Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Lifestyle

ক্যালেন্ডারের পাতায় দিনটা ৮ মার্চ। বিশ্বজুড়ে চলছে নারী দিবসের প্রস্তুতি। বাজারের চাপে দিবসের ভিড়ে এই দিনটা অনেকটা আলাদা। কারণ মানুষ হিসেবে একজন নারী পরিপূর্ণ অধিকারের দাবিতে সুদীর্ঘকাল যে আন্দোলন চালিয়ে আসছে, তারই সম্মানস্বরূপ পালিত হচ্ছে নারী দিবস। অন্তত একটা দিন গোটা বিশ্ব আলাদা করে মনে করে নারীরাই এই জগতের শক্তির উত্‍স আর প্রেরণা। যদিও, আলাদা করে বছরের একটা বিশেষ দিনে নারী দিবস পালন করা নিয়ে নানা কথা হয়। নিন্দুকরা নাক সিঁটকে বলেন, সবটাই বাড়াবাড়ি। কিন্তু যারা এ কথাটা বলেন তারা নিশ্চয় ইতিহাসের পাতাটা ভাল করে উল্টে দেখেননি। তাই বিশেষ করে তাঁদের জন্য আর সকলের জন্য থাকল নারী দিবসের ইতিহাস নিয়ে ছেঁড়া একটা পাতা।
সামাজিক কর্মকাণ্ডের বিভিন্ন ধারায় দেখা যায়, নারী কোনও অংশেই পুরুষের পিছনে ছিল না। ফ্রান্সের প্যারি কমিউন, ফরাসি বিপ্লব, যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিক আন্দোলনসহ ভারত...

Read More

Lifestyle

*শরীরের কলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় যা হৃদরোগের সম্ভবনা হ্রাস করে।
*নিদ্রাহীনতা এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক।
*সন্ধিস্থলের ব্যাথা হ্রাস করে।
*শ্বাস কস্টের প্রদাহ হ্রাস করে।
*চুলের মান উন্নত করা, খুসকি দূর করে এবং চুল...

Read More

Lifestyle

*১২০ মিলি লিটার লাল ভিনেগার ও ৩০ ফোঁটা তিলের তেল/অলিভ অয়েল/পিপারমিন্ট অয়েল একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে একটি বোতলে মুখ শক্ত করে লাগিয়ে রাখুন।
১ সপ্তাহ বোতলটি না খুলে ঠাণ্ডা,...

Read More

Lifestyle Image

ফলের খোসার ব্যবহার

*বাসার যে কোনো জায়গার দুর্গন্ধ কমাতে কমলার খোসা টুকরো করে অথবা শুকিয়ে গুঁড়ো করে সেই জায়গা গুলোতে রেখে দিন। যেমন ময়লা ফেলে দেয়ার আগ পর্যন্ত ময়লার বালতি বা ব্যাগের উপর কমলার খোসা রেখে দিতে পারেন।
*মশার কামড় থেকে রক্ষা পেতে কমলার খোসার ভেতরের অংশ হাতে পায়ে ঘষে নিন।
*পিঁপড়া এবং বিড়ালকে দূর করতে দরজার আশে পাশে বা খাবারেরে কাছে কমলার খোসা রেখে দিন।
*কমলার খোসা দিয়ে ঘষে রান্নাঘরের বিভিন্ন জিনিস থেকে পানির দাগ দূর করতে পারেন।
*দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করতে কলার খোসার ভেতরের দিকটা দাঁতে ঘষে নিন। এভাবে ১ থেকে ২ সপ্তাহ ব্যবহার করতে হবে।
*ত্বকের যত্নেও কলার খোসা ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকের বলিরেখা কমানোর জন্য একটি ডিমের কুসুমের সাথে কলার খোসা ব্লেন্ডারে মিশিয়ে নিন ভালো ভাবে। তারপর তা মুখে ১০ মিনিটের জন্য রেখে ধুয়ে ফেলুন।
*দ্রুত ব্রণের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে প্রতিদিন তার উপর কলার খোসা কিছুক্ষণের জন্য মাসাজ করুন।
*খুশকি দূর করতে পেঁপের খোসা ফেলে না দিয়ে ছোট ছোট টুকরো করে ভিনেগারে ভিজিয়ে রাখুন কয়েক সপ্তাহের জন্য। এরপর খোসা গুলো ফেলে দিন এবং চুল শ্যাম্পু করার ২০/২৫ মিনিট আগে এই ভিনেগারের সাথে একটু লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় মাসাজ করুন।
*নখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে নখে লেবুর খোসা ঘষতে পারেন।
*পা পরিষ্কার করতে আনারসের খোসা কেটে ব্লেন্ডারে অল্প পানির সাথে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর পা এর উপর মাসাজ করে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।[…]

Lifestyle Image

এলাচে উপকারিতা

*মুখের দুর্গন্ধ, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত অথবা দাঁত ক্ষয় হওয়ার মতো মারাত্মক সমস্যায় কালো এলাচ মুখে নিয়ে চাবাতে পারেন। কেননা এলাচের তেল মুখের সমস্যা দূর করতে কার্যকর একটি ওষুধ।
*এলাচ ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এ জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত এলাচ খাওয়া উচিত।
*শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।
*মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।
*এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।
*কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন বাড়ায়।
*কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।
*এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।
*রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।[…]

Lifestyle Image

পেট্রোলিয়াম জেলির ব্যবহার

*ব্যাগ, পোশাকে লাগানো জিপার যদি আটকে যায় তাহলে তা টানাটানি করে ছিঁড়ে নষ্ট না করে আঙুলের মাথায় খানিকটা পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়ে জিপারে লাগিয়ে নিন। দেখবেন জিপার খুলে যাবে।
*নতুন জুতো পড়লে পায়ের গোড়ালি এবং আঙুলে ফোস্কা পড়ে কিন্তু এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করে। জুতো পায়ে দেয়ার আগে পায়ে ভালো করে লাগিয়ে নিন পেট্রোলিয়াম জেলি। ব্যস, সমস্যা সমাধান।
*হাত-পায়ের নখের পাশের মরা চামড়া নিয়মিত পরিষ্কার না করলে তা উঁচু হয়ে থাকে এবং বিশ্রী দেখায়। এছাড়াও অনেক রুক্ষ হয়ে যায় বলে খসখসে ভাব চলে আসে। এই সমস্যা রোধে প্রতিরাতে নিয়মিত ব্যবহার করুন পেট্রোলিয়াম জেলি।
*জুতোর চকচকে ভাব একেবারেই নষ্ট হয়ে গেলে পেট্রোলিয়াম জেলি একটি পরিষ্কার কাপড়ে মাখিয়ে তা দিয়ে জুতো পরিষ্কার করে নিন। জুতো হারিয়ে যাওয়া চাকচিক্য আবার ফিরে পাবেন।
*চোখের পাপড়ি বড় করতে প্রতি রাতে চোখের পাপড়িতে সামান্য পেট্রোলিয়াম জেলি লাগিয়ে ঘুমুতে যান। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে চোখের পাপড়ি ঘন এবং বড় হবে।
*মাঝে মাঝে আঙুলে আংটি খুলতে চায় না একেবারেই, আটকে থাকে। এই সমস্যা সমাধানের জন্য আঙুলে লাগিয়ে নিন পেট্রোলিয়াম জেলি। দেখবেন আংটি বিনা পরিশ্রমেই বেড়িয়ে আসবে। যদি হাতের কবজিতে চুড়ি আটকে যায় তাহলে একই পদ্ধতি পালন করতে পারেন।[…]

Lifestyle Image

কর্ণফ্লাওয়ারের ব্যবহার

*তেলাপোকার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সমপরিমাণ কর্ণফ্লাওয়ার ও প্লাস্টার অফ প্যারিস একসাথে মিশিয়ে তেলাপোকা ঘরে ঢোকা এবং লুকোনোর জায়গায় দিয়ে রাখুন।
*জানালার গ্লাস পরিষ্কার ও চকচকে করতে কর্ণফ্লাওয়ারের সাথে পানি মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি জানালার গ্লাসে লাগিয়ে একটি কাপড় দিয়ে আলতো করে ঘষে নিন। এরপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*কাপড় থেকে রক্তের দাগ দূর করতে কর্ণফ্লাওয়ার পানিতে মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিন। এরপর তা কাপড়ের রক্তের দাগের উপর ঘষে লাগিয়ে নিন। খানিকক্ষণ রেখে একটি টুথব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে নিন। যদি দাগ এরপরও থাকে তাহলে আরও ১ বার একই কাজ করুন। এরপর কাপড় ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন।
*অতিরিক্ত ডায়াপার পড়িয়ে রাখলে শিশুর দেহে র্যা শ উঠে যায়। এর যন্ত্রণা থেকে শিশুকে মুক্তি দিতে ডায়াপার পরিবর্তনের সময় শিশুর দেহে র্যাযশ উঠা বন্ধ হবে। এছাড়াও শিশুর গোসলের পানিতে ১/৪ কাপ কর্ণফ্লাওয়ার গুলে নিলেও সমস্যা সমাধান হবে।
*তরকারীতে বেশি পানি পড়ে গেলে অনেক জ্বাল দিলেও ঝোল ঘন হয় না। পাতলা ঝোল দেখতেও ভালো লাগে না। এক কাজ করুন কিছুটা কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে নিন। তরকারীর ঝোল ঘন হয়ে যাবে।
*তৈলাক্ত ত্বকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করতে পারেন কর্ণফ্লাওয়ার। সাধারণ পাউডার ব্যবহার না করে অল্প কর্ণফ্লাওয়ার ত্বকে ব্যবহার করুন। কিংবা পাউডারের সাথে মিশিয়ে রাখতে পারেন কর্ণফ্লাওয়ার। অরিতিক্ত তেল শুষে নেয়ার কাজ করবে কর্ণফ্লাওয়ার।
*কাপড় থেকে কালির দাগ তুলতে কর্ণফ্লাওয়ারের সাথে দুধ মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিন। এরপর তা দাগের উপর লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে একটি টুথব্রাশ দিয়ে ঘষে তুলে নিন কাপড় থেকে কালির দাগ উঠে যাবে।
*পুড়ে যাওয়া ত্বকের তাৎক্ষণিক ঘরোয়া চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করতে পারেন কর্ণফ্লাওয়ার।
৮ কাপ কুসুম গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ...[…]

Lifestyle Image

বিশ্ব ভোক্তা দিবস

ভোক্তা অধিকার দিবস স্লোগানঃ
Consumer’s Right to Healthy Food
(ভোক্তার অধিকার স্বাস্থ্যকর খাদ্য)
১৫ মার্চ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস। এ বছর দিবসটির কনজ্যুমারস ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক নির্ধারিত প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ঈড়হংঁসবৎ’ং জরমযঃং :ড় ঐবধষঃযু ঋড়ড়ফ (স্বাস্থ্যকর খাদ্য ভোক্তার অধিকার)’। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরÿণ অধিদপ্তর ও কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অভ্‌ বাংলাদেশ (ক্যাব) এর যৌথ উদ্যোগে দেশব্যাপী দিবসটি পালিত হবে। দিবসটি উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে ঢাকা হতে প্রকাশিত প্রধান প্রধান দৈনিক পত্রিকাসমূহে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করা হবে এবং সারাদেশে বিভাগ হতে উপজেলাপর্যায়ে দিবসটির প্রতিপাদ্য প্রতিফলিত পোস্টার প্রদর্শন এবং লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ করা হবে।
জেলা ভোক্তা অধিকার সংরÿণ কমিটি এবং উপজেলা ভোক্তা অধিকার সংরÿণ কমিটির উদ্যোগে সেমিনার, আলোচনাসভা,র্ যালি ও সমাবেশের আয়োজন করা হবে। তাছাড়া ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিভাগে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরÿণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয় জেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে সেমিনার বা আলোচনাসভার আয়োজন করবে।
বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস ১৫ মার্চকে উপজীব্য করে বৈশ্বিকভাবে উদযাপিত দিবস। বিশিষ্ট পরিবেশবাদী ও ভোক্তাদের অধিকার বিষয়ে আন্দোলনে সোচ্চার কর্মী মালয়েশিয়ার আনোয়ার ফজল কর্তৃক এ দিবস পালনের রূপকার হিসেবে পরিচিতি হয়েছেন। ১৫ মার্চ, ১৯৮৩ তারিখে তিনি ভোক্তা সংগঠনগুলোর মাধ্যমে ভোক্তাদের মৌলিক অধিকার সম্বন্ধে সচেতনতার উদ্দেশ্য বৈশ্বিকভাবে উদযাপনের আহ্বান জানান।
ইতিহাসঃ
১৫ মার্চ, ১৯৬২ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ. কেনেডি কংগ্রেসে ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়ে বক্তৃতা দেন। নিরাপত্তার অধিকার, তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার, পছন্দের অধিকার এবং অভিযোগ প্রদানের অধিকার - ভোক্তাদের এ চারটি মৌলিক অধিকার সম্পর্কে তিনি আলোকপাত করেন যা পরবর্তীতে ভোক্তা অধিকার আইন নামে পরিচিতি পায়।
১৯৮৫ সালে জাতিসংঘের মাধ্যমে জাতিসংঘ ভোক্তা অধিকার রক্ষার নীতিমালায় কেনেডি বর্ণিত চারটি মৌলিক অধিকারকে আরো বিস্তৃত করে অতিরিক্ত আরো আটটি মৌলিক অধিকার সংযুক্ত করা হয়। এরপর থেকেই কনজুমার্স...[…]

Lifestyle Image

খরচ বাঁচানোর টিপস

*লন্ড্রিতে কাপড় ইস্ত্রি না করিয়ে বাসায় করুন, অনেকটা টাকা বাঁচবে।
*সুপার মার্কেটে শপিং করা বাদ দিয়ে বাজারে যান, দরদাম করে কেনাকাটা করুন।
*বাচ্চাদের টিফিনে হাতে তৈরি খাবার দিন টাকা দেয়ার বদলে।
*অফিসের লাঞ্চে হাতে তৈরি খাবার দেয়াটা ঝামেলা মনে হলেও খরচ বাঁচাতে এই কাজটি করুন।
*অতিরিক্ত দামী কেনা খাবারগুলো বাদ দিন। যেমন ধরুন বিদেশী ফল, নাস্তার জন্য কর্ণফ্লেক্স বা নুটেলা। এইসব খাবারের বদলে স্বাস্থ্যকর বিকল্প তৈরি করে নিন বাড়িতেই।
*খাবার অপচয়ের অভ্যাস একদমই বাদ দিন। সেটুকুই রাঁধবেন যেটুকু খাবেন।
*কিছুদিনের জন্য রেস্তরাঁয় খাওয়া-দাওয়া এড়িয়ে চলুন।
*সিনজি বা ট্যাক্সি চড়ার অভ্যাস বাদ দিয়ে কিছুদিন রিকশা বা বাসে চলাচল করুন। প্রয়োজনে পায়ে হেঁটে যাতায়াত করুন। এতে শরীরও ভালো থাকবে।
*বিদেশী পণ্য কেনা বাদ দিয়ে দেশী পণ্য কিনুন, সেটা যাই হোক না কেন।
*কোমল পানীয় ও পান খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন। প্রতিদিন কত টাকা বাঁচবে চিন্তাও করতে পারবেন না।
*জিমে যাওয়া বাদ দিয়ে ঘরের কাজ করুন, ওজন এমনিতেই কমবে। প্রয়োজনে ঘরে ব্যায়াম করুন বা পার্কে হাঁটতে যান।
*ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে সেটাও বাদ দিন।
*কিছুদিনের জন্য এখানে সেখানে ঘুরতে যাওয়া, হলে সিনেমা দেখা ইত্যাদি বিলাসিতা ছেড়ে দিন। কিচ্ছু হয় না এসব না করলে।
*প্রাইভেট হাসপাতালে যাওয়ার বদলে সরকারী হাসপাতালে যান চিকিৎসার জন্য। একটু কষ্ট হলেও যান।
*বাসায় ল্যান্ড লাইন থেকে থাকলে ছেড়ে দিন।
*প্রিয়জনদের সাথে ফোনে কথা বলা বাদ দিয়ে স্কাই পি বা ভাইবারে কথা বলুন।
*রাতের বেলা একটু জলদি ঘুমিয়ে যাওয়া অভ্যাস করুন। অনেকটা পাওয়ার সেভ হবে।
*কোথাও ছাড় পেলে প্রয়োজনীয় দ্রব্য ছাড়ে কিনে ফেলুন।
*ইলেক্ট্রিসিটি বিল থেকে বড় অংক বাঁচাতে চাইলে-
অপ্রয়োজনীয় কোন ইলেকট্রনিক গ্যাজেট চালাবেন না। মেশিনে নয়, হাতে কাপড় পরিষ্কার করুন। ভ্যাকুয়াম...[…]