*গোসলের পানি আগে থেকে ধরে রাখুন বালতিতে। এই গরমে সকালের পরেই ট্যাঙ্কির পানি তপ্ত আগুন হয়ে ওঠে। সেই পানি দিয়ে গোসল করলে প্রশান্তি দূরে থাক, ন্যূনতম আরামও মিলবে না।
*পানি আরও একটু ঠাণ্ডা করতে চাইলে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েক টুকরো বরফ।
*গরম থেকে ফিরেই গোছল করবেন না। তাতে আরাম তো মিলবেই না, উলটো ঠাণ্ডা- গরম লেগে অসুখ হয়ে যেতে পারে।
*গোসলের সময় মেনথল সাবান বা জীবাণু নাশক কোনও সাবান ব্যবহার করুন বিউটি সপের পরিবর্তে।
*অনেকে ভাবেন যে ভেজা চুলে থাকলে বুঝি গোসলের রেশটা স্থায়ী হবে। এটা ভীষণ একটা ভুল ধারনা। গোসল সেরে অবশ্যই চুল শুকিয়ে নিন ভালো করে।
*গোসল শেষে কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে দাঁড়িয়ে থাকুন। শরীর ভালো করে শুকালে তবেই লোশন বা ক্রিম লাগান।
*গোসলের পর ক্রিম বা লোশনের বদলে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন সম পরিমাণ পানির সাথে মিশিয়ে। যাদের ত্বক খুব তৈলাক্ত তাদের কিছুই ব্যবহারের দরকার নেই।
*গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিতে পারেন কর্পূর। ঠাণ্ডা মিলবে।
*পানিতে মিশাতে পারেন একটু গোলাপ পানি আর নিম পাতাও। শরীরে সৌরভ ছড়িয়ে তো যাবেই, সাথে দূরে থাকবে জীবাণু। হবে না চর্মরোগ।
*ভালো করে পানি ঢেলে গোসল সারুন। মাথায় আর শরীরে সমান ভাবে পানি দিন, যাতে শরীরের বাড়তি তাপমাত্রা ধুয়ে যায় পানির সাথে।
*চুলে বেঁধে বা খোঁপা করে গোসল করেন অনেকে। এটা করবেন না। চুল ভালো করে বাঁধন খুলে আচড়ে নিন। তাতে পানি ভালো করে চুলের গোঁড়ায় ভালো করে পানি যাবে।