Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

১৮৫৯ সালে পেনসিলভানিয়াতে উদ্ভাবিত হয় ভেসলিন।পেট্রোলিয়াম জেলির ব্যাবহার শুরু হয় প্রথমত কাটাছেঁড়া ও পোড়া নিরাময়ের জন্য।কিন্তু বর্তমানে পেট্রোলিয়াম জেলির নানাবিধ উপকারিতার জন্য বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়।সেই রকম কিছু ব্যবহার আজ আমরা জেনে নেই আসুন।
১। নেইলপলিশ এর মুখ অনেক সময় আটকে যায়। নেইলপলিশ এর মুখে ভেসলিন লাগিয়ে নিলে মুখ আর আটকে যাবেনা।
২।সামান্য ভেসলিন আপনার হাতের কব্জিতে,পালস পয়েন্টে,কানের পেছনে লাগিয়ে তারপর আপনার প্রিয় স্প্রে ব্যবহার করুন। ভেসলিন স্প্রে এর গন্ধকে শোষণ করে রাখে যা অনেকক্ষণ স্থায়ী হয়।
৩।আঙ্গুলে আংটি আটকে গেলে পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান, আংটি বের করা সহজ হবে।
৪।আপনার চামড়ার জুতা পরিষ্কার করে ভেসলিন লাগালে জুতাটি নতুনের মত চকচক করবে।
৫।ঘরের অথবা আলমারির দরজার চিঁ চিঁ শব্দ বন্ধ করার জন্য ভেসলিন লাগান,দেখবেন শব্দ বন্ধ হয়ে যাবে।
৬।চুলে রঙ করার সময় যাতে ত্বকে রঙ না লাগে...

Read More

Lifestyle

মৃত্যুর সময় মানুষ অনেক কিছুই করে থাকেন। কেউ নিজেদের শেষ ইচ্ছেটুকু বলেন, কেউবা পানি খেতে চান। আবার কেউবা করেন রসিকতা। এমন হাজারো জিনিস দিয়ে প্রত্যেকটি মরনাপন্ন মানুষ নিজের নিজের...

Read More

Lifestyle

ইশ! দিনটা যদি আরেকটু বড় হত! দিন যদি ২৪ ঘণ্টা না হয়ে ৪৮ ঘন্টা হলে অনেক ভাল হত! সময় নিয়ে এমন আক্ষেপ আমাদের সবার। সারাদিন কাজ করার পরও থেকে...

Read More

Lifestyle Image

শিশুকে পড়ানোর সময় একজন মায়ের যে বিষয়গুলো মনে রাখা উচিত

আমাদের মায়েদের প্রতিদিনের কাজের মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল বাচ্চাদের পড়াতে বসানো। বাচ্চারা বড় হলে কেবল তাদের স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায়না, বরং স্কুলের পড়াগুলো ঠিক মতো তৈরি করতে বাচ্চাকে সাহায্য করা ও তার পড়াশোনার প্রতি সঠিক মনোযোগ স্থাপনে সাহায্য করতে একজন অভিভাবক হিসেবে মায়ের দায়িত্বের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
শুধু যে একটি নির্দিষ্ট রুটিন মাফিক আপনার বাচ্চাকে পড়াতে বসালেই আপনার বাচ্চা ঠিকমতো পড়বে এমনটা নয়। আপনাকেও এমন কোন ভালো উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে আপনার বাচ্চা পড়তে বসতে আগ্রহী হয়ে ওঠে ও তার পড়ার সময়টুকু বাচ্চা সম্পূর্ণভাবে উপভোগ করে।
আজ এই লিখাতে জানাবো বাচ্চাদের পড়াতে বসিয়ে মায়েরা মনে রাখবেন যে বিষয়গুলো।
পড়াতে বসানোর একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করুন
আপনার বাচ্চাকে পড়াতে বসানোর জন্য প্রথমে যা করতে হবে তা হল একটি নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুসরণ করা। তবে মনে রাখবেন টাইম টেবিলটা হবে আপনার শিশু কখন পড়তে বসতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে তার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি আপনার সময় অনুযায়ী আপনার বাচ্চার পড়ার সময় বাছাই করেন এতে আপনার বাচ্চার পড়ার প্রতি আগ্রহ কমতে থাকবে।
বাচ্চাকে পড়তে উৎসাহী করতে প্রশংসা করুন
আপনার বাচ্চার পড়ার গতি ও মনোযোগ উভয়ই বাড়াতে তাকে তার পড়ার ভালো ফলাফলের জন্য প্রশংসা করুন। সে কোন বিষয়ে ভালো অগ্রগতি দেখালে হাততালি দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করুন।
বাচ্চার সাথে সাথে আপনিও পড়ুন
বাচ্চারা একা একা পড়ার থেকে সাথী নিয়ে পড়তে বেশী পছন্দ করে। আর তাই বাচ্চাকে পড়াতে বসিয়ে আপনি চুপচাপ না থেকে বাচ্চার সাথে সাথে পড়ুন। এতে আপনার বাচ্চা দ্রুত পড়া আয়ত্ব করতে পারবে।
পড়ার ফাঁকে ফাঁকে বাচ্চার সাথে খেলুন
পড়া যাতে একঘেঁয়েমি কোন ব্যাপারে পরিণত না হয় তা নিশ্চিত করতে...[…]

Lifestyle Image

পরকীয়া থেকে স্বামীকে আটকাবেন যেভাবে

অধিকাংশ মহিলাদের মনেই নিজের স্বামীকে হারানোর ভয় কাজ করে৷ ভাবেন যদি সে অন্য কারোও হয়ে যায়! মেয়েরা এই ভয়টা বেশী পান কারণ পুরুষেরা সহজেই পরকীয়ার ফাঁদে পা দিয়ে ফেলেন। অনেক পুরুষেরই স্বভাবজাত হল একাধিক প্রেম করা।
জীবনসঙ্গীকে পরকীয়া হতে দূরে রাখার ৭টি পরামর্শ রইল আপনার জন্য।
১. বেশিভাগ মেয়েই বিয়ের পর একদম বদলে যান, আর সন্তান হবার পর তো সেই পরিবর্তন আরও বেড়ে যায়। একেবারেই যেন অন্য মানুষ হয়ে ওঠেন। একটা জিনিস মনে রাখবেন, প্রিয় পুরুষটি কিন্তু বিয়ের আগের আপনাকে দেখেই ভালোবেসেছেন। তাই বিয়ের পর নিজেকে ধরে রাখুন। এতটাও বদলে যাবেন না যে স্বামীর কাছে আপনাকে অচেনা মনে হয়।
২. বিনা কারণে অমূলক সন্দেহ করা বন্ধ করুন বা সন্দেহ করে কথা শোনানো বন্ধ করে। এই অমূলক সন্দেহ করার প্রবণতা স্বামীর মনে আপনার প্রতি অনীহা ও অন্য নারীর প্রতি আগ্রহ জন্মায়।
৩. স্বামীকে শাসন করার চেষ্টা করবেন না। সর্বদা এটা করো সেটা করো বলতে থাকবেন না। অতিরিক্ত শাসন করলে মানুষটা নিশ্চিত অন্য নারীর দিকে ঝুঁকবেন।
৪. স্বামীকে ভালোবাসুন। একদম প্রেমিকার মত৷ মিষ্টি রোমান্টিকতায় ভরে রাখুন তাঁর মন যেন আপনাদের ভালোবাসা ও বিশ্বাসের বন্ধন অটুট থাকে।
৫. নিজের সংসারকে করে তুলুন এক টুকরো শান্তির নীড়, যেন দিন শেষে এখানে ফিরে আপনারা মনের মাঝে খুঁজে পান অনাবিল প্রশান্তি। সংসারে সুখ আছে যেসব পুরুষের, তাঁরা বাইরের দিকে আকৃষ্ট হয় না।
৬. নিজের শ্বশুরবাড়ির সবাইকে ভালবাসুন, সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। চেষ্টা করুন মানিয়ে নিতে। আপনি তাঁর পরিবারকে ভালো না বাসলে এটা খুবই স্বাভাবিক যে স্বামী আপনার প্রতি ভালোবাসা হারিয়ে ফেলবেন।
৭. কখনো এমন কিছু বলবেন না যাতে স্বামীকে অক্ষম বলা হয়। তাঁর বেতন, চাকরি বা অন্য কিছু...[…]

Lifestyle Image

প্রেমিকার মাঝে যে বিষয়গুলো খুঁজে বেড়ায় একজন প্রেমিক

প্রতিটি পুরুষ তার সঙ্গীনির মাঝে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে। সে সবসময় সঙ্গীনির মধ্যে কিছু বিষয় খুঁজে বেড়াই। যদিও একেক পুরুষের পছন্দ একেক রকম। কেউ তার সঙ্গীনিকে শাড়িতে দেখতে ভালোবাসেন, আবার কেউ চায় তার সঙ্গীনি যেন জিনস-ফতুয়ায় পরিধান করুক। কিন্তু তার পরও বেশির ভাগ পুরুষ যে বিষয়গুলো প্রিয়জনের কাজ থেকে পেতে চাই তার সম্পর্কে নিম্নে তুলে ধরা হল।
বুদ্ধিমত্তা :
ছেলেরা বুদ্ধিমতি মেয়েদের বেশি পছন্দ করে। কেননা বুদ্ধিমতি মেয়ে জীবনের কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তার পরামর্শ দ্বারা সংসার জীবনে উন্নতি লাভ করা সম্ভব। এছাড়া জীবনে চলার পথে অসংখ্য বাধা অতিক্রম করতে বুদ্ধিমতি নারীর বিকল্প নেই। সঙ্গীনিই এমন একজন মানুষ, যিনি একজন ছেলের বলতে গেলে সবচেয়ে কাছের বন্ধু। তাই পুরুষের কাছে বুদ্ধিমতি মেয়ে অধিক প্রিয়।
মেক-আপকে না :
আজকাল অধিকাংশ নারী মেক- আপ ছাড়া চলতে পারেনা। বিশেষকরে কোনো অনুষ্ঠান বা বেড়াতে যাওয়ার সময় মেক-আপ ছাড়া মেয়েদের চলেই না। কিন্তু আপনি জানেন কী ? আপনার পুরুষ সঙ্গীটি আপনাকে মেক-আপ ছাড়া দেখতেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। শুধু সঙ্গী নয়, পুরুষ মাত্রই মেয়েদের মেক-আপ ছাড়া দেখতে পছন্দ করেন। কাজেই আজ থেকেই মেক-আপকে না বলুন এবং সঙ্গীর মন আরো খানিকটা জয় করুন।
অগোছালো চুল :
অনেকে নারী হয়তো ভেবে থাকেন খোপা বাধা পরিপাটি চুল পুরুষের বেশি পছন্দ। অনেকে তো নিজের চুল ধরতেও দিতে চান না আপনার প্রিয়জনকে। কিন্তু আপনি কী জানেন ? আপনার সঙ্গী অগোছালো চুল বেশি পছন্দ করেন। আপনার চুল এলোমেলো করে দিলেই তিনি বেশি পছন্দ করেন।
শরীরের বক্রতা :
ছেলেরা শরীরের বাঁক খুব পছন্দ করে। এজন্য দেখা যায় জিরো ফিগারের বা বেশি মোটা মেয়েদের চেয়ে ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী মেয়েদের বেশি পছন্দ করে...[…]

Lifestyle Image

এ পি জে আব্দুল কালামের বিখ্যাত উক্তি সমূহ

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ও খ্যাতিমান পরমাণুবিজ্ঞানী আবুল পাকির জয়নাল আবেদিন আবদুল কালাম। জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়েছেন এপিজে আবদুল কালাম। জীবন তাঁকে শিখিয়েছে অনেক কিছু। জীবন থেকে নেওয়া সেসব শিক্ষার কথা খুব সহজ করে বলতেন তিনি।তার বিখ্যাত উক্তি সমূহ যে কারো জীবনকে পাল্টে দিতে পারে। বিভিন্ন সময়ে বলা উনার কিছু উক্তি দেওয়া হল......
#স্বপ্ন সত্যি করার আগে স্বপ্ন দেখতেহবে।
#ওটা স্বপ্ন নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন তা-ই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না।
#একটি দেশকে যদি দুর্নীতিমুক্ত করতে হয় ও দেশের সব মানুষকে যদি সুন্দর মনের করে গড়ে তুলতে হয় তাহলে আমি মনে করি সমাজের তিন ধরনের মানুষ সে কাজটি করতে পারেন। তারা হলেন- একজন বাবা, একজন মা এবং একজন শিক্ষক।
#সফলতার গল্পে কেবল একটি বার্তা থাকে। কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।
#বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটি পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় পায়। কিন্তু ঈগল মেঘের উপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।
#আমি সুদর্শন নই। কিন্তু আমি আমার হাত তার জন্য বাড়িয়ে দিতে পারি যার সাহায্য প্রয়োজন। সৌন্দর্য হৃদয়ে, মুখে নয়।
#কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ, কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয়।
#শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না, এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেক গুলো আইডিয়া ও পেয়ে জাবেন।
#আপনি আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন না, কিন্তু আপনি আপনার অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। আর এটাই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিবে।
#একটা ভালো বই ১০০ জন বন্ধুর সমান, কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান।
#আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম ব্যথতা নামক রোগকে মারার সবচেয়ে বড় ওষুধ। এটাই আপনাকে একজন সফলকাম মানুষে পরিণত...[…]

Lifestyle Image

মিষ্টি কুমড়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

সবজি হিসেবে মিষ্টি কুমড়া (pumpkin) পছন্দ করেন না এমন কেউ কি আছেন? যদি থেকে থাকেন তাহলে এই লিখাটি আপনার জন্য। আমাদের কাছে সুপরিচিত এই সবজিটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। মিষ্টি কুমড়া ভিটামিন এ, বি-কমপ্লেক্স, সি এবং ই, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস, কপার, ক্যারটিনয়েড এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহের ধারক। এছাড়াও বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ এই সবজিটি আমাদের দেহের ক্যান্সার প্রতিরোধক কোষ গঠন করে।
চোখের যত্নে (improves eye health)
এক কাপ পরিমাণ রান্না করা মিষ্টি কুমড়া আমাদের চোখের সুস্বাস্থ্য রক্ষা করতে অন্যান্য খাবার থেকে ১০০ গুণ বেশি কাজ করে। বিটা-ক্যারোটিন ও আলফা-ক্যারোটিন মত ক্যারটিনয়েড সমূহ চোখের ছানি পড়া রোধ সহ চোখের রেটিনা কোষ রক্ষা করে। তাই চোখকে সচল ও সুস্থ রাখতে আপনার খাদ্য তালিকায় মিষ্টি কুমড়া যোগ করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে (boosts immunity)
আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মিষ্টি কুমড়া একটি অত্যন্ত উপকারি সবজি।কুমড়া ভিটামিন এ, সি এবং ই, ক্যারটিনয়েড, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যদের মত পুষ্টির একটি ভাণ্ডার। এসব উপাদান আমাদের শরীরকে যেকোন রোগের প্রতিরোধক হিসেবে তৈরি করে। প্রতিদিন মিষ্টি কুমড়া খেলে আপনার শরীরে রোগ ব্যাধির সংক্রমণ কমে যায়।
হজম (aids digestion)
মিষ্টি কুমড়ার উচ্চ ফাইবার উপাদান খাদ্য হজমে খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণ ও পরিপাক নালীর খাদ্য সঠিক উপায়ে সরবরাহে মিষ্টি কুমড়ার তুলনা হয়না। তবে মনে রাখবেন কুমড়া কাঁচা খাওয়ার থেকে পাকা খেলে উপকার বেশি পাওয়া যায়।
ওজন কমাতে (supports weight loss)
কম ক্যালোরি এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত খাবার মিষ্টি কুমড়া ওজন কমাতে একটি উপযুক্ত খাবার। এছাড়া মিষ্টি কুমড়ার উচ্চ পটাসিয়াম কন্টেন্টও খুব সুন্দরভাবে আপনার শরীরের বাড়তি মেদটুকু সযত্নে ঝরিয়ে দিতে সাহায্য করে। যারা তাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিব্রত তারা...[…]

Lifestyle Image

জীবনে সফল ব্যক্তি হতে চাইলে মনে রাখুন এই সকল উপদেশ গুলো

সফলতা কোনো নির্দিষ্ট ছক ধরে আসে না। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মেনে চললে তা সফল জীবনে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আসুন জেনে নিই জীবনে সফলতা পাবার সেই পরামর্শ গুলো।
১. বন্ধুদের মাত্রাতিরিক্ত বিশ্বাস করবেন না। বন্ধুরা আপনাকে পথেও বসাতে পারে। অন্যদিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, শত্রুদের ব্যবহার করার ক্ষমতা অর্জন করা। এটাও শিখে নিতে হবে।
২. প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কথা বলবেন না। আপনি কাউকে অভিভূত করার জন্য যদি প্রচুর কথা বলা শুরু করেন তাহলে তা আপনাকে সাধারণ মানুষ হিসেবে প্রকাশ করবে।
৩. কাজের মাধ্যমে বিজয়ী হন, বিতর্কে নয়।
৪. পুরোপুরি নিখুঁত কেউই নয়। তাই নিজেকে পুরোপুরি নিখুঁত বলে তুলে ধরার চেষ্টা করা বৃথা। এ কাজ থেকে বিরত থাকাই ভালো।
৫. সুনামের ওপর গুরুত্ব দিন। এটি আপনার জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই একে সর্বশক্তি দিয়ে রক্ষা করতে হবে।
৬. মনোযোগ আকর্ষণে গুরুত্ব দিন। ভিড়ের মাঝেও যেন অন্যরা আপনাকে খুঁজে পায়, সে ব্যবস্থা করুন।
৭. অন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করুন। তবে প্রয়োজনে কাজের সাফল্য নিজের কাঁধে নিতে দেরি করবেন না।
৮. অন্য মানুষকে আপনার কাছে নিয়ে আসুন। প্রয়োজনে টোপ ব্যবহার করুন।
৯. আপনার ওপর মানুষকে নির্ভর করতে দিন। এজন্য প্রয়োজনে নানা পদক্ষেপ নিন যেন অন্যরা আপনাকে নির্ভরযোগ্য হিসেবে ধরে নেয়।
১০. অন্যদের সন্দেহের চোখে দেখুন। কাউকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করবেন না।
১১. অন্যদের সঙ্গে বন্ধুর মতো হোন। কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে বন্ধুত্বের তুলনায় গোয়েন্দাও হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিন।
১২. সম্মান ও শ্রদ্ধা অর্জনের জন্য সব সময় উপস্থিতি এড়িয়ে চলুন। কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখলে এগুলো অর্জন করা সহজ হয়।
১৩. আপনি যখন দুর্বল তখন আত্মসমর্পণের পদ্ধতি অবলম্বন করুন। সময় নিয়ে দুর্বলতা দূর করেশক্তি...[…]