*সকল ধরণের সোডিয়ামযুক্ত খাবার অর্থাৎ অতিরিক্ত লবণ যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। সোডিয়াম দেহে পানির পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। অতিরিক্ত লবণ ও লবণযুক্ত খাবার একেবারেই খাবেন না।
*পটাশিয়াম যুক্ত খাবার দেহের ইলেক্টোলাইটের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, যার ফলে পায়ে পানি আসার সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব হয়। তাই কলা, বাঙ্গি, কিশমিশ জাতীয় পটাশিয়াম যুক্ত খাবার রাখুন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায়।
*পানি পান করা আমাদের দেহের জন্য ভালো তা আমরা জানি। কিন্তু স্বাভাবিক একজন মানুষের দিনে সর্বনিম্ন ৬-৮ গ্লাস এবং সর্বোচ্চ ১০-১২ গ্লাস পানি পান করা উচিত। এর থেকে বেশি পানি পান দেহের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে যদি না তা শরীর থেকে সঠিক উপায়ে বের করে যায়।
*একটানা দাড়িয়ে থাকা বা পা ঝুলিয়ে বসে থাকার প্রবনতা পায়ে পানি আসার প্রবণতা বাড়ায়। তাই কিছুক্ষণ পরপর নিজের অবস্থানের পরিবর্তন করুন। সচেতন থাকুন এই ব্যাপারে। যতোটা সম্ভব পা উপরে তুলে রাখার ব্যবস্থা করুন। ঘুমানোর সময়ও পায়ের তলায় বালিশ দিয়ে ঘুমাবেন।
*পেঁয়াজের রয়েছে আমাদের রক্ত শোধনের দারুণ ক্ষমতা এবং এটি আমাদের কিডনির পাথর থেকেও মুক্তি দিতে পারে। আমাদের দেহকে টক্সিনমুক্ত রাখার ক্ষমতাও রয়েছে পেঁয়াজের।
৪ কাপ পানিতে ২-৩ টি ছোটো আকারের পেঁয়াজ কেটে দিয়ে ফুটিয়ে নিন। ১ চিমটি লবণ দিয়ে আরও খানিকক্ষণ জ্বাল দিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিন। পায়ে পানি আসা সমস্যা সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এই পানীয়টি প্রতিদিন ২ কাপ পান করুন।
...অনেকেই পায়ে পানি এসে পা ফুলে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন। বিশেষ করে যারা একটু ভারী স্বাস্থ্যের অধিকারী তারা এই সমস্যায় পরেন। হাঁটা চলা বা বসার ক্ষেত্রে একটু নড়চড় হলেই পায়ে পানি এসে পা ফুলে যায়।