওয়ার ব্যাপারে চাপ কম পড়বে ও সেগুলো আরো বেশি সঠিক হবার ক্ষেত্র পাবে।
৫. সময় ভাগ...[…]

Lifestyle Image

জেনে নিন দীর্ঘসময়ের জন্য খাবার সংরক্ষণের কৌশল

আপনি কি কখনো কাঠবিড়ালি দেখেছেন কিভাবে সে তার দিন অতিবাহিত করে?কাঠবিড়ালি সারাদিন তার খাদ্য সংরক্ষণের কাজে ব্যাস্ত থাকে।কাঠবিড়ালি তাঁর সংগৃহীত বাদাম মাটির নীচে লুকিয়ে রাখে এবং তাঁর প্রয়োজনের সময় ঠিকই সেগুলো খুঁজে পায়।প্রাণিজগতে এমন আরও খাদ্য সংগ্রাহক আছে যেমন- বনবিড়াল তাদের ছোট ছোট শিকার সংরক্ষন করে,গন্ধমূষিক বা ছুঁচা কেঁচো সংরক্ষণ করে,শিয়াল ডিম সংগ্রহ করে গর্তের মধ্যে রেখে দেয়।এমন কি ইঁদুর ও খাদ্য সংগ্রহের বিষয়ে সৃজনশীল,সে তার বাসার মাটির নিচে বীজ সংরক্ষণ করে রাখে পরবর্তীতে ব্যবহারের জন্য।
মানুষের জন্য খাদ্য সংরক্ষণ তার জীবন যাত্রার ধরনের উপর নির্ভরশীল।আসলে সৃজনশীলভাবে খাদ্যসংরক্ষণ ও প্রাকৃতিক ভাবে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ছিল।যখন ফ্রিজ ছিলনা এবং মুদির দোকান ছিলনা তখন মানুষকে খাদ্য সংরক্ষণের জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হত। প্রযুক্তির উৎকর্ষতা ও প্রচুর খাদ্য এর যোগান আছে বলে আমাদেরকে খাদ্য সংরক্ষণের জন্য এত কষ্ট করতে হয় না।কিন্তু অর্থনৈতিক ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়, রোগ মহামারি,জাতিগত অস্থিরতা ইত্যাদি নানা কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতি তে টিকে থাকার জন্য মজুদ করা খাদ্য কাজে লাগতে পারে।
আসুন এবার জেনে নেই সেরকম কিছু পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবারের নাম যা দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যায় এবং এদের সংরক্ষণ পদ্ধতিই বা কি?
১। লাল বা বাদামী চাল:
লাল চাল এ থায়ামিন,রিবফ্লাবিন,ভিটামিন বি৬,ফলেট ও নিয়াসিন আছে। এছাড়াও এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফসফরাস আছে।ঠিক ভাবে সংরক্ষণ করতে পারলে অর্থাৎ আদ্রতা, তাপ ও পোকার আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারলে লাল চাল অনেকদিন পর্যন্ত ভাল থাকে।এর জন্য খাদ্যমান ভাল থাকে যেন সেই রকম একটি পাত্রে চাল রাখতে হবে যার মুখটি ভালোভাবে আটকানো যায় এবং এই পাত্রটি সূর্যের আলো থেকে দূরে ও শুকনো স্থানে রাখতে হবে।
২। বাদাম ও বীজ:
ভিটামিন, খনিজ লবণ,...[…]

Lifestyle Image

আপনার যে ভুলে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পাউরুটি

শহুরে জীবনের নিত্যদিনের সঙ্গী পাউরুটি। স্যান্ডউইচ করে অথবা শুধুই টোস্ট করে চটজলদি পেট ভরাতে এর জুড়ি নেই। কিন্তু আপনারই একটি ভুলে স্বাদ হারাচ্ছে, খাওয়ার অযোগ্য হয়ে পড়ছে পাঁউরুটি। জানতে চান, সেই ভুলটি কী?
ভুলটি হলো, পাউরুটি ফ্রিজে রাখা। ফ্রিজে ঠাণ্ডায় রাখলে পাউরুটি ভালো থাকবে এটা মনে করেই আমরা ফ্রিজে রেখে দেই। কিন্তু এতে উপকারের বদলে অপকার হয় বেশি। কারণ রেফ্রিজারেটরে আপনি যাই রাখেন না কেন, তা থেকে বেশ কিছুটা আর্দ্রতা বের হয়ে যায়। পাউরুটির ক্ষেত্রেও তাই ঘটে। নরম তুলতুলে পাউরুটি থেকে আর্দ্রতা বেরিয়ে গিয়ে তা খটখটে হয়ে যায়। অবশ্য এখানে আরও একটা বৈজ্ঞানিক ব্যাপার আছে, যাকে বলে রেট্রোগ্রেডেশন এবং রিক্রিস্টালাইজেশন। সহজে বলা যেতে পারে, পাউরুটি তৈরি করার পর থেকেই এই প্রক্রিয়া শুরু হয়। যে ময়দা দিয়ে তৈরি করা হয় পাউরুটি, তার মাঝে প্রচুর স্টার্চের অণু থাকে। পাউরুটি তৈরির পর এটা ঠাণ্ডা হওয়া শুরু করলেই এই প্রক্রিয়ায় স্টার্চের অণুগুলো নিজেদের মাঝে বিন্যাস্ত হতে থাকে। ফলে পাউরুটি হয়ে ওঠে শক্ত এবং শুকনো।
এই প্রক্রিয়া প্রাকৃতিকভাবেই ঘটে। এ কারণে রুটি এমনিতেই শক্ত হয়ে যায় কিছুদিন পর। পাউরুটি কিনতে গেলে যদি দেখেন তা শক্ত হয়ে গেছে তাহলে আপনি বুঝে নেন সেটা বাসি। ব্যাপার হলো, বাইরে রুম টেম্পারেচারে রেখে দিলে এই পাউরুটি একটা সময়ে শক্ত অখাদ্য হয়ে যাবে, কিন্তু ফ্রিজে রাখলে তা আরও দ্রুত শক্ত হয়ে যাবে। একে তো এর ভেতর থেকে আর্দ্রতা চলে যাবে। তার ওপরে এই রিক্রিস্টালাইজেশন প্রক্রিয়াও দ্রুত হবে। ফলে একদিনেই কাঠ হয়ে যাবে রুটিটি।
তাহলে কী করা যেতে পারে রুটি বেশিদিন নরম রাখতে? আপনি কিনতে পারেন সেসব রুটি যেগুলো আগে থেকে স্লাইস করা থাকে না, নিজে স্লাইস করে নিতে হয়। এগুলো শক্ত...[…]