সিতাকুন্ডুর খৈইয়াছড়া ঝর্ণা
প্র্কৃতিক সৌন্দর্য্যরে অপার লিলাভুমি আমাদের এই বাংলাদেশ। সাগর-নদী , পাহাড়, ঝর্ণা, হাওড়-বাওড় সব কিছুতেই সয়ংস্মপূর্ণ আমাদের এই দেশ। খৈইয়াছড়া ঝর্ণা তার মধ্যে অন্যতম। সিতাকুন্ডু ওজলায় এর অবস্থান। পাহাড়, ঝর্ণা আর সবুজ অরণ্যের মিলনমেলা ঘটেছে এইখান। দেখলে মনে হবে ক্যানভাসের উপর জলরঙের ছবি একেছেন কোন এক নিপুন ঞাতের শিল্পি। এইরুপ দেখাটাও অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
বর্ষাকালে খৈইয়াছড়া ঝর্ণা পর্যন্ত সাধারণ মানুষের জন্য যাওয়া যথেষ্ট কষ্টকর ব্যপার। তবে ইচ্ছে শক্তি থাকলে এই পথ পাড়ি দেওয়া অসম্ভব না কিন্তু বাধ সাধতে পারে জোক নামক প্রাণী ও বৃষ্টি। আপনার চ্যালেঞ্জই আপনার ভ্রমণের আনন্দপল দ্বিগুণ করে দিবে। বর্ষাকাল ছাড়া আপনি খৈইয়াছড়া ঝর্ণার আসল রুপ টুকু কখনও উপভোগ করতে পারবেন না। বাংলাদেশের অন্যান্য ঝর্ণা ট্র্যাকিং থেকে খৈইয়াছড়া ঝর্ণার উকটু ভিন্ন। তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয় আর হ্যা যাওয়ার সময় অবশ্যই লবণ নিয়ে যাবেন জোকের উপদ্রব থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য।
আমরা অনেক করে বৃষ্টির মধ্যে গিয়েছিলাম । আমরা ৬ দিন আগে মহানগর ট্রেনের টিকিট কেটে রেখেছিলাম।এত বৃষ্টির মধ্যে সাহস পাচ্ছিলাম না যেতে। কিন্তু শেষমেষ আমরা যাওয়ার উদ্দ্যেশে বেরিয়ে পরলাম। রাত ১০. ৪৫ মিনিটে ট্রেন ছাড়ল ৩.২০ মিনিট্ এ ফেনী স্টেশনে নামলাম।এত বৃষ্টির মাঝে আনেক কষ্ট করে ৫ টা অবধি স্টেশন কাটালাম। তারপর ৫.৩০ টায় মইপাল স্টেশন এ গেলাম তারপর নাস্তা শেষ করলাম। এত সকালে বৃষ্টির ভিতরে বাস চলছিল না। কিছুক্ষন অপেক্ষা করার পর বাস আসলো। তারপর বাস থেকে ৪০ মিনিট পর নামলাম সীতাকুন্ডু স্টেশন এ। ঐ খান থেকে একটু হেটে খৈইয়াছড়া ঝর্ণার হেটে আসলাম একটা হোটেলে খাবার অর্ডার করে সবার ব্যাগ জমা রেখে হাটা শুরু করলাম। খৈইয়াছড়া ঝর্ণায় পৌছাতে আমাদের সময় লেগেছিল প্রায় সোয়া ঘন্টার মতো। যাহোক আমরা নিরাপদ ভাবে একটা আনন্দ ও রোমঞ্চকর ভ্রমন করেছিলাম।
কিভাবে যেতে পারবেন:
ট্রেনে: কমলাপুর থেকে তূর্না নিশিতায় (রাত ১১.০০ টায় )
ভোর: ৫.৩০ নাগাত ফেনীতে পৌছাবেন (ভাড়া: ২৪৫ টাকা)
অথবা কমলাপুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত মেইল যায় (১০.০০ টায় ছাড়ে।
ফেনীতে পৌছাবেন ৬.০০ টার দিকে। (ভাড়া: ১৩০ টাকা)
ফেনী থেকে সিতাকুন্ডু সিএনজি বা বাসে যেতে পারেন। বাসে ভাড়া ২০ টাকা, আর সিএনজিতে ৫০-৮০ টাকা।
বি:দ্র: ভাড়ার তালিকা ও সময়সুচি আনুমানিক ধরা হয়েছে।
প্র্কৃতিক সৌন্দর্য্যরে অপার লিলাভুমি আমাদের এই বাংলাদেশ। সাগর-নদী , পাহাড়, ঝর্ণা, হাওড়-বাওড় সব কিছুতেই সয়ংস্মপূর্ণ আমাদের এই দেশ। খৈইয়াছড়া ঝর্ণা তার মধ্যে অন্যতম। সিতাকুন্ডু ওজলায় এর অবস্থান। পাহাড়, ঝর্ণা আর সবুজ অরণ্যের মিলনমেলা ঘটেছে এইখান। দেখলে মনে হবে ক্যানভাসের উপর জলরঙের ছবি একেছেন কোন এক নিপুন ঞাতের শিল্পি। এইরুপ দেখাটাও অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
বর্ষাকালে খৈইয়াছড়া ঝর্ণা পর্যন্ত সাধারণ মানুষের জন্য যাওয়া যথেষ্ট কষ্টকর ব্যপার। তবে ইচ্ছে শক্তি থাকলে এই পথ পাড়ি দেওয়া অসম্ভব না কিন্তু বাধ সাধতে পারে জোক নামক প্রাণী ও বৃষ্টি। আপনার চ্যালেঞ্জই আপনার ভ্রমণের আনন্দপল দ্বিগুণ করে দিবে। বর্ষাকাল ছাড়া আপনি খৈইয়াছড়া ঝর্ণার আসল রুপ টুকু কখনও উপভোগ করতে পারবেন না। বাংলাদেশের অন্যান্য ঝর্ণা ট্র্যাকিং থেকে খৈইয়াছড়া ঝর্ণার উকটু ভিন্ন। তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয় আর হ্যা যাওয়ার সময় অবশ্যই লবণ নিয়ে যাবেন জোকের উপদ্রব থেকে নিস্তার পাওয়ার জন্য।
আমরা অনেক করে বৃষ্টির মধ্যে গিয়েছিলাম । আমরা ৬ দিন আগে মহানগর ট্রেনের টিকিট কেটে রেখেছিলাম।এত বৃষ্টির মধ্যে সাহস পাচ্ছিলাম না যেতে। কিন্তু শেষমেষ আমরা যাওয়ার উদ্দ্যেশে বেরিয়ে পরলাম। রাত ১০. ৪৫ মিনিটে ট্রেন ছাড়ল ৩.২০ মিনিট্ এ ফেনী স্টেশনে নামলাম।এত বৃষ্টির মাঝে আনেক কষ্ট করে ৫ টা অবধি স্টেশন কাটালাম। তারপর ৫.৩০ টায় মইপাল স্টেশন এ গেলাম তারপর নাস্তা শেষ করলাম। এত সকালে বৃষ্টির ভিতরে বাস চলছিল না। কিছুক্ষন অপেক্ষা করার পর বাস আসলো। তারপর বাস থেকে ৪০ মিনিট পর নামলাম সীতাকুন্ডু স্টেশন এ। ঐ খান থেকে একটু হেটে খৈইয়াছড়া ঝর্ণার হেটে আসলাম একটা হোটেলে খাবার অর্ডার করে সবার ব্যাগ জমা রেখে হাটা শুরু করলাম। খৈইয়াছড়া ঝর্ণায় পৌছাতে আমাদের সময় লেগেছিল প্রায় সোয়া ঘন্টার মতো। যাহোক আমরা নিরাপদ ভাবে একটা আনন্দ ও রোমঞ্চকর ভ্রমন করেছিলাম।
কিভাবে যেতে পারবেন:
ট্রেনে: কমলাপুর থেকে তূর্না নিশিতায় (রাত ১১.০০ টায় )
ভোর: ৫.৩০ নাগাত ফেনীতে পৌছাবেন (ভাড়া: ২৪৫ টাকা)
অথবা কমলাপুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত মেইল যায় (১০.০০ টায় ছাড়ে।
ফেনীতে পৌছাবেন ৬.০০ টার দিকে। (ভাড়া: ১৩০ টাকা)
ফেনী থেকে সিতাকুন্ডু সিএনজি বা বাসে যেতে পারেন। বাসে ভাড়া ২০ টাকা, আর সিএনজিতে ৫০-৮০ টাকা।
বি:দ্র: ভাড়ার তালিকা ও সময়সুচি আনুমানিক ধরা হয়েছে।